ETV Bharat / state

দুর্নীতির অভিযোগ, ফের শুরু সেতু তৈরির কাজ

সংবাদমাধ্যমে খবর চাউর হতেই টনক নড়ল পূর্তদপ্তরের জাতীয় সড়ক বিভাগের । নতুন করে রাস্তা তৈরির বরাত দেওয়া হল অন্য এক ঠিকাদারকে ।

রাস্তা সারাই
author img

By

Published : Oct 15, 2019, 7:56 PM IST

Updated : Oct 16, 2019, 3:34 AM IST

জলপাইগুড়ি, 15 অক্টোবর : সেতু ও সেতু সংযোগকারী রাস্তা তৈরির কাজে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন এলাকাবাসী । সংবাদমাধ্যমে সেই খবর চাউর হতেই টনক নড়ল পূর্তদপ্তরের জাতীয় সড়ক বিভাগের । নতুন করে রাস্তা তৈরির বরাত দেওয়া হল অন্য এক ঠিকাদারকে ।

দোমোহনি থেকে ময়নাগুড়িগামী রাজ্য সড়কে রয়েছে ফুলকুড়া সেতু । এই সেতু ও সেতুর সংযোগকারী রাস্তার বেহাল দশায় ক্ষোভ ছড়িয়েছিল স্থানীয়দের মধ্যে । এরপরই সেতুটি নতুন করে তৈরি করা হয় । পাশাপাশি সেতু সংযোগকারী রাস্তারও মেরামতি করা হয় । কিন্তু পাঁচ মাস যেতে না যেতেই ফের রাস্তায় ফাটল দেখা দেয় । তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয়রা । খবর প্রকাশিত হয় সংবাদমাধ্যমে । এরপরই পরিস্থিতি সামাল দিতে ফের সেতু ও সেতুর সংযোগকারী রাস্তা মেরামতির কাজ শুরু করে পূর্ত দপ্তর । রাস্তায় পিচের প্রলেপ দেওয়া শুরু হয় ।

স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, অত্যন্ত নিম্নমানের জিনিস দিয়ে রাস্তা তৈরির কাজ হচ্ছে । তাই বার বার রাস্তায় ফাটল দেখা যাচ্ছে । ভালো মানের জিনিস দিয়ে কাজ করলে রাস্তার হাল এরকম হত না । একথা স্বীকার করেছেন বরাতপ্রাপ্ত ঠিকাকর্মীর পর্যবেক্ষক মোতিলাল সরকার । তিনিও জানান, প্রথমে সেতুর কাজটা ঠিকভাবে হয়নি । তাই তাদের মালিককে নতুন করে কাজটি করতে বলা হয়েছে ।

জলপাইগুড়ি পূর্তদপ্তরের নির্বাহী বাস্তুকার (হাইওয়ে ডিভিশন) অনিন্দ্য রায় বলেন, "সেতুটির নির্মাণের কাজ বৃষ্টির জন্য শেষ হয়নি । কাজ শেষ হলে এই সমস্যাগুলো আর থাকবে না ।"

জলপাইগুড়ি, 15 অক্টোবর : সেতু ও সেতু সংযোগকারী রাস্তা তৈরির কাজে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছিলেন এলাকাবাসী । সংবাদমাধ্যমে সেই খবর চাউর হতেই টনক নড়ল পূর্তদপ্তরের জাতীয় সড়ক বিভাগের । নতুন করে রাস্তা তৈরির বরাত দেওয়া হল অন্য এক ঠিকাদারকে ।

দোমোহনি থেকে ময়নাগুড়িগামী রাজ্য সড়কে রয়েছে ফুলকুড়া সেতু । এই সেতু ও সেতুর সংযোগকারী রাস্তার বেহাল দশায় ক্ষোভ ছড়িয়েছিল স্থানীয়দের মধ্যে । এরপরই সেতুটি নতুন করে তৈরি করা হয় । পাশাপাশি সেতু সংযোগকারী রাস্তারও মেরামতি করা হয় । কিন্তু পাঁচ মাস যেতে না যেতেই ফের রাস্তায় ফাটল দেখা দেয় । তাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয়রা । খবর প্রকাশিত হয় সংবাদমাধ্যমে । এরপরই পরিস্থিতি সামাল দিতে ফের সেতু ও সেতুর সংযোগকারী রাস্তা মেরামতির কাজ শুরু করে পূর্ত দপ্তর । রাস্তায় পিচের প্রলেপ দেওয়া শুরু হয় ।

স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, অত্যন্ত নিম্নমানের জিনিস দিয়ে রাস্তা তৈরির কাজ হচ্ছে । তাই বার বার রাস্তায় ফাটল দেখা যাচ্ছে । ভালো মানের জিনিস দিয়ে কাজ করলে রাস্তার হাল এরকম হত না । একথা স্বীকার করেছেন বরাতপ্রাপ্ত ঠিকাকর্মীর পর্যবেক্ষক মোতিলাল সরকার । তিনিও জানান, প্রথমে সেতুর কাজটা ঠিকভাবে হয়নি । তাই তাদের মালিককে নতুন করে কাজটি করতে বলা হয়েছে ।

