ETV Bharat / sports

মোহনবাগানের জন্য কলম ধরলেন নচিকেতা - Mohun Bagan

মোহনবাগানের হয়ে গান নচিকেতার

এ ফাইভ
author img

By

Published : Feb 21, 2019, 2:32 PM IST

কলকাতা, ২১ ফেব্রুয়ারি : ওরা সাতজন ডিফারেন্ট বাই প্রফেশন, ইউনাইটেড বাই গ্রিন অ্যান্ড মেরুন। শিরায় শিরায় মোহনবাগানের সবুজ মেরুন রং ওদের রক্তে রং ধরায়। আশার আলো জ্বলে চোখে।

এ ফাইভ। চারবছর ধরে গানের ব্যান্ড হিসেবে পরিচিত হলেও ওরা সবাই মোহনবাগানের গান করতেই ভালোবাসে। তাই সবুজ মেরুন নৌকার সুখে দুঃখে এ ফাইভ ব্যান্ড হাল ছাড়ার বদলে শক্ত করে হাল ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে থাকা নয়, গান লিখে সুর দিয়ে রেকর্ড করে ফেলেছে ওরা। ইতিমধ্যেই গানটি সবুজ মেরুন জনতার মনে ধরেছে। তাই তো চলতি আই লিগের শেষ ডার্বি খেলার শুরু ও মাঝে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন কাঁপিয়ে বেজেছে এ ফাইভের তৈরি করা গান।


চারবছর ধরে গান করছে এ ফাইভ। ভিন্ন স্বাদের ভিন্ন ধারার গান করলেও মোহনবাগানকে নিয়ে একটা গান বাঁধার স্বপ্ন ছিল সাত জনের এই দলটির। মাঝের সময়ে অনেকভাবে লেখা ও গাওয়া হয়েছে মোহনবাগানকে নিয়ে গান। যেখানে উঠে এসেছে ক্লাবের ইতিহাস, সাফল্য, ঐতিহ্য ও স্বপ্নের কথা। বাংলার মাটির সুরে তা বলা হয়েছে। কিন্তু এ ফাইভ একটু অন্যভাবে শিরায় শিরায় মোহনবাগান গানটিকে উপস্থাপন করেছে। সৌরভ ব্যানার্জির কলমে সবুজ মেরুনের কথায় একটু অন্যরকম ভালোলাগা রয়েছে। যা আরও মনোগ্রাহী হয়েছে সৌমাল্য সিনহা সুরে। অনন্য ধারার অন্য ভাবনার গানে মেঠো সুরের বদলে জায়গা নিয়েছে রক মিউজ়িক। যা ফুটবল খেলার মেজাজের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বটে।

undefined

এ ফাইভের ছোট্ট প্রয়াস অন্যমাত্রা পেয়েছে নচিকেতার যোগদানে। আধুনিক জীবনমুখী গানের বর্তমান ব্যাটন হাতে নিয়ে চলা মানুষটি শিরায় শিরায় সবুজ মেরুন গানটির সুরে মোহিত হয়ে কলম তুলে নিয়েছিলেন। গানের শেষ দুটো স্তবকে নচিকেতার ছোঁয়া। এই প্রথমবার নচিকেতা কোনও ব্যান্ডের জন্য কলম ধরলেন। প্রশংসা করলেন সুরের। যা প্রাপ্তি বলে জানিয়েছেন এ ফাইভ ব্যান্ডের অন্যতম হোতা অভিষেক দে।

এ ফাইভের দাবি ইতিমধ্যেই গানটি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ক্লাবকে তাঁরা থিম সং করার অনুরোধ করেছেন। এখন দেখার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কোন পথে হয়। তবে এ ফাইভ ব্যান্ড থেমে থাকতে রাজি নয়। বরং কথায় ও সুরে সবুজ মেরুনের জয়গাথা তৈরি করে যেতে চায়।

কলকাতা, ২১ ফেব্রুয়ারি : ওরা সাতজন ডিফারেন্ট বাই প্রফেশন, ইউনাইটেড বাই গ্রিন অ্যান্ড মেরুন। শিরায় শিরায় মোহনবাগানের সবুজ মেরুন রং ওদের রক্তে রং ধরায়। আশার আলো জ্বলে চোখে।

এ ফাইভ। চারবছর ধরে গানের ব্যান্ড হিসেবে পরিচিত হলেও ওরা সবাই মোহনবাগানের গান করতেই ভালোবাসে। তাই সবুজ মেরুন নৌকার সুখে দুঃখে এ ফাইভ ব্যান্ড হাল ছাড়ার বদলে শক্ত করে হাল ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্ত নিয়ে বসে থাকা নয়, গান লিখে সুর দিয়ে রেকর্ড করে ফেলেছে ওরা। ইতিমধ্যেই গানটি সবুজ মেরুন জনতার মনে ধরেছে। তাই তো চলতি আই লিগের শেষ ডার্বি খেলার শুরু ও মাঝে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন কাঁপিয়ে বেজেছে এ ফাইভের তৈরি করা গান।


