কলকাতা, 16 নভেম্বর: কলকাতার বুকে ফের ছিনতাইয়ের ঘটনা। গতকাল সন্ধ্যায় মহিলার গলা থেকে সোনার চেন টান মেরে নিয়ে চলে যায় দুষ্কৃতী। অপরাধের জন্য ব্যবহার করেছিল স্কুটার। সেই ঘটনার কিনারা করে ফেলল পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হল ছিনতাইবাজকে। উদ্ধার হয়েছে ছিনতাই হওয়া সোনার চেন।
পুলিশের নজরদারিতে কলকাতা শহরে কমেছে ছিনতাইয়ের ঘটনা। গোয়েন্দা দপ্তর সূত্রে খবর, এখন কলকাতায় মাসে একটি থেকে দুটি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। কোন মাসে তাও হয়না। মোটর উপর কলকাতায় ছিনতায় এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। কিন্তু কালীপুজোর সন্ধ্যায় বিজয়গড়ের বাসিন্দা সুনীতা পাল বাড়ি ফিরছিলেন। কলকাতায় তখন উৎসবের মেজাজ। দীপাবলিতে আলোর সেজে উঠেছে প্রায় সবকটি এলাকা। 48 বছরের সুনীতা দেবীর পিছন থেকে একটি স্কুটার এসে তার গলার সোনার চেন ছিনতাই করে পালায়। খুব জোরে চিৎকার করে ওঠেন তিনি। সেই চিৎকার কর্তব্যরত পুলিশকর্মীর কানে যায়। তিনি ছিনতাইবাজকে ধাওয়া করেন।
রীতিমতো তাড়া করে ওই ছিনতাইবাজকে ধরে ফেলে পুলিশ। জানা যায় তার নাম রণজিৎ পাত্র। বাড়ি ফরিদপুর থানা এলাকার ঢালিপাড়ায়। যাতে অপরাধ করে অনায়াসে পালিয়ে যেতে পারে, তাই তার স্কুটির নম্বর প্লেট খুলে দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ স্কুটি বাজেয়াপ্ত করেছে।
কলকাতায় ছিনতাই, গ্রেপ্তার দুষ্কৃতী
রবিবার সন্ধ্যায় মহিলার গলা থেকে সোনার চেন টান মেরে নিয়ে চলে যায় এক দুষ্কৃতী। আজ সেই দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করল পুলিশ ৷
কলকাতা, 16 নভেম্বর: কলকাতার বুকে ফের ছিনতাইয়ের ঘটনা। গতকাল সন্ধ্যায় মহিলার গলা থেকে সোনার চেন টান মেরে নিয়ে চলে যায় দুষ্কৃতী। অপরাধের জন্য ব্যবহার করেছিল স্কুটার। সেই ঘটনার কিনারা করে ফেলল পুলিশ। গ্রেপ্তার করা হল ছিনতাইবাজকে। উদ্ধার হয়েছে ছিনতাই হওয়া সোনার চেন।
পুলিশের নজরদারিতে কলকাতা শহরে কমেছে ছিনতাইয়ের ঘটনা। গোয়েন্দা দপ্তর সূত্রে খবর, এখন কলকাতায় মাসে একটি থেকে দুটি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে। কোন মাসে তাও হয়না। মোটর উপর কলকাতায় ছিনতায় এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। কিন্তু কালীপুজোর সন্ধ্যায় বিজয়গড়ের বাসিন্দা সুনীতা পাল বাড়ি ফিরছিলেন। কলকাতায় তখন উৎসবের মেজাজ। দীপাবলিতে আলোর সেজে উঠেছে প্রায় সবকটি এলাকা। 48 বছরের সুনীতা দেবীর পিছন থেকে একটি স্কুটার এসে তার গলার সোনার চেন ছিনতাই করে পালায়। খুব জোরে চিৎকার করে ওঠেন তিনি। সেই চিৎকার কর্তব্যরত পুলিশকর্মীর কানে যায়। তিনি ছিনতাইবাজকে ধাওয়া করেন।
রীতিমতো তাড়া করে ওই ছিনতাইবাজকে ধরে ফেলে পুলিশ। জানা যায় তার নাম রণজিৎ পাত্র। বাড়ি ফরিদপুর থানা এলাকার ঢালিপাড়ায়। যাতে অপরাধ করে অনায়াসে পালিয়ে যেতে পারে, তাই তার স্কুটির নম্বর প্লেট খুলে দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ স্কুটি বাজেয়াপ্ত করেছে।