ETV Bharat / briefs

রাজ্যের স্কুলগুলিতে কম্পিউটার শিক্ষার জন্য নতুন সিলেবাস আসছে

ওয়ান থেকে টেন পর্যন্ত কম্পিউটারের সিলেবাসের সমতা নিয়ে আসতে ভাবনাচিন্তা করছে রাজ্য সরকার। দ্রুত নতুন পাঠক্রম চালু করতে চাইছে সিলেবাস কমিটি। ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে কাজ। খসড়া পাঠক্রম নিয়ে সিলেবাস কমিটি, প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ ও বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের নিয়ে বৈঠক করে।

ছবি সৌজন্যে pixabay
author img

By

Published : Apr 24, 2019, 3:06 AM IST

কলকাতা, 24 এপ্রিল: 2005 সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি প্রকল্পের অধীনে রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে কম্পিউটার পাঠ্যক্রম চালু হয়েছে। কিন্তু এবার রাজ্যের স্কুলগুলির জন্য নতুন সিলেবাস তৈরির উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। এজন্য কাজ করছে সিলেবাস কমিটি। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে তৈরি হয়ে গিয়েছে পাঠ্যক্রম। সেই খসড়া পাঠ্যক্রম নিয়ে গতকাল প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ ও বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করল সিলেবাস কমিটি।

সিলেবাস কমিটির চেয়ারম্যান অভীক মজুমদার বলেন, "কাজ চলছে। সিলেবাস তৈরি হচ্ছে।" খসড়া সিলেবাস প্রথম থেকে দশম শ্রেণির জন্য তৈরি করা হয়েছে । কিন্তু কোন স্তরে কীভাবে এই কম্পিউটার শিক্ষা আনা হবে, তা এখনও স্থির করা হয়নি বলে জানিয়েছেন অভীকবাবু।" গতকালের বৈঠকে ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, "নতুন সিলেবাস তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা বিষয়টার উপরে কাজ করেছে।"

ICT@School প্রকল্পের অধীনে ক্লাস ফাইভ থেকে টুয়েলভ পর্যন্ত কম্পিউটার শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে রাজ্যের স্কুলগুলিতে। তারপরেও আলাদা সিলেবাস তৈরির উদ্দেশ্য কী? অভীকবাবু বলেন, "ICT@School খুব স্পোরাডিক। এক এক জায়গায় এক এক রকম ভাবে হয়। আর ICT হচ্ছে অন্য একটা ধরণ। বিষয়টা হল কম্পিউটারকে কীভাবে ব্যবহার করতে হয়। সরকার অন্যভাবে বিষয়টি নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। ICT-র সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। আমাদের প্রথম কাজ সিলেবাস তৈরি। কবে থেকে চালু হবে তা পরে ঠিক হবে।"

কলকাতা, 24 এপ্রিল: 2005 সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি প্রকল্পের অধীনে রাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে কম্পিউটার পাঠ্যক্রম চালু হয়েছে। কিন্তু এবার রাজ্যের স্কুলগুলির জন্য নতুন সিলেবাস তৈরির উদ্যোগ নিল রাজ্য সরকার। এজন্য কাজ করছে সিলেবাস কমিটি। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যে তৈরি হয়ে গিয়েছে পাঠ্যক্রম। সেই খসড়া পাঠ্যক্রম নিয়ে গতকাল প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদ ও বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করল সিলেবাস কমিটি।

সিলেবাস কমিটির চেয়ারম্যান অভীক মজুমদার বলেন, "কাজ চলছে। সিলেবাস তৈরি হচ্ছে।" খসড়া সিলেবাস প্রথম থেকে দশম শ্রেণির জন্য তৈরি করা হয়েছে । কিন্তু কোন স্তরে কীভাবে এই কম্পিউটার শিক্ষা আনা হবে, তা এখনও স্থির করা হয়নি বলে জানিয়েছেন অভীকবাবু।" গতকালের বৈঠকে ছিলেন প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান মানিক ভট্টাচার্য। তিনি বলেন, "নতুন সিলেবাস তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। বিভিন্ন বিশেষজ্ঞরা বিষয়টার উপরে কাজ করেছে।"

