ETV Bharat / state

সুজিতের হোলি প্রীতি সম্মেলনে আমন্ত্রিতর তালিকায় নেই সব্যসাচী

সল্টলেকে সুজিত বসুর হোলির অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিত তৃণমূলের প্রথম সারির নেতা-নেত্রীরা। বাদ পড়েছেন সব্যসাচী দত্ত।

সব্যসাচী দত্ত (ফাইল ফোটো)
author img

By

Published : Mar 30, 2019, 4:28 AM IST

বিধাননগর, ৩০ মার্চ : তাঁর বাড়ি গিয়ে BJP নেতা মুকুল রায়ের লুচি-আলুর দম খাওয়া থেকে শুরু হয়েছিল জল্পনার। এরপর তা জিইয়ে রেখেছিলেন সব্যসাচী দত্ত নিজেই। মারোয়াড়ি সমাজের অনুষ্ঠানে তাঁর মুখে শোনা গিয়েছিল "ভারত মাতা কি জয়"। এবার সুজিত বসুর হোলি প্রীতি সম্মেলনে আমন্ত্রিতর তালিকায় নেই তাঁর নাম।

আগামীকাল সল্টলেকের BF ব্লকে হোলি প্রীতি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেই আমন্ত্রণপত্রে আহ্বায়কের জায়গায় নাম রয়েছে সুজিত বসুর। আর এই অনুষ্ঠানে ফিরহাদ হাকিম, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, পূর্ণেন্দু বসু, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক থেকে শুরু করে জেলা তৃণমূলের নেতা-নেত্রীদের আমন্ত্রণ করা হয়েছে। শুধু নাম নেই সব্যসাচী দত্তর।

লোকসভার নির্ঘণ্ট প্রকাশের আগে একদিন সন্ধেয় হঠাৎই সব্যসাচীর বাড়িতে যান মুকুল রায়। শুরু হয় জল্পনা। কিন্তু, মুকুলবাবু জানান, লুচি-আলুরদম খেতে গেছিলেন। যখনই খিদে পায় চলে যান। তাতেও জল্পনা থামেনি।

এরপর দোলের দিন সল্টলেকে মারোয়াড়ি সমাজের একটি অনুষ্ঠানে জল্পনাকে আরও একবার উসকে দেন সব্যসাচী দত্ত। বলেন, "মেয়র থাকি বা না থাকি, বিধায়ক থাকি বা না থাকি, আমি আপনাদের ঘরের ছেলে হয়ে থাকতে চাই।" তাঁর মুখে শোনা যায় "ভারত মাতা কি জয়"। যা সাধারণত শোনা যায় BJP নেতাদের মুখে।

এবার সুজিত বসুর আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতের তালিকায় রাখা হল না সব্যসাচী দত্তকে। তার উপর যেই ওয়ার্ডে এই অনুষ্ঠান হবে সেটি সব্যসাচীর নিজের ওয়ার্ড। আর সেখানেই দলের নেতার অনুষ্ঠানে তাঁর ডাক না পাওয়াটা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

বিধাননগর, ৩০ মার্চ : তাঁর বাড়ি গিয়ে BJP নেতা মুকুল রায়ের লুচি-আলুর দম খাওয়া থেকে শুরু হয়েছিল জল্পনার। এরপর তা জিইয়ে রেখেছিলেন সব্যসাচী দত্ত নিজেই। মারোয়াড়ি সমাজের অনুষ্ঠানে তাঁর মুখে শোনা গিয়েছিল "ভারত মাতা কি জয়"। এবার সুজিত বসুর হোলি প্রীতি সম্মেলনে আমন্ত্রিতর তালিকায় নেই তাঁর নাম।

