ETV Bharat / international

মাইক পেন্স বনাম কমলা হ্যারিস বিতর্ক : কেউ কি দস্তানা খুলবেন - মাইক পেন্স

উটায় বুধবার রাতে আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স এবং ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিস প্রথম বিতর্ক সভায় মুখোমুখি হবেন। তার আগে দেখে নেওয়া যাক এই বিতর্ক সভার গুরুত্ব ঠিক কতটা ।

The Pence-Harris debate
The Pence-Harris debate
author img

By

Published : Oct 7, 2020, 10:51 PM IST

নিউ ইয়র্ক, 7 অক্টোবর : উটায় বুধবার রাতে অ্যামেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স এবং ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিস প্রথম ও এই এক বারই বিতর্ক সভায় মুখোমুখি হবেন।

বিতর্ক সভা থেকে ওঠা কিছু প্রশ্ন:

এই বিতর্ক সভার গুরুত্ব ঠিক কতটা

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং সেই পদপ্রার্থীদের মধ্যে বিতর্কের খুব একটা গুরুত্ব কোনও দিনই নেই। কিন্তু যে সময় অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কোরোনা ভাইরাস থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন এবং তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বিডেন সে দেশের প্রবীণতম প্রেসিডেন্ট হওয়ার চেষ্টা করছেন, সেই সময় যে কোনও বিষয়ের গুরুত্বই যথেষ্ট। উচ্চস্বরে এখনই বলার সময় না হলেও অনেকেই মনে করছেন যে, পরবর্তী প্রেসিডেন্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে মাইক পেন্স বা কমলা হ্যারিসের কাউকে হয়তো প্রেসিডেন্টের চেয়ারে বসতে হতে পারে। আর এর ফলেই দুই ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীর দিকে নজর থাকছে আরও বেশি করে। এ ছাড়া মাইক পেন্স এবং কমলা হ্যারিস বহু দিন নীতির আড়ালে ঢাকা পড়েছিলেন। নিজেদের মতো করে জ্বলে ওঠার এটাই তাঁদের সেরা সময়।

এটা কী নিরাপদ?

সপ্তাহ দু’য়েক আগে হোয়াইট হাউজ়ের অধুনা কুখ্যাত রোজ গার্ডেনে এক অনুষ্ঠানে মুখে মাস্ক ছাড়া হাজির ছিলেন মাইক পেন্স। মনে করা হচ্ছে এই অনুষ্ঠান থেকেই অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সহ অন্তত আট জনের কোভিড সংক্রমণ হয়েছিল । ফলে এটা বলা যেতেই পারে যে, পেন্সের কোয়ারানটিনে থাকা উচিত, উটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক সভায় নয়। COVID পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আয়োজকরা দুই প্রার্থীকে আলাদা রাখার ব্যবস্থা করেন। এ ক্ষেত্রে প্রার্থীদের কাউকে মুখে মাস্ক পরতে হবে না, দু’জনের মাঝে একটি বিশেষ শিল্ড রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। দুই প্রার্থী এবং বিতর্ক সভার সঞ্চালকের মধ্যে ঠিক 12.25 ফুট (3.7 মিটার) দূরত্ব রাখা হয়েছিল। হাত মেলানো বা কোনও রকম শারীরিক সৌহার্দ্য বিনিময়ের অনুমতি ছিল না। আয়োজকরা জানিয়ে ছিলেন, বিতর্ক সভায় খুব কম সংখ্যক অতিথিকে টিকিট কেটে আসার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। প্রার্থী এবং সঞ্চালক ছাড়া অন্য কাউকে মাস্ক ছাড়া থাকার অনুমতি দেওয়া হয়নি। সাধারণত আমরা রাজনৈতিক ঝুঁকির দিকেই নজর দিই, কিন্তু এ ক্ষেত্রে শারীরিক ঝুঁকিও যথেষ্ট।

হোয়াইট হাউজ় যে ভাবে এই মহামারীর সঙ্গে লড়াই করছে, তা কী ভাবে ব্যাখ্যা করবেন পেন্স?

অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কোরোনা ভাইরাস টাস্ক ফোর্সের প্রধান মাইক পেন্সকে বহু কঠিন প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে । এখনও পর্যন্ত দুই লাখ 10 হাজারেরও বেশি অ্যামেরিকান নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে এই মহামারীতে। হোয়াইট হাউজ়ের অবস্থাও বেশ খারাপ । কিন্তু এত কিছু সত্ত্বেও মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের কোনও সুনির্দিষ্ট জাতীয় নীতি নেই। এটা ধরেই নেওয়া যায় যে, চিনে যাওয়া বা আসা বন্ধ করার হোয়াইট হাউজ়ের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়ে পেন্সকে বহু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। সত্যটা হল, ট্রাম্প এবং পেন্সের নজরদারিতেই বিশ্বের অন্য যে কোনও দেশের তুলনায় আমেরিকাতে অনেক বেশি মৃত্যু হয়েছে। ভাইরাসকে বার বার খাটো করে দেখার ট্রাম্পের প্রবণতা এবং মাস্কের ব্যবহারে অনুৎসাহিত করা নিয়ে পেন্সকে বহু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। সোমবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও ট্রাম্পের মধ্যে মাস্ক না ব্যবহার করার এই প্রবণতা দেখা গিয়েছে। ট্রাম্পের থেকে অবশ্য পেন্সের অভিজ্ঞতা অনেকটাই বেশি। ২০ বছর ধরে তিনি নির্বাচিত প্রতিনিধি। বিতর্ক সভায় তাঁর অভিজ্ঞতা বিশেষ কাজে আসবে।

ইতিহাসের দোরগোড়ায় হ্যারিস: এতে কি ডেমোক্র্যাটরা উদ্দীপ্ত হবে?

বিডেন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হওয়ায় যে ডেমোক্র্যাটদের একটা অংশ অখুশি, সেটা এখন দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। সে ক্ষেত্রে কমলা হ্যারিস উদ্দিপদের কাজ করতে পারেন। ইতিহাসের সামনে দাঁড়ানো হ্যারিস প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা হিসাবে আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। বিতর্ক সভায় তাঁর উপস্থিতিই ঐতিহাসিক। বুধবার রাতে নিজের নাম ইতিহাসের পাতায় লিখে রাখতে সুযোগ পাচ্ছেন কমলা হ্যারিস। ডেমোক্র্যাটদের প্রাথমিক বিতর্ক সভায় তাঁর বাসে করে স্কুলে যাওয়ার প্রসঙ্গ এনে বিডেনকে আক্রমণ করেছিলেন হ্যারিস। বিডেনের পক্ষে ভোট দেওয়ার জন্য ডেমোক্র্যাটরা এখনও কম প্রবণতার ভোটার, যেমন কৃষ্ণাঙ্গ এবং তরুণ ভোটারদের উৎসাহিত করছেন। বুধবার রাতের কমলা হ্যারিস সেই প্রচেষ্টার পালে হয়তো বাতাস দিতে পারেন।

দুই প্রার্থীর কেউ কি দস্তানা খুলবেন?

নিজের প্রার্থী পদকে কোনও রকম ভাবেই বিতর্কের মুখে না ফেলা— যে কোনও প্রার্থির কাছে এটাই থাকে প্রথম ও প্রধান নীতি। এর ফলে দুই ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকেই নিজেদের বক্তব্য নিয়ে যথেষ্ট সতর্ক থাকতে হবে। কিন্তু চলতি সময় মোটেই স্বাভাবিক নয়। গত চার বছর ধরে পেন্স দেখিয়েছেনে যে, তিনি প্রেসিডেন্টের প্রশংসা ছাড়া কিছুই করতে তেমন পছন্দ করেন না। কিন্তু প্রাক্তন আইনজীবী কমলা হ্যারিস দেখিয়েছেন যে, প্রয়োজনে ভিতরের আগুনকে বাইরে আনতে তিনি সক্ষম। বর্ণবিদ্বেষ, মহিলা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় করোনা ভাইরাস এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমেরিকার সুপ্রিম কোর্টের মনোনয়ন নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্ত নিয়ে মাইক পেন্সকে ক্যালিফোর্নিয়ার সেনেটর তীব্র আক্রমণ করবেন বলেই মনে করা হচ্ছে। প্রশ্ন হল, ভাইস প্রেসিডেন্টের টিকিট পাওয়ার পর থেকে সমগ্র প্রচার ঘিরে নিস্প্রভ থাকা কমলা হ্যারিসকে জো বিডেনের টিম কতটা আক্রমণাত্মক হতে দেবে।

