ETV Bharat / international

ব্যাখ্যা : মুসলিমদের যাতায়াতে ট্রাম্প প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা ফিরিয়ে নেওয়া হবে

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে বসে ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেওয়া বেশ কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে নেবেন জো বাইডেন৷ তাঁর মধ্যে অন্যতম হল মুসলিম প্রধান বেশকিছু দেশের উপর জারি করা যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা৷ এই নিষেধাজ্ঞার ফলে কী প্রভাব পড়েছিল এবং এটা তুলে নিয়ে কী হতে পারে, তা নিয়ে লিখেছেন সামিয়া লতিফ৷

Explained: Undoing Trump administration's Muslim travel ban
ব্যাখ্যা : মুসলিমদের যাতায়াতে ট্রাম্প প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা ফিরিয়ে নেওয়া হবে
author img

By

Published : Jan 20, 2021, 9:03 PM IST

হায়দরাবাদ, 20 জানুয়ারি : জো বাইডেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিচ্ছেন৷ শপথ নেওয়ার পর তিনি ডোনাল্ড ট্রাম্পের কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে আনতে পারেন৷

আজ, 20 জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নিচ্ছেন বাইডেন৷ তার পর তিনি পূর্বতন শাসকের একাধিক সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে নিতে পারেন৷ তার মধ্যে রয়েছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নাগরিকদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা৷ প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে আবার যোগদান এবং কোরোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আরও চেষ্টা করবেন৷

প্রেসিডেন্ট পদে বসার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই 2017 সালে ট্রাম্প একটি নির্দেশ জারি করেন৷ তাতে সাতটি মুসলিম প্রধান দেশ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়৷ এই নির্দেশকে বারবার পরির্বতন করা হয়৷ কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট 2018 সালে ওই নির্দেশের তৃতীয় সংস্করণটিকে রাখতে বলে৷ প্রথম নির্দেশে যে দেশগুলির নাম ছিল, সেগুলি হল ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া এবং ইয়েমেন৷ এই নিষেধাজ্ঞা পরে বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলা ও উত্তর কোরিয়ার নাম যুক্ত করা হয়৷ এর পরে নাইজেরিয়া, সুদান এবং মায়ানমারের নামও যুক্ত করা হয়৷

আরও পড়ুন : ট্রাম্পের মুসলিম অভিবাসন নীতি খারিজের পথে জো

জুলাই মাসে এই ডেমোক্র্যাট নেতা জানিয়েছিলেন যে তিনি যদি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন, তাহলে প্রথম দিনই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুসলিমদের উপর যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবেন৷ তিনি জানিয়েছিলেন যে তিনি কংগ্রেসের সঙ্গে একযোগে কাজ করে ঘৃণা ছড়ায় এমন অপরাধ দমন সংক্রান্ত আইন ফিরিয়ে নেবেন৷ এর মধ্যে রয়েছে জাবরা-হেয়ার নো হেট অ্যাক্ট এবং দ্য এন্ড রেসিয়াল অ্যান্ড রিলিজিয়াস প্রোফাইলিং অ্যাক্ট৷

কাদের উপর প্রভাব পড়বে ?

*কয়েক মিলিয়ন মানুষ, যাঁরা মূলত রিফিউজি, যাঁরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাময়িক ভাবে থাকতে চান, তাঁদের উপর প্রভাব পড়বে৷

*মুসলিম প্রধান দেশগুলি, যাদের উপর এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল, সেই দেশগুলির নাগরিকদের যে ভিসা দেওয়া হয়েছিল, তার উপর এই নিষেধাজ্ঞা প্রভাব ফেলেছিল৷ যে সমস্ত দেশের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়নি, সেখানেও প্রভাব পড়েছিল৷

*অ্যামেরিকার মুসলিম ও অন্য সংখ্যালঘুদের উপরও প্রভাব পড়ে৷ কারণ, তাঁরা এই নিষেধাজ্ঞার জন্য পরিবারের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন৷

*সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন এবং সুদান - এই চার দেশের অনেক নাগরিকের টেম্পোরারি প্রোটেক্টেড স্ট্যাটাস (টিপিএস) আছে৷ তাঁরা এই নিষেধাজ্ঞার ফলে সমস্যায় পড়েন৷ যে সমস্ত দেশে যুদ্ধ হচ্ছে, প্রাকৃতিক বিপর্যয় অথবা অন্য মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে, সেখানে নির্বাসন থেকে এই টিপিএস সুরক্ষিত করত৷

* ছাত্র ও অন্য পেশার পেশাদাররা সমস্যায় পড়েন৷

যাতায়াতের নিষেধাজ্ঞার প্রভাব

আপাতভাবে 13টি দেশের নাগরিকদের উপর এর প্রভাব পড়ে : ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন, ভেনেজুয়েলা, উত্তর কোরিয়া, নাইজেরিয়া, মায়ানমার, এরিট্রা, কিরঘিস্তান, সুদান এবং তানঞ্জানিয়া৷ যাতায়াত বন্ধের প্রভাব অনেক দূর পর্যন্ত পড়েছিল৷ টাইম ম্যাগাজিনের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, 1 অক্টোবর 2015 থেকে 30 সেপ্টেম্বর, 2019 পর্যন্ত ইরানের 79 শতাংশ, সোমালিয়ার 74 শতাংশ এবং ইয়েমেনের 66 শতাংশ ভিসার আবেদন কমে গিয়েছিল৷ এই হিসেব দিয়েছিল দ্য ব্রিজ ইনিসিয়েটিভ৷ এটা জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা সংক্রান্ত প্রজেক্ট ছিল৷ যা ইসলামোফোবিয়ার উপর নির্ভর করে তৈরি হয়৷ 2019 সালের জানুয়ারি মাসে কাটো ইনস্টিটিউট জানিয়েছিল যে মার্কিন নাগরিকদের 15 হাজার ব্যক্তি ও দত্তক সন্তান তাঁদের সঙ্গী বা সঙ্গিনী ও পিতা-মাতার কাছে যেতে পারেননি৷ এনবিসি খবর করেছিল যে মিশিগানে ইয়েমেনি-অ্যামেরিকান এক মার্কিন নাগরিক মহম্মদ সালেম তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে দেখা করতে না পেরে আত্মহত্যা করেন৷ তাঁর পরিবারকে ওই যাতায়াত সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞার জেরে ডিজিবাউটি থেকে ভিসা দিতে অস্বীকার করা হয়৷

বিপরীত প্রতিক্রিয়া ভয়ঙ্কর হয়েছিল?

* পর্যবেক্ষকদের মতে, এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যে যাঁরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আসতে চাইছিলেন, তাঁদের উপর প্রভাব পড়েছে তা নয়৷ কিন্তু মুসলিম ও অন্য বর্ণের মানুষের উপর আক্রমণের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল৷ নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার পর রাস্তায় আক্রমণ হত এবং বর্ণবিদ্বেষমূলক আচরণ করা হচ্ছে৷

আরও পড়ুন : ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাগ্যে এর পর কী আছে ?

*গত বছর একটি আইন পাস করানো হয় যেখানে আধিকারিকদের রিফিউজি সংক্রান্ত বিষয় আটকানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে৷ অনেকের মতে এর ফলে বর্ণবিদ্বেষমূলক পার্থক্য তৈরি করতে পারে৷ অভিবাসনে যাঁরা আসেন তাঁদের স্বাধীনভাবে চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে৷ তবে ওই নীতি সাময়িক ভাবে আদালতের তরফে আটকে দেওয়া হয়৷

ফিরিয়ে নেওয়া কী সহজ ?

