ETV Bharat / state

মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে বাঁকুড়ায় ঢুকলেন সৌমিত্র খাঁ

author img

By

Published : Jul 22, 2019, 7:07 PM IST

Updated : Jul 22, 2019, 7:26 PM IST

আজ মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে জেলায় পা রাখলেন BJP সাংসদ সৌমিত্র খাঁ ৷ সাতমাস পর সস্ত্রীক জেলায় এলেন তিনি ৷ আর আজই তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে নিম্ন আদালতে ৷

আদালতের পথে সৌমিত্র খাঁ

দুর্গাপুর, 22 জুলাই: আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাঁকুড়ায় গিয়ে প্রচার করতে পারেননি । কিন্তু, জিতেছেন । আর আজ মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে জেলায় পা রাখলেন BJP সাংসদ সৌমিত্র খাঁ ৷ সাতমাস পর সস্ত্রীক জেলায় এলেন তিনি ৷ আর আজই তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে নিম্ন আদালতে ৷

হাইকোর্টের নির্দেশে সাতমাস পর বাঁকুড়ায় এলেন সৌমিত্র খাঁ ৷ দুর্গাপুর ব্যারেজের কাছে সৌমিত্র খাঁ গাড়ি থেকে নেমে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে জেলায় প্রবেশ করেন ৷ জেলায় ফিরে BJP সাংসদ বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর পরিবার কাটমানি ও ব্ল্যাকমানি যে নিয়েছেন, তা মানুষ প্রমাণ করলেন ৷ কারণ, একুশের সভা ফ্লপ হয়ে গেল ৷ "

BJP MP
বাঁকুড়ায় প্রবেশের আগে মাটিতে প্রণাম করলেন সাংসদ সৌমিত্র খাঁ

সৌমিত্র খাঁর আইনজীবী সোমনাথ রায়চৌধুরি জানান, হাইকোর্টের নির্দেশের চার সপ্তাহের মধ্যে সৌমিত্রবাবু আবেদন করতে পারেননি ৷ কারণ, ওই সময় আইনজীবীদের কর্মবিরতি ও গ্রীষ্মকালীন ছুটির জন্য আদালত বন্ধ ছিল ৷ আজ বিষ্ণুপুর আদালত নতুন করে উচ্চ আদালতের রিভিউ অর্ডার পেশের নির্দেশ দিয়েছে ৷

আরও পড়ুন : মামলার তদন্তভার CBI-কে দেওয়া হোক : সৌমিত্রর আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

জানুয়ারিতে তৃণমূল ছেড়ে BJP-তে যোগ দেন সৌমিত্র খাঁ । তাঁর বিরুদ্ধে বালি চুরি, অস্ত্র-আইনসহ একাধিক মামলা দায়ের হয় । হাইকোর্টে এই মামলার শুনানি চলে । সৌমিত্র খাঁকে বাঁকুড়া জেলায় ঢোকার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করে হাইকোর্ট ।

দুর্গাপুর, 22 জুলাই: আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাঁকুড়ায় গিয়ে প্রচার করতে পারেননি । কিন্তু, জিতেছেন । আর আজ মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে জেলায় পা রাখলেন BJP সাংসদ সৌমিত্র খাঁ ৷ সাতমাস পর সস্ত্রীক জেলায় এলেন তিনি ৷ আর আজই তাঁর জামিনের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে নিম্ন আদালতে ৷

হাইকোর্টের নির্দেশে সাতমাস পর বাঁকুড়ায় এলেন সৌমিত্র খাঁ ৷ দুর্গাপুর ব্যারেজের কাছে সৌমিত্র খাঁ গাড়ি থেকে নেমে মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে জেলায় প্রবেশ করেন ৷ জেলায় ফিরে BJP সাংসদ বলেন, "মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর পরিবার কাটমানি ও ব্ল্যাকমানি যে নিয়েছেন, তা মানুষ প্রমাণ করলেন ৷ কারণ, একুশের সভা ফ্লপ হয়ে গেল ৷ "

BJP MP
বাঁকুড়ায় প্রবেশের আগে মাটিতে প্রণাম করলেন সাংসদ সৌমিত্র খাঁ

সৌমিত্র খাঁর আইনজীবী সোমনাথ রায়চৌধুরি জানান, হাইকোর্টের নির্দেশের চার সপ্তাহের মধ্যে সৌমিত্রবাবু আবেদন করতে পারেননি ৷ কারণ, ওই সময় আইনজীবীদের কর্মবিরতি ও গ্রীষ্মকালীন ছুটির জন্য আদালত বন্ধ ছিল ৷ আজ বিষ্ণুপুর আদালত নতুন করে উচ্চ আদালতের রিভিউ অর্ডার পেশের নির্দেশ দিয়েছে ৷

আরও পড়ুন : মামলার তদন্তভার CBI-কে দেওয়া হোক : সৌমিত্রর আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে

জানুয়ারিতে তৃণমূল ছেড়ে BJP-তে যোগ দেন সৌমিত্র খাঁ । তাঁর বিরুদ্ধে বালি চুরি, অস্ত্র-আইনসহ একাধিক মামলা দায়ের হয় । হাইকোর্টে এই মামলার শুনানি চলে । সৌমিত্র খাঁকে বাঁকুড়া জেলায় ঢোকার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করে হাইকোর্ট ।

Intro:দীর্ঘ সাত মাস উচ্চ আদালতের নির্দেশ মত বাঁকুড়ার ভুমিপুত্র, বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খান ঢুকতে পারেননি বাঁকুড়াতেই।লোকসভা নির্বাচনে নিজের কেন্দ্রের বাঁকুড়া জেলাভুক্ত এলাকায় প্রচার করার অনুমতিও তিনি পাননি।আজ সাত মাস পরে উচ্চ আদালতের নির্দেশে সস্ত্রীক সৌমিত্র খান দুর্গাপুর ব্যারেজে বাঁকুড়ার মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে বিষ্ণুপুরের সমস্ত মানুষকে প্রনাম,শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানিয়ে ঢুকলেন।সৌমিত্র খান ও তার স্ত্রী সুজাতা খানের নামে জয়ধ্বনি উঠল দুর্গাপুর ব্যারেজের রাস্তায়।ফুলে মালায় বরন করে নেওয়া হল একদা টিএমসির বিদ্রোহী সাংসদ বর্তমানে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খান ও সুজাতাদেবীকে।সৌমিত্র খান বাঁকুড়ার মাটিতে দাঁড়িয়ে বললেন, ""মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তার পরিবার কাটমানি ব্ল্যাকমানি যে নিয়েছেন তা মানুষ প্রমান করলেন একুশের সভা ফ্লপ শো হয়ে গেলো।"" দুর্গাপুর থেকে বিষ্ণুপুর আদালতের উদ্দেশ্যে যাওয়ার সময় দুর্গাপুরের ব্যারেজে বাঁকুড়া জেলার টোল প্লাজার কাছে গাড়ী থেকে নামেন সস্ত্রীক সৌমিত্র খাঁ, এরপর বাঁকুড়ার মাটিতে মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম করেন।আজ বিষ্ণুপুর আদালতে সৌমিত্র খান টিএমসি ছাড়ার পরে যে মামলাগুলি তার বিরুদ্ধে হয়েছিল তার জামিন দেওয়া হবে বলে জানান ডাকাবুকো এই সাংসদ।Body:গConclusion:গ
Last Updated : Jul 22, 2019, 7:26 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.