ICT@School প্রকল্পের অধীনে ক্লাস ফাইভ থেকে টুয়েলভ পর্যন্ত কম্পিউটার শিক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে রাজ্যের স্কুলগুলিতে। তারপরেও আলাদা সিলেবাস তৈরির উদ্দেশ্য কী? অভীকবাবু বলেন, "ICT@School খুব স্পোরাডিক। এক এক জায়গায় এক এক রকম ভাবে হয়। আর ICT হচ্ছে অন্য একটা ধরণ। বিষয়টা হল কম্পিউটারকে কীভাবে ব্যবহার করতে হয়। সরকার অন্যভাবে বিষয়টি নিয়ে আসার চেষ্টা করছে। ICT-র সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। আমাদের প্রথম কাজ সিলেবাস তৈরি। কবে থেকে চালু হবে তা পরে ঠিক হবে।"

Intro:কলকাতা, ২০ এপ্রিল: শাস্তি প্রত‍্যাহার করে তাঁদের শিক্ষাঙ্গণে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবিতে গত ২ এপ্রিল থেকে অনশন করছেন আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচ জন বহিষ্কৃত ও ৯ জন সাসপেন্ডেড পড়ুয়া। গত ১৮ এপ্রিল তাঁদের দাবি বিবেচনার জন্য এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের জরুরি বৈঠক ডাকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেই বৈঠকে সর্বসম্মতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, শর্তসাপেক্ষে সাসপেন্ডেড হওয়া ৯ পড়ুয়ার সাসপেনশন প্রত‍্যাহার ও বহিষ্কৃত পাঁচ ছাত্রের বহিষ্কারের মেয়াদ ১ বছর করার। তবে, বহিষ্কৃত ও সাসপেন্ড হওয়া পড়ুয়ারা বর্তমানে যে কোর্স করছেন তা শেষের পর আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে আর কোনও কোর্সে ভরতি হতে পারবেন না বলেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ইসি বৈঠকে। কিন্তু, শাস্তির পরিমাণ বা মেয়াদ কমলেও অনশন প্রত‍্যাহার করতে নারাজ অনশনকারীরা‌। তাঁদের দাবি, নিঃশর্তভাবে শাস্তি প্রত‍্যাহার করতে হবে কর্তৃপক্ষকে।


Body:আজ সাংবাদিক বৈঠক করে আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মহম্মদ আলি শাস্তির মেয়াদ কমানোর সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি বলেন, "২০১৮ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ক‍্যাম্পাসে একটি ফিজিক্যাল অ্যাসল্টের ঘটনা ঘটে। যথোপযুক্ত তদন্তের পর পাঁচজন ছাত্রকে বহিষ্কৃত ও ৯ জন ছাত্রকে ২ বছরের জন্য সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেয় এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল। দোষী সাব‍্যস্ত ছাত্ররা বার বার অনুশোচনা প্রকাশ করে ও ক্ষমা চেয়ে ইমেল পাঠিয়েছে ও লিখিত আবেদন জমা করেছে। ২ এপ্রিল থেকে তাঁদের মধ্যে কিছু অনশন শুরু করেছে। তাঁদের বার বার আবেদনের ভিত্তিতে এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের জরুরি বৈঠক হয় ১৮ এপ্রিলে। সেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, সাসপেন্ডেড ছাত্রদের আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে কোর্স সম্পূর্ণ করতে দেওয়া হবে। এখানে সাসপেনশনের মেয়াদ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। বহিষ্কৃত পড়ুয়ারা বহিষ্কৃত থাকবেন ১ বছরের জন্য। তারপর তাঁদের পরীক্ষায় বসার জন্য অনুমতি দেওয়া হবে।"

