ETV Bharat / city

নেতাদের কোন্দল না থামলে বঙ্গ-বিজেপিতে শক্তিক্ষয়ের আশঙ্কা

সম্প্রতি সৌমিত্র খাঁ শুভেন্দু অধিকারী ও দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন ৷ পালটা বলেছেন দিলীপও ৷ এবার জয় বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, বঙ্গ-বিজেপি আদর্শচ্যূত হয়েছে ৷ কিন্তু লড়াইয়ের জেরে কি আদতে বিজেপিরই ক্ষতি হচ্ছে না ? উঠছে প্রশ্ন ৷

inner clash between leaders make bjp more weak in bengal
নেতাদের কোন্দল না থামলে বঙ্গ-বিজেপিতে শক্তিক্ষয়ের আশঙ্কা
author img

By

Published : Jul 9, 2021, 3:59 PM IST

Updated : Jul 9, 2021, 4:41 PM IST

কলকাতা, 9 জুলাই : রদবদল হল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদে ৷ আর তার ধাক্কা এসে লাগল বঙ্গ-বিজেপিতে ৷ মন্ত্রিত্ব পাওয়া-না পাওয়া নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে একে অপরের বিরুদ্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি ৷ এভাবে চললে বিধানসভা ভোটের থেকেও খারাপ ফল অপেক্ষা করছে বলেও হুঁশিয়ারি উঠে এল একেবারে গেরুয়া শিবিরের অন্দর থেকে ৷ যা দেখে স্বাভাবিকভাবেই আনন্দিত শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস ৷ কিন্তু প্রকাশ্যে গোটা ব্যাপারটাই ‘বিজেপির অভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলে এড়িয়ে যাচ্ছেন ঘাসফুল শিবিরের নেতারা ৷

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন যে ভারতীয় জনতা পার্টিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব একেবারে নতুন নয় ৷ গত কয়েক বছরে বাংলায় বিজেপির ক্ষমতা যত বেড়েছে, ততই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বৃদ্ধি পেয়েছে গেরুয়া শিবিরে ৷ শীর্ষস্তরের প্রায় প্রতিটি নেতারই একেকটি গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে ৷ যার ফল বিধানসভা নির্বাচনে হাড়েহাড়ে টের পেয়েছে বিজেপি ৷ বহু আসনে শুধু আদি-নব্য লড়াইয়ের জেরে তৃণমূলের কাছে হারতে হয়েছে পদ্ম-প্রার্থীদের ৷ ফলে ভোটে হারের পর দলের ‘একনিষ্ঠ’ কর্মীদের ক্ষোভ অনেকাংশেই বৃদ্ধি পেয়েছে ৷ অনেকে তা প্রকাশ্যে বলেওছেন ৷

আরও পড়ুন : সৌমিত্র জোকার ? যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতিকে কী বললেন দিলীপ

কিন্তু বুধবার দুপুরের পর থেকে যা শুরু হয়েছে, তাতে নতুন করে প্রশ্ন উঠছে যে বিধানসভা ভোটের হার থেকে দলের নেতারা কি আদৌ কোনও শিক্ষা নিয়েছেন ? কারণ, নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রী পরিষদে রদবদলের খবর সামনে আসতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিদ্রোহী হয়ে ওঠেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ ৷ জানিয়ে দেন তিনি আর ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার বঙ্গ-শাখার সভাপতি পদে থাকতে চান না ৷ ইস্তফা দেওয়ার সেই সোশ্যাল-পোস্টের কয়েক মিনিটের মধ্যে তিনি হাজির হন ফেসবুক লাইভে ৷ যেখানে তিনি কার্যত তুলোধনা করেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ৷ দিল্লির নেতাদের শুভেন্দু ভুল বোঝাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন ৷ পাশাপাশি তোপ দাগেন বঙ্গ-বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ৷

