ETV Bharat / bharat

Khokhli Mata Temple: কাশি সারাতে মানত করেন ভক্তরা, জেনে নিন কোথায় সেই মন্দির

ভারতে রয়েছে এমন মন্দির যেখানে লোকেরা কাশি সারাতে মানত করতে যান ৷ আর কাশি সেরে গেলে মাতাজিকে গাঠিয়া ভোগ হিসাবে নিবেদন করেন ৷ জানেন কী কোথায় রয়েছে সেই মন্দির ?

Khokhli Mata Temple
খোখলি মাতার মন্দির
author img

By

Published : Feb 12, 2023, 9:32 PM IST

সুরাত (গুজরাত), 12 ফেব্রুয়ারি: শুনেছেন কোনওদিন মানত করলে কাশি সেরে যায় ৷ শোনেননি তো ? হ্যাঁ আবাক লাগলেও ভারতেই রয়েছে এমন মন্দির ৷ যেখানে কাশি সারাতে মানত করতে আসেন সকলে ৷ জানেন কী দেশের কোথায় রয়েছে এই মন্দির ৷ চলুন তাহলে বলি ৷

গুজরাতের সুরাতে গেলেই দেখা মিলবে এই মন্দিরের ৷ অম্বিকা নিকেতনের কাছে রয়েছে এই মন্দির ৷ যা খোখলি মাতার মন্দির (Khokhli Mata Temple) নামে পরিচিত ৷ এই মাতাজির মন্দিরে আশেপাশের লোকেরা কাশি সারার জন্য মানত করতে আসেন । শুধু তাই নয়, এখানে দেশ-বিদেশের ভক্তরাও আসেন । মানত পূরণের পর লোকেরা মাতাজিকে গাঠিয়া ভোগ হিসাবে দেন । সেটাই প্রসাদ আকারে বিতরণ করা হয় ৷ তবে শুধু পার্লে পয়েন্টেই নয়, কাপোদ্রা এলাকায়ও রয়েছে খোখলি মাতার মন্দির ৷

গুজরাতের সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার হল গাঠিয়া ৷ কিন্তু খুব কম লোকই জানেন যে মাতাজির মন্দিরে গাঠিয়া দেওয়া হয় । খোখালি মাতার মন্দিরটি সুরাতের পার্লে পয়েন্ট এবং কাপোদ্রা এলাকায় অবস্থিত । এই পুরাতন মন্দির সম্পর্কে মানুষের একটি বিশ্বাস রয়েছে, যাদের কাশির সমস্যা আছে তাঁরা এখানে মন্দির দর্শন করতে আসেন ৷ তারা মনে করেন তাহলে তাঁদের সমস্যার সমাধান হয়ে যায় ৷ মানত করে গেলে তাঁদের কাশি সেরে যায় ৷ মানত পূরণ হয়ে গেলে ভক্তরা মাতাজিকে প্রসাদ হিসাবে গাঠিয়া নিবেদন করেন । দেশ-বিদেশ থেকে মানুষ এখানে আসেন মানত করতে ৷

Khokhli Mata Temple
মাতাজিকে গাঠিয়াকে ভোগ হিসাবে নিবেদন করা হয়

সুরাতে মাতাজির অনেক মন্দির রয়েছে ৷ যার নিজস্ব তাৎপর্য রয়েছে । এমনই একটি মন্দির হল খোখলি মাতার । যা 100 বছরেরও বেশি পুরনো । পরিমল গজ্জার নামে এক ভক্ত জানান, এই মন্দিরটি অনেক পুরনো । লোককাহিনী অনুসারে, এই মন্দিরের কাছে একটি কুয়ো ছিল । যাদের কাশি হত তাদের এই কুয়োর থেকে জল দেওয়া হত । কুয়োর জল খেলে মানুষের কাশি সেরে যায় । আগে এখানে একটি ছোট এক কামরার মন্দির ছিল ।

তিনি আরও জানান, এখন এখানে কোনও কুয়ো না-থাকলেও লোকজন মাতাজিকে দর্শন করতে আসেন । মা সবার ইচ্ছা পূরণ করেন । সমস্যার সমাধান হলে লোকেরা এখানে ভোগ হিসাবে গাঠিয়া দিয়ে যান ৷ খোখলি মাতাজির মন্দিরে সারাদেশ থেকে সমস্যা নিয়ে ভক্তরা আসেন । বিশ্বাসের সঙ্গে মায়ের কাছে মানত করেন । এমনকী করোনার সময়ও এখানে প্রচুর মানুষ আসতেন । মানুষ বিশ্বাস করে যে এমন কঠিন সময়েও মাতাজি তাদের আশীর্বাদ করতে আসতেন ।

ভক্ত ভাবনা প্যাটেল বলেন, "বহু বছর ধরে এখানে এই মন্দিরটি রয়েছে ৷ ছোট শিশু থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত মানুষ কাশির সমস্যা হলে এখানে আসেন । মানত পূরণ হলে গাঠিয়া দেওয়া হয় । আমাদেরও কাশির সমস্যা হয় ৷ তখন আমি এবং আমার বাচ্চারা মাতাজির মন্দিরে গাঠিয়া নিবেদন করি ।"

