ETV Bharat / bharat

Choronology of Adani Saga: আদানিদের থেকে মুখ ফেরাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা, কী এমন ঘটল গত 10 দিনে ?

হিন্ডেনবার্গ রিপোর্ট (Hindenburg Research on Adani) আদানি (Gautam Adani Latest news) সাম্রাজ্যকে নড়িয়ে দিয়েছে । মাত্র 10 দিনে আদানি গ্রুপ 52 বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে । এ ছাড়া এই রিপোর্ট প্রকাশের পর থেকে এখনও পর্যন্ত বিভিন্ন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছে আদানি গ্রুপকে ।

Gautam Adani ETV Bharat
গৌতম আদানি
author img

By

Published : Feb 5, 2023, 1:35 PM IST

নয়াদিল্লি, 5 জানুয়ারি: আকাশচুম্বী অবস্থান থেকে সরাসরি ভূপতিত ৷ এমনই সময়ের সাক্ষী গৌতম আদানি (Gautam Adani Latest news)। যেদিন মার্কিন গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গের (Hindenburg Research on Adani) রিপোর্ট এল, সেদিন থেকে তাঁদের শেয়ারে (Adani Group Share Falls down) আলোড়ন পড়া শুরু হয়েছে । আদানি গ্রুপের সাতটি তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার 50 শতাংশ কমেছে । রিপোর্ট আসার পর আদানি গ্রুপের বাজার মূলধন কমেছে 10 লক্ষ কোটি টাকা । 2023 সালের 24 জানুয়ারি আদানি গ্রুপের মার্কেট ক্যাপ ছিল 19.2 লক্ষ কোটি টাকা । রিপোর্ট আসার পর ঘটে গিয়েছে অনেক কিছু ৷ টাইমলাইনে দেখে নেওয়া যাক মাত্র কয়েকদিনে কী পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হল আদানিদের (Choronology of Adani Saga)৷

24-31 জানুয়ারি: মার্কিন গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ 24 জানুয়ারি আদানি গ্রুপকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে । এই রিপোর্টে (Adani vs Hindenburg) আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে শেয়ারবাজারে কারসাজি, প্রতারণা ও অর্থ পাচারের মতো অনেক গুরুতর অভিযোগ করা হয়েছে । তবে আদানি গোষ্ঠী ক্রমাগত সে সব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে এবং হিন্ডেনবার্গের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতির কথা বলছে । কিন্তু এত কিছুর পরেও আদানি এন্টারপ্রাইজ বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন করতে পারেনি । আদানি গ্রুপের তালিকাভুক্ত সাতটি কোম্পানির শেয়ারের ক্রমাগত পতন ঘটছে ।

অভিযোগ খারিজ করলেও শেয়ার পতন রুখতে পারেননি আদানি: যে দিন হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্ট প্রকাশিত হয়, সেই একই দিনে উচ্চ-মূল্যায়নের কারণে আদানি গ্রুপের শেয়ার 85% হ্রাস পায় । পরের দিন আদানি গোষ্ঠীর অন্তর্গত সংস্থাগুলির বাজার মূলধন প্রায় এক লক্ষ কোটি টাকা কমেছে । আদানি গ্রুপ হিন্ডেনবার্গ রিসার্চে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দাবি করে যে রিপোর্টটি ভিত্তিহীন । অভিযোগগুলিকে "ভিত্তিহীন জল্পনা" বলে উড়িয়ে দেওয়া হয় । তবে নিজেদের রিপোর্ট থেকে একচুল সরতে রাজি হয়নি হিন্ডেনবার্গ । এর পর আদানির শেয়ারের পতন অব্যাহত থাকে । দুদিনের দরপতনে শেয়ারটির বাজার মূলধন দাঁড়ায় 4 লক্ষ কোটি টাকা ।

বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহে এফপিও: আদানি এন্টারপ্রাইজেস বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের জন্য 20,000 কোটি টাকার এফপিও আনার ঘোষণা করেছিল । এফপিও আনাও হয় । আদানি এন্টারপ্রাইজ এফপিও প্রথম দিনে 1% সাবস্ক্রিপশন পায় । এর পরে আবু ধাবির ইন্টারন্যাশনাল হোল্ডিং আদানির সমর্থনে এফপিও-তে 400 মিলিয়ন ডলারের অবদান রাখে । এ ভাবে 31 জানুয়ারি পর্যন্ত আদানি এন্টারপ্রাইজের এফপিও সম্পূর্ণ সাবস্ক্রিপশন পেয়ে যায় ।

আরও পড়ুন: আদানি ইস্যুতে যৌথ সংসদীয় কমিটি বা আদালতের নজরদারিতে তদন্তের দাবি বিরোধীদের

1-3 ফেব্রুয়ারি: 1 ফেব্রুয়ারি ক্রেডিট সুইসের প্রাইভেট ব্যাংক আদানি বন্ডে মার্জিন লোন বন্ধ করে দেয় । ঋণদানকারী বেসরকারি ব্যাংকিং শাখা সুইস আদানি পোর্টস এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, আদানি গ্রিন এনার্জি এবং আদানি ইলেকট্রিসিটি মুম্বই দ্বারা বিক্রি করা নোটগুলির জন্য শূন্য ঋণ মূল্য (Zero Lending Value) নির্ধারণ করে ৷ একই দিনে, আদানি গ্রুপের শেয়ারে 86 বিলিয়ন ডলারের লোকসান হয় । যার কারণে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া (সেবি) তদন্ত শুরু করতে বাধ্য হয় । পরে রাতেই আদানি গ্রুপ আদানি এন্টারপ্রাইজের এফপিও বাতিল করে ।

আদানিকে পেছনে ফেরে শীর্ষ দশে মুকেশ আম্বানি: শেয়ারের ক্রমাগত পতন তাঁর নেট মূল্যের উপর প্রভাব ফেলেছিল । এক সময়ের 'ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি' গৌতম আদানি বিশ্বের শীর্ষ-10 ধনী ব্যক্তির তালিকা থেকে বাদ পড়েন । মুকেশ আম্বানি তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বীকে পিছনে ফেলে শীর্ষ-10 তালিকায় যোগ দিয়েছেন ।

2 ফেব্রুয়ারি এটি প্রকাশিত হয়েছিল যে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই) আদানি গ্রুপ কোম্পানিগুলিকে 2.6 বিলিয়ন মার্কিন ডলার ধার দিয়েছে । রিপোর্টে বলা হয় যে, এসবিআই-এর এক্সপোজারের মধ্যে তার বিদেশি ইউনিট থেকে 200 মিলিয়ন মার্কিন ডলার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে । প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ছোট ভাই লর্ড জো জনসন ব্রিটেন ভিত্তিক বিনিয়োগ সংস্থা ইলারা ক্যাপিটালের নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন যিনি বর্তমানে বন্ধ হয়ে যাওয়া আদানি এন্টারপ্রাইজেস এফপিও-এর সঙ্গে যুক্ত । মুম্বইয়ে গৌতম আদানির তিনটি মেগা প্রকল্প স্ক্যানারের আওতায় এসেছে ।

3 ফেব্রুয়ারি এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিং বজায় রেখে আদানি পোর্টস এবং আদানি ইলেকট্রিসিটির দৃষ্টিভঙ্গি স্থিতিশীল থেকে নেতিবাচক-এ পরিবর্তিত হয়েছে । এই দিন থেকে কার্যকর, আদানি এন্টারপ্রাইজ-সহ তিনটি আদানি গোষ্ঠীর সংস্থা ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (এনএসই) স্বল্পমেয়াদী অতিরিক্ত মনিটরিং ব্যবস্থা (ASM) কাঠামোর অধীনে এসেছে । এলআইসি প্রকাশ করেছে যে, তাদের আদানি এন্টারপ্রাইজে 4.23%, আদানি পোর্টে 9.14% এবং আদানি টোটাল গ্যাসে 5.96% শেয়ার রয়েছে ৷

বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করেছেন নির্মলা: কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ভারতকে একটি 'খুব ভালো নিয়ন্ত্রিত আর্থিক বাজার' বলে বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করেছেন । তাঁর কথায়, বিনিয়োগকারীদের আস্থা আগেও ছিল, এখনও থাকবে । আদানি গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ আদানি এন্টারপ্রাইজ-সহ 10টি কোম্পানি থেকে 110 বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি মুছে ফেলা হয়েছে ।

নয়াদিল্লি, 5 জানুয়ারি: আকাশচুম্বী অবস্থান থেকে সরাসরি ভূপতিত ৷ এমনই সময়ের সাক্ষী গৌতম আদানি (Gautam Adani Latest news)। যেদিন মার্কিন গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গের (Hindenburg Research on Adani) রিপোর্ট এল, সেদিন থেকে তাঁদের শেয়ারে (Adani Group Share Falls down) আলোড়ন পড়া শুরু হয়েছে । আদানি গ্রুপের সাতটি তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার 50 শতাংশ কমেছে । রিপোর্ট আসার পর আদানি গ্রুপের বাজার মূলধন কমেছে 10 লক্ষ কোটি টাকা । 2023 সালের 24 জানুয়ারি আদানি গ্রুপের মার্কেট ক্যাপ ছিল 19.2 লক্ষ কোটি টাকা । রিপোর্ট আসার পর ঘটে গিয়েছে অনেক কিছু ৷ টাইমলাইনে দেখে নেওয়া যাক মাত্র কয়েকদিনে কী পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যেতে হল আদানিদের (Choronology of Adani Saga)৷

24-31 জানুয়ারি: মার্কিন গবেষণা সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চ 24 জানুয়ারি আদানি গ্রুপকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে । এই রিপোর্টে (Adani vs Hindenburg) আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে শেয়ারবাজারে কারসাজি, প্রতারণা ও অর্থ পাচারের মতো অনেক গুরুতর অভিযোগ করা হয়েছে । তবে আদানি গোষ্ঠী ক্রমাগত সে সব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে এবং হিন্ডেনবার্গের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তুতির কথা বলছে । কিন্তু এত কিছুর পরেও আদানি এন্টারপ্রাইজ বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন করতে পারেনি । আদানি গ্রুপের তালিকাভুক্ত সাতটি কোম্পানির শেয়ারের ক্রমাগত পতন ঘটছে ।

অভিযোগ খারিজ করলেও শেয়ার পতন রুখতে পারেননি আদানি: যে দিন হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্ট প্রকাশিত হয়, সেই একই দিনে উচ্চ-মূল্যায়নের কারণে আদানি গ্রুপের শেয়ার 85% হ্রাস পায় । পরের দিন আদানি গোষ্ঠীর অন্তর্গত সংস্থাগুলির বাজার মূলধন প্রায় এক লক্ষ কোটি টাকা কমেছে । আদানি গ্রুপ হিন্ডেনবার্গ রিসার্চে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দাবি করে যে রিপোর্টটি ভিত্তিহীন । অভিযোগগুলিকে "ভিত্তিহীন জল্পনা" বলে উড়িয়ে দেওয়া হয় । তবে নিজেদের রিপোর্ট থেকে একচুল সরতে রাজি হয়নি হিন্ডেনবার্গ । এর পর আদানির শেয়ারের পতন অব্যাহত থাকে । দুদিনের দরপতনে শেয়ারটির বাজার মূলধন দাঁড়ায় 4 লক্ষ কোটি টাকা ।

বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহে এফপিও: আদানি এন্টারপ্রাইজেস বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহের জন্য 20,000 কোটি টাকার এফপিও আনার ঘোষণা করেছিল । এফপিও আনাও হয় । আদানি এন্টারপ্রাইজ এফপিও প্রথম দিনে 1% সাবস্ক্রিপশন পায় । এর পরে আবু ধাবির ইন্টারন্যাশনাল হোল্ডিং আদানির সমর্থনে এফপিও-তে 400 মিলিয়ন ডলারের অবদান রাখে । এ ভাবে 31 জানুয়ারি পর্যন্ত আদানি এন্টারপ্রাইজের এফপিও সম্পূর্ণ সাবস্ক্রিপশন পেয়ে যায় ।

