ETV Bharat / bharat

ম্যাঙ্গালুরুতে সরকারি সাহায্য না পেয়ে সমুদ্রে পাঁচিল তুললেন গ্রামবাসীরাই

author img

By

Published : Jun 9, 2020, 9:43 PM IST

Updated : Jun 28, 2022, 3:30 PM IST

গতবছর বর্ষায় ঘর হারিয়েছেন গ্রামের অনেকেই। এরপরেও প্রশাসনের সাহায্য না পাওয়ায় নিজেরাই টাকা তুলে সমুদ্র উপকূলে 350 মিটারের দৈর্ঘ্যের পাঁচিল তুললেন ম্যাঙ্গালুরুর চিত্রাপুরার বাসিন্দারা।

ম্যাঙ্গালুরুতে সমুদ্রে পাঁচিল তুললেন গ্রামবাসীরা
গ্রামকে বাঁচাতে সমুদ্রে পাঁচিল তুললেন গ্রামবাসীরাই

ম্যাঙ্গালুরু, 9 জুন: প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোনও কাজ না হওয়ায় এবার নিজেরাই গ্রামকে বাঁচাতে উদ্যোগী হলেন। ম্যাঙ্গালুরুর চিত্রাপুরা গ্রামকে সমুদ্রের গ্রাস থেকে বাঁচাতে সমুদ্রে পাঁচিল দিলেন গ্রামবাসীরাই। প্রতিবছর বর্ষার সময় সমুদ্রের ঢেউ ও ঝোড়ো হাওয়ায় একটু একটু করে সমুদ্র গ্রাস করে নিচ্ছে চিত্রাপুরা গ্রামকে। গত বছরেও বহু বাড়ি সমুদ্রের তলায় চলে গিয়েছে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, স্থানীয় প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি।

প্রতিবছর বর্ষার সময় চিত্রাপুরাবাসীকে ঘর হারানোর আতঙ্কে দিন কাটাতে হয়। কয়েক বছর আগে গ্রামবাসীরাই সমুদ্র উপকূলে পাথর দিয়ে একটি পাঁচিল বানিয়েছিলেন। কিন্তু এখন সেটি সমুদ্রকে আটকাতে যথেষ্ট নয়। সেই কথা জেলা প্রশাসকে বারবার জানানো হয়েছে।

অভিযোগ, তাতে কোনও কাজ না হওয়ায় সমুদ্র গ্রাস থেকে গ্রামকে বাঁচাতে তাই এবার বর্ষায় আগেই নেমে পড়েন গ্রামবাসীরা। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নিজেরাই টাকা তুলে এই কাজে নামেন। প্রথমে খালি সিমেন্টের বস্তাতে বালি দিয়ে ভরেন তাঁরা। এরপর বস্তাগুলিকে সমুদ্র উপকূল বরাবর পর পর সাজিয়ে শক্ত করে বেঁধে দেওয়া হয়। এই ভাবে প্রায় 350 মিটার এলাকা ঘিরে ফেলা হয়েছে। গ্রামবাসীদের দাবি, ওই বালির বস্তাগুলি সমু্দ্রদের ঢেউ আটকাতে সক্ষম হবে।

গ্রামবাসীদের এই উদ্যোগের কথা শুনে উত্তর ম্যাঙ্গালুরুর বিধায়ক Y ভারত শেট্টি জানিয়েছেন, ‘এই কাজের জন্য যত টাকা খরচ হয়েছে সব তিনি গ্রামবাসীদের ফেরত দেবেন। ’

ম্যাঙ্গালুরু, 9 জুন: প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোনও কাজ না হওয়ায় এবার নিজেরাই গ্রামকে বাঁচাতে উদ্যোগী হলেন। ম্যাঙ্গালুরুর চিত্রাপুরা গ্রামকে সমুদ্রের গ্রাস থেকে বাঁচাতে সমুদ্রে পাঁচিল দিলেন গ্রামবাসীরাই। প্রতিবছর বর্ষার সময় সমুদ্রের ঢেউ ও ঝোড়ো হাওয়ায় একটু একটু করে সমুদ্র গ্রাস করে নিচ্ছে চিত্রাপুরা গ্রামকে। গত বছরেও বহু বাড়ি সমুদ্রের তলায় চলে গিয়েছে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, স্থানীয় প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি।

প্রতিবছর বর্ষার সময় চিত্রাপুরাবাসীকে ঘর হারানোর আতঙ্কে দিন কাটাতে হয়। কয়েক বছর আগে গ্রামবাসীরাই সমুদ্র উপকূলে পাথর দিয়ে একটি পাঁচিল বানিয়েছিলেন। কিন্তু এখন সেটি সমুদ্রকে আটকাতে যথেষ্ট নয়। সেই কথা জেলা প্রশাসকে বারবার জানানো হয়েছে।

অভিযোগ, তাতে কোনও কাজ না হওয়ায় সমুদ্র গ্রাস থেকে গ্রামকে বাঁচাতে তাই এবার বর্ষায় আগেই নেমে পড়েন গ্রামবাসীরা। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নিজেরাই টাকা তুলে এই কাজে নামেন। প্রথমে খালি সিমেন্টের বস্তাতে বালি দিয়ে ভরেন তাঁরা। এরপর বস্তাগুলিকে সমুদ্র উপকূল বরাবর পর পর সাজিয়ে শক্ত করে বেঁধে দেওয়া হয়। এই ভাবে প্রায় 350 মিটার এলাকা ঘিরে ফেলা হয়েছে। গ্রামবাসীদের দাবি, ওই বালির বস্তাগুলি সমু্দ্রদের ঢেউ আটকাতে সক্ষম হবে।

গ্রামবাসীদের এই উদ্যোগের কথা শুনে উত্তর ম্যাঙ্গালুরুর বিধায়ক Y ভারত শেট্টি জানিয়েছেন, ‘এই কাজের জন্য যত টাকা খরচ হয়েছে সব তিনি গ্রামবাসীদের ফেরত দেবেন। ’

Last Updated : Jun 28, 2022, 3:30 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.