আলো ঝলমলে মহাশ্মশান, এখানে 4 রূপে পূজিত হন কালী
Published : 2 hours ago
চন্দননগরের আলোকসজ্জা ও থিমশিল্পীদের নিখুঁত কাজে কালীপুজোয় সেজে উঠেছে বাঁকুড়ার বিখ্যাত লক্ষ্যাতড়া মহাশ্মশান । 'শ্মশান' কথাটা মনের মধ্যে একটা ভয় সৃষ্টি করলেও, কালীপুজোতে লক্ষ্যাতড়া মহাশ্মশান এমনভাবে সেজে ওঠে যে, অনেক দূরদূরান্ত থেকে মানুষ এখানে ঠাকুর দেখতে আসেন ৷ তবে এই মহাশ্মশানে কবে থেকে কালীপুজো হয়ে আসছে তা নিয়ে কোনও স্পষ্ট ধারণা নেই ৷ মা কালী এখানে চারটি রূপে পূজিত হন ৷ ভবতারিণী, কর্কেট কালী, মা ভৈরবী ও মা তারা ৷ শ্মশান চত্বরেই রয়েছে আলাদা আলাদা চারটি মন্দির ৷ প্রতি মন্দিরেই আলাদা করে ঘট পেতে দীপান্বিতা অমাবস্যায় পুজো হয় ৷ এই বছরের পুজোর বাজেট 35 লক্ষ টাকা ।
এই বিষয়ে লক্ষ্যাতড়া মহাশ্মশান কমিটির সম্পাদক অভিজিৎ দত্ত জানান, প্রতি বছরই দর্শনার্থীদের কথা মাথায় রেখে নতুন নতুন থিমে সাজানো হয় মন্দির ৷ এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি ৷ শ্মশান চত্বরজুড়ে বসেছে মেলা ৷ পুজোর আগের দিন থেকে মন্দির প্রাঙ্গণে ভিড় জমিয়েছেন দর্শনার্থীদের ৷