ETV Bharat / state

মেয়েকে খুঁজে দেওয়ার দাবিতে 1 সপ্তাহ ধরে অনশন পরিবারের

author img

By

Published : Jul 4, 2019, 8:02 PM IST

1 মাস ধরে নিখোঁজ মেয়ে । তাই প্রশাসনের কাছে আর্তি জানিয়ে অনশনে বসলেন পরিবার ।

নাবালিকার বাবা

কোচবিহার, ৪জুলাই : প্রায় 1 মাস ধরে নাবালিকা নিখোঁজ । মেয়ের সন্ধানে অনশনে বসেছে পরিবার । কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ এলাকার ঘটনা । গতকাল রাতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইন্দ্রজিৎ সরকার মেখলিগঞ্জে এসেছিলেন । স্থানীয় থানার পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত চলছে । মেয়েটিকে উদ্ধার করার চেষ্টা হচ্ছে । আজ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফের মেখলিগঞ্জে আসবেন । তিনি মেয়েটির পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন ।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিজতরফ এলাকার বাসিন্দা তনুশ্রী বিশ্বাসের সঙ্গে ধুপগুড়ির গ্যাদন এলাকার বাসিন্দা সীতানাথ কীর্তনিয়ার প্রেমের সম্পর্ক ছিল । মাঝখানে কিছুদিনের জন্য সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হলেও ফের সম্পর্কে জড়ায় তনুশ্রী ও সিতানাথ । 5 জুন (বুধবার) তনুশ্রীকে ফোন করে সীতানাথের বন্ধু তুলসি মণ্ডল । এরপরেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় তনুশ্রী । চ্যাংরাবান্ধায় তনুশ্রী ও তুলসিকে একসঙ্গে দেখে তনুশ্রীর আত্মীয়রা । তারপর থেকেই ফোনে আর পাওয়া যায়নি তনুশ্রীকে ।

11 জুন (মঙ্গলবার) তনুশ্রীর প্রেমিক সীতানাথ সহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মেখলিগঞ্জ থানায় অপহরণ করে পাচারের অভিযোগ দায়ের করে তনুশ্রীর পরিবার । সীতানাথ ছাড়া আরও পাঁচ অভিযুক্ত হল তুলসি মণ্ডল, প্রেমা কির্তনিয়া, প্রাণগোবিন্দ কির্তনিয়া, রামপ্রসাদ কির্তনিয়া ও পূর্ণ কির্তনিয়া । তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে 5 জুন চ্যাংরাবান্ধার পর তনুশ্রীর ফোন লোকেশন ছিল ধুপগুড়ি । তারপর জলপাইগুড়ি । এরপরেই বন্ধ হয়ে যায় তনুশ্রীর মোবাইল ফোন ।

15 জুন পুলিশ সীতানাথ কীর্তনিয়াকে গ্রেপ্তার করে । 20 জুন গ্রেপ্তার করা হয় সীতানাথের বন্ধু পূর্ণ কীর্তনিয়াকে । গ্রেপ্তারের কথা জানাজানি হওয়ার পর থেকেই পলাতক প্রেমা, প্রাণগোবিন্দ, তুলসি ও রামপ্রসাদ । কিন্তু কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি তনুশ্রীর । তাই পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে 27 জুন (বৃহস্পতিবার) মহকুমা শাসকের দপ্তরের সামনে অনশনে বসে তনুশ্রীর পরিবার । অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান তাঁরা ।

তনুশ্রীর বাবা গোবিন্দ বিশ্বাস বলেন, "মেয়েকে পাচার করে দিয়েছে না মেরে ফেলেছে, কিছুই তো বুঝতে পারছি না । থানায় অভিযোগ করেছিলাম । ওরা দু'জনকে ধরেছে কিন্তু বাকিদের এখনও ধরতে পারেনি । তাই অনশনে বসেছি । আমি মেয়েকে ফিরে পেতে চাই ।"

