ETV Bharat / bharat

কেরালায় মৃত বেড়ে 68, পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কর্নাটকে অমিত শাহ

আজ সার্বিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কর্নাটকে যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ৷ তিনি হেলিকপ্টারে চেপে কর্নাটকের বেলাগাভি জেলার বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন ৷ কর্নাটকের এই জেলা বন্যায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৷ অন্যদিকে, আজ নিজের লোকসভা কেন্দ্র ওয়ানাদে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যান কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি ৷ বিগত তিনদিনে ধসের জেরে ওয়ানাদ ও মালাপ্পুরমে অনেক মানুষ আটকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে ৷

পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কর্নাটকে যাচ্ছেন অমিত শাহ
author img

By

Published : Aug 11, 2019, 2:24 PM IST

Updated : Aug 11, 2019, 10:43 PM IST

দিল্লি, 11 অগাস্ট : বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে মহারাষ্ট্র , কেরালা ও কর্নাটকে ৷ গত এক সপ্তাহে বন্যায় ওই তিন রাজ্যে মৃতের সংখ্যা 100-রও বেশি ৷ ঘর ছাড়া হয়েছেন প্রায় কয়েক লাখ মানুষ ৷ টানা বৃষ্টি ও ধসে কেরালায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৬৮। ত্রাণশিবিরে রয়েছেন ২.৬১ লাখ মানুষ। কেরালার বন্যা ও ধসে শুধুমাত্র মালাপ্পুরমে ১৮ জন, কোঝিকোড়েতে ১৫ জন ও ওয়ানাডে ১০ জন প্রাণ হারিয়েছেন। তবে ধসের কারণে উদ্ধারের কাজ থমকে যাওয়ায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বৃষ্টি কিছুটা কমলেও প্রবল ঝুঁকির মুখে রয়েছে ওয়ানাড, কন্নুর ও কাসারগোড়।

কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন রাজ্যে দুর্গতদের উদ্ধারের জন্য সেনা ডেকেছেন ৷ গতকাল কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা জানিয়েছিলেন, কর্নাটকে বন্যার জন্য প্রায় 2 লাখ দুর্গতকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং এখনও পর্যন্ত কমপক্ষে 30 জনের মৃত্যু হয়েছে ৷ মহারাষ্ট্রেও মৃতের সংখ্যা প্রায় 30 ৷ 6 দিন ধরে মহারাষ্ট্রের কোলাপুরে উদ্ধারকাজ চলছে ৷

  • গতকাল কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা জানিয়েছিলেন, কর্নাটকে এখনও পর্যন্ত 100টি গ্রাম ও 17টি জেলা বন্যায় বিপর্যস্ত ৷ প্রবল বৃষ্টিতে উত্তর কর্নাটকে 6 হাজার কোটি টাকারও বেশি ক্ষতি হয়েছে ৷
  • আজ সার্বিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কর্নাটকে যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ৷ তিনি হেলিকপ্টারে চেপে কর্নাটকের বেলাগাভি জেলার বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন ৷ কর্নাটকের এই জেলা বন্যায় সবচেয় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৷

এই সংক্রান্ত আরও পড়ুন : কেরালায় মৃত বেড়ে 42, বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কর্নাটকে নির্মলা

  • ভারী বৃষ্টিতে 15 অগাস্ট পর্যন্ত কর্নাটকে স্কুল, কলেজ ও সমস্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করার নির্দেশিকা জারি হয়েছে ৷ বিপর্যস্ত হয়েছে ট্রেন পরিষেবা ৷ কর্নাটকের কারওয়ার এলাকায় ধস নামায় গতকাল কনকান লাইনের রেল পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ৷
  • আজ দুপুর 12টার পর থেকে কেরালার কোচি বিমানবন্দরে স্বাভাবিক হতে পারে বিমান পরিষেবা ৷ বিগত তিনদিনে এই রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে 60 ৷ 1 লাখ 66 হাজার দুর্গতকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ৷ উল্লেখ্য, গতবছর কেরালায় শতাব্দীর সবচেয়ে বিধ্বংসী বন্যা হয়েছিল ৷ কেরালার তিনটি জেলায় (ওয়ানাদ, কান্নুর ও কাসারগোদ) রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে ৷ 6 জেলায় কমলা সর্তকতা জারি করা হয়েছে ৷
  • আজ নিজের লোকসভা কেন্দ্র ওয়ানাদে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যাবেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি ৷ বিগত তিনদিনে ধসের জেরে ওয়ানাদ ও মালাপ্পুরামে অনেক মানুষ আটকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে ৷

এই সংক্রান্ত আরও পড়ুন : ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস ; জটিল 3 রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি

  • মহারাষ্ট্রে প্রায় চার লাখের বেশি মানুষ বাসস্থান ছাড়া হয়েছেন ৷ সূত্রের খবর, কর্নাটকের কৃষ্ণা নদীর আলমাটি বাঁধ থেকে পাঁচ লাখ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে ৷ ফলে পশ্চিম মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ৷
  • গতকাল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলেন, "প্রয়োজনের দ্বিগুণ বৃষ্টি হয়েছে ৷ 2005 সালে মহারাষ্ট্র ব্যাপক বন্যার সাক্ষী ছিল ৷ "
  • মুম্বই-বেঙ্গালুরুর 4 নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ ৷ মুম্বই থেকে যে গাড়িগুলি কর্নাটকে যাচ্ছে সেগুলিকে সোলাপুর রুট দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে ৷

