কলকাতা, 13 জুলাই : বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ। সোর্স মারফত মাদক পাচারের এই কনসাইনমেন্টের কথা জানতে পারে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স । সেই সূত্র ধরে গতরাতে গোয়েন্দারা নদিয়ার কৃষ্ণনগরে বাজেয়াপ্ত করে একটি গাড়ি। উদ্ধার হয় প্রায় 15 হাজার বোতল কাফ সিরাপ। ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে পাচারকারীকে। ধৃতের নাম সুশান্ত ঘোষ ৷
বাংলাদেশে কাফ সিরাপের চাহিদা ব্যাপক । যুব সমাজের অনেকেই এই নেশায় আসক্ত। ইন্টেলিজেন্সের দাবি, বাংলাদেশে যেভাবে মায়ানমার থেকে ইয়াবা পাচার হয়, সেভাবেই ভারত থেকে পাচার হয় কাফ সিরাপ। আর বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার হয় জালনোট। ভারতীয় গোয়েন্দাদের দাবি, কাফ সিরাপের এই চক্র ছড়িয়ে রয়েছে উত্তর ভারত থেকে দক্ষিণ ভারত সর্বত্রই । জানা গেছে, বাংলাদেশে এক এক বোতল কাফ সিরাপ ভারতীয় দামের থেকে পাঁচ গুণ দামে বিক্রি হয়। সাউথ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ার, SSB প্রায় প্রতিদিনই উদ্ধার করছে প্রচুর কাফ সিরাপ । গতরাতে মাজদিয়ার সুশান্ত ঘোষ একটি গাড়িতে 15 হাজার বোতল কাফ সিরাপ নিয়ে সীমান্ত এলাকার নির্দিষ্ট পাচারকারীর হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করছিল । কিন্তু তার আগেই গোয়েন্দারা তাকে পাকড়াও করে ফেলেন।
STF সূত্রে খবর, ওই ব্যক্তির থেকে উদ্ধার হয়েছে 50 হাজার টাকা নগদ। জানা গেছে, কাফ সিরাপ তৈরির মূল উপাদান কোডেইন । 1000 গ্রামের বেশি কোডেইন যদি কারও কাছে থাকে তবে তার বিরুদ্ধে NDPS অ্যাক্টে মামলা করতে পারে পুলিশ। সুশান্তর কাছে যে পরিমাণ কাফ সিরাপ উদ্ধার হয়েছে, সেখানে তিন হাজার গ্রামেরও বেশি কোডেইন ছিল।
প্রচুর কাফ সিরাপের বোতলসসহ STF-র জালে ব্যক্তি
নদিয়ার কৃষ্ণনগরে সন্দেহ হওয়াতে গতরাতে গোয়েন্দারা একটি গাড়ি বাজেয়াপ্ত করেন । উদ্ধার হয় প্রায় 15 হাজার বোতল কাফ সিরাপ। ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে পাচারকারীকে। তার বিরুদ্ধে NDPS অ্যাক্টে মামলা করেছে পুলিশ।
কলকাতা, 13 জুলাই : বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল নিষিদ্ধ কাফ সিরাপ। সোর্স মারফত মাদক পাচারের এই কনসাইনমেন্টের কথা জানতে পারে কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্কফোর্স । সেই সূত্র ধরে গতরাতে গোয়েন্দারা নদিয়ার কৃষ্ণনগরে বাজেয়াপ্ত করে একটি গাড়ি। উদ্ধার হয় প্রায় 15 হাজার বোতল কাফ সিরাপ। ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে পাচারকারীকে। ধৃতের নাম সুশান্ত ঘোষ ৷
বাংলাদেশে কাফ সিরাপের চাহিদা ব্যাপক । যুব সমাজের অনেকেই এই নেশায় আসক্ত। ইন্টেলিজেন্সের দাবি, বাংলাদেশে যেভাবে মায়ানমার থেকে ইয়াবা পাচার হয়, সেভাবেই ভারত থেকে পাচার হয় কাফ সিরাপ। আর বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার হয় জালনোট। ভারতীয় গোয়েন্দাদের দাবি, কাফ সিরাপের এই চক্র ছড়িয়ে রয়েছে উত্তর ভারত থেকে দক্ষিণ ভারত সর্বত্রই । জানা গেছে, বাংলাদেশে এক এক বোতল কাফ সিরাপ ভারতীয় দামের থেকে পাঁচ গুণ দামে বিক্রি হয়। সাউথ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ার, SSB প্রায় প্রতিদিনই উদ্ধার করছে প্রচুর কাফ সিরাপ । গতরাতে মাজদিয়ার সুশান্ত ঘোষ একটি গাড়িতে 15 হাজার বোতল কাফ সিরাপ নিয়ে সীমান্ত এলাকার নির্দিষ্ট পাচারকারীর হাতে তুলে দেওয়ার চেষ্টা করছিল । কিন্তু তার আগেই গোয়েন্দারা তাকে পাকড়াও করে ফেলেন।
STF সূত্রে খবর, ওই ব্যক্তির থেকে উদ্ধার হয়েছে 50 হাজার টাকা নগদ। জানা গেছে, কাফ সিরাপ তৈরির মূল উপাদান কোডেইন । 1000 গ্রামের বেশি কোডেইন যদি কারও কাছে থাকে তবে তার বিরুদ্ধে NDPS অ্যাক্টে মামলা করতে পারে পুলিশ। সুশান্তর কাছে যে পরিমাণ কাফ সিরাপ উদ্ধার হয়েছে, সেখানে তিন হাজার গ্রামেরও বেশি কোডেইন ছিল।