খবর পেয়ে গতরাতে ঘটনাস্থানে আসেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইন্দ্রজিৎ সরকার । আজ ফের তিনি মেখলিগঞ্জে আসবেন । কথা বলবেন তনুশ্রীর পরিবারের সঙ্গে ।

কোচবিহার, ৪জুলাই : প্রায় 1 মাস ধরে নাবালিকা নিখোঁজ । মেয়ের সন্ধানে অনশনে বসেছে পরিবার । কোচবিহার জেলার মেখলিগঞ্জ এলাকার ঘটনা । গতকাল রাতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইন্দ্রজিৎ সরকার মেখলিগঞ্জে এসেছিলেন । স্থানীয় থানার পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত চলছে । মেয়েটিকে উদ্ধার করার চেষ্টা হচ্ছে । আজ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফের মেখলিগঞ্জে আসবেন । তিনি মেয়েটির পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন ।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিজতরফ এলাকার বাসিন্দা তনুশ্রী বিশ্বাসের সঙ্গে ধুপগুড়ির গ্যাদন এলাকার বাসিন্দা সীতানাথ কীর্তনিয়ার প্রেমের সম্পর্ক ছিল । মাঝখানে কিছুদিনের জন্য সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হলেও ফের সম্পর্কে জড়ায় তনুশ্রী ও সিতানাথ । 5 জুন (বুধবার) তনুশ্রীকে ফোন করে সীতানাথের বন্ধু তুলসি মণ্ডল । এরপরেই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় তনুশ্রী । চ্যাংরাবান্ধায় তনুশ্রী ও তুলসিকে একসঙ্গে দেখে তনুশ্রীর আত্মীয়রা । তারপর থেকেই ফোনে আর পাওয়া যায়নি তনুশ্রীকে ।

11 জুন (মঙ্গলবার) তনুশ্রীর প্রেমিক সীতানাথ সহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মেখলিগঞ্জ থানায় অপহরণ করে পাচারের অভিযোগ দায়ের করে তনুশ্রীর পরিবার । সীতানাথ ছাড়া আরও পাঁচ অভিযুক্ত হল তুলসি মণ্ডল, প্রেমা কির্তনিয়া, প্রাণগোবিন্দ কির্তনিয়া, রামপ্রসাদ কির্তনিয়া ও পূর্ণ কির্তনিয়া । তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে 5 জুন চ্যাংরাবান্ধার পর তনুশ্রীর ফোন লোকেশন ছিল ধুপগুড়ি । তারপর জলপাইগুড়ি । এরপরেই বন্ধ হয়ে যায় তনুশ্রীর মোবাইল ফোন ।

15 জুন পুলিশ সীতানাথ কীর্তনিয়াকে গ্রেপ্তার করে । 20 জুন গ্রেপ্তার করা হয় সীতানাথের বন্ধু পূর্ণ কীর্তনিয়াকে । গ্রেপ্তারের কথা জানাজানি হওয়ার পর থেকেই পলাতক প্রেমা, প্রাণগোবিন্দ, তুলসি ও রামপ্রসাদ । কিন্তু কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি তনুশ্রীর । তাই পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে 27 জুন (বৃহস্পতিবার) মহকুমা শাসকের দপ্তরের সামনে অনশনে বসে তনুশ্রীর পরিবার । অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান তাঁরা ।

তনুশ্রীর বাবা গোবিন্দ বিশ্বাস বলেন, "মেয়েকে পাচার করে দিয়েছে না মেরে ফেলেছে, কিছুই তো বুঝতে পারছি না । থানায় অভিযোগ করেছিলাম । ওরা দু'জনকে ধরেছে কিন্তু বাকিদের এখনও ধরতে পারেনি । তাই অনশনে বসেছি । আমি মেয়েকে ফিরে পেতে চাই ।"

খবর পেয়ে গতরাতে ঘটনাস্থানে আসেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইন্দ্রজিৎ সরকার । আজ ফের তিনি মেখলিগঞ্জে আসবেন । কথা বলবেন তনুশ্রীর পরিবারের সঙ্গে ।