আরও পড়ুন: ঢালাই মেশিনে মশলা পিষছে, জেসিবি নাড়ছে ডাল; পাত পড়ে লক্ষ লোকের

সুরাত (গুজরাত), 12 ফেব্রুয়ারি: শুনেছেন কোনওদিন মানত করলে কাশি সেরে যায় ৷ শোনেননি তো ? হ্যাঁ আবাক লাগলেও ভারতেই রয়েছে এমন মন্দির ৷ যেখানে কাশি সারাতে মানত করতে আসেন সকলে ৷ জানেন কী দেশের কোথায় রয়েছে এই মন্দির ৷ চলুন তাহলে বলি ৷

গুজরাতের সুরাতে গেলেই দেখা মিলবে এই মন্দিরের ৷ অম্বিকা নিকেতনের কাছে রয়েছে এই মন্দির ৷ যা খোখলি মাতার মন্দির (Khokhli Mata Temple) নামে পরিচিত ৷ এই মাতাজির মন্দিরে আশেপাশের লোকেরা কাশি সারার জন্য মানত করতে আসেন । শুধু তাই নয়, এখানে দেশ-বিদেশের ভক্তরাও আসেন । মানত পূরণের পর লোকেরা মাতাজিকে গাঠিয়া ভোগ হিসাবে দেন । সেটাই প্রসাদ আকারে বিতরণ করা হয় ৷ তবে শুধু পার্লে পয়েন্টেই নয়, কাপোদ্রা এলাকায়ও রয়েছে খোখলি মাতার মন্দির ৷

গুজরাতের সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার হল গাঠিয়া ৷ কিন্তু খুব কম লোকই জানেন যে মাতাজির মন্দিরে গাঠিয়া দেওয়া হয় । খোখালি মাতার মন্দিরটি সুরাতের পার্লে পয়েন্ট এবং কাপোদ্রা এলাকায় অবস্থিত । এই পুরাতন মন্দির সম্পর্কে মানুষের একটি বিশ্বাস রয়েছে, যাদের কাশির সমস্যা আছে তাঁরা এখানে মন্দির দর্শন করতে আসেন ৷ তারা মনে করেন তাহলে তাঁদের সমস্যার সমাধান হয়ে যায় ৷ মানত করে গেলে তাঁদের কাশি সেরে যায় ৷ মানত পূরণ হয়ে গেলে ভক্তরা মাতাজিকে প্রসাদ হিসাবে গাঠিয়া নিবেদন করেন । দেশ-বিদেশ থেকে মানুষ এখানে আসেন মানত করতে ৷

Khokhli Mata Temple
মাতাজিকে গাঠিয়াকে ভোগ হিসাবে নিবেদন করা হয়

সুরাতে মাতাজির অনেক মন্দির রয়েছে ৷ যার নিজস্ব তাৎপর্য রয়েছে । এমনই একটি মন্দির হল খোখলি মাতার । যা 100 বছরেরও বেশি পুরনো । পরিমল গজ্জার নামে এক ভক্ত জানান, এই মন্দিরটি অনেক পুরনো । লোককাহিনী অনুসারে, এই মন্দিরের কাছে একটি কুয়ো ছিল । যাদের কাশি হত তাদের এই কুয়োর থেকে জল দেওয়া হত । কুয়োর জল খেলে মানুষের কাশি সেরে যায় । আগে এখানে একটি ছোট এক কামরার মন্দির ছিল ।

তিনি আরও জানান, এখন এখানে কোনও কুয়ো না-থাকলেও লোকজন মাতাজিকে দর্শন করতে আসেন । মা সবার ইচ্ছা পূরণ করেন । সমস্যার সমাধান হলে লোকেরা এখানে ভোগ হিসাবে গাঠিয়া দিয়ে যান ৷ খোখলি মাতাজির মন্দিরে সারাদেশ থেকে সমস্যা নিয়ে ভক্তরা আসেন । বিশ্বাসের সঙ্গে মায়ের কাছে মানত করেন । এমনকী করোনার সময়ও এখানে প্রচুর মানুষ আসতেন । মানুষ বিশ্বাস করে যে এমন কঠিন সময়েও মাতাজি তাদের আশীর্বাদ করতে আসতেন ।

ভক্ত ভাবনা প্যাটেল বলেন, "বহু বছর ধরে এখানে এই মন্দিরটি রয়েছে ৷ ছোট শিশু থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত মানুষ কাশির সমস্যা হলে এখানে আসেন । মানত পূরণ হলে গাঠিয়া দেওয়া হয় । আমাদেরও কাশির সমস্যা হয় ৷ তখন আমি এবং আমার বাচ্চারা মাতাজির মন্দিরে গাঠিয়া নিবেদন করি ।"

আরও পড়ুন: ঢালাই মেশিনে মশলা পিষছে, জেসিবি নাড়ছে ডাল; পাত পড়ে লক্ষ লোকের

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.