নিউ ইয়র্ক, 7 অক্টোবর : উটায় বুধবার রাতে অ্যামেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স এবং ডেমোক্র্যাট কমলা হ্যারিস প্রথম ও এই এক বারই বিতর্ক সভায় মুখোমুখি হবেন।

বিতর্ক সভা থেকে ওঠা কিছু প্রশ্ন:

এই বিতর্ক সভার গুরুত্ব ঠিক কতটা

প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং সেই পদপ্রার্থীদের মধ্যে বিতর্কের খুব একটা গুরুত্ব কোনও দিনই নেই। কিন্তু যে সময় অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কোরোনা ভাইরাস থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার চেষ্টা করছেন এবং তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বিডেন সে দেশের প্রবীণতম প্রেসিডেন্ট হওয়ার চেষ্টা করছেন, সেই সময় যে কোনও বিষয়ের গুরুত্বই যথেষ্ট। উচ্চস্বরে এখনই বলার সময় না হলেও অনেকেই মনে করছেন যে, পরবর্তী প্রেসিডেন্টের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে মাইক পেন্স বা কমলা হ্যারিসের কাউকে হয়তো প্রেসিডেন্টের চেয়ারে বসতে হতে পারে। আর এর ফলেই দুই ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীর দিকে নজর থাকছে আরও বেশি করে। এ ছাড়া মাইক পেন্স এবং কমলা হ্যারিস বহু দিন নীতির আড়ালে ঢাকা পড়েছিলেন। নিজেদের মতো করে জ্বলে ওঠার এটাই তাঁদের সেরা সময়।

এটা কী নিরাপদ?

সপ্তাহ দু’য়েক আগে হোয়াইট হাউজ়ের অধুনা কুখ্যাত রোজ গার্ডেনে এক অনুষ্ঠানে মুখে মাস্ক ছাড়া হাজির ছিলেন মাইক পেন্স। মনে করা হচ্ছে এই অনুষ্ঠান থেকেই অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সহ অন্তত আট জনের কোভিড সংক্রমণ হয়েছিল । ফলে এটা বলা যেতেই পারে যে, পেন্সের কোয়ারানটিনে থাকা উচিত, উটা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্ক সভায় নয়। COVID পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আয়োজকরা দুই প্রার্থীকে আলাদা রাখার ব্যবস্থা করেন। এ ক্ষেত্রে প্রার্থীদের কাউকে মুখে মাস্ক পরতে হবে না, দু’জনের মাঝে একটি বিশেষ শিল্ড রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। দুই প্রার্থী এবং বিতর্ক সভার সঞ্চালকের মধ্যে ঠিক 12.25 ফুট (3.7 মিটার) দূরত্ব রাখা হয়েছিল। হাত মেলানো বা কোনও রকম শারীরিক সৌহার্দ্য বিনিময়ের অনুমতি ছিল না। আয়োজকরা জানিয়ে ছিলেন, বিতর্ক সভায় খুব কম সংখ্যক অতিথিকে টিকিট কেটে আসার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। প্রার্থী এবং সঞ্চালক ছাড়া অন্য কাউকে মাস্ক ছাড়া থাকার অনুমতি দেওয়া হয়নি। সাধারণত আমরা রাজনৈতিক ঝুঁকির দিকেই নজর দিই, কিন্তু এ ক্ষেত্রে শারীরিক ঝুঁকিও যথেষ্ট।

হোয়াইট হাউজ় যে ভাবে এই মহামারীর সঙ্গে লড়াই করছে, তা কী ভাবে ব্যাখ্যা করবেন পেন্স?