যদিও এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে৷ কিন্তু অনেক আন্দোলকারী, সামাজিক সংগঠন, মুসলিম ও অনান্য অভিবাসনকারীরা মনে করেন যে এই বৈষম্যের আতঙ্ক সহজে দূর হবে না৷ এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যাঁরা সরাসরি অভিজ্ঞতার মুখে পড়েছেন, সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নিলে তাঁরা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারবেন৷

হায়দরাবাদ, 20 জানুয়ারি : জো বাইডেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিচ্ছেন৷ শপথ নেওয়ার পর তিনি ডোনাল্ড ট্রাম্পের কিছু বিতর্কিত সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে আনতে পারেন৷

আজ, 20 জানুয়ারি প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নিচ্ছেন বাইডেন৷ তার পর তিনি পূর্বতন শাসকের একাধিক সিদ্ধান্ত ফিরিয়ে নিতে পারেন৷ তার মধ্যে রয়েছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের নাগরিকদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা৷ প্যারিস জলবায়ু চুক্তিতে আবার যোগদান এবং কোরোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে আরও চেষ্টা করবেন৷

প্রেসিডেন্ট পদে বসার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই 2017 সালে ট্রাম্প একটি নির্দেশ জারি করেন৷ তাতে সাতটি মুসলিম প্রধান দেশ থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়৷ এই নির্দেশকে বারবার পরির্বতন করা হয়৷ কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট 2018 সালে ওই নির্দেশের তৃতীয় সংস্করণটিকে রাখতে বলে৷ প্রথম নির্দেশে যে দেশগুলির নাম ছিল, সেগুলি হল ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া এবং ইয়েমেন৷ এই নিষেধাজ্ঞা পরে বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলা ও উত্তর কোরিয়ার নাম যুক্ত করা হয়৷ এর পরে নাইজেরিয়া, সুদান এবং মায়ানমারের নামও যুক্ত করা হয়৷

আরও পড়ুন : ট্রাম্পের মুসলিম অভিবাসন নীতি খারিজের পথে জো

জুলাই মাসে এই ডেমোক্র্যাট নেতা জানিয়েছিলেন যে তিনি যদি প্রেসিডেন্ট হতে পারেন, তাহলে প্রথম দিনই প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুসলিমদের উপর যাতায়াতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবেন৷ তিনি জানিয়েছিলেন যে তিনি কংগ্রেসের সঙ্গে একযোগে কাজ করে ঘৃণা ছড়ায় এমন অপরাধ দমন সংক্রান্ত আইন ফিরিয়ে নেবেন৷ এর মধ্যে রয়েছে জাবরা-হেয়ার নো হেট অ্যাক্ট এবং দ্য এন্ড রেসিয়াল অ্যান্ড রিলিজিয়াস প্রোফাইলিং অ্যাক্ট৷

কাদের উপর প্রভাব পড়বে ?

*কয়েক মিলিয়ন মানুষ, যাঁরা মূলত রিফিউজি, যাঁরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সাময়িক ভাবে থাকতে চান, তাঁদের উপর প্রভাব পড়বে৷

*মুসলিম প্রধান দেশগুলি, যাদের উপর এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল, সেই দেশগুলির নাগরিকদের যে ভিসা দেওয়া হয়েছিল, তার উপর এই নিষেধাজ্ঞা প্রভাব ফেলেছিল৷ যে সমস্ত দেশের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো হয়নি, সেখানেও প্রভাব পড়েছিল৷

*অ্যামেরিকার মুসলিম ও অন্য সংখ্যালঘুদের উপরও প্রভাব পড়ে৷ কারণ, তাঁরা এই নিষেধাজ্ঞার জন্য পরিবারের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন৷

*সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন এবং সুদান - এই চার দেশের অনেক নাগরিকের টেম্পোরারি প্রোটেক্টেড স্ট্যাটাস (টিপিএস) আছে৷ তাঁরা এই নিষেধাজ্ঞার ফলে সমস্যায় পড়েন৷ যে সমস্ত দেশে যুদ্ধ হচ্ছে, প্রাকৃতিক বিপর্যয় অথবা অন্য মানবিক সংকট তৈরি হয়েছে, সেখানে নির্বাসন থেকে এই টিপিএস সুরক্ষিত করত৷

