শিলিগুড়ি, 15 অক্টোবর : কোরোনা পরিস্থিতিতে সংক্রমণ রুখতে দুর্গাপুজোর সময় বিশেষ পদক্ষেপ শিলিগুড়ি পৌর নিগমের ৷ শিলিগুড়ির প্রতিটি পুজো মণ্ডপ স্যানিটাইজ় করার পাশাপাশি মণ্ডপের সামনে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা স্টল বসিয়ে বিক্রি করবেন মাস্ক ও স্যানিটাইজ়ার । আজ শিলিগুড়িতে সাংবাদিক বৈঠক করে একথা জানান পৌরনিগমের প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান অশোক ভট্টাচার্য।
তিনি বলেন, "রাজ্যের তরফে আর্থিক সাহায্য না মিললেও পৌরনিগম চালাতে গিয়ে পুজোর মুখে 22 কোটি টাকা বকেয়া মেটানো হয়েছে ৷ বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করেও প্রোমোটাররা প্রাপ্য অর্থ পাচ্ছিলেন না। তাঁদের এই বিপুল বকেয়া মেটানো হয়েছে। এছাড়া আরও আট কোটি টাকা দিয়ে নানা প্রকল্পের কাজ করা হয়েছে ৷ সামাজিক প্রকল্পে চাল বিলি করা হয়েছে। কোরোনা পরিস্থিতিতে যে পৌরকর্মীরা কাজ করছেন তাঁদের দৈনিক একশো টাকা করে অতিরিক্ত দেওয়া হয়েছে।" তিনি আরও জানান, শিলিগুড়ির পৌর এলাকায় যে সব পুজো হবে, সেই প্রতিটি মণ্ডপ স্যানিটাইজ় করা হবে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি স্টল বসিয়ে পুজোর সময় মাস্ক ও স্যানিটাইজ়ার বিক্রি করবে।
রাজ্যের তরফে কোরোনা পরিস্থিতিতে পুজো বন্ধ না করে পুজোর আয়োজনে বেশ কিছু নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে ৷ সচেতনতামূলক প্রচার চালাতে বলা হয়েছে ৷ সেইমতো পুজোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্লাবগুলি । কিন্তু, সংক্রমণ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেই আশঙ্কা থেকেই ঝুঁকি নিতে নারাজ শিলিগুড়ি পৌরনিগম ৷
সংক্রমণ ঠেকাতে শিলিগুড়ির প্রতিটি পুজোমণ্ডপ স্যানিটাইজ় করবে পৌরনিগম - শিলিগুড়ি পৌরনিগম
কোরোনা রুখতে পুজোর সময় শিলিগুড়ি পৌরনিগমের বিশেষ পদক্ষেপ৷ প্রতিটি মণ্ডপ স্যানিটাইজ় করার সিদ্ধান্ত৷ স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা স্টল বসিয়ে বিক্রি করবেন মাস্ক ও স্যানিটাইজ়ার। সাংবাদিক বৈঠকে জানালেন প্রশাসক অশোক ভট্টাচার্য৷
শিলিগুড়ি, 15 অক্টোবর : কোরোনা পরিস্থিতিতে সংক্রমণ রুখতে দুর্গাপুজোর সময় বিশেষ পদক্ষেপ শিলিগুড়ি পৌর নিগমের ৷ শিলিগুড়ির প্রতিটি পুজো মণ্ডপ স্যানিটাইজ় করার পাশাপাশি মণ্ডপের সামনে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা স্টল বসিয়ে বিক্রি করবেন মাস্ক ও স্যানিটাইজ়ার । আজ শিলিগুড়িতে সাংবাদিক বৈঠক করে একথা জানান পৌরনিগমের প্রশাসক বোর্ডের চেয়ারম্যান অশোক ভট্টাচার্য।
তিনি বলেন, "রাজ্যের তরফে আর্থিক সাহায্য না মিললেও পৌরনিগম চালাতে গিয়ে পুজোর মুখে 22 কোটি টাকা বকেয়া মেটানো হয়েছে ৷ বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করেও প্রোমোটাররা প্রাপ্য অর্থ পাচ্ছিলেন না। তাঁদের এই বিপুল বকেয়া মেটানো হয়েছে। এছাড়া আরও আট কোটি টাকা দিয়ে নানা প্রকল্পের কাজ করা হয়েছে ৷ সামাজিক প্রকল্পে চাল বিলি করা হয়েছে। কোরোনা পরিস্থিতিতে যে পৌরকর্মীরা কাজ করছেন তাঁদের দৈনিক একশো টাকা করে অতিরিক্ত দেওয়া হয়েছে।" তিনি আরও জানান, শিলিগুড়ির পৌর এলাকায় যে সব পুজো হবে, সেই প্রতিটি মণ্ডপ স্যানিটাইজ় করা হবে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি স্টল বসিয়ে পুজোর সময় মাস্ক ও স্যানিটাইজ়ার বিক্রি করবে।
রাজ্যের তরফে কোরোনা পরিস্থিতিতে পুজো বন্ধ না করে পুজোর আয়োজনে বেশ কিছু নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে ৷ সচেতনতামূলক প্রচার চালাতে বলা হয়েছে ৷ সেইমতো পুজোর প্রস্তুতি নিচ্ছে ক্লাবগুলি । কিন্তু, সংক্রমণ যাতে ছড়িয়ে না পড়ে সেই আশঙ্কা থেকেই ঝুঁকি নিতে নারাজ শিলিগুড়ি পৌরনিগম ৷