ETV Bharat / sports

লিয়ঁকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখ

সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে কী মূল্য দিতে হয় তা হাড়ে হাড়ে টের পেল লিয়ঁ । UEFA দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখের বিরুদ্ধে 3-0 গোলে হেরে গেছে অলিম্পিক লিয়ঁ ।

BAVA
BAVA
author img

By

Published : Aug 20, 2020, 7:51 AM IST

লিসবন , 20 অগাস্ট : UEFA চ্যাম্পিয়নস লিগে অল ফ্রেঞ্চ ফাইনাল হল না। প্রথম সেমিফাইনালে লিপজ়িগকে হারিয়ে নিজেদের কাজটা করে রেখেছিল PSG । কিন্তু দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখের বিরুদ্ধে 3-0 গোলে হেরে গেছে অলিম্পিক লিয়ঁ । 10 বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে বায়ার্নের মুখোমুখি হয়েও প্রতিশোধ নিতে পারলা না লিয়ঁ। 23 অগাস্ট চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে নেইমার এমবাপ্পেদের লড়াই লেওয়ানডোস্কি-মুলারদের বিরুদ্ধে ।

সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে কী মূল্য দিতে হয় তা হাড়ে হাড়ে টের পেল লিয়ঁ । ম্যাচের 4 মিনিটেই প্রথম সুযোগটা পেয়েছিল লিয়ঁ। ম্যাক্সেন্স ক্যাকেরের এক থ্রুতে বায়ার্ন রক্ষণ খালি হয়ে যায়। একা ম্যানুয়েল নয়্যারকে পেয়ে যান মেম্ফিস ডিপে। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও নয়্যারের হারাতে পারেননি ডিপে । লিয়ঁ দ্বিতীয় সুযোগ হাতছাড়া 17 মিনিটে। এবার একাম্বি বায়ার্ন রক্ষণকে পিছনে ফেলে নয়্যারকেও হার মানালেন। কিন্তু এবার গোলপোস্ট বাধা হয়ে দাঁড়াল।

এর পরই গোল করে বায়ার্ন । জশুয়া কিমিখের পাশ পেয়ে ডান দিয়ে দিয়ে একের পর এক লিয়ঁ রক্ষণকে কাটিয়ে জায়গা সাজান সার্জ নাব্রি। এর পর বাঁ পায়ের জোরালো শট । লিয়ঁ গোলরক্ষককে বোকা বানিয়ে বল জড়িয়ে যায় জালে ।

25 মিনিটে ওই নাব্রিরই আরেকটি শট ঠেকিয়ে দেন লোপেস। তবে এবার লিয়ঁর রক্ষনের ভুলে বক্সের ভেতর বল পেয়েছিলেন জার্মান উইঙ্গার। 33 মিনিটে অবশ্য লোপেস নাব্রিকে আটকাতে পারেননি । পেরিসিচের ক্রস থেকে বল পেয়ে শট করতে গিয়ে পড়ে যান লেওয়ানডোস্কি । এদিকে লেওয়ানডোস্কিকে আটকাতে গিয়ে পড়ে যান লোপেসও। ফাঁকা গোলে বল ঠেলে দিতে কোনও অসুবিধাই হয়নি নাব্রির ।

প্রথমার্ধেই গোলের ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিল বায়ার্ন। কিন্তু লেওয়ানডোস্কির ভুলে সেটা আর করা হয়নি তাদের। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল পেতে পারত বাভারিয়ানরা । কিন্তু 51 মিনিটে ইভান পেরিসিচ গোলরক্ষককে একা পেয়েও দুর্বল এক শট নিয়েছিলেন । যা ঠেকাতে বেগ পেতে হয়নি লোপেসের ।

অন্য দিকে হোসেম অওর, একাম্বি এবং ডেমবেলে একের পর এক আক্রমণ করছিলেন। কিন্তু 58 মিনিটে একা পেয়েও একাম্বি যখন নয়্যারের গায়ে বল লাগালেন তখনই বোঝা গেছে ফুটবল দেবতা বায়ার্নের পক্ষে। এর পর দুইদলই গোল দেওয়ার অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই বায়ার্ন পেল গোলের দেখা । 88 মিনিটে কিমিখের ক্রসে মাথা ছুঁইয়ে গোল করলেন লেওয়ানডোস্কি । এ মরশুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে 15 গোল হয়ে গেল তাঁর। তাঁর সামনে এখন শুধু ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর এক মরশুমে 16 ও 17 গোলের রেকর্ড ।

