ETV Bharat / bharat

"সন্ত্রাসমুক্ত পরিবেশ চাই", ইমরানকে বার্তা মোদির - delhi

লোকসভায় অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য নরেন্দ্র মোদিকে সরাসরি ফোন করে অভিনন্দন জানালেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ।

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : May 26, 2019, 5:13 PM IST

Updated : May 26, 2019, 7:47 PM IST

ইসলামাবাদ, 26 মে : কূটনৈতিক বন্ধনের বরফ গলল !

লোকসভা ভোটে বিপুল জয়ের পর শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন, করেছিলেন টুইট । এবার ফোন এল । ফোন করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান । কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিচয় দিলেন নরেন্দ্র মোদিও । কথা হল দুই রাষ্ট্রনেতার ।

আজকের ফোন ছিল নেহাতই সৌজন্যমূলক । কিন্তু, স্বাভাবিকভাবেই দুই রাষ্ট্রনেতার কথায় উঠে এল একাধিক প্রসঙ্গ । এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবশ্যই সন্ত্রাসবাদ । প্রতিবেশী দুই দেশ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এই ইশুতে কাজ করার বিষয়েও আলোচনা হয় । ইমরানের সুরে সুর মিলিয়ে, হিংসামুক্ত পরিবেশ গড়ার কথা বলেন মোদিও । পাশাপাশি, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তানের সমর্থনের কথাও বলেন মোদি । তাঁর কথায়, '' দুই দেশেই শান্তি বজায় রাখা জরুরি । তবেই উন্নয়নের চরমসীমায় পৌঁছানো যাবে ।''

2014 সালে নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে একাধিক পদক্ষেপ করেছেন । প্রথমে নওয়াজ শরিফ, পরবর্তী সময়ে ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর সেই সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন মোদি । কিন্তু, বার বার ভারতের মাটিতে জঙ্গি হামলায় ইসলামাবাদ-দিল্লি সম্পর্কে ভাটা পড়তে শুরু করে । সাম্প্রতিক সময়ে ভারতীয় বায়ুসেনা পাকিস্তানের মাটিতে অভিযান চালানোর পর পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে । এরই মধ্যে মোদির ফের ক্ষমতায় আসা নিয়ে মুখ খোলেন ইমরান । যা নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক ।

ইমরান কুর্সিতে বসার পরে দিল্লি ভেবেছিল, আলোচনার পথ সুগম হবে । কারণ ইমরানের দিকেই রয়েছে পাকিস্তানি সেনার সমর্থন । একই ভাবে, মোদিই যে-হেতু নিজের দল ও প্রশাসনের নিউক্লিয়াস, তাই হয়তো তাঁর ‘দক্ষিণপন্থী’ BJP সরকারের সঙ্গে কাশ্মীর বিষয়ক আলোচনা চালানো অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক বলে মনে করেছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ।

কূটনৈতিক সমালোচকদের মতে, দু'দেশের মধ্যে আলোচনার পরিস্থিতি তৈরি হলেও বাস্তব কিন্তু তার থেকে অনেকটাই দূরে । সন্ত্রাসবাদ-সহ একাধিক কারণে আলোচনা ভেস্তে গেছে একাধিকবার । মোদি দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ইমরানের টুইট বা আজকের ফোন নতুন সমীকরণের ইঙ্গিত বলেই মনে করা হচ্ছে । আগামী দিনে গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র দিয়ে কূটনৈতিক জল কী ভাবে বয়ে যায় সেটাই বড় প্রশ্ন ।

ইসলামাবাদ, 26 মে : কূটনৈতিক বন্ধনের বরফ গলল !

লোকসভা ভোটে বিপুল জয়ের পর শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন, করেছিলেন টুইট । এবার ফোন এল । ফোন করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান । কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিচয় দিলেন নরেন্দ্র মোদিও । কথা হল দুই রাষ্ট্রনেতার ।

আজকের ফোন ছিল নেহাতই সৌজন্যমূলক । কিন্তু, স্বাভাবিকভাবেই দুই রাষ্ট্রনেতার কথায় উঠে এল একাধিক প্রসঙ্গ । এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবশ্যই সন্ত্রাসবাদ । প্রতিবেশী দুই দেশ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এই ইশুতে কাজ করার বিষয়েও আলোচনা হয় । ইমরানের সুরে সুর মিলিয়ে, হিংসামুক্ত পরিবেশ গড়ার কথা বলেন মোদিও । পাশাপাশি, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তানের সমর্থনের কথাও বলেন মোদি । তাঁর কথায়, '' দুই দেশেই শান্তি বজায় রাখা জরুরি । তবেই উন্নয়নের চরমসীমায় পৌঁছানো যাবে ।''

2014 সালে নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর থেকে ইসলামাবাদের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে একাধিক পদক্ষেপ করেছেন । প্রথমে নওয়াজ শরিফ, পরবর্তী সময়ে ইমরান খান প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর সেই সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন মোদি । কিন্তু, বার বার ভারতের মাটিতে জঙ্গি হামলায় ইসলামাবাদ-দিল্লি সম্পর্কে ভাটা পড়তে শুরু করে । সাম্প্রতিক সময়ে ভারতীয় বায়ুসেনা পাকিস্তানের মাটিতে অভিযান চালানোর পর পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে । এরই মধ্যে মোদির ফের ক্ষমতায় আসা নিয়ে মুখ খোলেন ইমরান । যা নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক ।

ইমরান কুর্সিতে বসার পরে দিল্লি ভেবেছিল, আলোচনার পথ সুগম হবে । কারণ ইমরানের দিকেই রয়েছে পাকিস্তানি সেনার সমর্থন । একই ভাবে, মোদিই যে-হেতু নিজের দল ও প্রশাসনের নিউক্লিয়াস, তাই হয়তো তাঁর ‘দক্ষিণপন্থী’ BJP সরকারের সঙ্গে কাশ্মীর বিষয়ক আলোচনা চালানো অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক বলে মনে করেছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ।

কূটনৈতিক সমালোচকদের মতে, দু'দেশের মধ্যে আলোচনার পরিস্থিতি তৈরি হলেও বাস্তব কিন্তু তার থেকে অনেকটাই দূরে । সন্ত্রাসবাদ-সহ একাধিক কারণে আলোচনা ভেস্তে গেছে একাধিকবার । মোদি দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ইমরানের টুইট বা আজকের ফোন নতুন সমীকরণের ইঙ্গিত বলেই মনে করা হচ্ছে । আগামী দিনে গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র দিয়ে কূটনৈতিক জল কী ভাবে বয়ে যায় সেটাই বড় প্রশ্ন ।

Mumbai, May 26 (ANI): John Bailey, president of the Academy of Motion Picture Arts and Sciences, on Saturday encouraged the idea of representation of Indian cinema in new Academy museum in Los Angeles. He also stated that opening an office in India is an "excellent idea". "We have an office in London and in New York. India is the largest film-making country in the world. India makes up to 1,800 movies a year, which is more than four numbers of times that we make (Hollywood) in the US. It's an excellent idea. Mumbai would be such a strong connection to all of South-East Asia. It makes a lot of sense," Bailey, who is in India along with his wife Carol Littleton, told media here. Also present were State Cultural Affairs and Education Minister Vinod Tawde and Principal Secretary, Cultural Affairs, Bhushan Gagrani.
Last Updated : May 26, 2019, 7:47 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.