ETV Bharat / city

86 বর্ষে থিম পুজোর শিল্পীদের পাশে দাঁড়াতে 'দায়'বদ্ধ মুদিয়ালি - 86 বর্ষে মুদিয়ালির দুর্গাপুজো

10 ধরনের লোকশিল্প কারুকাজে সেজে উঠছে মুদিয়ালি । যেমন, পটচিত্র, টেরাকোটা, ডোকরা, ছৌ, শোলা, তালপাতা, মাদুর ইত্যাদির কারুকাজ দেখা যাবে মণ্ডপ জুড়ে । তবে, এবার আর মানুষের চোখ ধাঁধিয়ে দিতে চাইছেন না মুদিয়ালির উদ্যোক্তরা ৷ শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইলার কথায়, মানুষ যাতে মণ্ডপে ঢুকলে মনে শান্তি পায়, তৃপ্তি অনুভব করে সেই উদ্দেশ্যে এবারের মণ্ডপ নির্মাণ ভাবনা ৷

mudiali-club
mudiali-club
author img

By

Published : Oct 12, 2020, 12:38 PM IST

কলকাতা, 11 অক্টোবর: গতবারও ঝলমলে পুজোমণ্ডপ ও সাবেকি মায়ের রূপে নজর কেড়েছিল দক্ষিণ কলকাতার অতি পরিচিত মুদিয়ালি ক্লাব । শুধু গত বছরই নয় । প্রতি বছরই নান্দনিকতায় নজর কাড়ে মুদিয়ালি ক্লাব । এ বছর কোরোনা আবহে দুর্গাপুজোর প্রস্তুতির জন্য সময় মিলেছে খুব কম । সেই স্বল্প সময়েই সৃজনের দায়বদ্ধতায় বাংলার লোকশিল্পকে আপন করে নিয়েছে ক্লাবটি ।

এ বছর 10 ধরনের লোকশিল্প কারুকাজে সেজে উঠছে মুদিয়ালি ক্লাবের দুর্গাপুজো মণ্ডপ । যেমন, পটচিত্র, টেরাকোটা, ডোকরা, ছৌ, শোলা, তালপাতা, মাদুর ইত্যাদির কারুকাজ দেখা যাবে মণ্ডপজুড়ে । তবে, এবার আর মানুষের চোখ ধাঁধিয়ে দিতে চাইছেন না মুদিয়ালির উদ্যোক্তরা ৷ ক্লাবটির এবারের রূপকার শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইলার কথায়, মানুষ যাতে মণ্ডপে ঢুকলে মনে শান্তি পায়, তৃপ্তি অনুভব করে সেই উদ্দেশ্যে এবারের মণ্ডপ নির্মাণ ভাবনা ৷

10 ধরনের লোকশিল্প কারুকাজে সেজে উঠছে মুদিয়ালি ৷

চলতি বছর 86 বছরে পা দিল মুদিয়ালি ক্লাবের দুর্গোৎসব । কোরোনা আবহে এবার দুর্গাপুজো হবে কি না তা নিয়ে সংশয়ে ছিলেন কলকাতার অনেক পুজো উদ্যোক্তাই ৷ মুদিয়ালিতে যে পুজো হবে, সে বিষয়ে নিশ্চিত ছিলেন এখানকার উদ্যোক্তারা । কিন্তু, কীভাবে, কতটা ছোটো বা বড় আকারে পুজো হবে, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের অপেক্ষায় ছিলেন তাঁরা । সেই নির্দেশ আসতেই মণ্ডপের কাজে হাত দেন তাঁরা । গত বছরের মতোই এবারও তাঁদের থিম শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইলা । এমনিতে প্রথা অনুযায়ী প্রতি বছরই মুদিয়ালি ক্লাবের মাতৃপ্রতিমা সাবেকি রূপে সাজে । এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয় ।

ক্লাবের উদ্যোক্তরা জানাচ্ছেন, মণ্ডপ তৈরির আগেই চন্দননগরে প্রতিমা গড়ার কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে । অন্যদিকে বর্তমানে এলাকারই বাসিন্দা গৌরাঙ্গ কুইলা আশ্বস্ত করেছিলেন, প্রতিমার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই মণ্ডপ গড়বেন ৷ তবে, কোরোনা আবহেও থিম পুজো থেকে সরে আসেনি মুদিয়ালি । কারণ এক দায় ! প্রতিবার কলকাতার থিমপুজোগুলোয় যে শিল্পীরা কাজ করেন তাঁদের প্রতি দায়বদ্ধতা ৷ এই ভাবনা থেকেই মুদিয়ালির এবারের থিম 'দায়' ৷ পুজোর সঙ্গে যাঁদের জীবিকা জড়িয়ে, এমন অনেকেই কোরোনা আবহে কাজ পাননি । তাঁদের সঙ্গে নিয়ে, তাঁদের কিছু কাজ দিয়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ করে দিয়ে 'দায়' পালনে উদ্যোগী হয়েছে মুদিয়ালি ক্লাব ।

