ETV Bharat / state

বেশি নম্বর পেয়েও ডাক মেলেনি ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনে, হাইকোর্টের দ্বারস্থ SSC প্রার্থী

বেশি নম্বর পেয়েও ডাক মেলেনি ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য।হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন SSC প্রার্থী।

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Mar 8, 2019, 10:10 PM IST

কলকাতা, ৮ মার্চ : উপযুক্ত নম্বর থাকা সত্ত্বেও ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য ডাক না পাওয়ায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন এক ব্যক্তি। নাম দীপক সরকার। ২০১৬ সালে স্কুল সার্ভিস কমিশনের আপার প্রাইমারির ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য ডাক পাননি তিনি। অভিযোগ, তাঁর থেকে কম নম্বর পেয়েও ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য ডাক পেয়েছিলেন অন্য একজন। ওই প্রার্থীর নাম গোবিন্দ মণ্ডল। এই অভিযোগে, গতকাল কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন দীপক। আজ মামলাটি বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্যর সিঙ্গল বেঞ্চে ওঠে। বিষয়টি নিয়ে স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবী কনককিরণ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, যদি সত্যিই কোনও ভুল হয়ে থাকে তাহলে ওই প্রার্থী সুযোগ পাবেন।

মামলাকারীর আইনজীবী সৌম্য মজুমদার ও অনিন্দ্য বসু বলেন, "দীপক সরকার ভূগোলের হবু শিক্ষক। তাঁর টেট পরীক্ষার নম্বর এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রাপ্ত নম্বর মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে তিনি পেয়েছেন ৭৬.৯২। কিন্তু ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য তাঁকে ডাকা হয়নি। অন্যদিকে গোবিন্দের প্রাপ্ত নম্বর ৭৬.২৮ হওয়া সত্ত্বেও তিনি ডাক পেয়েছেন। দু'জনেই SC ক্যাটাগরির প্রার্থী। ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের পরই পার্সোনালিটি টেস্টের জন্য একজন প্রার্থীকে ডাকা হয় ১:৪ অনুপাতে।"

আজ মামলাটি বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্যের সিঙ্গল বেঞ্চে ওঠে। বিচারপতি আগামী ১৩ মার্চের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করতে নির্দেশ দিয়েছেন স্কুল সার্ভিস কমিশনকে। পাশাপাশি মামলাটির পরবর্তী শুনানি হবে ১৪ মার্চ।

কলকাতা, ৮ মার্চ : উপযুক্ত নম্বর থাকা সত্ত্বেও ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য ডাক না পাওয়ায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ হলেন এক ব্যক্তি। নাম দীপক সরকার। ২০১৬ সালে স্কুল সার্ভিস কমিশনের আপার প্রাইমারির ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য ডাক পাননি তিনি। অভিযোগ, তাঁর থেকে কম নম্বর পেয়েও ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য ডাক পেয়েছিলেন অন্য একজন। ওই প্রার্থীর নাম গোবিন্দ মণ্ডল। এই অভিযোগে, গতকাল কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন দীপক। আজ মামলাটি বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্যর সিঙ্গল বেঞ্চে ওঠে। বিষয়টি নিয়ে স্কুল সার্ভিস কমিশনের আইনজীবী কনককিরণ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, যদি সত্যিই কোনও ভুল হয়ে থাকে তাহলে ওই প্রার্থী সুযোগ পাবেন।

মামলাকারীর আইনজীবী সৌম্য মজুমদার ও অনিন্দ্য বসু বলেন, "দীপক সরকার ভূগোলের হবু শিক্ষক। তাঁর টেট পরীক্ষার নম্বর এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার ভিত্তিতে প্রাপ্ত নম্বর মিলিয়ে দেখা যাচ্ছে তিনি পেয়েছেন ৭৬.৯২। কিন্তু ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের জন্য তাঁকে ডাকা হয়নি। অন্যদিকে গোবিন্দের প্রাপ্ত নম্বর ৭৬.২৮ হওয়া সত্ত্বেও তিনি ডাক পেয়েছেন। দু'জনেই SC ক্যাটাগরির প্রার্থী। ডকুমেন্ট ভেরিফিকেশনের পরই পার্সোনালিটি টেস্টের জন্য একজন প্রার্থীকে ডাকা হয় ১:৪ অনুপাতে।"

আজ মামলাটি বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্যের সিঙ্গল বেঞ্চে ওঠে। বিচারপতি আগামী ১৩ মার্চের মধ্যে রিপোর্ট পেশ করতে নির্দেশ দিয়েছেন স্কুল সার্ভিস কমিশনকে। পাশাপাশি মামলাটির পরবর্তী শুনানি হবে ১৪ মার্চ।

