ETV Bharat / state

মিলছে না নিরাপত্তারক্ষীদের অস্ত্র ব‍্যবহারের অনুমতি, ATM সচল থাকবে? - bank

এই রাজ্যে ATM-এ নগদ টাকার সংকট হওয়ার আশঙ্কা । মিলছে না ATM-এর সিকিউরিটি পার্সোনালদের অস্ত্র রাখার অনুমতি ।

ছবিটি প্রতীকী
author img

By

Published : Apr 25, 2019, 8:46 PM IST

Updated : Apr 25, 2019, 10:26 PM IST

কলকাতা, 25 এপ্রিল : বেশ কয়েকটি রাজ্যে ইতিমধ্যে মিলে গেছে অনুমতি । এরাজ‍্যে মিলছে না ATM-এর সিকিউরিটি পার্সোনালদের অস্ত্র রাখার অনুমতি । রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করছে না । এবার এমনই অভিযোগ উঠল । তার জেরে ATM-এ নগদ টাকার সংকট হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে । অভিযোগ, সংকট ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে আসানসোল দুর্গাপুরে । অবিলম্বে অনুমতি না মিললে কলকাতাতেও নগদ টাকার সংকট তৈরি হওয়ার আশঙ্কা ।

রাইটার । এই সংস্থাটি ATM-এ টাকা যোগান দেওয়ার কাজ করে । স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI), পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক (PNB), অ্যাক্সিস, ICICI এর মতো সরকারি বেসরকারি ব্যাঙ্ককের ATM-এ টাকা জোগান দেওয়ার কাজ করে তারা । রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)-র গাইডলাইন বলছে, ATM-এর টাকা নিয়ে যাওয়ার সময় দু'জন অস্ত্রধারী রক্ষী থাকা বাধ্যতামুলক । কিন্তু নির্বাচনের কারণে কমিশনের নির্দেশ মোতাবেক লাইসেন্স শাখা অস্ত্র জমা দিতে হয়েছে । তার জেরে ATM-এর নিরাপত্তারক্ষীদের অস্ত্রও জমা পড়েছে ।

রাইটারের পূর্বাঞ্চলীয় শাখার চিফ সিকিউরিটি অফিসার সুধাংশু সিং বলেন, "পুরো বিষয়টির গুরুত্ব বুঝে বিগত দিনে নিরাপত্তারক্ষীদের অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিল মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর । 2014 সাল কিংবা 2016 সালের নির্বাচনে আমরা সেই নির্দেশ পেয়েছিলাম । কিন্তু এবার বারবার মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে কড়া নাড়লেও অনুমতি মিলছে না । কী করব কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না । দুর্গাপুর আসানসোলে ATM-এ টাকা দিতে সমস্যা হচ্ছে । অনুমতি না পাওয়া গেলে কলকাতাতেও একই সমস্যা হবে । কারণ রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের গাইডলাইন অনুযায়ী ATM-এ টাকা নিয়ে যাওয়ার সময় দু'জন নিরাপত্তারক্ষী রাখতেই হয় ।"

দিন কয়েক আগে রাজ‍্যের শুটাররা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁদের কাছে অস্ত্র রাখার অনুমতি মিলছে না । বিষয়টি নিয়ে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর জানিয়েছিল, তাদের আবেদনের পদ্ধতিগত ত্রুটি আছে । এবার ATM-এ নগদ জোগানের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উঠছে অভিযোগ । যদিও মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের এক কর্তা বলেন, "এর আগে যাঁরা এসেছিলেন তাঁদের বলে দেওয়া হয়েছে কী করতে হবে । আমাদের কাছে কেউ এলে নিশ্চিত ভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে কী করা দরকার ।"

কলকাতা, 25 এপ্রিল : বেশ কয়েকটি রাজ্যে ইতিমধ্যে মিলে গেছে অনুমতি । এরাজ‍্যে মিলছে না ATM-এর সিকিউরিটি পার্সোনালদের অস্ত্র রাখার অনুমতি । রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করছে না । এবার এমনই অভিযোগ উঠল । তার জেরে ATM-এ নগদ টাকার সংকট হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে । অভিযোগ, সংকট ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে আসানসোল দুর্গাপুরে । অবিলম্বে অনুমতি না মিললে কলকাতাতেও নগদ টাকার সংকট তৈরি হওয়ার আশঙ্কা ।

রাইটার । এই সংস্থাটি ATM-এ টাকা যোগান দেওয়ার কাজ করে । স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI), পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক (PNB), অ্যাক্সিস, ICICI এর মতো সরকারি বেসরকারি ব্যাঙ্ককের ATM-এ টাকা জোগান দেওয়ার কাজ করে তারা । রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (RBI)-র গাইডলাইন বলছে, ATM-এর টাকা নিয়ে যাওয়ার সময় দু'জন অস্ত্রধারী রক্ষী থাকা বাধ্যতামুলক । কিন্তু নির্বাচনের কারণে কমিশনের নির্দেশ মোতাবেক লাইসেন্স শাখা অস্ত্র জমা দিতে হয়েছে । তার জেরে ATM-এর নিরাপত্তারক্ষীদের অস্ত্রও জমা পড়েছে ।

