চন্দননগর (হুগলি), 12 মে : ব্যাপক বোমাবাজি ভদ্রেশ্বর ও চন্দননগরে । তিনদিন ধরে লাগাম ছাড়া গোষ্ঠী সংঘর্ষ ছড়াচ্ছে । পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে । কোরোনা মোকাবিলায় ব্যারিকেট দেওয়াকে কেন্দ্র করে ঝামেলার সূত্রপাত । দু'পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ছড়ায় । ঘটনাস্থানে চন্দননগর কমিশনারেটের বিশাল পুলিশ বাহিনী ।
তিন ধরে অব্যাহত গোষ্ঠী সংঘর্ষ । রবিবার ভদ্রেশ্বর তেলিনিপাড়ায় ইট-পাটকেল ছোড়া শুরু হয় । গাড়ি-বাড়ি-দোকান ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয় । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে চন্দননগর কমিশনারেটের বিশাল পুলিশ বাহিনী । কাঁদানে গ্যাস ও রাবার বুলেট ছোড়া হয় । গতকাল, সোমবার এলাকা শান্ত করতে চলে রুট মার্চ ও পুলিশ পিকেটিং ।
কিন্তু তাতে সামাল দিতে পারছে না পুলিশ । আজ বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়েছে বোমাবাজি । তেলিনিপাড়া ছাড়িয়ে ভদ্রেশ্বর গেট বাজার, চন্দননগরের গোন্দোলপাড়া 26 নম্বর ওয়ার্ড-সহ একাধিক জায়গায় শুরু হয়েছে বোমাবাজি । স্থানীয় মানুষ পুলিশকে ধরে বিক্ষোভ দেখায় । পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে ।
ঘটনায় আহত বেশ কয়েকজন । তাদেরকে চন্দননগর হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে । পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থানে চন্দননগরের কমিশনার হুমায়ন কবিরের নেতৃত্বে বিশাল পুলিশ বাহিনী ।