দিল্লি, 3 জানুয়ারি : অপেক্ষার অবসান । অবশেষে ভারত পেল তার প্রথম কোরোনা প্রতিষেধক । সিরাম ইনস্টিটিউট ও ভারত বায়োটেককে কোরোনা ভ্যাকসিনের আপদকালীন নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের সবুজ সংকেত দিল ডিসিজিআই । আজ সাংবাদিক বৈঠকে এই কথা জানান ড্রাগস কন্ট্রোলসার জেনেরাল অফ ইন্ডিয়া ভি জি সোমানি ।
পুনের সিরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ড ও হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিনকে নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের জন্য অনুমোদন মিলল । ভি জি সোমানি আজ জানিয়েছেন, "কোথাও যদি এতটুকুও সংশয়ের জায়গা থাকত কোনও কিছুর ব্যবহার নিয়ে, তবে আমরা কোনও দিনই অনুমোদন দিতাম না । এই ভ্যাকসিনগুলি ব্যবহারের জন্য 100 শতাংশ নিরাপদ ।"
-
It would make every Indian proud that the two vaccines that have been given emergency use approval are made in India! This shows the eagerness of our scientific community to fulfil the dream of an Aatmanirbhar Bharat, at the root of which is care and compassion.
— Narendra Modi (@narendramodi) January 3, 2021 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">It would make every Indian proud that the two vaccines that have been given emergency use approval are made in India! This shows the eagerness of our scientific community to fulfil the dream of an Aatmanirbhar Bharat, at the root of which is care and compassion.
— Narendra Modi (@narendramodi) January 3, 2021It would make every Indian proud that the two vaccines that have been given emergency use approval are made in India! This shows the eagerness of our scientific community to fulfil the dream of an Aatmanirbhar Bharat, at the root of which is care and compassion.
— Narendra Modi (@narendramodi) January 3, 2021
আরও পড়ুন : কোরোনার টিকা : কীভাবে নাম নথিভুক্ত করবেন ?
কোভিশিল্ড ও কোভ্যাকসিনের নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারে অনুমোদন আসার পরপরই টুইট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি । লিখেছেন, এটি প্রতিটি ভারতীয়কে গর্ববোধ করাবে । আপদকালীন ব্যবহারের জন্য যে দু'টি ভ্যাকসিনকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, সেই দু'টিই ভারতে তৈরি । এটিই প্রমাণ করে আমাদের বিজ্ঞানীরা আত্মনির্ভর ভারত গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে কতটা উৎসাহী ।
যে কোনও ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রেই হালকা জ্বর, গা ব্যাথা এবং অ্যালার্জির মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায় । এগুলি খুবই স্বাভাবিক এবং এগুলি নিয়ে চিন্তিত না হওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন ভি জি সোমানি । কোভিশিল্ড এবং কোভ্যাকসিন উভয়ক্ষেত্রেই ভ্যাকসিনেরই দু'টি করে ডোজ় নিতে হবে । ভ্যাকসিনগুলিকে 2 ডিগ্রি থেকে 8 ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার মধ্যে মজুত করতে হবে ।
পুনের সিরাম ইনস্টিটিউট 73 হাজার স্বেচ্ছাসেবীর শরীরে ভ্যাকসিন প্রয়োগের যাবতীয় তথ্য জমা করেছিল ডিসিজিআই-এর কাছে । এতে দেখা গেছে ভ্যাকসিন 70.42 শতাংশ কার্যকর । অন্যদিকে ভারত বায়োটেকের কোভ্যাকসিন নিরাপদ এবং একটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও বাড়াতে কার্যকর ।