চারবছর ধরে গান করছে এ ফাইভ। ভিন্ন স্বাদের ভিন্ন ধারার গান করলেও মোহনবাগানকে নিয়ে একটা গান বাঁধার স্বপ্ন ছিল সাত জনের এই দলটির। মাঝের সময়ে অনেকভাবে লেখা ও গাওয়া হয়েছে মোহনবাগানকে নিয়ে গান। যেখানে উঠে এসেছে ক্লাবের ইতিহাস, সাফল্য, ঐতিহ্য ও স্বপ্নের কথা। বাংলার মাটির সুরে তা বলা হয়েছে। কিন্তু এ ফাইভ একটু অন্যভাবে শিরায় শিরায় মোহনবাগান গানটিকে উপস্থাপন করেছে। সৌরভ ব্যানার্জির কলমে সবুজ মেরুনের কথায় একটু অন্যরকম ভালোলাগা রয়েছে। যা আরও মনোগ্রাহী হয়েছে সৌমাল্য সিনহা সুরে। অনন্য ধারার অন্য ভাবনার গানে মেঠো সুরের বদলে জায়গা নিয়েছে রক মিউজ়িক। যা ফুটবল খেলার মেজাজের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ বটে।

undefined

এ ফাইভের ছোট্ট প্রয়াস অন্যমাত্রা পেয়েছে নচিকেতার যোগদানে। আধুনিক জীবনমুখী গানের বর্তমান ব্যাটন হাতে নিয়ে চলা মানুষটি শিরায় শিরায় সবুজ মেরুন গানটির সুরে মোহিত হয়ে কলম তুলে নিয়েছিলেন। গানের শেষ দুটো স্তবকে নচিকেতার ছোঁয়া। এই প্রথমবার নচিকেতা কোনও ব্যান্ডের জন্য কলম ধরলেন। প্রশংসা করলেন সুরের। যা প্রাপ্তি বলে জানিয়েছেন এ ফাইভ ব্যান্ডের অন্যতম হোতা অভিষেক দে।

এ ফাইভের দাবি ইতিমধ্যেই গানটি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। ক্লাবকে তাঁরা থিম সং করার অনুরোধ করেছেন। এখন দেখার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কোন পথে হয়। তবে এ ফাইভ ব্যান্ড থেমে থাকতে রাজি নয়। বরং কথায় ও সুরে সবুজ মেরুনের জয়গাথা তৈরি করে যেতে চায়।

Intro:দলের ভেতরের পারস্পরিক চ্যালেঞ্জ আরও তীব্রভাবে চান জলজ সাক্সেনা। তাহলেই ইডেনে বাংলার বিরুদ্ধে সাফল্য পাওয়া সম্ভব হবে বলে মনে কেরলের মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান। শচিন বেবি র নেতৃত্বাধীন কেরল গত কয়েক বছর ধরেই রনজি তে ভালো পারফরম্যান্স করছে। এবার সেই সাফল্যের মাত্রা তারা পরের ধাপে নিয়ে যেতে চান।


Body:ইশ্বরের আপন দেশে ক্রিকেটের গ্রাফ এখন উর্দ্ধমুখী। গত কয়েকবছর জাতীয় ক্রিকেটে ভালো পারফরম্যান্স করায় কেরালাকে নিয়ে সমীহ শুরু হয়েছে। চলতি মরশুমে কেরলের শুরু টা যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। অন্ধ্রপ্রদেশ কক হারিয়ে ইডেনে পা দিয়েছে ডেভ।হোয়াটমোরের ছেলেরা। অন্ধ্রপ্রদেশের বিরুদ্ধে ব্যাট ও বল হাতে চমক দেখিয়ে ছিলেন কেরালা র জলজ সাক্সনা। ব্যাট করতে নেমে সেঞ্চুরির পরে বল হাতে সাতটি উইকেট নিয়েছে ন তিনি। এবার মিশন বাংলা। কেরালার জলজ সাক্সেনা বলছেন ইডেনে বাংলার বিরুদ্ধে সাফল্য পাওয়া সবসময়ই কঠিন কাজ। সবুজ উইকেটে অশোক দিন্দা মহম্মদ শামি তাদের দ্রুত পিঠ দেখার আশায় থাকবেন জানেন জলজ। তাই ইডেনে গত দুদিন ধরে কড়া অনুশীলনে ডুবে রয়েছেন। অন্ধ্রপ্রদেশের বিরুদ্ধে ম্যাচ জিতলেও কেরালা জানে বাংলা শেষ ম্যাচে পাচশো প্লাস রান তুলে ছে। মনোজ তিওয়ারিরা যে কেরালার বোলারদের ব্যাকফুটে রাখার চেষ্টা করবেন সে ব্যাপারে নিশ্চিত তিনি। ব্যক্তিগত ভাবে ইডেনের ম্যাচ টিকে বাড়তি চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছে ন জলজ। প্র্যাকটিসে শচিন বেবি এবং থাম্পি চোট পেলেও তা বড় কিছু নয়।
ক্রিকেট খেলতে ভালো বাসেন বলেই রাষ করাকে অভ্যাসে পরিনত করতে চান। স্বপ্ন দেখেন দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার। তারজন্য নিজের রুটম্যাপ তৈরি করেছেন। প্রতিবছর নজরকাড়া পারফরম্যান্স এর পরেও নির্বাচকদের খাতায় নাম ওঠেনি। এবিষয়ে কোনও অনুযোগ নেই জলজ সাক্সেনার। কারন যে বিষয়টি তার হাতে নেই তা নিয়ে চিন্তা করতে চান না। নিয়মিত পারফরম্যান্স পাখির চোখ তার।আর সেই পাখি র চোখে লখ্য ভেদের জন্য ইডেনে নিজেকে মেলে ধরতে চান জলজ সাক্সেনা।





Conclusion:

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.