নয়াদিল্লি, 20 এপ্রিল: কোভিডের ক্রমবর্ধমান সংক্রমণে দেশের বিভিন্ন জায়গায় জারি হয়েছে লকডাউন, কড়া বিধিনিষেধ ৷ এই অবস্থায় গত বছরের আতঙ্ক তাড়া করে বেড়াচ্ছে পরিযায়ী শ্রমিকদের ৷ ইতিমধ্যেই তাঁরা বাড়ি ফেরার তোরজোড় শুরু করে দিয়েছেন ৷ ফলে তাঁদের কথা চিন্তা করে কেন্দ্রের তাঁদের অ্যাকাউন্টে নগদ টাকা জমা করা উচিত বলে দাবি করলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধি ৷
টুইট করে রাহুল জানিয়েছেন, "পরিযায়ী শ্রমিকরা আবার বাড়ি ফিরছেন ৷ এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকারের এটা দায়িত্ব যে, তাঁদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করা ৷" টুইটে রাহুল লিখেছেন, "যে সরকার করোনা ছড়ানোর জন্য মানুষকে দায়ী করছে, তারা কি জনস্বার্থে এই পদক্ষেপ করবে ?"
-
प्रवासी एक बार फिर पलायन कर रहे हैं। ऐसे में केंद्र सरकार की ज़िम्मेदारी है कि उनके बैंक खातों में रुपय डाले।
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) April 20, 2021 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
लेकिन कोरोना फैलाने के लिए जनता को दोष देने वाली सरकार क्या ऐसा जन सहायक क़दम उठाएगी?#Lockdown
">प्रवासी एक बार फिर पलायन कर रहे हैं। ऐसे में केंद्र सरकार की ज़िम्मेदारी है कि उनके बैंक खातों में रुपय डाले।
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) April 20, 2021
लेकिन कोरोना फैलाने के लिए जनता को दोष देने वाली सरकार क्या ऐसा जन सहायक क़दम उठाएगी?#Lockdownप्रवासी एक बार फिर पलायन कर रहे हैं। ऐसे में केंद्र सरकार की ज़िम्मेदारी है कि उनके बैंक खातों में रुपय डाले।
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) April 20, 2021
लेकिन कोरोना फैलाने के लिए जनता को दोष देने वाली सरकार क्या ऐसा जन सहायक क़दम उठाएगी?#Lockdown
কোভিড মোকাবিলায় দিল্লিতে শুরু হয়েছে 6 দিনের লকডাউন ৷ পরিযায়ী শ্রমিকদের রাজধানী না-ছাড়ার জন্য অনুরোধ করেছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ৷ আশ্বাস দিয়েছিলেন, "ম্যায় হু না !" তাতে কাজ হয়নি ৷ গত বছরের অভিজ্ঞতার স্মৃতি এখনও টাটকা ৷ তাই আতঙ্কে দলে দলে দিল্লি ছাড়ছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা ৷ বিভিন্ন রেল ও বাস স্টেশনে ভিড় জমিয়েছেন হাজারে হাজারে পরিযায়ী শ্রমিক ৷ পুলিশের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, আইএসবিটি-সহ আনন্দ বিহারের বিভিন্ন বাস স্ট্যান্ডে জমা হন প্রায় 5,000 পরিযায়ী শ্রমিক ৷ রেল স্টেশনের অবস্থাও একই রকম ৷
আরও পড়ুন: মমতার দাবি মেনে সরাসরি টিকা কেনার অনুমতি রাজ্যগুলিকে
অন্যান্য রাজ্য থেকেও বাড়ি ফেরার চেষ্টা করছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা ৷ করোনাভাইরাসের কারণে গত বছর লকডাউন ঘোষণার পরই পরিযায়ী শ্রমিকদের দুর্দশা চরমে উঠেছিল ৷ বিহার, উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি থেকে কেউ পায়ে হেঁটে, কেউ ট্রাকে চেপে বাড়িতে ফেরেন ৷ আবার রাস্তাতেই প্রাণ যায় বহু শ্রমিকের ৷