ETV Bharat / sports

পরাজিত ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা, রবির তেজে সন্তোষ ফাইনালে বাংলা - SANTOSH TROPHY 2024 25

গোল করেই চলেছেন রবি হাঁসদা ৷ তাঁর জোড়া গোলে ভর করে 47 বারের জন্য সন্তোষ ট্রফির ফাইনালে পৌঁছল বাংলা ৷

SANTOSH TROPHY
গোলের লক্ষ্যে রবি (ETV Bharat)
author img

By ETV Bharat Sports Team

Published : Dec 29, 2024, 6:34 PM IST

হায়দরাবাদ, 29 ডিসেম্বর: গ্রুপ পর্বে বাকি ম্যাচগুলোতে জিতলেও একটি ম্য়াচে আটকে গিয়েছিল বাংলা ৷ তাই গ্রুপ পর্বে জিতলেও সেমিফাইনালে গতবারের চ্যাম্পিয়ন সার্ভিসেসের বিরুদ্ধে নামার আগে সাবধানী ছিল তাঁরা ৷ কিন্তু শেষ চারে সার্ভিসেসকে হেলায় হারিয়ে সাত বছর পর সন্তোষ ট্রফির ফাইনালে পৌঁছে গেল বাংলা। খেলার ফল 4-2 । কোয়ার্টারের পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে স্কোরশিটে নাম তুললেন মনোতোষ মাজি, রবি হাঁসদা এবং নরহরি শ্রেষ্ঠা ৷ জোড়া গোল করলেন রবি ৷

হায়দরাবাদের ডেকান এরিনায় এদিন প্রথম থেকেই সার্ভিসেসের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক ফুটবলে ম্যাচের রাশ তুলে নেওয়ার কৌশল নিয়েছিল বাংলা। 17 মিনিটে নরহরি শ্রেষ্ঠার পাস থেকে বক্সের বাইরে থেকে মনোতোষ মাজির মাটি ঘেঁষা শটে এগিয়ে যায় বাংলা। পিছিয়ে পড়ে সার্ভিসেস সমতায় ফিরতে পাল্টা চাপ বাড়াতে থাকে। অন্যদিকে বাংলাও দলগত প্রচেষ্টায় ইনস্যুরেন্স গোল তুলে নেওয়ার চেষ্টা করতে থাকে। শেষ পর্যন্ত প্রথমার্ধের সংযুক্তি সময়ে সফল হয় বাংলা। ফের নরহরি শ্রেষ্ঠার পাস এবং এবার তা থেকে বাংলার হয়ে ব্যবধান বাড়ান রবি হাঁসদা। সংযুক্তি সময়েই নরহরি শ্রেষ্ঠার গোলে 3-0 করে বাংলা ৷ চলতি সন্তোষ ট্রফিতে ষষ্ঠ গোলটি করে ফেললেন নরহরি।

তবে বিরতির পরে ভুল শুধরে খেলায় ফিরতে থাকে সার্ভিসেস। বাংলা দল বোধহয় এই সময় কিছুটা আত্মতুষ্ট হয়ে পড়ে। তাদের হালকা মানসিকতা কাজে লাগিয়ে ব্যবধান কমায় সার্ভিসেস। 53 মিনিটে পরিবর্ত হিসেবে মাঠে নামা বিকাশ থাপা দুরন্ত হেডে 1-3 করেন ৷ এরপর আরও চাপ বাড়াতে থাকে সার্ভিসেস। জুয়েল আহমেদ বল বিপন্মুক্ত করতে গিয়ে আত্মঘাতী গোল করে বসেন। ফলে 3-0 অবস্থা থেকে 3-2 হয়ে যাওয়ায় চাপে পড়ে যায় বাংলা। একাধিক সুযোগ নষ্ট করেও শেষমেশ নিজেদের সামলে নেয় সঞ্জয় সেনের ছেলেরা।

শেষ বারো মিনিট প্রত্যাঘাতে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের পায়ে নিয়ে নেন নরহরিরা। ফলশ্রুতিতে ম্যাচের সংযুক্তি সময়ের শেষ মিনিটে বাংলার হয়ে চতুর্থ এবং ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন রবি হাঁসদা। প্রতিযোগিতায় এটি তাঁর একাদশ গোল ৷ 33তম খেতাবের লক্ষ্যে কেরল বনাম মণিপুরের মধ্যে বিজয়ী দলের সঙ্গে ফাইনাল খেলবে বাংলা ৷