দিল্লি, 11 অগাস্ট : বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে মহারাষ্ট্র , কেরালা ও কর্নাটকে ৷ গত এক সপ্তাহে বন্যায় ওই তিন রাজ্যে মৃতের সংখ্যা 100-রও বেশি ৷ ঘর ছাড়া হয়েছেন প্রায় কয়েক লাখ মানুষ ৷ টানা বৃষ্টি ও ধসে কেরালায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৬৮। ত্রাণশিবিরে রয়েছেন ২.৬১ লাখ মানুষ। কেরালার বন্যা ও ধসে শুধুমাত্র মালাপ্পুরমে ১৮ জন, কোঝিকোড়েতে ১৫ জন ও ওয়ানাডে ১০ জন প্রাণ হারিয়েছেন। তবে ধসের কারণে উদ্ধারের কাজ থমকে যাওয়ায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বৃষ্টি কিছুটা কমলেও প্রবল ঝুঁকির মুখে রয়েছে ওয়ানাড, কন্নুর ও কাসারগোড়।

কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন রাজ্যে দুর্গতদের উদ্ধারের জন্য সেনা ডেকেছেন ৷ গতকাল কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা জানিয়েছিলেন, কর্নাটকে বন্যার জন্য প্রায় 2 লাখ দুর্গতকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং এখনও পর্যন্ত কমপক্ষে 30 জনের মৃত্যু হয়েছে ৷ মহারাষ্ট্রেও মৃতের সংখ্যা প্রায় 30 ৷ 6 দিন ধরে মহারাষ্ট্রের কোলাপুরে উদ্ধারকাজ চলছে ৷

  • গতকাল কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বি এস ইয়েদুরাপ্পা জানিয়েছিলেন, কর্নাটকে এখনও পর্যন্ত 100টি গ্রাম ও 17টি জেলা বন্যায় বিপর্যস্ত ৷ প্রবল বৃষ্টিতে উত্তর কর্নাটকে 6 হাজার কোটি টাকারও বেশি ক্ষতি হয়েছে ৷
  • আজ সার্বিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কর্নাটকে যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ৷ তিনি হেলিকপ্টারে চেপে কর্নাটকের বেলাগাভি জেলার বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেন ৷ কর্নাটকের এই জেলা বন্যায় সবচেয় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৷

এই সংক্রান্ত আরও পড়ুন : কেরালায় মৃত বেড়ে 42, বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কর্নাটকে নির্মলা

  • ভারী বৃষ্টিতে 15 অগাস্ট পর্যন্ত কর্নাটকে স্কুল, কলেজ ও সমস্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করার নির্দেশিকা জারি হয়েছে ৷ বিপর্যস্ত হয়েছে ট্রেন পরিষেবা ৷ কর্নাটকের কারওয়ার এলাকায় ধস নামায় গতকাল কনকান লাইনের রেল পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ৷
  • আজ দুপুর 12টার পর থেকে কেরালার কোচি বিমানবন্দরে স্বাভাবিক হতে পারে বিমান পরিষেবা ৷ বিগত তিনদিনে এই রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে 60 ৷ 1 লাখ 66 হাজার দুর্গতকে অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ৷ উল্লেখ্য, গতবছর কেরালায় শতাব্দীর সবচেয়ে বিধ্বংসী বন্যা হয়েছিল ৷ কেরালার তিনটি জেলায় (ওয়ানাদ, কান্নুর ও কাসারগোদ) রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে ৷ 6 জেলায় কমলা সর্তকতা জারি করা হয়েছে ৷
  • আজ নিজের লোকসভা কেন্দ্র ওয়ানাদে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে যাবেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধি ৷ বিগত তিনদিনে ধসের জেরে ওয়ানাদ ও মালাপ্পুরামে অনেক মানুষ আটকে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে ৷

এই সংক্রান্ত আরও পড়ুন : ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস ; জটিল 3 রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি

  • মহারাষ্ট্রে প্রায় চার লাখের বেশি মানুষ বাসস্থান ছাড়া হয়েছেন ৷ সূত্রের খবর, কর্নাটকের কৃষ্ণা নদীর আলমাটি বাঁধ থেকে পাঁচ লাখ কিউসেক জল ছাড়া হয়েছে ৷ ফলে পশ্চিম মহারাষ্ট্রের পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ৷
  • গতকাল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ বলেন, "প্রয়োজনের দ্বিগুণ বৃষ্টি হয়েছে ৷ 2005 সালে মহারাষ্ট্র ব্যাপক বন্যার সাক্ষী ছিল ৷ "
  • মুম্বই-বেঙ্গালুরুর 4 নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ ৷ মুম্বই থেকে যে গাড়িগুলি কর্নাটকে যাচ্ছে সেগুলিকে সোলাপুর রুট দিয়ে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে ৷
Dehradun (Uttarakhand), Aug 11 (ANI): The festival of 'Raksha Bandhan' is approaching soon to celebrate the bond of a brother and sister. A group of women in Uttarakhand's Dehradun under the campaign of 'Nation First' have made 'rakhis' for jawans of Indian Army. They have also made 'rakhis' for Prime Minister Narendra Modi, Uttar Pradesh Chief Minister Yogi Adityanath, President Ram Nath Kovind and other high officials of the nation. These handmade 'rakhis' by the women of Ajivika Education will adorn the wrists of men serving on the borders on the day of 'Raksha Bandhan'. The nation will celebrate festival of 'rakhi' on August 15 this year. While speaking to ANI, Teacher of Ajivika Education Seema Bisht said, "We make 'rakhi' for jawans. This is the second year of our nation first campaign in which we are making 'rakhi' for them. It is really a matter of happiness that Independence Day and 'rakhi' are on the same day." "Our theme of 'rakhi' is 'tiranga' (tricolour) and as Article 370 has been recently scrapped in Jammu and Kashmir so, we have made 'rakhi' for our Prime Minister Narendra Modi, Uttar Pradesh Chief Minister Yogi Adityanath, President Ram Nath Kovind and other high officials," she added.
Last Updated : Aug 11, 2019, 10:43 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.