ক্লাবের এক উদ‍্যোক্তা শান্তনু মুখোপাধ্যায় বলেন, "দুর্গাপুজোর সঙ্গে বহু প্রান্তিক মানুষের যোগ রয়েছে ৷ কিন্তু অনেকেই এবার হয়তো কাজ পাবেন না । কারণ, অনেকেই ছোটো পুজো করছে ৷ সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আমরা ভেবেছি, পুজোটা করব এবং সবাইকেই কিছু কিছু কাজ দিয়ে দায়িত্বটা পালন করব ৷ সেই দায়বদ্ধতা থেকেই এবারের আমাদের দুর্গাপুজোর ভাবনা হল 'দায়' ।"

শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইলা বলেন, "এখন যে পরিস্থিতি চলছে, তাতে সমাজে একটা উৎসবের চাহিদা রয়েছে ৷ মানুষ যদি উৎসব না মাতে তাহলে উৎসব সফল হয় না । প্রচুর পুজো ছোটো হয়েছে, বন্ধ হয়ে গেছে, পরের বার ক‍রবে কেউ ৷ এতদিন ধরে যাঁরা পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে সেই শিল্পীরা কাজ হারিয়েছেন । বিশেষ করে লোকশিল্পীরা, যাঁরা হস্তশিল্পের কাজ করে । মানুষগুলো দীর্ঘদিন ধরে বাংলার পুজোকে সমৃদ্ধ করে আসছেন । আজ তাঁদেরই কোনও কাজ নেই । তাই মনে হয়েছিল, সরাসরি না হলেও তাঁদের নিয়েই যদি কাজ করা যায় । আমরা তাঁদেরই কিছু কিছু করে কাজ দিয়েছি । তা দিয়েই মণ্ডপের কাজ হচ্ছে । সেটা আলাদা করে থিম হয়ে উঠবে কি না জানা নেই ! "

গৌরাঙ্গ কুইলা জানান, 10 জন ভিন্ন মাধ্যমের শিল্পীকে মণ্ডপসজ্জার সামগ্রী তৈরি করে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে । তাঁরা ডোকরা, শোলা, মাদুর, পটচিত্র, ছৌ, টেরাকোটা, নতুন গ্রামের পুতুল, তালপাতার কাজ, এমনকী লতাপাতার কাজ দেবেন । সেই সব কাজকে একত্রিত করে ব‍্যবহার করা হবে মণ্ডপে ।

গৌরাঙ্গ কুইলা বলেন, "এবার নরম পরিবেশ রেখে মণ্ডপ করছি । খুব বেশি রঙ ব্যবহার হবে না । মানুষ মণ্ডপে এলে ভেতরে যাতে একটা শান্তি, একটা তৃপ্তি অনুভব করেন, সেই লক্ষ্য থাকছে ৷ কারণ, এবার অন্যবারের মতো উচ্ছ্বাসের বাতাবরণ নেই ।"

যাবতীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনেই প্রতিমা ও মণ্ডপ দর্শনের সুযোগ পাবেন মানুষ, জানান মুদিয়ালি ক্লাবের অন্যতম উদ্যোক্তা ৷ শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, মণ্ডপের প্রবেশ ও বাহির পথ বড় করা হচ্ছে । তিনদিক খোলা থাকছে । স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা থাকছে । মাস্ক বাধ্যতামূলক । যাঁরা মাস্ক পরে আসবেন তাদের জন্য ক্লাবের ব্যবস্থা রাখছে ৷

উদ্যোক্তা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "দর্শনার্থীদের অনুরোধ করব, আপনারা নিজেদের প্রোটেকশন নিয়ে আসুন । আমরাও ব্যবস্থা রাখব । অক্সিমিটার, থার্মাল গানও রাখছি । সামাজিক দূরত্ব মেনে মণ্ডপ দর্শনের জন্য রাস্তায় দাগ কেটে দেওয়া হবে । আশা করি সবাই সুষ্ঠুভাবে আমাদের দুর্গা প্রতিমা ও মণ্ডপ দর্শন করতে পারবেন ।"

