ETV Bharat / state

সামুদ্রিক মাছের ঘাটতির আশঙ্কা, মৎস্যজীবীদের ভর্তুকির আশ্বাস মন্ত্রীর - বীরভূম

মে থেকে জুন মাসের মাঝামাঝি সময় মাছের ডিম ফুটে বাচ্চা হয় । সে সময় বন্ধ থাকে মাছ ধরা । কিন্তু, তারপর পরিবহন ব্য়বস্থা লকডাউনের কারণে বন্ধ থাকায় মৎস্যজীবীরা মাছ ধরতে যেতে পারবে কিনা তা নিয়ে আশঙ্কা রয়েছে । তাই তাদের ভর্তুকি দেওয়ার কথা জানান মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ ।

মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ
মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ
author img

By

Published : May 12, 2020, 5:02 PM IST

বোলপুর, 12 মে : কোরোনা প্রকোপে সামুদ্রিক মাছের ঘাটতির আশঙ্কায় রয়েছেন রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ । মে থেকে জুন মাসের মাঝামাঝি সময় মাছের ডিম ফোটে । তাই বন্ধ থাকে মাছ ধরা । এই সময়টিকে বলা হয় 'ব্যান্ড পিরিয়ড' । এই পিরিয়ড কেটে যাওয়ার পর সামুদ্রিক মাছের ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে । এছাড়া, পরিবহন ব্যবস্থার অভাবে অন্য রাজ্য থেকে কম মাছ আসছে পশ্চিমবঙ্গে । তবে এই নিয়ে মৎস্যজীবীদের চিন্তার কারণ নেই । তাদের ভর্তুকি দেওয়া হবে বলে জানান চন্দ্রনাথ সিংহ ।

পশ্চিমবঙ্গে চাহিদা অনুযায়ী মাছ চাষ হয় না । ঘাটতি রয়েছে । তাই ভিনরাজ্য থেকে মাছ আমদানি করা হয় । এই লকডাউনের জেরে মিষ্টি জলের মাছের অভাব এখনও পর্যন্ত হয়নি রাজ্যে । এমনটাই জানালেন মৎস্যমন্ত্রী । তবে সামুদ্রিক মাছের ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করলেন তিনি । প্রসঙ্গত, মে মাস থেকে শুরু করে জুন মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত মাছের ডিম ফুটে বাচ্চা হয় । তাই নির্দেশ অনুযায়ী, এই সময় সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ রাখে মৎস্যজীবীরা । এই সময়টায় তারা জাল ঠিক করা, নৌকা ঠিক করা, রং করা প্রভৃতি কাজে ব্যস্ত থাকে ।

মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ বলেন, "মাছের চাহিদা আছে । তবে পরিবহনের জন্য কিছুটা সমস্যা হচ্ছে । অন্য রাজ্য থেকে মাছ আসা কমে গিয়েছে । ঘাটতি আছে । মিষ্টি জলে যেসব মাছ চাষ হয় সেই চাষ ঠিকঠাক হচ্ছে । আমাদের আশঙ্কা রয়েছে, 10 জুনের পর ব্যান্ড পিরিয়ড কেটে গেলে মৎস্যজীবীরা সামুদ্রিক মাছ ধরতে যেতে পারবে কিনা তা নিয়ে । সেদিকে আমাদের আধিকারিকরা নজর রাখছেন । মুনাফা যাতে আসে তাই মৎস্যজীবীদের পাশে দাঁড়ানো হবে । রাজ্য সরকারের নতুন একটি প্রকল্প থেকে তাদের ভর্তুকি দেওয়া হবে ।"

বোলপুর, 12 মে : কোরোনা প্রকোপে সামুদ্রিক মাছের ঘাটতির আশঙ্কায় রয়েছেন রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ । মে থেকে জুন মাসের মাঝামাঝি সময় মাছের ডিম ফোটে । তাই বন্ধ থাকে মাছ ধরা । এই সময়টিকে বলা হয় 'ব্যান্ড পিরিয়ড' । এই পিরিয়ড কেটে যাওয়ার পর সামুদ্রিক মাছের ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে । এছাড়া, পরিবহন ব্যবস্থার অভাবে অন্য রাজ্য থেকে কম মাছ আসছে পশ্চিমবঙ্গে । তবে এই নিয়ে মৎস্যজীবীদের চিন্তার কারণ নেই । তাদের ভর্তুকি দেওয়া হবে বলে জানান চন্দ্রনাথ সিংহ ।

পশ্চিমবঙ্গে চাহিদা অনুযায়ী মাছ চাষ হয় না । ঘাটতি রয়েছে । তাই ভিনরাজ্য থেকে মাছ আমদানি করা হয় । এই লকডাউনের জেরে মিষ্টি জলের মাছের অভাব এখনও পর্যন্ত হয়নি রাজ্যে । এমনটাই জানালেন মৎস্যমন্ত্রী । তবে সামুদ্রিক মাছের ঘাটতি হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করলেন তিনি । প্রসঙ্গত, মে মাস থেকে শুরু করে জুন মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত মাছের ডিম ফুটে বাচ্চা হয় । তাই নির্দেশ অনুযায়ী, এই সময় সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ রাখে মৎস্যজীবীরা । এই সময়টায় তারা জাল ঠিক করা, নৌকা ঠিক করা, রং করা প্রভৃতি কাজে ব্যস্ত থাকে ।

মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিংহ বলেন, "মাছের চাহিদা আছে । তবে পরিবহনের জন্য কিছুটা সমস্যা হচ্ছে । অন্য রাজ্য থেকে মাছ আসা কমে গিয়েছে । ঘাটতি আছে । মিষ্টি জলে যেসব মাছ চাষ হয় সেই চাষ ঠিকঠাক হচ্ছে । আমাদের আশঙ্কা রয়েছে, 10 জুনের পর ব্যান্ড পিরিয়ড কেটে গেলে মৎস্যজীবীরা সামুদ্রিক মাছ ধরতে যেতে পারবে কিনা তা নিয়ে । সেদিকে আমাদের আধিকারিকরা নজর রাখছেন । মুনাফা যাতে আসে তাই মৎস্যজীবীদের পাশে দাঁড়ানো হবে । রাজ্য সরকারের নতুন একটি প্রকল্প থেকে তাদের ভর্তুকি দেওয়া হবে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.