রাইটারের পূর্বাঞ্চলীয় শাখার চিফ সিকিউরিটি অফিসার সুধাংশু সিং বলেন, "পুরো বিষয়টির গুরুত্ব বুঝে বিগত দিনে নিরাপত্তারক্ষীদের অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিল মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর । 2014 সাল কিংবা 2016 সালের নির্বাচনে আমরা সেই নির্দেশ পেয়েছিলাম । কিন্তু এবার বারবার মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে কড়া নাড়লেও অনুমতি মিলছে না । কী করব কিছুই বুঝে উঠতে পারছি না । দুর্গাপুর আসানসোলে ATM-এ টাকা দিতে সমস্যা হচ্ছে । অনুমতি না পাওয়া গেলে কলকাতাতেও একই সমস্যা হবে । কারণ রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের গাইডলাইন অনুযায়ী ATM-এ টাকা নিয়ে যাওয়ার সময় দু'জন নিরাপত্তারক্ষী রাখতেই হয় ।"

দিন কয়েক আগে রাজ‍্যের শুটাররা অভিযোগ করেছিলেন, তাঁদের কাছে অস্ত্র রাখার অনুমতি মিলছে না । বিষয়টি নিয়ে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর জানিয়েছিল, তাদের আবেদনের পদ্ধতিগত ত্রুটি আছে । এবার ATM-এ নগদ জোগানের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উঠছে অভিযোগ । যদিও মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের এক কর্তা বলেন, "এর আগে যাঁরা এসেছিলেন তাঁদের বলে দেওয়া হয়েছে কী করতে হবে । আমাদের কাছে কেউ এলে নিশ্চিত ভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে কী করা দরকার ।"

Intro:কলকাতা, ২৫ এপ্রিল: বেশ কয়েকটি রাজ্যে ইতিমধ্যে মিলে গেছে অনুমতি। এরাজ‍্যে মিলছে না এটিএম এর সিকিউরিটি পার্সোনালদের অস্ত্র রাখার অনুমতি। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করছে না। এবার এমনই অভিযোগ উঠল। তার জেরে এটিএম-এ নগদ সংকট হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। অভিযোগ, সংকট ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে আসানসোল দুর্গাপুর। অবিলম্বে অনুমতি না মিললে কলকাতাতেও নগদ সংকট তৈরি হওয়ার আশঙ্কা।


Body:রাইটার। এই সংস্থাটি এটিএম এ টাকা যোগান দেওয়ার কাজ করে। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক, অ্যাক্সিস, আইসিআইসিআইয়ের মতো সরকারি বেসরকারি ব্যাংকের এটিএম এ টাকা যোগান দেওয়ার কাজ করে তারা। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার গাইডলাইন বলছে, এটিএম এর টাকা নিয়ে যাওয়ার সময় দু'জন অস্ত্রধারী রক্ষী থাকা বাধ্যতামুলক। কিন্তু নির্বাচনের কারণে কমিশনের নির্দেশ মোতাবেক লাইসেন্স শাখা অস্ত্র জমা দিতে হয়েছে। তার জেরে এটিএম এর নিরাপত্তারক্ষীদের অস্ত্রও জমা পড়েছে।

রাইটারের পূর্বাঞ্চলীয় শাখার চিফ সিকিউরিটি অফিসার সুধাংশু সিং বলেন, “ পুরো বিষয়টির গুরুত্ব বুঝে বিগত দিনে এক্সামশনের অনুমতি দিয়েছিল মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর। 2014 সাল কিংবা 16 সালের নির্বাচনে আমরা সেই নির্দেশ পেয়েছিলাম। কিন্তু এবার বারবার মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরে কড়া নাড়লেও অনুমতি মিলছে না। কি করবো কিছুই বুঝে উঠতে পারছিনা। দুর্গাপুর আসানসোলে এটিএম এ টাকা দিতে সমস্যা হচ্ছে। অনুমতি না পাওয়া গেলে কলকাতাতেও একই সমস্যা হবে। কারণ রিজার্ভ ব্যাংকের গাইডলাইন অনুযায়ী এটিএম এ টাকা নিয়ে যাবার সময় দু'জন নিরাপত্তারক্ষী রাখতেই হয়।"


Conclusion:দিন কয়েক আগে রাজ‍্যের শ‍্যুটাররা অভিযোগ করেছিলেন তাদের কাছে অস্ত্র রাখার অনুমতি মিলছে না। বিষয়টি নিয়ে মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তর জানিয়েছিল, তাদের আবেদনের পদ্ধতিগত ত্রুটি আছে। এবার এটিএমে নগদ যোগানের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উঠছে অভিযোগ। যদিও মুখ্য নির্বাচন আধিকারিকের দপ্তরের এক কর্তা বলেন, “এর আগে যারা এসেছিলেন তাদের কাছে বলে দেওয়া হয়েছে কি করতে হবে। আমাদের কাছে কেউ এলে নিশ্চিত ভাবে জানিয়ে দেওয়া হবে কি করা দরকার।"
Last Updated : Apr 25, 2019, 10:26 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.