কলকাতা, 2 ফেব্রুয়ারি : নামি ব্র্যান্ডের লেবেল লাগানো ঘি কিনেও বেমালুম ঠকতে পারেন ৷ কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট বিভাগ এবার পোস্তা থেকে উদ্ধার করল প্রচুর পরিমাণে নকল ঘি ৷ শনিবার মোট 228 কার্টুন ভরতি নকল ঘি উদ্ধার করে পুলিশ৷
পুলিশ গোপন সূত্রে জানতে পারে, পোস্তার একটি গোডাউন থেকে বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে নকল ঘি । সেই সূত্রেই শনিবার 37/1 শিবতলা স্ট্রিটে হানা দেয় পুলিশ । বাড়ির নিচের তলায় ছিল গোডাউন । সেখানে থেকেই উদ্ধার হয় খাওয়ার অযোগ্য 228 কার্টুন ঘি । কার্টুনগুলিতে প্রায় সব ধরনের বাজার চলতি ব্র্যান্ডড ঘি ছিল, তবে তা নকল।
এর সঙ্গে 32 টিন ঘিয়ের মতো বস্তুও উদ্ধার হয় । এক একটি টিনে 15 লিটার করে ওই তরল বস্তু ছিল । যা দেখে পুলিশের সন্দেহ, এই তরলের সঙ্গে ঘিয়ের গন্ধ মিশিয়েই গোপনে গোডাউনে তৈরি হত নকল ঘি, তারপর তা নামি ব্র্যান্ডের প্যাকেটে ভরে বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হত।
পুলিশ সূত্রে খবর, গোডাউনটি সুরেশ আগরওয়াল নামে 45 বছরের এক ব্যক্তির । তার বাড়ি রাজারহাটে । পুলিশ সুরেশকে গ্রেপ্তার করেছে ।
ঘিয়ের মতো তরল বস্তুটি আসলে কী, তা জানতে ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়েছে নমুনা । এই চক্রে আর কারা জড়িত তা জানার জন্য তদন্ত শুরু করেছে এনফোর্সমেন্ট বিভাগ।
বাইরে নামি ব্র্যান্ডের লেবেল, পোস্তায় মিলল 228 কার্টুন নকল ঘি
37/1 শিবতলা স্ট্রিটের বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ । উদ্ধার হয় 228 কার্টুন খাওয়ার অযোগ্য ঘি । ওই কার্টুনগুলিতে প্রায় সব ধরনের বাজার চলতি ব্র্যান্ডড ঘি ছিল, তবে তা নকল।
কলকাতা, 2 ফেব্রুয়ারি : নামি ব্র্যান্ডের লেবেল লাগানো ঘি কিনেও বেমালুম ঠকতে পারেন ৷ কলকাতা পুলিশের এনফোর্সমেন্ট বিভাগ এবার পোস্তা থেকে উদ্ধার করল প্রচুর পরিমাণে নকল ঘি ৷ শনিবার মোট 228 কার্টুন ভরতি নকল ঘি উদ্ধার করে পুলিশ৷
পুলিশ গোপন সূত্রে জানতে পারে, পোস্তার একটি গোডাউন থেকে বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে নকল ঘি । সেই সূত্রেই শনিবার 37/1 শিবতলা স্ট্রিটে হানা দেয় পুলিশ । বাড়ির নিচের তলায় ছিল গোডাউন । সেখানে থেকেই উদ্ধার হয় খাওয়ার অযোগ্য 228 কার্টুন ঘি । কার্টুনগুলিতে প্রায় সব ধরনের বাজার চলতি ব্র্যান্ডড ঘি ছিল, তবে তা নকল।
এর সঙ্গে 32 টিন ঘিয়ের মতো বস্তুও উদ্ধার হয় । এক একটি টিনে 15 লিটার করে ওই তরল বস্তু ছিল । যা দেখে পুলিশের সন্দেহ, এই তরলের সঙ্গে ঘিয়ের গন্ধ মিশিয়েই গোপনে গোডাউনে তৈরি হত নকল ঘি, তারপর তা নামি ব্র্যান্ডের প্যাকেটে ভরে বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হত।
পুলিশ সূত্রে খবর, গোডাউনটি সুরেশ আগরওয়াল নামে 45 বছরের এক ব্যক্তির । তার বাড়ি রাজারহাটে । পুলিশ সুরেশকে গ্রেপ্তার করেছে ।
ঘিয়ের মতো তরল বস্তুটি আসলে কী, তা জানতে ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়েছে নমুনা । এই চক্রে আর কারা জড়িত তা জানার জন্য তদন্ত শুরু করেছে এনফোর্সমেন্ট বিভাগ।
Body:এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চ সূত্রে খবর, গোপন সূত্রে খবর পাওয়া যায় পোস্তার একটি গোডাউন থেকে বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে নকল ঘি। সেই সূত্রে আজ সেখানে হানা দেয় পুলিশ।ঠিকানা 37/1 শিবতলা স্ট্রিট। বিল্ডিংয়ের নিচের তলায় গোডাউন। সেখানে উদ্ধার হয় মোট 228 টি কার্টুন ঘি। যে কার্টুন গুলোতে মোটের উপর যতগুলি ভালো ব্র্যান্ডের ঘি আছে তা রাখা ছিল। 32 টিন ঘিয়ের মতো বস্তু উদ্ধার হয়। যার পদ্ধতিতে 15 লিটার করে ওই বস্তু ছিল। আর সেটা দেখেই পুলিশের সন্দেহ, এই বস্তুর সঙ্গে এসেন্স মিশিয়ে এই গোডাউনে তৈরি করা হতো নকল ঘি। তারপর তা নামি ব্র্যান্ডের প্যাকেটজাত করা হতো।
Conclusion:পুলিশ সূত্রে খবর, ওই গোডাউনে ছিল সুরেশ আগারওয়াল শামে 45 বছরের এক ব্যক্তি। তার বাড়ি রাজারহাটে। পুলিশ সুরজকে গ্রেপ্তার করছে। ওই প্যাকেটগুলিতে আসলে কি ছিল, তা জানতে সরকারি ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হচ্ছে স্যাম্পেল। এই চক্রে কারা জড়িত তা জানার চেষ্টা চলছে।