জলপাইগুড়ি পূর্তদপ্তরের নির্বাহী বাস্তুকার (হাইওয়ে ডিভিশন) অনিন্দ্য রায় বলেন, "সেতুটির নির্মাণের কাজ বৃষ্টির জন্য শেষ হয়নি । কাজ শেষ হলে এই সমস্যাগুলো আর থাকবে না ।"

Intro:জলপাইগুড়িঃ সেতু ও সেতু সংযোগকারি রাস্তা তৈরির কাজে দুর্নীতির অভিযোগ আগেই তুলেছিলেন এলাকাবাসীরা।সংবাদ মাধ্যমে খবর চাউর হতেই টনক নড়ল পুর্তদপ্তরের হাইওয়ে ডিভিশনের। নতুন করে রাস্তা তৈরীর বরাদ দেওয়া হল অন্য এক ঠিকাদারকে।সেতু ও সেতুর সংযোগকারী রাস্তা হয়েছে মাস পাঁচেক আগে। তার মধ্যেই সেতু ও সেতুর সংযোগকারি রাস্তার বেহাল দশায় ক্ষোভ ছড়িয়েছিল স্থানীয়দের মধ্যে। সংবাদ মাধ্যমে খবর চাউর হতেই কাজ ধামাচাপ দেবার চেস্টা। সেতু ও সেতুর রাস্তার পিচের প্রলেপ উঠতে শুরু করেছে। Body:দোমহনী থেকে ময়নাগুড়ির সাথে যোগাযোগের এই মুল রাস্তাটির ভাঙা সেতুটি নতুন করে তৈরী করা হয়। সেতুর ওপর ও সেতুর দুধারে ম্যাস্টিকের চাদরও বিছানো হয়।কিন্তু মাস পাঁচেক যেতে না যেতেই ম্যাস্টিক উঠে যাচ্ছে।পাপরের মত করে ভাঙছে ম্যাস্টিক।কাজে দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের ।

ময়নাগুড়ি ও দোমহানির সাথে যোগাযোগ রক্ষাকারি ফুলকুড়া" সেতুটি দির্ঘদিন ধরে বেহাল ছিল তা মাস পাঁচেক আগে পুর্ত দপ্তরের হাইওয়ে ডিভিএওন বানিয়েছে।কিন্তু এর মধ্যেই পিছের আস্তরন উঠতে শুরু করায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

ময়নাগুড়ি থেকে দোমহানি গামী রাজ্য সড়কে যেখানে এই রাজ্য সড়কটি মালবাজার ও ময়নাগুড়ি গামী সড়কে যুক্ত হয়েছে ঠিক সেখানেই রয়েছে এই "ফুলকুড়া" সেতু। সেতুটি নতুন করে তৈরির পাশাপাশি আগের থেকে সেতুটিকে অনেকটাই চওড়া করা হয়েছিল। কিন্তু সেতু নির্মাণের কয়েক মাস যেতে না যেতেই কঙ্কালসার চেহারা বেড়িয়ে পড়ায় ক্ষোভ ছড়িয়েছে বিভিন্ন মহলে। বহু স্থানে হাত দিলেই ওঠে আসছে ম্যাস্টিকের পিচের আস্তরণ।স্থানীয় বাসিন্দা জানান অত্যন্ত নিম্নমানের কাজ হয়েছে যার ফলেই এই অবস্থা। ভালো ভাবে কাজ করছে এমন অবস্থা হত না।Conclusion:বরাদপ্রাপ্ত ঠিকাকর্মির সুপারভাইজার মোতিলাল সরকার জানান আগে সেতুর কাজটা ভালো হয়নি তাই আমাদের মালিককে নতুন করে কাজ টি করার জন্য বলা হয়েছে।তাই আমরা ম্যাস্টিকের আস্তরন তোলার কাজ শুরু করেছি।

স্থানীয় বাসিন্দা তপন রায় বলে ছয় মাসও হয়নি কাজটি হয়েছে।সব উঠে যাচ্ছে কাজ ঠিক হয়নি।আমরা চাই ভালো কাজ হোক।

এদিকে জলপাইগুড়ি পূর্তদপ্তরের নির্বাহী বাস্তুকার(হাইওয়ে ডিভিশন) অনিন্দ রায় জানান সেতুটির নির্মাণের কাজ এখনও শেষ হয়নি।বৃষ্টির জন্য কাজ শেষ করা হয়নি। কাজ শেষ হলে এই সমস্যা গুলো আর থাকবে না।এদিকে তার নির্দেশেই নতুন ম্যাস্টিকের আস্তরন তুলে দিয়ে নতুন করে করা হচ্ছে স্বাভাবিক এলাকাবাসীরা প্রশ্ন তুলেছেন একবার ম্যাস্টিক হয়ে যাবার পর তা তুলে ফেলে ফের যদি কাজ করা হয় তাহলে কাজে গলদ ছিল তা বলাই যায়।
Last Updated : Oct 16, 2019, 3:34 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.