ডিজিটাল মাধ্যমে ভার্চুয়াল দর্শনেরও ব্যবস্থা করছে মুদিয়ালি । তবে, এ বছর অষ্টমীতে সকাল 8টা থেকে দুপুর 1টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে মুদিয়ালির মণ্ডপ । যেহেতু সেই সময় ক্লাব সদস্যরা পুজো আচার ইত্যাদি সম্পন্ন করবেন । এরপর মণ্ডপ জীবাণুমুক্ত করে ফের দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে ৷

কলকাতা, 11 অক্টোবর: গতবারও ঝলমলে পুজোমণ্ডপ ও সাবেকি মায়ের রূপে নজর কেড়েছিল দক্ষিণ কলকাতার অতি পরিচিত মুদিয়ালি ক্লাব । শুধু গত বছরই নয় । প্রতি বছরই নান্দনিকতায় নজর কাড়ে মুদিয়ালি ক্লাব । এ বছর কোরোনা আবহে দুর্গাপুজোর প্রস্তুতির জন্য সময় মিলেছে খুব কম । সেই স্বল্প সময়েই সৃজনের দায়বদ্ধতায় বাংলার লোকশিল্পকে আপন করে নিয়েছে ক্লাবটি ।

এ বছর 10 ধরনের লোকশিল্প কারুকাজে সেজে উঠছে মুদিয়ালি ক্লাবের দুর্গাপুজো মণ্ডপ । যেমন, পটচিত্র, টেরাকোটা, ডোকরা, ছৌ, শোলা, তালপাতা, মাদুর ইত্যাদির কারুকাজ দেখা যাবে মণ্ডপজুড়ে । তবে, এবার আর মানুষের চোখ ধাঁধিয়ে দিতে চাইছেন না মুদিয়ালির উদ্যোক্তরা ৷ ক্লাবটির এবারের রূপকার শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইলার কথায়, মানুষ যাতে মণ্ডপে ঢুকলে মনে শান্তি পায়, তৃপ্তি অনুভব করে সেই উদ্দেশ্যে এবারের মণ্ডপ নির্মাণ ভাবনা ৷

10 ধরনের লোকশিল্প কারুকাজে সেজে উঠছে মুদিয়ালি ৷

চলতি বছর 86 বছরে পা দিল মুদিয়ালি ক্লাবের দুর্গোৎসব । কোরোনা আবহে এবার দুর্গাপুজো হবে কি না তা নিয়ে সংশয়ে ছিলেন কলকাতার অনেক পুজো উদ্যোক্তাই ৷ মুদিয়ালিতে যে পুজো হবে, সে বিষয়ে নিশ্চিত ছিলেন এখানকার উদ্যোক্তারা । কিন্তু, কীভাবে, কতটা ছোটো বা বড় আকারে পুজো হবে, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের অপেক্ষায় ছিলেন তাঁরা । সেই নির্দেশ আসতেই মণ্ডপের কাজে হাত দেন তাঁরা । গত বছরের মতোই এবারও তাঁদের থিম শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইলা । এমনিতে প্রথা অনুযায়ী প্রতি বছরই মুদিয়ালি ক্লাবের মাতৃপ্রতিমা সাবেকি রূপে সাজে । এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয় ।

ক্লাবের উদ্যোক্তরা জানাচ্ছেন, মণ্ডপ তৈরির আগেই চন্দননগরে প্রতিমা গড়ার কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে । অন্যদিকে বর্তমানে এলাকারই বাসিন্দা গৌরাঙ্গ কুইলা আশ্বস্ত করেছিলেন, প্রতিমার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই মণ্ডপ গড়বেন ৷ তবে, কোরোনা আবহেও থিম পুজো থেকে সরে আসেনি মুদিয়ালি । কারণ এক দায় ! প্রতিবার কলকাতার থিমপুজোগুলোয় যে শিল্পীরা কাজ করেন তাঁদের প্রতি দায়বদ্ধতা ৷ এই ভাবনা থেকেই মুদিয়ালির এবারের থিম 'দায়' ৷ পুজোর সঙ্গে যাঁদের জীবিকা জড়িয়ে, এমন অনেকেই কোরোনা আবহে কাজ পাননি । তাঁদের সঙ্গে নিয়ে, তাঁদের কিছু কাজ দিয়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ করে দিয়ে 'দায়' পালনে উদ্যোগী হয়েছে মুদিয়ালি ক্লাব ।