এই নিয়ে শুভেন্দু অবশ্য পালটা কিছু বলেননি ৷ কিন্তু সৌমিত্রর সমালোচনায় সরব হন দিলীপ ৷ তাঁকে জোকার পর্যন্ত বলে বসেন৷ যদিও ততক্ষণে বিজেপির জাতীয় নেতৃত্বের নির্দেশে ইস্তফা ফিরিয়ে নিয়েছেন সৌমিত্র ৷ তার পর থেকে তিনি নীরবতা বজায় রেখেছেন ৷ এই পরিস্থিতিতে সৌমিত্রর বিরুদ্ধে কি কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হবে ? দিলীপ ঘোষ কার্যত ইঙ্গিত দিয়েছেন সৌমিত্রর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে ৷

আরও পড়ুন : দলবিরোধিতায় এবার কড়া পদক্ষেপ বিজেপির, প্রথমেই নজরে রাজীব-সব্যসাচী

এই অবস্থায় দলের আরেক শীর্ষস্থানীয় নেতা বিশ্বপ্রিয় রায়চৌধুরী আবার সৌমিত্রর ‘সোশ্যাল-বিপ্লবের’ মধ্যে কোনও শৃঙ্খলাভঙ্গের বিষয় দেখছেন না ৷ তাঁর কাছে এটা সৌমিত্রর ‘আবেগ’ ৷ আবেগতাড়িত হয়েই সৌমিত্র এই কাজ করে ফেলেছেন বলেই তিনি মত প্রকাশ করছেন ৷

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন যে রদবদল হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় ৷ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মোদি-শাহরা ৷ তারা নিশ্চয় রাজ্য নেতাদের সঙ্গে পরামর্শ করেছেন ৷ যেহেতু ভোটের পর শুভেন্দু অধিকারী একাধিকবার দিল্লি গিয়ে মোদি-শাহদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন, তাই তাঁর পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই হয়েছে ৷ কিন্তু সেই নিয়ে দলের অন্দরে কথা বলা উচিত ছিল সৌমিত্রর ৷ তা না করে তিনি যেটা করেছেন, তাতে দলের কর্মীদের মনোবল ধাক্কা খাবে বলে মত রাজনৈতিক মহলের ৷

আরও পড়ুন : দুপুরের বিপ্লব সন্ধ্যায় শেষ, ইস্তফা প্রত্যাহার সৌমিত্রর

আর সেই মতের সঙ্গে পুরোপুরি সহমত বিজেপি নেতা তথা অভিনেতা জয় বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ একটি ভিডিয়োর মাধ্যমে তিনি এই দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলার পরামর্শ দিয়েছেন ৷ না হলে আসন্ন পুর ও পঞ্চায়েত ভোটে পরিস্থিতি খারাপ হবে বলে তিনি এখনই সতর্কবার্তা দিয়ে রেখেছেন ৷ একই সঙ্গে তাঁর দাবি, বর্তমানে বিজেপি আদর্শচ্যূত হয়েছে ৷ তাই এই অবস্থা ৷

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব কম-বেশি সব দলেই থাকে ৷ তৃণমূল কংগ্রেসেও আছে ৷ কিন্তু ভোটের সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে সবাই লড়াই করে ৷ তাই নির্বাচনে ফল ভালো হয় ৷ কিন্তু বঙ্গ-বিজেপিতে তেমন কোনও নেতা নেই, যাঁর কথা একবাক্যে সবাই মানবেন ৷ আর এই সমস্যা মেটাতে না পারলে বাংলায় গেরুয়া শিবিরের যেটুকু উত্থান হয়েছিল, তা আরও খারাপের দিকে যাবে বলেই রাজনৈতিক মহলের মত ৷

আরও পড়ুন : মমতার পক্ষ নিয়ে এবার শুভেন্দুকে আক্রমণ রাজীবের

বঙ্গ-রাজনীতিতে বিজেপিই এখন তৃণমূলের প্রতিদ্বন্দ্বী ৷ বাম-কংগ্রেস কার্যত সাইনবোর্ডে পরিণত হয়েছে ৷ তাই বিজেপির এই ধরনের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব শাসক শিবিরকে স্বাভাবিকভাবেই উল্লসিত করছে ৷ কিন্তু কেউ প্রকাশ করতে চাইছেন না ৷ শুক্রবার তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বললেন, ‘‘এটা বিজেপির অভ্যন্তরীণ বিষয় ৷ এখন বিজেপির ভেতরেও মুষল পর্ব চলছে । পদের লড়াই, মন্ত্রিত্বের লড়াই । এই নিয়ে আমরা কী বলব ?’’