* ছাত্র ও অন্য পেশার পেশাদাররা সমস্যায় পড়েন৷

যাতায়াতের নিষেধাজ্ঞার প্রভাব

আপাতভাবে 13টি দেশের নাগরিকদের উপর এর প্রভাব পড়ে : ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেন, ভেনেজুয়েলা, উত্তর কোরিয়া, নাইজেরিয়া, মায়ানমার, এরিট্রা, কিরঘিস্তান, সুদান এবং তানঞ্জানিয়া৷ যাতায়াত বন্ধের প্রভাব অনেক দূর পর্যন্ত পড়েছিল৷ টাইম ম্যাগাজিনের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, 1 অক্টোবর 2015 থেকে 30 সেপ্টেম্বর, 2019 পর্যন্ত ইরানের 79 শতাংশ, সোমালিয়ার 74 শতাংশ এবং ইয়েমেনের 66 শতাংশ ভিসার আবেদন কমে গিয়েছিল৷ এই হিসেব দিয়েছিল দ্য ব্রিজ ইনিসিয়েটিভ৷ এটা জর্জিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা সংক্রান্ত প্রজেক্ট ছিল৷ যা ইসলামোফোবিয়ার উপর নির্ভর করে তৈরি হয়৷ 2019 সালের জানুয়ারি মাসে কাটো ইনস্টিটিউট জানিয়েছিল যে মার্কিন নাগরিকদের 15 হাজার ব্যক্তি ও দত্তক সন্তান তাঁদের সঙ্গী বা সঙ্গিনী ও পিতা-মাতার কাছে যেতে পারেননি৷ এনবিসি খবর করেছিল যে মিশিগানে ইয়েমেনি-অ্যামেরিকান এক মার্কিন নাগরিক মহম্মদ সালেম তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে দেখা করতে না পেরে আত্মহত্যা করেন৷ তাঁর পরিবারকে ওই যাতায়াত সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞার জেরে ডিজিবাউটি থেকে ভিসা দিতে অস্বীকার করা হয়৷

বিপরীত প্রতিক্রিয়া ভয়ঙ্কর হয়েছিল?

* পর্যবেক্ষকদের মতে, এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যে যাঁরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আসতে চাইছিলেন, তাঁদের উপর প্রভাব পড়েছে তা নয়৷ কিন্তু মুসলিম ও অন্য বর্ণের মানুষের উপর আক্রমণের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছিল৷ নিষেধাজ্ঞা জারি হওয়ার পর রাস্তায় আক্রমণ হত এবং বর্ণবিদ্বেষমূলক আচরণ করা হচ্ছে৷

আরও পড়ুন : ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভাগ্যে এর পর কী আছে ?

*গত বছর একটি আইন পাস করানো হয় যেখানে আধিকারিকদের রিফিউজি সংক্রান্ত বিষয় আটকানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে৷ অনেকের মতে এর ফলে বর্ণবিদ্বেষমূলক পার্থক্য তৈরি করতে পারে৷ অভিবাসনে যাঁরা আসেন তাঁদের স্বাধীনভাবে চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে৷ তবে ওই নীতি সাময়িক ভাবে আদালতের তরফে আটকে দেওয়া হয়৷

ফিরিয়ে নেওয়া কী সহজ ?

যদিও এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে৷ কিন্তু অনেক আন্দোলকারী, সামাজিক সংগঠন, মুসলিম ও অনান্য অভিবাসনকারীরা মনে করেন যে এই বৈষম্যের আতঙ্ক সহজে দূর হবে না৷ এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যাঁরা সরাসরি অভিজ্ঞতার মুখে পড়েছেন, সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নিলে তাঁরা স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারবেন৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.