ETV Bharat / state

জলপাইগুড়িতে বিশেষ ট্রেন থেকে ঝাঁপ পরিযায়ী শ্রমিকের - শ্রমিক স্পেশাল থেকে ঝাঁপ পরিযায়ী শ্রমিকের

নির্দিষ্ট স্টেশনে নামতে না পারায় চলন্ত শ্রমিক স্পেশাল থেকে ঝাঁপ দিলেন এক পরিযায়ী শ্রমিক। বাধ্য হয়ে চেন টেনে ট্রেন থামান ওই শ্রমিকের সঙ্গীরা। তবে সুস্থ আছেন ওই শ্রমিক।

Breaking News
author img

By

Published : May 23, 2020, 9:30 PM IST

জলপাইগুড়ি, 23 মে: গন্তব্যস্থলে নামতে না পেরে চলন্ত শ্রমিক স্পেশাল থেকে ঝাঁপ দিলেন এক পরিযায়ী শ্রমিক। হায়দরাবাদ থেকে অসম যাচ্ছিল ট্রেনটি। এদিকে ওই শ্রমিক ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়েছেন দেখে চেন টেনে ট্রেন থামান সঙ্গীরা। ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি জেলার বেলাকোবার হাঁসুয়া পাড়া এলাকায়। পরে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় RPF ও স্থানীয় থানার পুলিশ।

হায়দরাবাদ থেকে উত্তর দিনাজপুর ও আলিপুরদুয়ারের 8 জন শ্রমিক অসমগামী শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনটিতে ফিরছিলেন। এদের মধ্যে 6 জনের বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের পাঞ্জিপাড়া এলাকায়। বাকি 2 জন আলিপুরদুয়ারের বাসিন্দা। শ্রমিকরা ট্রেনটি থেকে NJP স্টেশনে নেমে বাড়ি ফিরবেন বলে ঠিক করেছিলেন। অভিযোগ, NJP-তে ট্রেন থামলেও ট্রেন থেকে কাউকে নামতে দেওয়া হয়নি। এরপর, NJP ছেড়ে ট্রেন ফের অসমের উদ্দেশে রওনা দেয়। আমবাড়ি পেরোতেই এক শ্রমিক ট্রেন থেকে লাফিয়ে পড়েন। যা দেখে তাঁর সঙ্গীরা চেন টেনে ট্রেন থামিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে। যদিও চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ দেওয়া ওই শ্রমিক গুরুতর আঘাত পাননি।

ওই পরিযায়ী শ্রমিকদের একজন মিহির বিশ্বাসের অভিযোগ, উত্তর দিনাজপুরের কোনও স্টেশনে ট্রেন থামনি। NJP দাঁড়ালেও আমাদের নামতেই দেওয়া হয়নি। উলটে বলা হয়, ট্রেন সোজা অসম যাবে। ফলে, বাড়িতে ফিরতে পারবে না এমন ভয়েই ওই শ্রমিক চলন্ত ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়েছেন।

এদিকে, প্রথমে উদ্ধার কাজে হাত লাগালেও জলপাইগুড়ি জেলার বেলাকোবার হাঁসুয়া পাড়ার বাসিন্দারা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে শ্রমিকদের আটক করে পুলিশে খবর দেয়। বেলাকোবা ফাঁড়ির পুলিশ এসে 8 জনের থার্মাল স্ক্রিনিং করে নিজেদের হেপাজতে নেয়। শ্রমিকদের গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানান পুলিশ কর্মীরা।

জলপাইগুড়ি, 23 মে: গন্তব্যস্থলে নামতে না পেরে চলন্ত শ্রমিক স্পেশাল থেকে ঝাঁপ দিলেন এক পরিযায়ী শ্রমিক। হায়দরাবাদ থেকে অসম যাচ্ছিল ট্রেনটি। এদিকে ওই শ্রমিক ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়েছেন দেখে চেন টেনে ট্রেন থামান সঙ্গীরা। ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি জেলার বেলাকোবার হাঁসুয়া পাড়া এলাকায়। পরে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় RPF ও স্থানীয় থানার পুলিশ।

হায়দরাবাদ থেকে উত্তর দিনাজপুর ও আলিপুরদুয়ারের 8 জন শ্রমিক অসমগামী শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনটিতে ফিরছিলেন। এদের মধ্যে 6 জনের বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের পাঞ্জিপাড়া এলাকায়। বাকি 2 জন আলিপুরদুয়ারের বাসিন্দা। শ্রমিকরা ট্রেনটি থেকে NJP স্টেশনে নেমে বাড়ি ফিরবেন বলে ঠিক করেছিলেন। অভিযোগ, NJP-তে ট্রেন থামলেও ট্রেন থেকে কাউকে নামতে দেওয়া হয়নি। এরপর, NJP ছেড়ে ট্রেন ফের অসমের উদ্দেশে রওনা দেয়। আমবাড়ি পেরোতেই এক শ্রমিক ট্রেন থেকে লাফিয়ে পড়েন। যা দেখে তাঁর সঙ্গীরা চেন টেনে ট্রেন থামিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে। যদিও চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ দেওয়া ওই শ্রমিক গুরুতর আঘাত পাননি।

ওই পরিযায়ী শ্রমিকদের একজন মিহির বিশ্বাসের অভিযোগ, উত্তর দিনাজপুরের কোনও স্টেশনে ট্রেন থামনি। NJP দাঁড়ালেও আমাদের নামতেই দেওয়া হয়নি। উলটে বলা হয়, ট্রেন সোজা অসম যাবে। ফলে, বাড়িতে ফিরতে পারবে না এমন ভয়েই ওই শ্রমিক চলন্ত ট্রেন থেকে ঝাঁপ দিয়েছেন।

এদিকে, প্রথমে উদ্ধার কাজে হাত লাগালেও জলপাইগুড়ি জেলার বেলাকোবার হাঁসুয়া পাড়ার বাসিন্দারা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে শ্রমিকদের আটক করে পুলিশে খবর দেয়। বেলাকোবা ফাঁড়ির পুলিশ এসে 8 জনের থার্মাল স্ক্রিনিং করে নিজেদের হেপাজতে নেয়। শ্রমিকদের গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া হবে বলে জানান পুলিশ কর্মীরা।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.