কলকাতা, 9 জুলাই : রদবদল হল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পরিষদে ৷ আর তার ধাক্কা এসে লাগল বঙ্গ-বিজেপিতে ৷ মন্ত্রিত্ব পাওয়া-না পাওয়া নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে একে অপরের বিরুদ্ধে কাদা ছোড়াছুড়ি ৷ এভাবে চললে বিধানসভা ভোটের থেকেও খারাপ ফল অপেক্ষা করছে বলেও হুঁশিয়ারি উঠে এল একেবারে গেরুয়া শিবিরের অন্দর থেকে ৷ যা দেখে স্বাভাবিকভাবেই আনন্দিত শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস ৷ কিন্তু প্রকাশ্যে গোটা ব্যাপারটাই ‘বিজেপির অভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলে এড়িয়ে যাচ্ছেন ঘাসফুল শিবিরের নেতারা ৷

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন যে ভারতীয় জনতা পার্টিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব একেবারে নতুন নয় ৷ গত কয়েক বছরে বাংলায় বিজেপির ক্ষমতা যত বেড়েছে, ততই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বৃদ্ধি পেয়েছে গেরুয়া শিবিরে ৷ শীর্ষস্তরের প্রায় প্রতিটি নেতারই একেকটি গোষ্ঠী তৈরি হয়েছে ৷ যার ফল বিধানসভা নির্বাচনে হাড়েহাড়ে টের পেয়েছে বিজেপি ৷ বহু আসনে শুধু আদি-নব্য লড়াইয়ের জেরে তৃণমূলের কাছে হারতে হয়েছে পদ্ম-প্রার্থীদের ৷ ফলে ভোটে হারের পর দলের ‘একনিষ্ঠ’ কর্মীদের ক্ষোভ অনেকাংশেই বৃদ্ধি পেয়েছে ৷ অনেকে তা প্রকাশ্যে বলেওছেন ৷

আরও পড়ুন : সৌমিত্র জোকার ? যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতিকে কী বললেন দিলীপ

কিন্তু বুধবার দুপুরের পর থেকে যা শুরু হয়েছে, তাতে নতুন করে প্রশ্ন উঠছে যে বিধানসভা ভোটের হার থেকে দলের নেতারা কি আদৌ কোনও শিক্ষা নিয়েছেন ? কারণ, নরেন্দ্র মোদির মন্ত্রী পরিষদে রদবদলের খবর সামনে আসতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিদ্রোহী হয়ে ওঠেন বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁ ৷ জানিয়ে দেন তিনি আর ভারতীয় জনতা যুব মোর্চার বঙ্গ-শাখার সভাপতি পদে থাকতে চান না ৷ ইস্তফা দেওয়ার সেই সোশ্যাল-পোস্টের কয়েক মিনিটের মধ্যে তিনি হাজির হন ফেসবুক লাইভে ৷ যেখানে তিনি কার্যত তুলোধনা করেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ৷ দিল্লির নেতাদের শুভেন্দু ভুল বোঝাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন ৷ পাশাপাশি তোপ দাগেন বঙ্গ-বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ৷

এই নিয়ে শুভেন্দু অবশ্য পালটা কিছু বলেননি ৷ কিন্তু সৌমিত্রর সমালোচনায় সরব হন দিলীপ ৷ তাঁকে জোকার পর্যন্ত বলে বসেন৷ যদিও ততক্ষণে বিজেপির জাতীয় নেতৃত্বের নির্দেশে ইস্তফা ফিরিয়ে নিয়েছেন সৌমিত্র ৷ তার পর থেকে তিনি নীরবতা বজায় রেখেছেন ৷ এই পরিস্থিতিতে সৌমিত্রর বিরুদ্ধে কি কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হবে ? দিলীপ ঘোষ কার্যত ইঙ্গিত দিয়েছেন সৌমিত্রর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে ৷

