ETV Bharat / bharat

Bengaluru Horrific Incident: স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যা, দেহের সঙ্গে 3 দিন কাটিয়ে আত্মঘাতী ইঞ্জিনিয়র

কলকাতার পর এবার বেঙ্গালুরু ৷ স্ত্রী ও দুই সন্তানকে হত্যা করে দেহের সঙ্গে 3 দিন কাটিয়ে আত্মঘাতী হলেন এক ইঞ্জিনিয়র ৷ শেয়ার বাজারের ব্যবসার ক্ষতি জেরে এই ঘটনা বলে পুলিশের অনুমান ৷

Bengaluru engineer
বেঙ্গালুরুর ইঞ্জিনিয়র
author img

By

Published : Aug 5, 2023, 3:28 PM IST

Updated : Aug 5, 2023, 3:52 PM IST

বেঙ্গালুরু, 5 অগস্ট: স্ত্রী ও দুই মেয়েকে খুন করে দেহের সঙ্গে তিনদিন কাটালেন ইঞ্জিনিয়র ৷ এরপর আত্মঘাতী হলেন তিনি ৷ ঘটনাটি ঘটেছে বেঙ্গালুরুর কাদুগোড়ি থানা এলাকায় ৷ অন্ধ্রপ্রদেশের বাসিন্দা মৃত ওই ইঞ্জিনিয়রের নাম বীরার্জুন বিজয় (31) ৷ তাঁর স্ত্রীর হেমাবতী (29)-সহ আড়াই বছরের মেয়ে মোক্ষ মেঘা নয়না এবং আটমাসের মেয়ে সৃষ্টি সুনয়নাকে তিনি খুন করেন ৷ পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, 31 জুলাই বীরার্জুন বিজয় তাঁর স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন ৷ তারপর 1 অগস্ট তিনি তাঁর সন্তানদের হত্যা করেন । স্ত্রী ও দুই সন্তানের দেহের সঙ্গে তিন দিন কাটানোর পর অবশেষে 2 অগস্ট গলায় ফাঁস লাগিয়ে নিজে আত্মঘাতী হন । চারটি দেহেরই ময়নাতদন্ত করা হয়েছে ৷ শুক্রবার দেহগুলি পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ৷ কাদুগোড়ি থানার পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদেহগুলি অন্ধ্রপ্রদেশে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।

পুলিস সূত্রের খবর, পরিবারের চার সদস্যের মৃত্যুর কারণ হল শেয়ার বাজারের ব্যবসার ক্ষতি । বৃহস্পতিবার এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসে । বীরার্জুন বিজয় ছ'বছর আগে হেমাবতীকে বিয়ে করেন ৷ তারপর থেকে কাদুগোড়ি থানার অন্তর্গত সিগেহাল্লির সাইগার্ডেন অ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন তাঁরা ।

সূত্রের খবর, পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়র বীরার্জুন বিজয় কুন্ডলাহল্লির কাছে একটি কোম্পানিতে টিম লিডার হিসেবে কাজ করতেন । এর পাশাপাশি তিনি কয়েক বছর ধরে শেয়ার বাজারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন ৷ বীরার্জুন বিজয়ের মোবাইল ফোন এবং ল্যাপটপ চেক করে জানা গিয়েছে তিনি অনেক লোন নিয়েছিলেন ৷ সেখান থেকে আরও জানা গিয়েছে, তিনি শেয়ার বাজারের ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিলেন । আর তার জেরেই এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে পুলিশের অনুমান ৷

আরও পড়ুন: স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী স্বামী, মা-বাবার নিথর দেহের সঙ্গে রাত কাটল শিশুর

তিনদিন মৃতদেহগুলির সঙ্গে কাটানোর পর আত্মঘাতী হন ওই ইঞ্জিনিয়র ৷ একসময় তাঁর বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বের হতে থাকে ৷ তাতেই সন্দেহ হয় প্রতিবেশীদের ৷ তারা এরপর পুলিশে খবর দেন ৷ পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দরজা ভেঙে ভিতরে গিয়ে চারজনের দেহগুলি দেখতে পায় । বেডরুমের মেঝেতে হেমাবতী ও দুই শিশুর দেহ পড়েছিল । আর অন্যদিকে বীরার্জুন বিজয়ের দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে । পুলিশ জানিয়েছে, হেমাবতীর দেহ সম্পূর্ণ পচে গিয়েছে । প্রথমে হেমাবতী, তারপরে বাচ্চারা এবং পরে বীরার্জুন বিজয়ের মৃত্যু হয়েছে ৷ এমনটাই ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি রিপোর্টে উঠে এসেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে ।