লিসবন , 20 অগাস্ট : UEFA চ্যাম্পিয়নস লিগে অল ফ্রেঞ্চ ফাইনাল হল না। প্রথম সেমিফাইনালে লিপজ়িগকে হারিয়ে নিজেদের কাজটা করে রেখেছিল PSG । কিন্তু দ্বিতীয় সেমিফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখের বিরুদ্ধে 3-0 গোলে হেরে গেছে অলিম্পিক লিয়ঁ । 10 বছর পর চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে বায়ার্নের মুখোমুখি হয়েও প্রতিশোধ নিতে পারলা না লিয়ঁ। 23 অগাস্ট চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে নেইমার এমবাপ্পেদের লড়াই লেওয়ানডোস্কি-মুলারদের বিরুদ্ধে ।

সুযোগ কাজে লাগাতে না পারলে কী মূল্য দিতে হয় তা হাড়ে হাড়ে টের পেল লিয়ঁ । ম্যাচের 4 মিনিটেই প্রথম সুযোগটা পেয়েছিল লিয়ঁ। ম্যাক্সেন্স ক্যাকেরের এক থ্রুতে বায়ার্ন রক্ষণ খালি হয়ে যায়। একা ম্যানুয়েল নয়্যারকে পেয়ে যান মেম্ফিস ডিপে। কিন্তু অনেক চেষ্টা করেও নয়্যারের হারাতে পারেননি ডিপে । লিয়ঁ দ্বিতীয় সুযোগ হাতছাড়া 17 মিনিটে। এবার একাম্বি বায়ার্ন রক্ষণকে পিছনে ফেলে নয়্যারকেও হার মানালেন। কিন্তু এবার গোলপোস্ট বাধা হয়ে দাঁড়াল।

এর পরই গোল করে বায়ার্ন । জশুয়া কিমিখের পাশ পেয়ে ডান দিয়ে দিয়ে একের পর এক লিয়ঁ রক্ষণকে কাটিয়ে জায়গা সাজান সার্জ নাব্রি। এর পর বাঁ পায়ের জোরালো শট । লিয়ঁ গোলরক্ষককে বোকা বানিয়ে বল জড়িয়ে যায় জালে ।

25 মিনিটে ওই নাব্রিরই আরেকটি শট ঠেকিয়ে দেন লোপেস। তবে এবার লিয়ঁর রক্ষনের ভুলে বক্সের ভেতর বল পেয়েছিলেন জার্মান উইঙ্গার। 33 মিনিটে অবশ্য লোপেস নাব্রিকে আটকাতে পারেননি । পেরিসিচের ক্রস থেকে বল পেয়ে শট করতে গিয়ে পড়ে যান লেওয়ানডোস্কি । এদিকে লেওয়ানডোস্কিকে আটকাতে গিয়ে পড়ে যান লোপেসও। ফাঁকা গোলে বল ঠেলে দিতে কোনও অসুবিধাই হয়নি নাব্রির ।

প্রথমার্ধেই গোলের ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিল বায়ার্ন। কিন্তু লেওয়ানডোস্কির ভুলে সেটা আর করা হয়নি তাদের। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই গোল পেতে পারত বাভারিয়ানরা । কিন্তু 51 মিনিটে ইভান পেরিসিচ গোলরক্ষককে একা পেয়েও দুর্বল এক শট নিয়েছিলেন । যা ঠেকাতে বেগ পেতে হয়নি লোপেসের ।

অন্য দিকে হোসেম অওর, একাম্বি এবং ডেমবেলে একের পর এক আক্রমণ করছিলেন। কিন্তু 58 মিনিটে একা পেয়েও একাম্বি যখন নয়্যারের গায়ে বল লাগালেন তখনই বোঝা গেছে ফুটবল দেবতা বায়ার্নের পক্ষে। এর পর দুইদলই গোল দেওয়ার অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেই বায়ার্ন পেল গোলের দেখা । 88 মিনিটে কিমিখের ক্রসে মাথা ছুঁইয়ে গোল করলেন লেওয়ানডোস্কি । এ মরশুমে চ্যাম্পিয়নস লিগে 15 গোল হয়ে গেল তাঁর। তাঁর সামনে এখন শুধু ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর এক মরশুমে 16 ও 17 গোলের রেকর্ড ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.