কলকাতা , 28 এপ্রিল : গৃহস্থ থেকে অতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে আগামী তিন মাস বিদ্যুতের বিল মুকুবের দাবি BJP যুব মোর্চার ।
আজ BJP-র যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি দেবজিৎ সরকার এক ভিডিয়ো বার্তায় বলেন , "লকডাউনের ফলে গরিব থেকে মধ্যবিত্ত মানুষের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ । ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কালকারখানায় উৎপাদন প্রায় তিন মাস বন্ধ । তাই আগামী তিন মাস বিদ্যুৎ-এর বিল মুকুবের জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ই-মেইলে চিঠি পাঠিয়েছি । কিন্তু সেই চিঠির কোনও উত্তর দেয়নি রাজ্য সরকার । তাই এটা নিয়ে আমরা আগামী দিনে বৃহত্তম আন্দোলনে শামিল হব ।"
তিনি আরও বলেন , "লকডাউনের ফলে মানুষ খেতে পাচ্ছে না । রেশন ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে । এর মধ্যে মানুষকে মিথ্যে বিদ্যুতের বিল দিতে হবে বলে শুনছি । 26 এপ্রিল রাজ্য সরকার একটি বিজ্ঞপ্তি বের করেছে । সেখানে বলা হয়েছে এই মাসের যে বিল আসবে সেটা অন্য রকম বিল আসবে । বাড়িতে গিয়ে মিটার টেস্ট হবে না । গত বছরের এই মাসে যে বিল এসেছিল , সেই বিল নাকি এবার এই মাসে দিতে হবে । কিন্তু এই বছর যদি তত ইউনিট বিদ্যুৎ না পোড়ান তাহলেও আপনাকে মাশুল দিতে হবে ।"
সেক্ষেত্রে শিল্প মালিকদের অবস্থা আরও খারাপ হবে ৷ এনিয়ে দেবজিৎ সরকার বলেন , "ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের মালিকদের অবস্থা ভেবে দেখুন । লকডাউন চলছে । উৎপাদন বন্ধ । বিক্রি নেই । এবার কারখানা যেখানে বন্ধ সেখানে কেন এই মিথ্যে বিদ্যুতের বিল দিতে হবে । তাই অবিলম্বে এই বিল মুকুবের দাবি জানাচ্ছি । "
ক্ষুদ্র-মাঝারি শিল্পে 3 মাস বিদ্যুতের বিল মুকুবের দাবি BJP যুব মোর্চার
বিদ্যুতের বিল দেওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের তরফ থেকে একটি নির্দেশিকা জারি করে বলা হয়েছিল যে , এবারে আর বাড়ি গিয়ে মিটার টেস্ট হবে না ৷ গত বছরের এই সময় যে বিল এসেছিল সেই বিলই এবছর দিতে হবে ৷ কিন্তু লকডাউনের কারণে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কারখানাগুলি প্রায় তিন মাস বন্ধ ৷ বিক্রি নেই ৷ ফলে একইপরিমাণ বিল দিতে হলে সমস্যায় পড়বেন তাঁরা ৷
কলকাতা , 28 এপ্রিল : গৃহস্থ থেকে অতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে আগামী তিন মাস বিদ্যুতের বিল মুকুবের দাবি BJP যুব মোর্চার ।
আজ BJP-র যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি দেবজিৎ সরকার এক ভিডিয়ো বার্তায় বলেন , "লকডাউনের ফলে গরিব থেকে মধ্যবিত্ত মানুষের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ । ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কালকারখানায় উৎপাদন প্রায় তিন মাস বন্ধ । তাই আগামী তিন মাস বিদ্যুৎ-এর বিল মুকুবের জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ই-মেইলে চিঠি পাঠিয়েছি । কিন্তু সেই চিঠির কোনও উত্তর দেয়নি রাজ্য সরকার । তাই এটা নিয়ে আমরা আগামী দিনে বৃহত্তম আন্দোলনে শামিল হব ।"
তিনি আরও বলেন , "লকডাউনের ফলে মানুষ খেতে পাচ্ছে না । রেশন ব্যবস্থা পুরোপুরি ভেঙে পড়েছে । এর মধ্যে মানুষকে মিথ্যে বিদ্যুতের বিল দিতে হবে বলে শুনছি । 26 এপ্রিল রাজ্য সরকার একটি বিজ্ঞপ্তি বের করেছে । সেখানে বলা হয়েছে এই মাসের যে বিল আসবে সেটা অন্য রকম বিল আসবে । বাড়িতে গিয়ে মিটার টেস্ট হবে না । গত বছরের এই মাসে যে বিল এসেছিল , সেই বিল নাকি এবার এই মাসে দিতে হবে । কিন্তু এই বছর যদি তত ইউনিট বিদ্যুৎ না পোড়ান তাহলেও আপনাকে মাশুল দিতে হবে ।"
সেক্ষেত্রে শিল্প মালিকদের অবস্থা আরও খারাপ হবে ৷ এনিয়ে দেবজিৎ সরকার বলেন , "ক্ষুদ্র, অতিক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের মালিকদের অবস্থা ভেবে দেখুন । লকডাউন চলছে । উৎপাদন বন্ধ । বিক্রি নেই । এবার কারখানা যেখানে বন্ধ সেখানে কেন এই মিথ্যে বিদ্যুতের বিল দিতে হবে । তাই অবিলম্বে এই বিল মুকুবের দাবি জানাচ্ছি । "