ETV Bharat / state

আরজি কর হাসপাতালের সিংহভাগ সিসিটিভি’ই অচল, দাবি লালবাজারের - Female Doctor Mysterious Death

RG Kar Medical Student Death: আরজি কর হাসপাতাল কাণ্ড নিয়ে তোলপাড় রাজ্য-রাজনীতি ৷ হাসপাতালের দ্বিতীয় বর্ষের ডাক্তারি ছাত্রীর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় খুন ও ধর্ষণের মামলা রুজু করা হয়েছে ৷ তদন্তকারীরা হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখতে গিয়ে জানতে পারেন তা বেশিরভাগই অচল ৷ কিছু সিসিটিভি ক্যামেরা থেকে ছবি একেবারে অস্পষ্ট ৷

RG Kar Medical Student Death
আরজি কর হাসপাতাল (Etv Bharat)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Aug 10, 2024, 12:51 PM IST

কলকাতা, 10 অগস্ট: আরজি কর হাসপাতালে মহিলা পড়ুয়া চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় তদন্ত নেমে হতবাক কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের বিভিন্ন জায়গায়, যে সকল সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সিংহভাগই অচল। আবার কিছু সিসিটিভি ক্যামেরা দীর্ঘদিন ধরে সার্ভিসিং না-করানোর ফলে সেগুলি থেকে ছবি একেবারে অস্পষ্ট বোঝার উপায় নেই কোন ব্যক্তি ঢুকছেন, কোন ব্যক্তি বেরোচ্ছেন।

অবশেষে গতকাল তদন্তকারীরা আরজি কর হাসপাতালের সিসিটিভি ক্যামেরা ফুটেজে দেখতে পান এক ব্যক্তিকে ৷ তাকে হাসপাতলে ঢুকতে দেখে, তার হাবভাব দেখে তদন্তকারীদের সন্দেহ হয়। এরপরেই তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করে পুলিশ। তার নাম সঞ্জয় রায়। তবে তদন্তকারীদের যে বিষয়টি ভাবাচ্ছে তা হল- শুধুমাত্র সঞ্জয় রায় এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে না। অর্থাৎ ঘটনার পর থেকই হোমিসাইড বিভাগের গোয়েন্দারা যেটা অনুমান করছিলেন, ঘটনায় একাধিক ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারে।

ইতিমধ্যেই এই ঘটনা তদন্ত নেমে তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করে সেখানকার চিকিৎসকদের সঙ্গে ফের আজ, শনিবার বৈঠকে বসবেন কলকাতা পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। ইতিমধ্যেই আজ সকালে কলকাতা পুলিশের ডিসি নর্থ অভিষেক গুপ্তা বাহিনী নিয়ে আরজি কর হাসপাতালের যেখান থেকে ওই মহিলা পড়ুয়া চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার হয়েছে সেখানে পৌঁছে যান। ফরেনসিক এক্সপার্টদের সঙ্গেও কলকাতা পুলিশের উচ্চপদ আধিকারিকদের সঙ্গে একটি বৈঠক আছে আজ বলে লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে।

লালবাজার সূত্রের খবর, গতকাল প্রথমে খুনের মামলা রুজু হয়। পরে পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ মিলিয়ে ও চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যৌন নির্যাতন চালানো হয়েছিল ওই মহিলা পড়ুয়া চিকিৎসকের সঙ্গে। পরে খুনের মামলার সঙ্গে ধর্ষণের মামলা যুক্ত করে লালবাজার।

কলকাতা, 10 অগস্ট: আরজি কর হাসপাতালে মহিলা পড়ুয়া চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় তদন্ত নেমে হতবাক কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। সংশ্লিষ্ট হাসপাতালের বিভিন্ন জায়গায়, যে সকল সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সিংহভাগই অচল। আবার কিছু সিসিটিভি ক্যামেরা দীর্ঘদিন ধরে সার্ভিসিং না-করানোর ফলে সেগুলি থেকে ছবি একেবারে অস্পষ্ট বোঝার উপায় নেই কোন ব্যক্তি ঢুকছেন, কোন ব্যক্তি বেরোচ্ছেন।

অবশেষে গতকাল তদন্তকারীরা আরজি কর হাসপাতালের সিসিটিভি ক্যামেরা ফুটেজে দেখতে পান এক ব্যক্তিকে ৷ তাকে হাসপাতলে ঢুকতে দেখে, তার হাবভাব দেখে তদন্তকারীদের সন্দেহ হয়। এরপরেই তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করে পুলিশ। তার নাম সঞ্জয় রায়। তবে তদন্তকারীদের যে বিষয়টি ভাবাচ্ছে তা হল- শুধুমাত্র সঞ্জয় রায় এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে না। অর্থাৎ ঘটনার পর থেকই হোমিসাইড বিভাগের গোয়েন্দারা যেটা অনুমান করছিলেন, ঘটনায় একাধিক ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারে।

ইতিমধ্যেই এই ঘটনা তদন্ত নেমে তথ্যপ্রমাণ জোগাড় করে সেখানকার চিকিৎসকদের সঙ্গে ফের আজ, শনিবার বৈঠকে বসবেন কলকাতা পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। ইতিমধ্যেই আজ সকালে কলকাতা পুলিশের ডিসি নর্থ অভিষেক গুপ্তা বাহিনী নিয়ে আরজি কর হাসপাতালের যেখান থেকে ওই মহিলা পড়ুয়া চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার হয়েছে সেখানে পৌঁছে যান। ফরেনসিক এক্সপার্টদের সঙ্গেও কলকাতা পুলিশের উচ্চপদ আধিকারিকদের সঙ্গে একটি বৈঠক আছে আজ বলে লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে।

লালবাজার সূত্রের খবর, গতকাল প্রথমে খুনের মামলা রুজু হয়। পরে পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণ মিলিয়ে ও চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যৌন নির্যাতন চালানো হয়েছিল ওই মহিলা পড়ুয়া চিকিৎসকের সঙ্গে। পরে খুনের মামলার সঙ্গে ধর্ষণের মামলা যুক্ত করে লালবাজার।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.