ETV Bharat / state

ছেলের পর এবার মা! সরশুনায় বাড়ি থেকে উদ্ধার পচাগলা দেহ

সরশুনায় রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া । সরশুনা থানার রাখাল মুখোপাধ্যায় রোডের তিন তলার একটি আবাসনে উদ্ধার হল বছর চুরাশির বৃদ্ধার পচাগলা মৃতদেহ ।

ছেলের পর এবার মা! সরশুনায় বাড়ি থেকে উদ্ধার পচাগলা দেহ
author img

By

Published : Jul 7, 2019, 8:59 PM IST

Updated : Jul 7, 2019, 11:51 PM IST

কলকাতা, 7 জুলাই : ছেলের পরে এবার মা । মাসছয়েক আগে ছেলে দেবাশিসের পচাগলা দেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ । তখন জানা গেছিল, মৃত্যুর পর তিনদিন ধরে দেহ আগলে রাখছিলেন বাবা-মা-বোন । সেবারও ঘর থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে দেহ উদ্ধারে নেমেছিল পুলিশ । আর এবার মায়ের ক্ষেত্রেও ঘটল একই ঘটনা ।

সরশুনার রাখাল মুখোপাধ্যায় রোডের তিনতলার বাড়িটি যেন এখন এলাকাবাসীদের কাছে কৌতূহল-আতঙ্কের । আজ এই বাড়ি থেকে 84 বছরের ছায়া চট্টোপাধ্যায়ের পচাগলা দেহ উদ্ধার হল । প্রতিবেশীদের দাবি, এবারও সেই 6 মাস আগের ঘটনার পুনরাবৃত্তি । প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, দিন তিনেক আগেই মৃত্যু হয়েছিল ওই মহিলার । আজ দুর্গন্ধ পেয়েই এলাকাবাসীরা খবর দেন পুলিশ । রীতিমতো শোরগোল পড়ে পুলিশ আসার পরই । কারণ, আজ ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ওই মহিলার পচাগলা দেহ ।

মৃত্যুর পর কেন এতদিন দেহ আগলে রেখেছিল পরিবার ? এই প্রশ্নের কোনও সদুত্তর মেলেনি । এভাবে বারবার এই ঘটনা ঘটছে কেন উত্তর মেলেনি তারও । প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, হয়ত কোনও মানসিক সমস্যা রয়েছে পরিবারের । কিন্তু, কী ? উত্তর মেলেনি তারও । দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে । এরপরই মৃত্যুর আসল কারণ ও সময় জানা যাবে ।

চট্টোপাধ্যায় পরিবারের প্রধান রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, তাঁর মেয়ে নীলাঞ্জনা প্রত্যেকের শারীরিক অবস্থাও খুব একটা ভালো নয় । এলাকাবাসীদের দাবি, আর্থিক অনটনের মধ্যে রয়েছে পরিবারটি । রোজগার তেমন নেই বললেই চলে, মত প্রতিবেশীর । কিন্তু, কেন এমন পরিস্থিতি ? উত্তর জানা নেই তারও । কীভাবে এই পরিস্থিতিতে উদ্ধার সম্ভব ? কোনও মানসিক অবসাদে কি পরিবারটি রয়েছে ? এমন সব হাজারো প্রশ্ন ঘুরেফিরে আসছে । পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে । তবে কৌতূহল-সন্দেহ কোনও কিছুর অবসান ঘটছে না ।

বছরকয়েক আগে রবিনসন স্ট্রিট এমনই একটি ঘটনার প্রথম প্রকাশ্যে আসে । দিদির দেহ আগলে রেখেছিল । পার্থ দে'র সেই ঘটনা নাড়িয়ে দিয়েছিল বাঙালি সমাজকে । তারপর থেকেই একের পর এক এরকম ঘটনা প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে ।

কলকাতা, 7 জুলাই : ছেলের পরে এবার মা । মাসছয়েক আগে ছেলে দেবাশিসের পচাগলা দেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ । তখন জানা গেছিল, মৃত্যুর পর তিনদিন ধরে দেহ আগলে রাখছিলেন বাবা-মা-বোন । সেবারও ঘর থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে দেহ উদ্ধারে নেমেছিল পুলিশ । আর এবার মায়ের ক্ষেত্রেও ঘটল একই ঘটনা ।

সরশুনার রাখাল মুখোপাধ্যায় রোডের তিনতলার বাড়িটি যেন এখন এলাকাবাসীদের কাছে কৌতূহল-আতঙ্কের । আজ এই বাড়ি থেকে 84 বছরের ছায়া চট্টোপাধ্যায়ের পচাগলা দেহ উদ্ধার হল । প্রতিবেশীদের দাবি, এবারও সেই 6 মাস আগের ঘটনার পুনরাবৃত্তি । প্রাথমিকভাবে পুলিশ মনে করছে, দিন তিনেক আগেই মৃত্যু হয়েছিল ওই মহিলার । আজ দুর্গন্ধ পেয়েই এলাকাবাসীরা খবর দেন পুলিশ । রীতিমতো শোরগোল পড়ে পুলিশ আসার পরই । কারণ, আজ ওই বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ওই মহিলার পচাগলা দেহ ।

মৃত্যুর পর কেন এতদিন দেহ আগলে রেখেছিল পরিবার ? এই প্রশ্নের কোনও সদুত্তর মেলেনি । এভাবে বারবার এই ঘটনা ঘটছে কেন উত্তর মেলেনি তারও । প্রাথমিকভাবে পুলিশের অনুমান, হয়ত কোনও মানসিক সমস্যা রয়েছে পরিবারের । কিন্তু, কী ? উত্তর মেলেনি তারও । দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে । এরপরই মৃত্যুর আসল কারণ ও সময় জানা যাবে ।

চট্টোপাধ্যায় পরিবারের প্রধান রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়, তাঁর মেয়ে নীলাঞ্জনা প্রত্যেকের শারীরিক অবস্থাও খুব একটা ভালো নয় । এলাকাবাসীদের দাবি, আর্থিক অনটনের মধ্যে রয়েছে পরিবারটি । রোজগার তেমন নেই বললেই চলে, মত প্রতিবেশীর । কিন্তু, কেন এমন পরিস্থিতি ? উত্তর জানা নেই তারও । কীভাবে এই পরিস্থিতিতে উদ্ধার সম্ভব ? কোনও মানসিক অবসাদে কি পরিবারটি রয়েছে ? এমন সব হাজারো প্রশ্ন ঘুরেফিরে আসছে । পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে । তবে কৌতূহল-সন্দেহ কোনও কিছুর অবসান ঘটছে না ।

বছরকয়েক আগে রবিনসন স্ট্রিট এমনই একটি ঘটনার প্রথম প্রকাশ্যে আসে । দিদির দেহ আগলে রেখেছিল । পার্থ দে'র সেই ঘটনা নাড়িয়ে দিয়েছিল বাঙালি সমাজকে । তারপর থেকেই একের পর এক এরকম ঘটনা প্রকাশ্যে আসতে শুরু করে ।

sample description
Last Updated : Jul 7, 2019, 11:51 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.