ETV Bharat / state

Sujan Chakraborty : লোকাল ট্রেন-স্কুল বন্ধ, উপনির্বাচনের পরিবেশ কোথায় ? প্রশ্ন সুজনের - পশ্চিমবঙ্গে উপনির্বাচন

রাজ্যের 7 টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের জন্য বারে বারে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হচ্ছে শাসক দল ৷ যদিও বিরোধী দলের নেতারা এর সমালোচনা করছেন ৷ উপনির্বাচনের উপযুক্ত পরিবেশ নিয়ে প্রশ্ন তুললেন সুজন চক্রবর্তী ।

বামনেতা সুজন চক্রবর্তী
বামনেতা সুজন চক্রবর্তী
author img

By

Published : Aug 27, 2021, 10:18 AM IST

কলকাতা, 27 অগস্ট : সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রে তড়িঘড়ি উপনির্বাচন সেরে ফেলার জন্য নির্বাচন কমিশনে দরবার করছেন রাজ্যের শাসকদলের নেতারা । তাঁদের দাবি করোনার গ্রাফ এখন নিম্নমুখী । তাই বকেয়া উপনির্বাচন সেরে ফেলার এটাই উপযুক্ত সময় । এ নিয়ে সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ।

শাসক দলের এই তৎপরতার সমালোচনা করছেন বিরোধী দলের নেতারা ৷ কটাক্ষ করেছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ, বামনেতা সুজন চক্রবর্তী ৷ বৃহস্পতিবার বামনেতা বলেন, "রাজ্যের করোনার গ্রাফ নিম্নমুখী বলে দাবি করা হচ্ছে । অথচ ট্রেন চালানোর সবুজ সংকেত দেওয়া যাচ্ছে না । স্কুল কলেজ খোলা যাচ্ছে না । বাজার দোকানের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধের লক্ষ্মণরেখা তোলা হয়নি । বিয়েবাড়ি আয়োজনে 50 জনের বেশি জমায়েতের অনুমতি নেই । এমনকি কোনও প্রতিবাদ কর্মসূচি নিলে মহামারি আইন প্রয়োগ করা হচ্ছে ।"

শুনুন কী বললেন সুজন চক্রবর্তী।

আরও পড়ুন : TMCP : ত্রিপুরা-সহ ভিনরাজ্যেও এবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন

উপনির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি আরও জানান, উপনির্বাচনের আয়োজন কোনও রাজনৈতিক দলের ইচ্ছাধীন নয়, নির্বাচন কমিশনের বিষয় । বকেয়া উপনির্বাচন 6 মাসের মধ্যে অর্থাৎ 5 নভেম্বরের মধ্যে করতে হবে । সুজনবাবুর মতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উপনির্বাচন করা জরুরি হলে সবকিছু খুলে দেওয়া প্রয়োজন । তাহলে উপযুক্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে দাবি করা যাবে । তার আগে 3 বছর ধরে বকেয়া 117 টি উপনির্বাচনের বিষয়ে রাজ্যের অবস্থান কী, তা পরিষ্কার হওয়া জরুরি । কারণ নাগরিক পরিষেবা প্রদান শূন্যে পৌঁছেছে । পুরসভাগুলোতে দলতন্ত্র কায়েম হয়েছে । তাই সুজনবাবুর মতে উপনির্বাচন, পুর নির্বাচন এবং নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্মণরেখা তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়ম মেনে হোক ।

কলকাতা, 27 অগস্ট : সাতটি বিধানসভা কেন্দ্রে তড়িঘড়ি উপনির্বাচন সেরে ফেলার জন্য নির্বাচন কমিশনে দরবার করছেন রাজ্যের শাসকদলের নেতারা । তাঁদের দাবি করোনার গ্রাফ এখন নিম্নমুখী । তাই বকেয়া উপনির্বাচন সেরে ফেলার এটাই উপযুক্ত সময় । এ নিয়ে সরব হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও ।

শাসক দলের এই তৎপরতার সমালোচনা করছেন বিরোধী দলের নেতারা ৷ কটাক্ষ করেছেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ, বামনেতা সুজন চক্রবর্তী ৷ বৃহস্পতিবার বামনেতা বলেন, "রাজ্যের করোনার গ্রাফ নিম্নমুখী বলে দাবি করা হচ্ছে । অথচ ট্রেন চালানোর সবুজ সংকেত দেওয়া যাচ্ছে না । স্কুল কলেজ খোলা যাচ্ছে না । বাজার দোকানের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধের লক্ষ্মণরেখা তোলা হয়নি । বিয়েবাড়ি আয়োজনে 50 জনের বেশি জমায়েতের অনুমতি নেই । এমনকি কোনও প্রতিবাদ কর্মসূচি নিলে মহামারি আইন প্রয়োগ করা হচ্ছে ।"

শুনুন কী বললেন সুজন চক্রবর্তী।

আরও পড়ুন : TMCP : ত্রিপুরা-সহ ভিনরাজ্যেও এবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস পালন

উপনির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি আরও জানান, উপনির্বাচনের আয়োজন কোনও রাজনৈতিক দলের ইচ্ছাধীন নয়, নির্বাচন কমিশনের বিষয় । বকেয়া উপনির্বাচন 6 মাসের মধ্যে অর্থাৎ 5 নভেম্বরের মধ্যে করতে হবে । সুজনবাবুর মতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উপনির্বাচন করা জরুরি হলে সবকিছু খুলে দেওয়া প্রয়োজন । তাহলে উপযুক্ত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে দাবি করা যাবে । তার আগে 3 বছর ধরে বকেয়া 117 টি উপনির্বাচনের বিষয়ে রাজ্যের অবস্থান কী, তা পরিষ্কার হওয়া জরুরি । কারণ নাগরিক পরিষেবা প্রদান শূন্যে পৌঁছেছে । পুরসভাগুলোতে দলতন্ত্র কায়েম হয়েছে । তাই সুজনবাবুর মতে উপনির্বাচন, পুর নির্বাচন এবং নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্মণরেখা তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা নিয়ম মেনে হোক ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.