ETV Bharat / state

Landslide in Kalimpong: তিস্তা নদীর স্রোতে বিপাকে সড়ক মেরামতির কাজ, অসহযোগিতা জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের! - পূর্ত আধিকারিক

Landslide on National Highway: দু'দিন ধরে টানা বৃষ্টির জেরে ধস নামে কালিম্পংয়ের 10 নম্বর জাতীয় সড়কে ৷ ধসের জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছে ছোট বড় সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা ৷ সেই রাস্তা মেরামত করতে এসে বিপাকে পড়তে হয়েছে পূর্ত দফতরের আধিকারিকদের ৷

Etv Bharat
তিস্তা নদীর স্রোতে সমস্যায় সড়ক মেরামতের কাজ
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Sep 26, 2023, 6:50 PM IST

ধসের জেরে বন্ধ যোগাযোগ ব্যবস্থা

কালিম্পং, 26 সেপ্টেম্বর: টানা বৃষ্টির জেরে ধসে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া জাতীয় সড়ক নিয়ে উদ্বিগ্ন জেলা প্রশাসন ও রাজ্য সরকার। কবে জাতীয় সড়ক দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে তা নিয়ে সংশয়ে জেলা প্রশাসন। ধসে ক্ষতিগ্রস্ত জাতীয় সড়ক মেরামতের জন্য মাটি দিয়ে ভরাট করলেও সেই মাটি তলিয়ে যাচ্ছে খরস্রোতা তিস্তায়। আর এতেই বিপাকে পরতে হচ্ছে পূর্ত দফতরকে। মঙ্গলবার এমনই অভিযোগ জানিয়েছেন পূর্ত আধিকারিক সুধাংশু সরকার ৷

গত তিন দিন ধরে জাতীয় সড়ক মেরামতের কাজ শুরু করেছে রাজ্যের পূর্ত বিভাগ ও জেলা প্রশাসন। কিন্তু তাতে কোনও সুরাহা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। অন্যদিকে, ওই বিষয়ে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ কোনওভাবে সহযোগিতা করছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। পাহাড়ের জাতীয় সড়ক মেরামত ও সংস্কারের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি না থাকার কারণে আরও বেশি সমস্যায় পরেছে পূর্ত বিভাগ।

পূর্ত আধিকারিক সুধাংশু সরকার বলেন, "তিস্তার জলের স্রোতে কোনওভাবেই বাঁধ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে নীচে বাঁধ দিয়ে চেষ্টা করা হবে মেরামতের। এর আগেও এই সমস্যার কথা জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষকে ছবি দিয়ে জানানো হয়েছিল। কিন্তু লাভ হয়নি। এই বিষয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে ৷ বিষয়টি সিকিম হাইকোর্ট পর্যন্ত গিয়েছে ৷ সকলেই এই বিষয়ে বলেছে ৷ কিন্তু এনএসপিসি কাজ করছে না ৷"

রাস্তায় ধস নামার কারণে সমস্যায় পড়তে হয় বেড়াতে আসা পর্যটকদেরও ৷ এক গাড়ি চালকের বয়ান অনুসারে, এখানে এইরকম সমস্যা নিত্যদিনের ৷ রাস্তায় একবার ধস নামলে কখন তা সরানো হবে বা গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হবে তার ঠিক থাকে না ৷

আরও পড়ুন: দু'দিন থেকে টানা বৃষ্টির জের, কালিম্পংয়ে জাতীয় সড়কে ধসে বিপাকে পর্যটকরা

ক্ষতিগ্রস্থ জাতীয় সড়কের মেরামতের কাজ খতিয়ে দেখতে এদিন যান পূর্ত দফতরের আধিকারিকরা। আর সেখানে গিয়ে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তাঁরা। এদিকে তিস্তার জলের স্রোতে কোনওভাবেই সেই জায়গা মেরামত সম্ভব হচ্ছে না। সড়ক মেরামত না হওয়ায় সমস্যায় পরেছেন সাধারণ মানুষ থেকে পর্যটকরা। সিকিমগামী সমস্ত গাড়ি দার্জিলিং ও গরুবাথান দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তবে আগামী দু থেকে তিন দিনের মধ্যে মেরামতের কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদী পূর্ত দফতর।

ধসের জেরে বন্ধ যোগাযোগ ব্যবস্থা

কালিম্পং, 26 সেপ্টেম্বর: টানা বৃষ্টির জেরে ধসে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া জাতীয় সড়ক নিয়ে উদ্বিগ্ন জেলা প্রশাসন ও রাজ্য সরকার। কবে জাতীয় সড়ক দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক হবে তা নিয়ে সংশয়ে জেলা প্রশাসন। ধসে ক্ষতিগ্রস্ত জাতীয় সড়ক মেরামতের জন্য মাটি দিয়ে ভরাট করলেও সেই মাটি তলিয়ে যাচ্ছে খরস্রোতা তিস্তায়। আর এতেই বিপাকে পরতে হচ্ছে পূর্ত দফতরকে। মঙ্গলবার এমনই অভিযোগ জানিয়েছেন পূর্ত আধিকারিক সুধাংশু সরকার ৷

গত তিন দিন ধরে জাতীয় সড়ক মেরামতের কাজ শুরু করেছে রাজ্যের পূর্ত বিভাগ ও জেলা প্রশাসন। কিন্তু তাতে কোনও সুরাহা হচ্ছে না বলে অভিযোগ। অন্যদিকে, ওই বিষয়ে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ কোনওভাবে সহযোগিতা করছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। পাহাড়ের জাতীয় সড়ক মেরামত ও সংস্কারের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি না থাকার কারণে আরও বেশি সমস্যায় পরেছে পূর্ত বিভাগ।

পূর্ত আধিকারিক সুধাংশু সরকার বলেন, "তিস্তার জলের স্রোতে কোনওভাবেই বাঁধ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তবে নীচে বাঁধ দিয়ে চেষ্টা করা হবে মেরামতের। এর আগেও এই সমস্যার কথা জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষকে ছবি দিয়ে জানানো হয়েছিল। কিন্তু লাভ হয়নি। এই বিষয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে ৷ বিষয়টি সিকিম হাইকোর্ট পর্যন্ত গিয়েছে ৷ সকলেই এই বিষয়ে বলেছে ৷ কিন্তু এনএসপিসি কাজ করছে না ৷"

রাস্তায় ধস নামার কারণে সমস্যায় পড়তে হয় বেড়াতে আসা পর্যটকদেরও ৷ এক গাড়ি চালকের বয়ান অনুসারে, এখানে এইরকম সমস্যা নিত্যদিনের ৷ রাস্তায় একবার ধস নামলে কখন তা সরানো হবে বা গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হবে তার ঠিক থাকে না ৷

আরও পড়ুন: দু'দিন থেকে টানা বৃষ্টির জের, কালিম্পংয়ে জাতীয় সড়কে ধসে বিপাকে পর্যটকরা

ক্ষতিগ্রস্থ জাতীয় সড়কের মেরামতের কাজ খতিয়ে দেখতে এদিন যান পূর্ত দফতরের আধিকারিকরা। আর সেখানে গিয়ে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তাঁরা। এদিকে তিস্তার জলের স্রোতে কোনওভাবেই সেই জায়গা মেরামত সম্ভব হচ্ছে না। সড়ক মেরামত না হওয়ায় সমস্যায় পরেছেন সাধারণ মানুষ থেকে পর্যটকরা। সিকিমগামী সমস্ত গাড়ি দার্জিলিং ও গরুবাথান দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তবে আগামী দু থেকে তিন দিনের মধ্যে মেরামতের কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদী পূর্ত দফতর।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.