আরও পড়ুন : দলবিরোধিতায় এবার কড়া পদক্ষেপ বিজেপির, প্রথমেই নজরে রাজীব-সব্যসাচী

এই অবস্থায় দলের আরেক শীর্ষস্থানীয় নেতা বিশ্বপ্রিয় রায়চৌধুরী আবার সৌমিত্রর ‘সোশ্যাল-বিপ্লবের’ মধ্যে কোনও শৃঙ্খলাভঙ্গের বিষয় দেখছেন না ৷ তাঁর কাছে এটা সৌমিত্রর ‘আবেগ’ ৷ আবেগতাড়িত হয়েই সৌমিত্র এই কাজ করে ফেলেছেন বলেই তিনি মত প্রকাশ করছেন ৷

রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা বলছেন যে রদবদল হয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় ৷ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মোদি-শাহরা ৷ তারা নিশ্চয় রাজ্য নেতাদের সঙ্গে পরামর্শ করেছেন ৷ যেহেতু ভোটের পর শুভেন্দু অধিকারী একাধিকবার দিল্লি গিয়ে মোদি-শাহদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন, তাই তাঁর পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই হয়েছে ৷ কিন্তু সেই নিয়ে দলের অন্দরে কথা বলা উচিত ছিল সৌমিত্রর ৷ তা না করে তিনি যেটা করেছেন, তাতে দলের কর্মীদের মনোবল ধাক্কা খাবে বলে মত রাজনৈতিক মহলের ৷

আরও পড়ুন : দুপুরের বিপ্লব সন্ধ্যায় শেষ, ইস্তফা প্রত্যাহার সৌমিত্রর

আর সেই মতের সঙ্গে পুরোপুরি সহমত বিজেপি নেতা তথা অভিনেতা জয় বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ একটি ভিডিয়োর মাধ্যমে তিনি এই দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলার পরামর্শ দিয়েছেন ৷ না হলে আসন্ন পুর ও পঞ্চায়েত ভোটে পরিস্থিতি খারাপ হবে বলে তিনি এখনই সতর্কবার্তা দিয়ে রেখেছেন ৷ একই সঙ্গে তাঁর দাবি, বর্তমানে বিজেপি আদর্শচ্যূত হয়েছে ৷ তাই এই অবস্থা ৷

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব কম-বেশি সব দলেই থাকে ৷ তৃণমূল কংগ্রেসেও আছে ৷ কিন্তু ভোটের সময় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সামনে রেখে সবাই লড়াই করে ৷ তাই নির্বাচনে ফল ভালো হয় ৷ কিন্তু বঙ্গ-বিজেপিতে তেমন কোনও নেতা নেই, যাঁর কথা একবাক্যে সবাই মানবেন ৷ আর এই সমস্যা মেটাতে না পারলে বাংলায় গেরুয়া শিবিরের যেটুকু উত্থান হয়েছিল, তা আরও খারাপের দিকে যাবে বলেই রাজনৈতিক মহলের মত ৷

আরও পড়ুন : মমতার পক্ষ নিয়ে এবার শুভেন্দুকে আক্রমণ রাজীবের

বঙ্গ-রাজনীতিতে বিজেপিই এখন তৃণমূলের প্রতিদ্বন্দ্বী ৷ বাম-কংগ্রেস কার্যত সাইনবোর্ডে পরিণত হয়েছে ৷ তাই বিজেপির এই ধরনের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব শাসক শিবিরকে স্বাভাবিকভাবেই উল্লসিত করছে ৷ কিন্তু কেউ প্রকাশ করতে চাইছেন না ৷ শুক্রবার তৃণমূল নেতা তথা রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বললেন, ‘‘এটা বিজেপির অভ্যন্তরীণ বিষয় ৷ এখন বিজেপির ভেতরেও মুষল পর্ব চলছে । পদের লড়াই, মন্ত্রিত্বের লড়াই । এই নিয়ে আমরা কী বলব ?’’

Last Updated : Jul 9, 2021, 4:41 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.