আরও পড়ুন:

হায়দরাবাদ, 29 ডিসেম্বর: গ্রুপ পর্বে বাকি ম্যাচগুলোতে জিতলেও একটি ম্য়াচে আটকে গিয়েছিল বাংলা ৷ তাই গ্রুপ পর্বে জিতলেও সেমিফাইনালে গতবারের চ্যাম্পিয়ন সার্ভিসেসের বিরুদ্ধে নামার আগে সাবধানী ছিল তাঁরা ৷ কিন্তু শেষ চারে সার্ভিসেসকে হেলায় হারিয়ে সাত বছর পর সন্তোষ ট্রফির ফাইনালে পৌঁছে গেল বাংলা। খেলার ফল 4-2 । কোয়ার্টারের পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে স্কোরশিটে নাম তুললেন মনোতোষ মাজি, রবি হাঁসদা এবং নরহরি শ্রেষ্ঠা ৷ জোড়া গোল করলেন রবি ৷

হায়দরাবাদের ডেকান এরিনায় এদিন প্রথম থেকেই সার্ভিসেসের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মক ফুটবলে ম্যাচের রাশ তুলে নেওয়ার কৌশল নিয়েছিল বাংলা। 17 মিনিটে নরহরি শ্রেষ্ঠার পাস থেকে বক্সের বাইরে থেকে মনোতোষ মাজির মাটি ঘেঁষা শটে এগিয়ে যায় বাংলা। পিছিয়ে পড়ে সার্ভিসেস সমতায় ফিরতে পাল্টা চাপ বাড়াতে থাকে। অন্যদিকে বাংলাও দলগত প্রচেষ্টায় ইনস্যুরেন্স গোল তুলে নেওয়ার চেষ্টা করতে থাকে। শেষ পর্যন্ত প্রথমার্ধের সংযুক্তি সময়ে সফল হয় বাংলা। ফের নরহরি শ্রেষ্ঠার পাস এবং এবার তা থেকে বাংলার হয়ে ব্যবধান বাড়ান রবি হাঁসদা। সংযুক্তি সময়েই নরহরি শ্রেষ্ঠার গোলে 3-0 করে বাংলা ৷ চলতি সন্তোষ ট্রফিতে ষষ্ঠ গোলটি করে ফেললেন নরহরি।

তবে বিরতির পরে ভুল শুধরে খেলায় ফিরতে থাকে সার্ভিসেস। বাংলা দল বোধহয় এই সময় কিছুটা আত্মতুষ্ট হয়ে পড়ে। তাদের হালকা মানসিকতা কাজে লাগিয়ে ব্যবধান কমায় সার্ভিসেস। 53 মিনিটে পরিবর্ত হিসেবে মাঠে নামা বিকাশ থাপা দুরন্ত হেডে 1-3 করেন ৷ এরপর আরও চাপ বাড়াতে থাকে সার্ভিসেস। জুয়েল আহমেদ বল বিপন্মুক্ত করতে গিয়ে আত্মঘাতী গোল করে বসেন। ফলে 3-0 অবস্থা থেকে 3-2 হয়ে যাওয়ায় চাপে পড়ে যায় বাংলা। একাধিক সুযোগ নষ্ট করেও শেষমেশ নিজেদের সামলে নেয় সঞ্জয় সেনের ছেলেরা।

শেষ বারো মিনিট প্রত্যাঘাতে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিজেদের পায়ে নিয়ে নেন নরহরিরা। ফলশ্রুতিতে ম্যাচের সংযুক্তি সময়ের শেষ মিনিটে বাংলার হয়ে চতুর্থ এবং ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন রবি হাঁসদা। প্রতিযোগিতায় এটি তাঁর একাদশ গোল ৷ 33তম খেতাবের লক্ষ্যে কেরল বনাম মণিপুরের মধ্যে বিজয়ী দলের সঙ্গে ফাইনাল খেলবে বাংলা ৷

আরও পড়ুন:

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.