আরও পড়ুন: আদানি ইস্যুতে যৌথ সংসদীয় কমিটি বা আদালতের নজরদারিতে তদন্তের দাবি বিরোধীদের

1-3 ফেব্রুয়ারি: 1 ফেব্রুয়ারি ক্রেডিট সুইসের প্রাইভেট ব্যাংক আদানি বন্ডে মার্জিন লোন বন্ধ করে দেয় । ঋণদানকারী বেসরকারি ব্যাংকিং শাখা সুইস আদানি পোর্টস এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, আদানি গ্রিন এনার্জি এবং আদানি ইলেকট্রিসিটি মুম্বই দ্বারা বিক্রি করা নোটগুলির জন্য শূন্য ঋণ মূল্য (Zero Lending Value) নির্ধারণ করে ৷ একই দিনে, আদানি গ্রুপের শেয়ারে 86 বিলিয়ন ডলারের লোকসান হয় । যার কারণে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড অফ ইন্ডিয়া (সেবি) তদন্ত শুরু করতে বাধ্য হয় । পরে রাতেই আদানি গ্রুপ আদানি এন্টারপ্রাইজের এফপিও বাতিল করে ।

আদানিকে পেছনে ফেরে শীর্ষ দশে মুকেশ আম্বানি: শেয়ারের ক্রমাগত পতন তাঁর নেট মূল্যের উপর প্রভাব ফেলেছিল । এক সময়ের 'ভারতের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি' গৌতম আদানি বিশ্বের শীর্ষ-10 ধনী ব্যক্তির তালিকা থেকে বাদ পড়েন । মুকেশ আম্বানি তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বীকে পিছনে ফেলে শীর্ষ-10 তালিকায় যোগ দিয়েছেন ।

2 ফেব্রুয়ারি এটি প্রকাশিত হয়েছিল যে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই) আদানি গ্রুপ কোম্পানিগুলিকে 2.6 বিলিয়ন মার্কিন ডলার ধার দিয়েছে । রিপোর্টে বলা হয় যে, এসবিআই-এর এক্সপোজারের মধ্যে তার বিদেশি ইউনিট থেকে 200 মিলিয়ন মার্কিন ডলার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে । প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ছোট ভাই লর্ড জো জনসন ব্রিটেন ভিত্তিক বিনিয়োগ সংস্থা ইলারা ক্যাপিটালের নন-এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন যিনি বর্তমানে বন্ধ হয়ে যাওয়া আদানি এন্টারপ্রাইজেস এফপিও-এর সঙ্গে যুক্ত । মুম্বইয়ে গৌতম আদানির তিনটি মেগা প্রকল্প স্ক্যানারের আওতায় এসেছে ।

3 ফেব্রুয়ারি এস অ্যান্ড পি গ্লোবাল রেটিং বজায় রেখে আদানি পোর্টস এবং আদানি ইলেকট্রিসিটির দৃষ্টিভঙ্গি স্থিতিশীল থেকে নেতিবাচক-এ পরিবর্তিত হয়েছে । এই দিন থেকে কার্যকর, আদানি এন্টারপ্রাইজ-সহ তিনটি আদানি গোষ্ঠীর সংস্থা ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের (এনএসই) স্বল্পমেয়াদী অতিরিক্ত মনিটরিং ব্যবস্থা (ASM) কাঠামোর অধীনে এসেছে । এলআইসি প্রকাশ করেছে যে, তাদের আদানি এন্টারপ্রাইজে 4.23%, আদানি পোর্টে 9.14% এবং আদানি টোটাল গ্যাসে 5.96% শেয়ার রয়েছে ৷

বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করেছেন নির্মলা: কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ভারতকে একটি 'খুব ভালো নিয়ন্ত্রিত আর্থিক বাজার' বলে বিনিয়োগকারীদের আশ্বস্ত করেছেন । তাঁর কথায়, বিনিয়োগকারীদের আস্থা আগেও ছিল, এখনও থাকবে । আদানি গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ আদানি এন্টারপ্রাইজ-সহ 10টি কোম্পানি থেকে 110 বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি মুছে ফেলা হয়েছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.