তবে, শাস্তিপ্রাপ্ত ১৪ জন পড়ুয়ার শাস্তি কমলেও তা শর্তসাপেক্ষে কমানো হয়েছে‌। মহম্মদ আলি বলেন, "সাসপেন্ড এবং বহিষ্কৃত হওয়া উভয় পড়ুয়াদেরকেই হস্টেলে অ্যাকোমোডেশন দেওয়া হবে না। তাঁদেরকে একটা অ্যাভিডেভিট সাইন করতে হবে, যেখানে বলা থাকবে তাঁরা ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয় ক‍্যাম্পাসে কোনও রকম অশৃঙ্খল কাজকর্ম বা ভায়োলেন্সের সঙ্গে যুক্ত থাকবেন না। এই অ্যাভিডেভিটে তাঁদের গার্জ়িয়ানের সাক্ষর থাকতে হবে।"

আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিলের বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুয়ায়ী, বহিষ্কৃত পাঁচ ছাত্র এই বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বহিষ্কৃত থাকবেন। তারপর শুধুমাত্র পরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয় যেমন, ফর্ম ফিলাট, অ্যাডমিট কার্ড তোলা, পরীক্ষা দেওয়ার মতো বিষয়ের জন্য ক‍্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন। যে সকল বহিষ্কৃত ছাত্রদের কোর্স এই শিক্ষাবর্ষে শেষ হচ্ছে না তাঁরা ২৮ সেপ্টেম্বরের পর শর্তসাপেক্ষে ক্লাস করতে পারবেন। আর যে সকল সাসপেন্ডেড পড়ুয়ার কোর্স ২০১৮-'১৯ শিক্ষাবর্ষে সম্পূর্ণ হচ্ছে তাঁরা শুধুমাত্র পরীক্ষা সংক্রান্ত কাজকর্মের জন্য ক‍্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবেন। যাদের এই শিক্ষাবর্ষে কোর্স শেষ হচ্ছে না তাঁরা আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে স্বাভাবিক পঠন-পাঠনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। দু'ধরনের শাস্তিপ্রাপ্ত ছাত্রদের কোনও হস্টেল পরিষেবা দেওয়া হবে না ও তাঁরা হস্টেলে প্রবেশ করতে পারবেন না। এ ছাড়া, বর্তমানে তাঁরা যে কোর্স করছেন তা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুসারে সর্বোচ্চ সময়সীমার মধ্যে শেষ করতে হবে। সেই সময়সীমা পেরিয়ে গেলে তাঁদের আর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া বলে গণ‍্য করা হবে না। বর্তমান কোর্স শেষ করার পর তাঁরা আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অন‍্য কোনও কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন না।

এভাবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শাস্তির পরিমাণ ও মেয়াদ কমিয়ে দিলেও অনশন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শাস্তিপ্রাপ্ত পড়ুয়ারা‌। যদিও কেন তাঁরা এটা করছেন তা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে স্পষ্ট নয় বলে জানাচ্ছেন উপাচার্য। উপাচার্য বলেন, "মনে হচ্ছে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ভঙ্গ করতে চাইছে। এখানে বলে রাখা উচিত যে, এই সকল পড়ুয়ারা নিয়মিত ক্লাস করত না। কয়েকজন অনেকগুলো পেপারে ফেল করেছে। তাদের অনেক ব‍্যাকলগ আছে যা সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার মাধ্যমে ক্লিয়ার করতে হবে।" পাশাপাশি, কেন এই সকল পড়ুয়াদের কঠোর শাস্তির বিধান দিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাও জানান আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মহম্মদ আলি। তিনি বলেন, "২০১৮ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর পড়ুয়াকে ক্লাস চলাকালীন ক্লাস থেকে টেনেহিঁচড়ে বাইরে বের করে আনা হয়, একজন রিসার্চ স্কলারকে ল‍্যাব থেকে বের করে এনে ব‍্যাপকভাবে মারা হয়। নিউটাউন ক্যাম্পাসের গ্রাউন্ড ফ্লোরে কিছু পড়ুয়াদের অ্যাসল্ট করা হয়। একজন পড়ুয়াকে মাথার পেছনে হেলমেট দিয়ে আঘাত করা হয়। সে পড়ে যায় এবং তার নাক থেকে গলগল করে রক্ত বের হতে থাকে। টিচার এবং সিকিউরিটি গার্ডরা যখন থামাতে যায় তখন তাদেরকেও ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয় এবং হেনস্তা করা হয়। এটা প্রথমবার ছিল না। এর আগেও তারা অ্যাকাডেমিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটিয়েছে। ২০১৭ সালে তারা দু'মাসের জন্য ক্লাস বন্ধ করে দিয়েছিল। তারা ক্যাম্পাসে একটা আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করেছিল। বহিষ্কৃত হওয়া পড়ুয়ারা এর আগেও সাসপেন্ড হয়েছিল। আগে একাধিকবার তাদের বিরুদ্ধে পুলিশের কাছে FIR ও অভিযোগ করা হয়েছে।" বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের দখল নিয়ে ব্যবসা চালানোই ২০১৮ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর এর ঘটনার পিছনে মূল কারণ বলে জানান উপাচার্য। ঘটনার তদন্তের পর অভিযুক্ত ছাত্রদের দোষী সাব্যস্ত করে তাদের এই কঠোর শাস্তির বিধান দিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যদিও, তাদের অনশনে একটু সুর নরম করে শাস্তির মেয়াদ কমিয়ে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। তারপরও অনশন তুলতে নারাজ শাস্তিপ্রাপ্ত পড়ুয়ারা।

বহিষ্কৃত ছাত্র খিলাফত হোসেন বলেন, " আমাদের শাস্তি তুলে দেওয়া হয়েছে। তবে, কিছু টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশন দেওয়া হয়েছে। সেই টার্মস অ্যান্ড কন্ডিশনগুলো হল, যারা B.Tech -এর ফাইনাল ইয়ার তারা পরীক্ষা দিতে পারবে বা তাদের জন্য বিশেষ পরীক্ষা ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু, পরবর্তীতে যদি M.Tech বা M.Sc করতে চায় তাহলে তা করতে দেওয়া হবে না। মানে আমাদের যে গণতান্ত্রিক অধিকার উচ্চশিক্ষার জন্য সেটা আমাদের এই ইউনিভার্সিটি থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। আমাদের বহিষ্কৃতদের ক্ষেত্রে, আমাদের বোর্ডারশীপ, প্রবেশাধিকার সব বন্ধ। ২০১৯ সালের ২৮ সেপ্টেম্বরের পর আমরা শুধু আমাদের ডিগ্রিটা পাব। তারপরে আর বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার জন‍্য বা Ph.D-র জন্য আমরা কোনও বিভাগে ভর্তি হতে পারব না। আমাদের দাবি ছিল নিঃশর্তভাবে, কারণ, যারা B.Sc করছে বা B.Tech করছে তারা যদি M.Tech করার সুযোগ পায় তাদের যোগ‍্যতায় তাদের সেই সুযোগটা দেওয়া হোক। আর তাদের বোর্ডারশীপটাও দেওয়া হোক। আমাদের এখানে সবদিক থেকেই বেঁধে রেখে শুধু ডিগ্রিটা দিয়ে বের করে দিচ্ছে। এটা তো সঠিক সমাধান হচ্ছে না। একটু দুর্ঘটনা ঘটে গেছে, সেটার জন্য আমরা দুঃখিত। তা বলে এদের জীবনটাকে আধাছেঁড়া করে রেখে দিচ্ছে, এটা তো সঠিক নয়। সাত মাস অলরেডি হয়ে গেছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যে সিদ্ধান্ত দিয়েছে সেই সিদ্ধান্তকে তীব্র ধিক্কার এবং নিন্দা জানিয়ে অনশন চালিয়ে যাচ্ছি, চালিয়ে যাব।"


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.