ETV Bharat / state

হুগলি কমিশনারেট এলাকা থেকে উদ্ধার আগ্নেয়াস্ত্র

হুগলি কমিশনারেট এলাকা থেকে উদ্ধার হল একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র। এগুলির মধ্যে রয়েছে দোনলা বন্দুক, পিস্তল, মাসকেট, রিভলভার । রবীন্দ্রনগরে সংঘর্ষের ঘটনায় ধৃত দুই দুষ্কৃতীর থেকে এগুলি উদ্ধার করে পুলিশ ।

উদ্ধার হওয়া আগ্নেয়াস্ত্র
author img

By

Published : Nov 25, 2019, 2:34 PM IST

হুগলি, 25 নভেম্বর: হুগলি কমিশনারেট এলাকা থেকে একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার । 13 জুলাই রাতে চুঁচুড়ার রবীন্দ্রনগরে পুলিশের সঙ্গে দুষ্কৃতীদের সংঘর্ষ বাধে ৷ তারপর এখনও পর্যন্ত মোট 26 জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । গ্রেপ্তার করা হয় দুই কুখ্যাত দুষ্কৃতীকে ৷ চুঁচুড়া রবীন্দ্রনগরের দুষ্কৃতী টোটন বিশ্বাসের দুই সাগরেদ প্রসেনজিৎ সাহা ওরফে নেপা এবং মিলন শীল ওরফে ভাগ্নাকে গ্রেপ্তার করা হয় ৷ দু'টি কারবাইন, ম্যাসকেট দোনলা বন্দুক, এক নলা বন্দুক, পিস্তল মিলিয়ে 19টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ ৷

সাংবাদিক বৈঠকে চন্দননগর কমিশনার হুমায়ুন কবির বলেন, "19টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছি । তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল তিনটি কার্বাইন পাওয়া গেছে । 6টি মাস্কেট ,3টি 9mm পিস্তল, 7mm ওয়ান সাটার সহ রিভলভার উদ্ধার করা হয়েছে । এছাড়াও 74 রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে দুষ্কৃতীদের কাছ থেকে । রবীন্দ্রনগর দুষ্কৃতী কার্যকলাপের মধ্যে প্রসেনজিৎ সহ প্রায় 2 হাজার লোক 14 জুলাই টায়ার জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধ করে । রবীন্দ্রনগরে আর তিন-চারজন দুষ্কৃতী রয়েছে ৷ তাদের ধরার জন্য আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি ৷ ধৃত দুষ্কৃতীরা এখানে আগ্নেয়াস্ত্র তৈরি করত বা বাইরে থেকে লোক এনে তৈরি করত । মিলন আগ্নেয়াস্ত্র মেরামত করত । এর মধ্যে দুই একজন বাংলাদেশে পালিয়েছে । আগ্নেয়াস্ত্র মেরামত করার কিছু যন্ত্রপাতিও উদ্ধার করা হয়েছে ৷"

হুগলি, 25 নভেম্বর: হুগলি কমিশনারেট এলাকা থেকে একাধিক আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার । 13 জুলাই রাতে চুঁচুড়ার রবীন্দ্রনগরে পুলিশের সঙ্গে দুষ্কৃতীদের সংঘর্ষ বাধে ৷ তারপর এখনও পর্যন্ত মোট 26 জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ । গ্রেপ্তার করা হয় দুই কুখ্যাত দুষ্কৃতীকে ৷ চুঁচুড়া রবীন্দ্রনগরের দুষ্কৃতী টোটন বিশ্বাসের দুই সাগরেদ প্রসেনজিৎ সাহা ওরফে নেপা এবং মিলন শীল ওরফে ভাগ্নাকে গ্রেপ্তার করা হয় ৷ দু'টি কারবাইন, ম্যাসকেট দোনলা বন্দুক, এক নলা বন্দুক, পিস্তল মিলিয়ে 19টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ ৷

সাংবাদিক বৈঠকে চন্দননগর কমিশনার হুমায়ুন কবির বলেন, "19টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছি । তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল তিনটি কার্বাইন পাওয়া গেছে । 6টি মাস্কেট ,3টি 9mm পিস্তল, 7mm ওয়ান সাটার সহ রিভলভার উদ্ধার করা হয়েছে । এছাড়াও 74 রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে দুষ্কৃতীদের কাছ থেকে । রবীন্দ্রনগর দুষ্কৃতী কার্যকলাপের মধ্যে প্রসেনজিৎ সহ প্রায় 2 হাজার লোক 14 জুলাই টায়ার জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধ করে । রবীন্দ্রনগরে আর তিন-চারজন দুষ্কৃতী রয়েছে ৷ তাদের ধরার জন্য আমরা চেষ্টা চালাচ্ছি ৷ ধৃত দুষ্কৃতীরা এখানে আগ্নেয়াস্ত্র তৈরি করত বা বাইরে থেকে লোক এনে তৈরি করত । মিলন আগ্নেয়াস্ত্র মেরামত করত । এর মধ্যে দুই একজন বাংলাদেশে পালিয়েছে । আগ্নেয়াস্ত্র মেরামত করার কিছু যন্ত্রপাতিও উদ্ধার করা হয়েছে ৷"

Intro:হুগলি কমিশনারেট থেকে বিপুল আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার।13ই জুলাই রাতে চুঁচুড়া রবীন্দ্র নগরে পুলিশের সঙ্গে দুষ্কৃতি দের সংঘর্ষের পরই এখন পর্যন্ত মোট 26জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ দুই কুখ্যাত দুষ্কৃতি ধরে।চুঁচুড়া রবীন্দ্র নগরের ত্রাস টোটন বিশ্বাসের দুই সাগরেদ প্রসেনজিৎ সাহা ওরফে নেপা আর মিলন শীল ওরফে ভাগ্না কে গ্রেফতার দেখানো হয় আজ।দুটি কারবাইন,ম্যাসকেট দোনলা বন্দুক,একনলা বন্দুক,পিস্তল মিলিয়ে ১৯ টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে।সাংবাদিক বৈঠকে চন্দননগর কমিশনের কমিশনার হুমায়ুন কবির বলেন কমিশনারেটে সমস্ত অফিসার অক্লান্ত পরিশ্রম করে।19 টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছি।তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল তিনটি কার্বাইন পাওয়া গেছে।6 খান মাস্কেট ,3 টি 9mm পিস্তল।7mm ,ওয়ান সাটার সহ রিভলভার উদ্ধার করা হয়েছে।আমরা এদের কাছ থেকে 74 রাউন্ড গুলি পাওয়া গেছে।রবীন্দ্রনগর দুষ্কৃতী কার্যকলাপের মধ্যে নেপা ওরফে প্রসেনজিৎ সাহা সহ 2 হাজার লোক জন 14 ই জুলাই টায়ার জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধ করে ছিল।রবীন্দ্র নগরে আর তিন চার জন দুষ্কৃতী আমরা ধরতে পারলেই ফাঁকা হয়ে যাবে সব।এখানে আগ্নেয়াস্ত্র তৈরি করত বা বাইরে থেকে লোক এনে তৈরি করা হত।মিলন ওরফে ভাগনা বলে একজন আগ্নেয়াস্ত্র রিপিয়ার করত।এর মধ্যে দুই একজন বাংলা দেশে পালিয়েছে।কিছু যন্ত্র পাতি পাওয়া গেছে যা দিয়ে এখানেই রিপিয়ার করত আগ্নেয়াস্ত্র গুলি।Body:WB_HGL_POLICE ARMS RESCUE_7203418Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.