ETV Bharat / state

ঘুমপাড়ানি গুলিতে হাতি ও বাইসনের মৃত্যু

জঙ্গল ছেড়ে স্কোয়াশ বাগানে আশ্রয় নিয়েছিল একটি বাইসন ৷ খবর দেওয়া হয় ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ ও গোরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের রামশাই মোবাইল স্কোয়াডের বনকর্মীদের।ঘুমপাড়ানি গুলি করা বাইসনটিকে ৷ ঘুমপাড়ানি গুলিতেই মারা গেল প্রাণীটি ৷

Bison died of sleeping shot
ঘুমপাড়ানি গুলিতে বাইসনের মৃত্যু
author img

By

Published : Apr 3, 2020, 9:10 AM IST

জলপাইগুড়ি, 3 এপ্রিল : ঘুমপাড়ানি গুলিতে হাতি ও বাইসনের মৃত্যু। সারাদিন লোকালয়ে এসে স্কোয়াশ বাগানে লুকিয়ে থেকেও লাভ হল না।ঘুমপাড়ানি গুলিতে মারা গেল বাইসনটি। পরপর দু'দিন একটি হাতি ও একটি বাইসনের মৃত্যু হয় ঘুমপাড়ানি গুলিতে ৷ ঘুমপাড়ানি গুলির করার পর কোনও বন্যপ্রাণীকেই দু'দিনে বাঁচানো যায়নি। ঘুমপাড়ানি গুলি সঠিকভাবে ছোড়া হয়েছে কিনা তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন ৷

আজ হঠাৎই জঙ্গল ছেড়ে স্কোয়াশ বাগানে আশ্রয় নেয় একটি বাইসন। বাইসনের ভয়ে বাড়ি ছাড়া হয় স্থানীয় বাসিন্দারা। জঙ্গল থেকে জলঢাকা নদী পেরিয়ে ময়নাগুড়ি ব্লকের আমগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বেতগাড়া এলাকায় চলে আসে বাইসনটি। স্থানীয় বাসিন্দা নরেশ চন্দ্র রায়ের স্কোয়াশ ক্ষেতে আশ্রয় নেয় বাইসনটি। এরপর খবর দেওয়া হয় গোরুমারা জাতীয় উদ্যানের বনকর্মীদের। ছুটে আসেন বন্যপ্রাণপ্রেমী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীরাও।
লোকালয়ে বাইসন বের হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই লকডাউন উপেক্ষা করে এলাকায় প্রচুর মানুষের ভিড় করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ ও গোরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের রামশাই মোবাইল স্কোয়াডের বনকর্মীরা। বাইসনটি ছোটাছুটি শুরু করায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আসে বিন্নাগুড়ি ওয়াইল্ড লাইফ স্কোয়াডের বনকর্মীরা। স্থানীয় মানুষের তাড়া খেয়ে রেল লাইন পেরিয়ে বাইসনটি চলে আসে এলাকার লক্ষ্মীমন্দির সংলগ্ন গ্রামে।

সেখানে বাইসনটিকে ঘুম পাড়ানি গুলি করা হয় ৷ পরে বাইসনটি মারা যায়। এদিকে দুদিন আগে মালবাজারের নেপুচাপুর চা বাগানের পাশাপাশি একটি হাতি বেরিয়ে এলে তাকেও ঘুমপাড়ানি গুলি করলে হাতিটি মারা যায়।দু'দিনে দুটি বন্যপ্রাণীর মৃত্যুতে প্রশ্ন উঠেছে বন দপ্তরের ভূমিকা নিয়ে ৷

জলপাইগুড়ি, 3 এপ্রিল : ঘুমপাড়ানি গুলিতে হাতি ও বাইসনের মৃত্যু। সারাদিন লোকালয়ে এসে স্কোয়াশ বাগানে লুকিয়ে থেকেও লাভ হল না।ঘুমপাড়ানি গুলিতে মারা গেল বাইসনটি। পরপর দু'দিন একটি হাতি ও একটি বাইসনের মৃত্যু হয় ঘুমপাড়ানি গুলিতে ৷ ঘুমপাড়ানি গুলির করার পর কোনও বন্যপ্রাণীকেই দু'দিনে বাঁচানো যায়নি। ঘুমপাড়ানি গুলি সঠিকভাবে ছোড়া হয়েছে কিনা তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন ৷

আজ হঠাৎই জঙ্গল ছেড়ে স্কোয়াশ বাগানে আশ্রয় নেয় একটি বাইসন। বাইসনের ভয়ে বাড়ি ছাড়া হয় স্থানীয় বাসিন্দারা। জঙ্গল থেকে জলঢাকা নদী পেরিয়ে ময়নাগুড়ি ব্লকের আমগুড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের বেতগাড়া এলাকায় চলে আসে বাইসনটি। স্থানীয় বাসিন্দা নরেশ চন্দ্র রায়ের স্কোয়াশ ক্ষেতে আশ্রয় নেয় বাইসনটি। এরপর খবর দেওয়া হয় গোরুমারা জাতীয় উদ্যানের বনকর্মীদের। ছুটে আসেন বন্যপ্রাণপ্রেমী স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীরাও।
লোকালয়ে বাইসন বের হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই লকডাউন উপেক্ষা করে এলাকায় প্রচুর মানুষের ভিড় করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ ও গোরুমারা বন্যপ্রাণী বিভাগের রামশাই মোবাইল স্কোয়াডের বনকর্মীরা। বাইসনটি ছোটাছুটি শুরু করায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে আসে বিন্নাগুড়ি ওয়াইল্ড লাইফ স্কোয়াডের বনকর্মীরা। স্থানীয় মানুষের তাড়া খেয়ে রেল লাইন পেরিয়ে বাইসনটি চলে আসে এলাকার লক্ষ্মীমন্দির সংলগ্ন গ্রামে।

সেখানে বাইসনটিকে ঘুম পাড়ানি গুলি করা হয় ৷ পরে বাইসনটি মারা যায়। এদিকে দুদিন আগে মালবাজারের নেপুচাপুর চা বাগানের পাশাপাশি একটি হাতি বেরিয়ে এলে তাকেও ঘুমপাড়ানি গুলি করলে হাতিটি মারা যায়।দু'দিনে দুটি বন্যপ্রাণীর মৃত্যুতে প্রশ্ন উঠেছে বন দপ্তরের ভূমিকা নিয়ে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.