ক্লাবের এক উদ‍্যোক্তা শান্তনু মুখোপাধ্যায় বলেন, "দুর্গাপুজোর সঙ্গে বহু প্রান্তিক মানুষের যোগ রয়েছে ৷ কিন্তু অনেকেই এবার হয়তো কাজ পাবেন না । কারণ, অনেকেই ছোটো পুজো করছে ৷ সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আমরা ভেবেছি, পুজোটা করব এবং সবাইকেই কিছু কিছু কাজ দিয়ে দায়িত্বটা পালন করব ৷ সেই দায়বদ্ধতা থেকেই এবারের আমাদের দুর্গাপুজোর ভাবনা হল 'দায়' ।"

শিল্পী গৌরাঙ্গ কুইলা বলেন, "এখন যে পরিস্থিতি চলছে, তাতে সমাজে একটা উৎসবের চাহিদা রয়েছে ৷ মানুষ যদি উৎসব না মাতে তাহলে উৎসব সফল হয় না । প্রচুর পুজো ছোটো হয়েছে, বন্ধ হয়ে গেছে, পরের বার ক‍রবে কেউ ৷ এতদিন ধরে যাঁরা পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে সেই শিল্পীরা কাজ হারিয়েছেন । বিশেষ করে লোকশিল্পীরা, যাঁরা হস্তশিল্পের কাজ করে । মানুষগুলো দীর্ঘদিন ধরে বাংলার পুজোকে সমৃদ্ধ করে আসছেন । আজ তাঁদেরই কোনও কাজ নেই । তাই মনে হয়েছিল, সরাসরি না হলেও তাঁদের নিয়েই যদি কাজ করা যায় । আমরা তাঁদেরই কিছু কিছু করে কাজ দিয়েছি । তা দিয়েই মণ্ডপের কাজ হচ্ছে । সেটা আলাদা করে থিম হয়ে উঠবে কি না জানা নেই ! "

গৌরাঙ্গ কুইলা জানান, 10 জন ভিন্ন মাধ্যমের শিল্পীকে মণ্ডপসজ্জার সামগ্রী তৈরি করে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে । তাঁরা ডোকরা, শোলা, মাদুর, পটচিত্র, ছৌ, টেরাকোটা, নতুন গ্রামের পুতুল, তালপাতার কাজ, এমনকী লতাপাতার কাজ দেবেন । সেই সব কাজকে একত্রিত করে ব‍্যবহার করা হবে মণ্ডপে ।

গৌরাঙ্গ কুইলা বলেন, "এবার নরম পরিবেশ রেখে মণ্ডপ করছি । খুব বেশি রঙ ব্যবহার হবে না । মানুষ মণ্ডপে এলে ভেতরে যাতে একটা শান্তি, একটা তৃপ্তি অনুভব করেন, সেই লক্ষ্য থাকছে ৷ কারণ, এবার অন্যবারের মতো উচ্ছ্বাসের বাতাবরণ নেই ।"

যাবতীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনেই প্রতিমা ও মণ্ডপ দর্শনের সুযোগ পাবেন মানুষ, জানান মুদিয়ালি ক্লাবের অন্যতম উদ্যোক্তা ৷ শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, মণ্ডপের প্রবেশ ও বাহির পথ বড় করা হচ্ছে । তিনদিক খোলা থাকছে । স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা থাকছে । মাস্ক বাধ্যতামূলক । যাঁরা মাস্ক পরে আসবেন তাদের জন্য ক্লাবের ব্যবস্থা রাখছে ৷

উদ্যোক্তা শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "দর্শনার্থীদের অনুরোধ করব, আপনারা নিজেদের প্রোটেকশন নিয়ে আসুন । আমরাও ব্যবস্থা রাখব । অক্সিমিটার, থার্মাল গানও রাখছি । সামাজিক দূরত্ব মেনে মণ্ডপ দর্শনের জন্য রাস্তায় দাগ কেটে দেওয়া হবে । আশা করি সবাই সুষ্ঠুভাবে আমাদের দুর্গা প্রতিমা ও মণ্ডপ দর্শন করতে পারবেন ।"

ডিজিটাল মাধ্যমে ভার্চুয়াল দর্শনেরও ব্যবস্থা করছে মুদিয়ালি । তবে, এ বছর অষ্টমীতে সকাল 8টা থেকে দুপুর 1টা পর্যন্ত বন্ধ থাকবে মুদিয়ালির মণ্ডপ । যেহেতু সেই সময় ক্লাব সদস্যরা পুজো আচার ইত্যাদি সম্পন্ন করবেন । এরপর মণ্ডপ জীবাণুমুক্ত করে ফের দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.