কলকাতা, 6 জুন : ধীরে ধীরে সচল হচ্ছে দেশ। খুলে গেছে গণপরিবহনও। তবে এখনও পথে নামেনি অধিকাংশ ট্রাক ও লরি। দীর্ঘ আড়াই মাস ট্রাক পরিষেবা বন্ধ থাকার পর ব্যবসাকে পুনরায় আর্থিক ভাবে সচল করার উদ্দেশ্যে অন্ত:রাজ্য ট্রাক চলাচল শুরু করার আর্জি জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দারস্থ হল ট্রাক মালিক সংগঠন।
ফেডারেশন অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্রাক অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুভাষ বসু বলেন , "লকডাউনের জেরে বহু চালক ও খালাসি নিজেদের বাড়ি চলে গেছেন। বেশিরভাগ কর্মীদের বাড়ি বিহারে। যেহেতু এখনও ট্রেন চলাচল শুরু হয়নি তাই তাঁরাও আটকে পড়েছেন নিজেদের বাড়িতে। অন্যদিকে স্থলবন্দরে আটকে রয়েছে একাধিক অত্যাবশ্যক পণ্য ট্রাক ও লরি। লকডাউনের সময় চালক, খালাসি, মুটেদের পাশাপাশি ট্রাক মালিকরাও চূড়ান্ত আর্থিক সমস্যার মধ্যে পড়েছেন। কর্পোরেট সেক্টর ও অন্যান্য বিভাগের জন্য বিভিন্ন ছাড় দেওয়া হলেও ট্রাক পরিবহন শিল্পের ক্ষেত্রে কোনও ছাড়ই দেওয়া হয়নি।"
হুগলি ইউনাইটেড ট্রাক অনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর চট্টোপাধ্যায় বলেন , "ট্রাক পরিবহন শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করতে ট্রাক মালিক সংগঠনের তরফে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে বেশ কয়েকটি দাবি-দাওয়া নিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। যেমন - COVID 19 এর নিয়ম মেনে আন্তঃজেলা ট্রাক চলাচল পুনরায় শুরু করা হোক । মাস রোড ট্যাক্স ফিটনেস সার্টিফিকেট এবং অন্যান্য বেঙ্গল পারমিট মুকুবের কথাও বলা হয় । 2015 সালের 9 ডিসেম্বর রাজ্য সরকারের মুখ্য সচিব নবীন প্রকাশ ঘোষণা করেন, প্রতি বছর 16 জুন থেকে 14 অক্টোবর ট্রাক চলাচলে নিয়ন্ত্রণ আনার নিয়মটি বাতিল করতে হবে । অন্য সব রাজ্যে সেফ এক্সেল লোড বেড়েছে শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গে এক্সেস লোড বাড়ানো হয়নি এখনও। সেই নিয়মটি এরাজ্যেও চালু করা হোক।"
এবার আর্থিক ছাড়ের আর্জি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ ট্রাক সংগঠনগুলি
এবারে ট্রাক পরিষেবাকে পুনরায় আর্থিক ভাবে সচল করার উদ্দেশ্যে অন্ত:রাজ্য ট্রাক চলাচল শুরু করার আর্জি জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দারস্থ হল ট্রাক মালিক সংগঠন।
কলকাতা, 6 জুন : ধীরে ধীরে সচল হচ্ছে দেশ। খুলে গেছে গণপরিবহনও। তবে এখনও পথে নামেনি অধিকাংশ ট্রাক ও লরি। দীর্ঘ আড়াই মাস ট্রাক পরিষেবা বন্ধ থাকার পর ব্যবসাকে পুনরায় আর্থিক ভাবে সচল করার উদ্দেশ্যে অন্ত:রাজ্য ট্রাক চলাচল শুরু করার আর্জি জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দারস্থ হল ট্রাক মালিক সংগঠন।
ফেডারেশন অফ ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্রাক অপারেটর অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুভাষ বসু বলেন , "লকডাউনের জেরে বহু চালক ও খালাসি নিজেদের বাড়ি চলে গেছেন। বেশিরভাগ কর্মীদের বাড়ি বিহারে। যেহেতু এখনও ট্রেন চলাচল শুরু হয়নি তাই তাঁরাও আটকে পড়েছেন নিজেদের বাড়িতে। অন্যদিকে স্থলবন্দরে আটকে রয়েছে একাধিক অত্যাবশ্যক পণ্য ট্রাক ও লরি। লকডাউনের সময় চালক, খালাসি, মুটেদের পাশাপাশি ট্রাক মালিকরাও চূড়ান্ত আর্থিক সমস্যার মধ্যে পড়েছেন। কর্পোরেট সেক্টর ও অন্যান্য বিভাগের জন্য বিভিন্ন ছাড় দেওয়া হলেও ট্রাক পরিবহন শিল্পের ক্ষেত্রে কোনও ছাড়ই দেওয়া হয়নি।"
হুগলি ইউনাইটেড ট্রাক অনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক প্রবীর চট্টোপাধ্যায় বলেন , "ট্রাক পরিবহন শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করতে ট্রাক মালিক সংগঠনের তরফে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে বেশ কয়েকটি দাবি-দাওয়া নিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। যেমন - COVID 19 এর নিয়ম মেনে আন্তঃজেলা ট্রাক চলাচল পুনরায় শুরু করা হোক । মাস রোড ট্যাক্স ফিটনেস সার্টিফিকেট এবং অন্যান্য বেঙ্গল পারমিট মুকুবের কথাও বলা হয় । 2015 সালের 9 ডিসেম্বর রাজ্য সরকারের মুখ্য সচিব নবীন প্রকাশ ঘোষণা করেন, প্রতি বছর 16 জুন থেকে 14 অক্টোবর ট্রাক চলাচলে নিয়ন্ত্রণ আনার নিয়মটি বাতিল করতে হবে । অন্য সব রাজ্যে সেফ এক্সেল লোড বেড়েছে শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গে এক্সেস লোড বাড়ানো হয়নি এখনও। সেই নিয়মটি এরাজ্যেও চালু করা হোক।"