আগামীকাল সল্টলেকের BF ব্লকে হোলি প্রীতি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সেই আমন্ত্রণপত্রে আহ্বায়কের জায়গায় নাম রয়েছে সুজিত বসুর। আর এই অনুষ্ঠানে ফিরহাদ হাকিম, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, পূর্ণেন্দু বসু, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক থেকে শুরু করে জেলা তৃণমূলের নেতা-নেত্রীদের আমন্ত্রণ করা হয়েছে। শুধু নাম নেই সব্যসাচী দত্তর।

লোকসভার নির্ঘণ্ট প্রকাশের আগে একদিন সন্ধেয় হঠাৎই সব্যসাচীর বাড়িতে যান মুকুল রায়। শুরু হয় জল্পনা। কিন্তু, মুকুলবাবু জানান, লুচি-আলুরদম খেতে গেছিলেন। যখনই খিদে পায় চলে যান। তাতেও জল্পনা থামেনি।

এরপর দোলের দিন সল্টলেকে মারোয়াড়ি সমাজের একটি অনুষ্ঠানে জল্পনাকে আরও একবার উসকে দেন সব্যসাচী দত্ত। বলেন, "মেয়র থাকি বা না থাকি, বিধায়ক থাকি বা না থাকি, আমি আপনাদের ঘরের ছেলে হয়ে থাকতে চাই।" তাঁর মুখে শোনা যায় "ভারত মাতা কি জয়"। যা সাধারণত শোনা যায় BJP নেতাদের মুখে।

এবার সুজিত বসুর আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতের তালিকায় রাখা হল না সব্যসাচী দত্তকে। তার উপর যেই ওয়ার্ডে এই অনুষ্ঠান হবে সেটি সব্যসাচীর নিজের ওয়ার্ড। আর সেখানেই দলের নেতার অনুষ্ঠানে তাঁর ডাক না পাওয়াটা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

Intro:বিধাননগর পৌরনিগমের তৃণমূল কাউন্সিলর বাসবি দত্তের দেওর শ্যামল দে'র বাড়ি থেকে প্রচুর পরিমাণে নিষিদ্ধ শব্দবাজি, সেল ও ফানুস বাজেয়াপ্ত করল বাগুইআটি থানার পুলিশ। বিধাননগর পৌরনিগমের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর বাসবি দত্ত। তার পাশের থেকে সমস্ত বাজি উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধার হওয়া বাজির আনুমানিক বাজার দর প্রায় ৫০ হাজার টাকা। অভিযুক্তের আইনি ব্যবস্থা নেবার আশ্বাস দিয়েছে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।Body:আজ বিকেলে সূত্র মারফত খবর পেয়ে ওই কাউন্সিলর বাড়িতে হানা দেয় বাগুইআটি থানার পুলিশ। পুলিশ সমস্ত বাজি বাজেয়াপ্ত করার বাজেয়াপ্ত করে। বাজেয়াপ্ত হওয়া বাজির মধ্যে বেশিরভাগ শব্দ নিষিদ্ধ হওয়া ফানুস, নিষিদ্ধ সেল, এবং শব্দবাজি বলে জানা গিয়েছে । বাসবি দত্তের স্বামী বিধাননগর পুর নিগমের প্রাক্তন কাউন্সিলর শংকর নারায়ন দত্তের দাবি তিনি নিজেই বিপুল পরিমাণ ফানুস তুলে দিলেন পুলিশের হাতে। তার আরো দাবি এই বাড়িতেই চার বছর আগে একটি বাজির কারখানা ছিল। কিন্তু কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে সেই জায়গার মসলা আর সরাতে পারেননি কালিপদবাবু। Conclusion:এদিন বাগুইআটি থেকে এক বাজি বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ তার কাছ থেকেও প্রায় ১৫ কেজি নিষিদ্ধ বাজি বাজেয়াপ্ত হয়েছে। অভিযুক্ত শ্যামল দে নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অন্যদিকে রাজারহাটে বিপুল পরিমাণে দাবিহীন নিষিদ্ধবাজি উদ্ধার হয়েছে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.