বেঙ্গালুরু, 5 অগস্ট: স্ত্রী ও দুই মেয়েকে খুন করে দেহের সঙ্গে তিনদিন কাটালেন ইঞ্জিনিয়র ৷ এরপর আত্মঘাতী হলেন তিনি ৷ ঘটনাটি ঘটেছে বেঙ্গালুরুর কাদুগোড়ি থানা এলাকায় ৷ অন্ধ্রপ্রদেশের বাসিন্দা মৃত ওই ইঞ্জিনিয়রের নাম বীরার্জুন বিজয় (31) ৷ তাঁর স্ত্রীর হেমাবতী (29)-সহ আড়াই বছরের মেয়ে মোক্ষ মেঘা নয়না এবং আটমাসের মেয়ে সৃষ্টি সুনয়নাকে তিনি খুন করেন ৷ পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, 31 জুলাই বীরার্জুন বিজয় তাঁর স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন ৷ তারপর 1 অগস্ট তিনি তাঁর সন্তানদের হত্যা করেন । স্ত্রী ও দুই সন্তানের দেহের সঙ্গে তিন দিন কাটানোর পর অবশেষে 2 অগস্ট গলায় ফাঁস লাগিয়ে নিজে আত্মঘাতী হন । চারটি দেহেরই ময়নাতদন্ত করা হয়েছে ৷ শুক্রবার দেহগুলি পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়া হয় ৷ কাদুগোড়ি থানার পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদেহগুলি অন্ধ্রপ্রদেশে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ।

পুলিস সূত্রের খবর, পরিবারের চার সদস্যের মৃত্যুর কারণ হল শেয়ার বাজারের ব্যবসার ক্ষতি । বৃহস্পতিবার এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসে । বীরার্জুন বিজয় ছ'বছর আগে হেমাবতীকে বিয়ে করেন ৷ তারপর থেকে কাদুগোড়ি থানার অন্তর্গত সিগেহাল্লির সাইগার্ডেন অ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন তাঁরা ।

সূত্রের খবর, পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়র বীরার্জুন বিজয় কুন্ডলাহল্লির কাছে একটি কোম্পানিতে টিম লিডার হিসেবে কাজ করতেন । এর পাশাপাশি তিনি কয়েক বছর ধরে শেয়ার বাজারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন ৷ বীরার্জুন বিজয়ের মোবাইল ফোন এবং ল্যাপটপ চেক করে জানা গিয়েছে তিনি অনেক লোন নিয়েছিলেন ৷ সেখান থেকে আরও জানা গিয়েছে, তিনি শেয়ার বাজারের ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিলেন । আর তার জেরেই এই কাণ্ড ঘটিয়েছেন বলে পুলিশের অনুমান ৷

আরও পড়ুন: স্ত্রীকে খুন করে আত্মঘাতী স্বামী, মা-বাবার নিথর দেহের সঙ্গে রাত কাটল শিশুর

তিনদিন মৃতদেহগুলির সঙ্গে কাটানোর পর আত্মঘাতী হন ওই ইঞ্জিনিয়র ৷ একসময় তাঁর বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বের হতে থাকে ৷ তাতেই সন্দেহ হয় প্রতিবেশীদের ৷ তারা এরপর পুলিশে খবর দেন ৷ পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দরজা ভেঙে ভিতরে গিয়ে চারজনের দেহগুলি দেখতে পায় । বেডরুমের মেঝেতে হেমাবতী ও দুই শিশুর দেহ পড়েছিল । আর অন্যদিকে বীরার্জুন বিজয়ের দেহ ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে । পুলিশ জানিয়েছে, হেমাবতীর দেহ সম্পূর্ণ পচে গিয়েছে । প্রথমে হেমাবতী, তারপরে বাচ্চারা এবং পরে বীরার্জুন বিজয়ের মৃত্যু হয়েছে ৷ এমনটাই ফরেন্সিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি রিপোর্টে উঠে এসেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে ।

Last Updated : Aug 5, 2023, 3:52 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.