অ্যামেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কোরোনা ভাইরাস টাস্ক ফোর্সের প্রধান মাইক পেন্সকে বহু কঠিন প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে । এখনও পর্যন্ত দুই লাখ 10 হাজারেরও বেশি অ্যামেরিকান নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে এই মহামারীতে। হোয়াইট হাউজ়ের অবস্থাও বেশ খারাপ । কিন্তু এত কিছু সত্ত্বেও মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ট্রাম্প প্রশাসনের কোনও সুনির্দিষ্ট জাতীয় নীতি নেই। এটা ধরেই নেওয়া যায় যে, চিনে যাওয়া বা আসা বন্ধ করার হোয়াইট হাউজ়ের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়ে পেন্সকে বহু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। সত্যটা হল, ট্রাম্প এবং পেন্সের নজরদারিতেই বিশ্বের অন্য যে কোনও দেশের তুলনায় আমেরিকাতে অনেক বেশি মৃত্যু হয়েছে। ভাইরাসকে বার বার খাটো করে দেখার ট্রাম্পের প্রবণতা এবং মাস্কের ব্যবহারে অনুৎসাহিত করা নিয়ে পেন্সকে বহু প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। সোমবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরও ট্রাম্পের মধ্যে মাস্ক না ব্যবহার করার এই প্রবণতা দেখা গিয়েছে। ট্রাম্পের থেকে অবশ্য পেন্সের অভিজ্ঞতা অনেকটাই বেশি। ২০ বছর ধরে তিনি নির্বাচিত প্রতিনিধি। বিতর্ক সভায় তাঁর অভিজ্ঞতা বিশেষ কাজে আসবে।

ইতিহাসের দোরগোড়ায় হ্যারিস: এতে কি ডেমোক্র্যাটরা উদ্দীপ্ত হবে?

বিডেন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হওয়ায় যে ডেমোক্র্যাটদের একটা অংশ অখুশি, সেটা এখন দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। সে ক্ষেত্রে কমলা হ্যারিস উদ্দিপদের কাজ করতে পারেন। ইতিহাসের সামনে দাঁড়ানো হ্যারিস প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা হিসাবে আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট হতে পারেন। বিতর্ক সভায় তাঁর উপস্থিতিই ঐতিহাসিক। বুধবার রাতে নিজের নাম ইতিহাসের পাতায় লিখে রাখতে সুযোগ পাচ্ছেন কমলা হ্যারিস। ডেমোক্র্যাটদের প্রাথমিক বিতর্ক সভায় তাঁর বাসে করে স্কুলে যাওয়ার প্রসঙ্গ এনে বিডেনকে আক্রমণ করেছিলেন হ্যারিস। বিডেনের পক্ষে ভোট দেওয়ার জন্য ডেমোক্র্যাটরা এখনও কম প্রবণতার ভোটার, যেমন কৃষ্ণাঙ্গ এবং তরুণ ভোটারদের উৎসাহিত করছেন। বুধবার রাতের কমলা হ্যারিস সেই প্রচেষ্টার পালে হয়তো বাতাস দিতে পারেন।

দুই প্রার্থীর কেউ কি দস্তানা খুলবেন?

নিজের প্রার্থী পদকে কোনও রকম ভাবেই বিতর্কের মুখে না ফেলা— যে কোনও প্রার্থির কাছে এটাই থাকে প্রথম ও প্রধান নীতি। এর ফলে দুই ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থীকেই নিজেদের বক্তব্য নিয়ে যথেষ্ট সতর্ক থাকতে হবে। কিন্তু চলতি সময় মোটেই স্বাভাবিক নয়। গত চার বছর ধরে পেন্স দেখিয়েছেনে যে, তিনি প্রেসিডেন্টের প্রশংসা ছাড়া কিছুই করতে তেমন পছন্দ করেন না। কিন্তু প্রাক্তন আইনজীবী কমলা হ্যারিস দেখিয়েছেন যে, প্রয়োজনে ভিতরের আগুনকে বাইরে আনতে তিনি সক্ষম। বর্ণবিদ্বেষ, মহিলা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় করোনা ভাইরাস এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আমেরিকার সুপ্রিম কোর্টের মনোনয়ন নিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্ত নিয়ে মাইক পেন্সকে ক্যালিফোর্নিয়ার সেনেটর তীব্র আক্রমণ করবেন বলেই মনে করা হচ্ছে। প্রশ্ন হল, ভাইস প্রেসিডেন্টের টিকিট পাওয়ার পর থেকে সমগ্র প্রচার ঘিরে নিস্প্রভ থাকা কমলা হ্যারিসকে জো বিডেনের টিম কতটা আক্রমণাত্মক হতে দেবে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.