জুনিয়র চিকিৎসকদের ডাকা এই নাগরিক মিছিলে পা মেলান অভিনেত্রী দেবলীনা দত্ত, চৈতি ঘোষাল, জয়দীপ কুণ্ডু । এছাড়াও ছিলেন শিক্ষাবিদ মীরাতুন নাহার । তিনি বলেন, ‘‘আমি অবাক হচ্ছি রাজ্যের প্রধানের ভূমিকা দেখে । আমি বিচার নিয়ে উৎকণ্ঠায় নেই । কিন্তু আমার প্রশ্ন হচ্ছে হত্যা হল কেন ? এর দায় নিতে হবে রাজ্যের প্রধানকে । সেই জন্যই আমার মিছিলে হাঁটা ।’’
বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা ধাক্কা খাচ্ছে ! দাবি জুনিয়র চিকিৎসকদের
Published : Nov 9, 2024, 3:25 PM IST
|Updated : Nov 9, 2024, 6:54 PM IST
আরজি করের ভয়ঙ্কর ঘটনার পর কেটে গিয়েছে তিন মাস। ঘটনার তিন মাস পূর্তিতে আরও ব্যাপক আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে। তৈরি হয়েছে দ্রোহের গ্যালারি। তাতে এই দীর্ঘ আন্দোলনের খণ্ডচিত্র তুলে ধরেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। শনিবার সকাল 10টা থেকে রাজ্যের প্রত্যেকটি মেডিক্যাল কলেজে প্রদর্শিত হচ্ছে দ্রোহের গ্যালারি । তাছাড়া আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে আয়োজন করা হয়েছে একটি রক্তদান শিবিরের। পাশাপাশি ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের তরফে কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মহামিছিলেরও ডাক দেওয়া হয়েছে। দুপুর থেকেই ভিড় জমতে শুরু করেছে কলেজ স্ট্রিটে। অগস্ট মাসের 8 তারিখ গভীর রাতে নিজের কর্মস্থলে নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও খুন হতে হয়েছিল চিকিৎসক ছাত্রীকে । যাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছিল পরের দিন অর্থাৎ 9 অগস্ট আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার রুমে। তারপর থেকেই তরুণী চিকিৎসকের নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ন্যায় বিচারের দাবিতে আন্দোলন চলছে জুনিয়র চিকিৎসকদের ।
LIVE FEED
মিছিলে পা মেলালেন দেবলীনা-চৈতি-মীরাতুন
রেফারেল ব্যবস্থা চালু হলেও রোগী হয়রানি...
দেবাশিস বলেন, ‘‘চোখে ধুলো পড়ানোর মত রেফারেল ব্যবস্থা চালু হয়েছে । আমরা যা বলেছিলাম তার কিছুই হয়নি । আমাদের ধারণা আমাদের দাবিগুলি তাড়াতাড়ি করে ধামাচাপা দেওয়া চেষ্টা চলছে ।’’
বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা ধাক্কা খাচ্ছে !
জুনিয়র চিকিৎসক দেবাশিস হালদার বলেন, ‘‘সবাই ভাবছেন আমাদের আন্দোলনের ঝাঁঝ কমছে । কিন্তু ঝাঁঝ যে কমেনি, সেটা সিবিআই-রাজ্য সরকার সবার মাথায় যেন থাকে । বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা বারবার ধাক্কা খাচ্ছে ।’’
জুনিয়র ডাক্তার ফ্রন্টের জনসভা
বিদ্যাসাগর উদ্যানের সামনে থেকে শুরু হয়ে এমজি রোড হয়ে নাগরিক মিছিল পৌঁছল রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতে পৌঁছল মিছিল ৷ রয়েছেন প্রায় দু’হাজার লোক ৷
বিচারের দাবিতে রাস্তাতেই থাকবেন, দাবি স্নিগ্ধার
বিচার চেয়ে অনশন করে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন জুনিয়র চিকিৎসক স্নিগ্ধা হাজরা । এদিনের মিছিলে তিনিও পা মেলান। সংবাদমাধ্যমে তাঁর প্রতিক্রিয়া, "আমাদের প্রায় কোনও দাবিই মেনে নেওয়া হয়নি। মূল দাবি ছিল অভয়ার বিচার। সেই বিচারও হয়নি । আমাদের প্রাপ্তির ভাণ্ডার সত্যি বলতে কার্যত শূন্য। তবে যতক্ষণ না দাবি পূরণ হচ্ছে ততক্ষণ রাস্তাতেই থাকব। "
স্লোগানের শহর
জুনিয়র চিকিৎসকদের মিছিল ঘিরে আরও একবার স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হল শহর কলকাতা। জুনিযর চিকিৎসকদের মিছিল থেকে শোনা গেল একাধিক স্লোগান। কেউ বললেন, "অভয়া তোমার ভয় নাই। রাজপথ ছাড়ি নাই।"
আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার বার্তা
শুরু হল জুনিয়র চিকিৎসকদের মহামিছিল। সেখান থেকেই আন্দোলন চলবে বলে আবারও বার্তা দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। আন্দোলনের অন্যতম মুখ জুনিয়র চিকিৎসক দেবাশিস হালদার বলেন, "বিচার না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের লড়াই চলবে।"
শুরু হচ্ছে মহামিছিল
ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের তরফে কলেজ স্কোয়ার থেকে বিকেল তিনটের সময় নাগরিক মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে । তিনটের আগে থেকেই ভিড় জমতে শুরু করেছে কলেজ স্ট্রিটে ।
আরজি করের ভয়ঙ্কর ঘটনার পর কেটে গিয়েছে তিন মাস। ঘটনার তিন মাস পূর্তিতে আরও ব্যাপক আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে। তৈরি হয়েছে দ্রোহের গ্যালারি। তাতে এই দীর্ঘ আন্দোলনের খণ্ডচিত্র তুলে ধরেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। শনিবার সকাল 10টা থেকে রাজ্যের প্রত্যেকটি মেডিক্যাল কলেজে প্রদর্শিত হচ্ছে দ্রোহের গ্যালারি । তাছাড়া আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে আয়োজন করা হয়েছে একটি রক্তদান শিবিরের। পাশাপাশি ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের তরফে কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত মহামিছিলেরও ডাক দেওয়া হয়েছে। দুপুর থেকেই ভিড় জমতে শুরু করেছে কলেজ স্ট্রিটে। অগস্ট মাসের 8 তারিখ গভীর রাতে নিজের কর্মস্থলে নৃশংসভাবে ধর্ষণ ও খুন হতে হয়েছিল চিকিৎসক ছাত্রীকে । যাঁর দেহ উদ্ধার হয়েছিল পরের দিন অর্থাৎ 9 অগস্ট আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার রুমে। তারপর থেকেই তরুণী চিকিৎসকের নারকীয় হত্যাকাণ্ডের ন্যায় বিচারের দাবিতে আন্দোলন চলছে জুনিয়র চিকিৎসকদের ।
LIVE FEED
মিছিলে পা মেলালেন দেবলীনা-চৈতি-মীরাতুন
জুনিয়র চিকিৎসকদের ডাকা এই নাগরিক মিছিলে পা মেলান অভিনেত্রী দেবলীনা দত্ত, চৈতি ঘোষাল, জয়দীপ কুণ্ডু । এছাড়াও ছিলেন শিক্ষাবিদ মীরাতুন নাহার । তিনি বলেন, ‘‘আমি অবাক হচ্ছি রাজ্যের প্রধানের ভূমিকা দেখে । আমি বিচার নিয়ে উৎকণ্ঠায় নেই । কিন্তু আমার প্রশ্ন হচ্ছে হত্যা হল কেন ? এর দায় নিতে হবে রাজ্যের প্রধানকে । সেই জন্যই আমার মিছিলে হাঁটা ।’’
রেফারেল ব্যবস্থা চালু হলেও রোগী হয়রানি...
দেবাশিস বলেন, ‘‘চোখে ধুলো পড়ানোর মত রেফারেল ব্যবস্থা চালু হয়েছে । আমরা যা বলেছিলাম তার কিছুই হয়নি । আমাদের ধারণা আমাদের দাবিগুলি তাড়াতাড়ি করে ধামাচাপা দেওয়া চেষ্টা চলছে ।’’
বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা ধাক্কা খাচ্ছে !
জুনিয়র চিকিৎসক দেবাশিস হালদার বলেন, ‘‘সবাই ভাবছেন আমাদের আন্দোলনের ঝাঁঝ কমছে । কিন্তু ঝাঁঝ যে কমেনি, সেটা সিবিআই-রাজ্য সরকার সবার মাথায় যেন থাকে । বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা বারবার ধাক্কা খাচ্ছে ।’’
জুনিয়র ডাক্তার ফ্রন্টের জনসভা
বিদ্যাসাগর উদ্যানের সামনে থেকে শুরু হয়ে এমজি রোড হয়ে নাগরিক মিছিল পৌঁছল রানি রাসমণি অ্যাভিনিউতে পৌঁছল মিছিল ৷ রয়েছেন প্রায় দু’হাজার লোক ৷
বিচারের দাবিতে রাস্তাতেই থাকবেন, দাবি স্নিগ্ধার
বিচার চেয়ে অনশন করে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন জুনিয়র চিকিৎসক স্নিগ্ধা হাজরা । এদিনের মিছিলে তিনিও পা মেলান। সংবাদমাধ্যমে তাঁর প্রতিক্রিয়া, "আমাদের প্রায় কোনও দাবিই মেনে নেওয়া হয়নি। মূল দাবি ছিল অভয়ার বিচার। সেই বিচারও হয়নি । আমাদের প্রাপ্তির ভাণ্ডার সত্যি বলতে কার্যত শূন্য। তবে যতক্ষণ না দাবি পূরণ হচ্ছে ততক্ষণ রাস্তাতেই থাকব। "
স্লোগানের শহর
জুনিয়র চিকিৎসকদের মিছিল ঘিরে আরও একবার স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হল শহর কলকাতা। জুনিযর চিকিৎসকদের মিছিল থেকে শোনা গেল একাধিক স্লোগান। কেউ বললেন, "অভয়া তোমার ভয় নাই। রাজপথ ছাড়ি নাই।"
আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার বার্তা
শুরু হল জুনিয়র চিকিৎসকদের মহামিছিল। সেখান থেকেই আন্দোলন চলবে বলে আবারও বার্তা দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। আন্দোলনের অন্যতম মুখ জুনিয়র চিকিৎসক দেবাশিস হালদার বলেন, "বিচার না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের লড়াই চলবে।"
শুরু হচ্ছে মহামিছিল
ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্টের তরফে কলেজ স্কোয়ার থেকে বিকেল তিনটের সময় নাগরিক মিছিলের ডাক দেওয়া হয়েছে । তিনটের আগে থেকেই ভিড় জমতে শুরু করেছে কলেজ স্ট্রিটে ।