Intro:
মানস নস্কর----

মাছ- মিস্টি- শাকসবজি বেশ গরম ভাইফোঁটার বাজার


কলকাতা ৮ নভেম্বরঃ
গামীকাল ভাইফোঁটা। তবে এই ভাইফোঁটার জন্য আলাদা করে মাছ -মাংস, শাকসবজির বা ফলের দাম খুব বাড়েনি বলেই দাবি কলকাতার অন্যতম একটি বাজারের দোকানিদের।তবে এই বাজারের নিয়মিত ক্রেতাদের বক্তব্য দামের খেত্রে অন্যান্য দিনের থেকে একটু ডিফারেন্স হচ্ছে বটে তবে সেটা মানিয়ে নিতে হবে।তার জন্য তাদের কেনায় খুববেশি প্রভাব পড়বে না বলেই মত তাদের। লেকমার্কেটে নিয়মিত বাজার করেন এমনই একজন হলেন যতীন দাস। তার ববক্তব্য, "দাম মোটামোটি গুনমানের উপর নির্ভর করে।আর একটু দাম বেশিতো হবেই। মানিয়ে নিতে হবে।" পাশাপাশি অতুলনা ঘোষ নামে আর একজন জানালেন,"ভাইফোঁটার জন্য দামটা অবশ্যই একটু চড়া।দেড়শো -দুশো টাকা ডিফারেন্স হচ্ছে।"
নাম জানাতে অনিচ্ছুক এক যুবক মন্তব্য করলেন,"দাম তো বেড়েই আছে।"
বাজারে আগে থেকে সবকিছুরই দাম বেড়েই ছিল!তবুও ভাইফোঁটায় আবার একবার আমরা নজর দিয়েছি বাজারদরে-Body:মাছঃ
যদিও দোকানিরা বলছেন দাম বাড়েনি, কিন্ত যে পাবদা মাছ মোটামোটি বিক্রি হয় ৫০০তে সেটাই একটু ভালো সাইজ হলে এখন ৬০০টাকা।ভালো ১ং পার্শে মাছ যেটা বিক্রি হয় ৫০০তে সেটাই বিক্রি হচ্ছে ৫৫০-৬০০টাকায়।চিংড়ির আমদানি কম তাই চিংড়ির বাজারে আগুন।গলদা চিংড়ির কিলো ৭০০-৮০০টাকা।ইলিশ যেটা বিক্রি হয় ৮০০-৯০০তে সেটাই এখন ৯০০-১০০০টাকা।তবে মাছের বাজারে যোগান ভালোই আছে বলে জানালেন লেকমার্কেটের মাছ বিক্রেতা সঞ্জিত।

মাংসঃ

মুরগির মাংস কাটা ১৬০টাকা। গোটা ১৩০টাকা।দাম ও আলাদা করে বাড়ে নি বলেই জানাচ্ছেন দোকানি।তবে দেশি মুরগির মাংসের ক্ষেত্রে ছবিটা আলাদা।দেশি মুরগির মাংস ছিল ২০০টাকা। সেটাই এখন ২৫০টাকা।জানালেন কুনাল দাস নামে এক মুরগির মাংস বিক্রেতা।
প্রসঙ্গত ভাগাড়ের মাংস ধরাপড়ার পর থেকেই বাজারে বেড়েছিল জ্যান্ত দেশি মুরগির মাংসের চাহিদা।
তবে পাঠার মাংসের দাম তুলনায় আগের থেকে কমেছে বলে জানালেন ব্যাবসায়ী। লেকমার্কেটের মাংস বিক্রেতা রাজকুমার সাউ জানালেন,"পুজার সময় যে পাঠার মাংসের দাম ছিল৫৮০টাকা। সেটা এখন ৫৬০টাকা হয়েছে।ভাইফোঁটার জন্য আলাদা করে দাম বাড়ানো হয় নি।আগামীকাল ও হবে না।"

ফলঃ
কমলালেবু জোড়া-২০টাকা,মুসাম্বি জোড়া -২০,আপেল বড়-১৫০টাকা,আপেল ছোটো -১২০টাকা,বেদানা-১৫০টাকা,তরমুজ -৫০টাকা-পেপে-৫০টাকা।জানিয়েছেন ফল ব্যাবসায়ী স্বপন সাহা।

কাচা সবজি ঃ
কাচা সবজির বাজারে গিয়ে দেখা গেল-
ভেন্ডি-৫০ টাকা ,পটল-৪০ টাকা,ঝিঙে-৪০টাকা,বেগুন-৫০টাকা লাউ-৩০টাকা
১টা,টমেটো -৪০টাকা,শসা -৪০টাকা।ভাইফোঁটার জন্য আলাদা করে দামের কোন ফেরফের হয় নি বলেই জানালেন এক সবজি বিক্রেতা। Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.