Intro:প্রেমিকাকে পাচার ! গ্রেপ্তার প্রেমিক সহ এক , মেয়েকে ফিরে পেতে আমরণ অনশন পরিবারের ৷


কোচবিহার :০৪জুলাই :

প্রেম করে প্রেমিকা পাচারের অভিযোগে গ্রেপ্তার প্রেমিক সহ এক ৷মেয়েকে ফিরে পেতে খোলামাঠে আমরন অনশন পরিবারের ৷অভিযুক্ত চারজন পলাতক৷ কোচবিহারের মেখলিগঞ্জ ব্লকের ৭২ নিজতরফ এলাকার ঘটনা ৷ঘটনায় অভিযুক্ত ছয় জনের মধ্যে প্রেমিক সহ একজনকে ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার করে পুলিশ ৷ অভিযুক্ত দুইজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ ৷ মেয়েকে ফিরে পেতে আমরন অনশনে পরিবার ৷ সুত্রে খবর গত ৫ই জুন তনুশ্রী বিশ্বাস নামে এক যুবতীকে প্রেমিক সহ ছয় জন মিলে পাচার করে বলে অভিযোগ ৷গত ১১জুন অভিযোগ দায়ে হয় মেখলিগঞ্জ থানায় ৷ অপহরন এবং পাচারের অভিযোগ দায়ের হয় মেখলিগঞ্জ থানায় ৷পুলিশের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ এনে মেয়েকে ফিরে পেতে এক সপ্তাহ আগে গত বৃহস্পতিবার মেখলিগঞ্জ মহকুমা শাসক দপ্তরে সামনে আমরণ অনশনে বসেন পরিবার ৷এক সপ্তাহ পেড়িয়ে গেলেও কোন কিনারা করতে পারেনি পুলিশ এমন অভিযোগ পরিবারের ৷পরিবারের দাবী "যতক্ষণ মেয়েকে পাবেননা ততক্ষণ অনশন ছাড়বেননা "৷

সূত্রে খবর ,যুবতী তনুশ্রী বিশ্বাসের সঙ্গে অভিযুক্ত সিতানাথ কীর্তিনিয়া(ডাক নাম সিতু ) নামে যুবকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল ৷পরিবারের অভিযোগ সেই প্রেম সম্পর্ককে হাতিয়ার করে প্রেমিক এবং আর পাচজন মিলে অপহরন করে তনুশ্রীকে ৷অভিযুক্ত ছয়জনের বাড়ি ধূপগুড়ির গ্যাদন এলাকায় ৷জানা যায় ,তনুশ্রীর পরিবারের সঙ্গে অভিযুক্ত প্রেমিকের আত্মীয়তার সম্পর্কও আছে ৷


আমরণ অনশনে বসে যুবতীর বাবা এবং মা খোলা আকাশের নিচে রাত দিন বসে অনশন চলিয়ে যাচ্ছেন ৷ তনুশ্রীর বাবা গোবিন্দ বিশ্বাস জানান "মেয়েকি ফিরে পেতে আমি অনশন চলিয়ে যাবো ,কোথায় নিয়ে গেছে মেয়েকে না মেরে ফেলেছে ?আমার মেয়েকে আমি ফিরে পেতে চাই "৷

তনুশ্রীর মামা নিতাই সরকার জানান "আমার ভগ্নীকে পাচার করে ছয়জন ,এদের এক জনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল ৷পুলিশ প্রেমিক সিতানাথ কীর্তনিয়া সহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে ৷ বাকী অভিযুক্তদের এখনও গ্রেপ্তার করতে পারেনি ৷ পুলিশ এখানে নিষ্ক্রিয়তা দেখাচ্ছে ৷"

মেখলিগঞ্জ পুলিশ সুত্রে জানা গেছে "অভিযুক্তদের মধ্যে দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয় ,জিগ্গাসাবাদ করা হচ্ছে ,মেয়েটিকে উদ্দারের জন্য সব রকমের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ "৷Body:COBConclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.