ETV Bharat / state

জাস্টিসের দাবিতে সরব কেএমসির আধিকারিক থেকে কর্মীরা; জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন দুর্ভাগ্যজনক, মন্তব্য মেয়রের - RG Kar Doctor Rape and Murder

RG Kar Doctor Rape and Murder: আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে সামিল কলকাতা পুরনিগমের কর্মী থেকে আধিকারিকরা ৷ কেউ বিশ্বকর্মা পুজোর মাধ্যমে বিচার চাইলেন ৷ কেউ আবার গাড়িতে স্টিকার সেঁটে জাস্টিস চাইছেন ৷ এদিকে মেয়র ফিরহাদ হাকিম জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়াকে মঙ্গলবার দুর্ভাগ্যজনক বলে মন্তব্য করেছেন ৷

KMC
জাস্টিসের দাবিতে সরব কেএমসির আধিকারিক থেকে কর্মীরা; জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন দুর্ভাগ্যজনক, মন্তব্য মেয়রের (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Sep 17, 2024, 9:10 PM IST

কলকাতা, 17 সেপ্টেম্বর: মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কালীঘাটে আলোচনা সেরে জুনিয়র ডাক্তাররা ফিরে গিয়েছেন স্বাস্থ্য ভবনের সামনে ধরনা মঞ্চ । এখনও অব্যাহত তাঁদের আন্দোলন ৷ সেই আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজনক বললেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম ।

জাস্টিসের দাবিতে সরব কেএমসির আধিকারিক থেকে কর্মীরা; জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন দুর্ভাগ্যজনক, মন্তব্য মেয়রের (ইটিভি ভারত)

মঙ্গলবার তিনি বলেন, ‘‘এটা দুর্ভাগ্যজনক । মুখ্যমন্ত্রী শুধু ওদের দাবি নয়, সুরক্ষার বিষয়টি অনেকটা দেখেছেন । আমার মনে হয় না আর এটা করার দরকার আছে । বিচার ব্যবস্থার উপর বিশ্বাস আছে । একজন সরকারের মাথা, তিনি যখন বলছেন, সেটাই সরকারি নির্দেশ ধরতে হয়, এটাই নিয়ম ।’’

এখানে কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠকের উদাহরণও টেনে এনেছেন ৷ তিনি বলেন, ‘‘মোদি যখন পুতিনের সঙ্গে কথা বলেন, তখন মৌখিক বলেন ৷ তার পরে লিখিত সব ধাপে ধাপে হয় । এখানেও যখন সরকারের মাথা বলেছে সেটাই নির্দেশ সেটাই মানা হবে । এটা ওরা হয়তো জানে না ৷ ছোট ছোট বাচ্চা ছেলে মেয়ে । যেটা কর্তব্য যেটা শপথ, সেটা মেনে কাজে ফেরা উচিত ।’’

KMC
কলকাতা পুরনিগমে বিশ্বকর্মা পুজোয় মেয়র ফিরহাদ হাকিম৷ (নিজস্ব চিত্র)

উল্লেখ্য, সোমবার জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে কালীঘাটের বাড়িতে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ সেখানে ডাক্তাররা পাঁচ দফা দাবি পেশ করেন ৷ তার মধ্যে বেশ কয়েকটি দাবি পূরণ হলেও এখনও কয়েকটি দাবিতে আলোচনার জায়গা রয়েছে বলে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন ৷

কিন্তু ফিরহাদ হাকিম বলছেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসের পর আমার মনে হয় না আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া উচিত হবে । গরিব মানুষ, প্রান্তিক মানুষ ভুগছেন । চিকিৎসা পাচ্ছেন না । সরকারি পরিষেবা না পেয়ে বাধ্য হয়ে বেসরকারি জায়গায় যাচ্ছেন । মনে রাখতে হবে আমরা গরিব মানুষকে পরিষেবা দিয়ে থাকি । আরজি কর হাসপাতালে ঘটনায় সুবিচার হবে । আন্দোলনকারীদের বিচার করা উচিত ।’’

বিশ্বকর্মা পুজোয় উৎসব ও প্রতিবাদ একসঙ্গে হল কলকাতা পুরনিগমে

অন্যান্য বছরের মতো এবার কলকাতা পুরনিগমে ধূমধাম করে বিশ্বকর্মা পুজো হয় ৷ বিভিন্ন বিভাগে ঘুরে পুজো দেখেন মেয়র ফিরহাদ হাকিমও ৷ কিন্তু পুজোর মধ্যেও আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে সরব হয়েছেন পুরনিগমের কর্মীরা ৷ কলকাতা কর্পোরেশন ইঞ্জিনিয়ারস অ্যান্ড লাইট অ্যাসোসিয়েশনের তরফে পৌর ইঞ্জিনিয়াররা আরজি কর-কাণ্ডের বিচারের দাবিতে ঝাঁকে ঝাঁকে কালো বেলুন নিয়ে স্লোগান তুলে মিছিল করেন পুরনিগম ভবনের ভিতরেই ৷ মেয়র গেটের সামনে সংক্ষিপ্ত সভাও করেন তাঁরা ৷

KMC
বিশ্বকর্মা পুজোয় উৎসব ও প্রতিবাদ একসঙ্গে হল কলকাতা পুরনিগমে (নিজস্ব চিত্র)

কেএমসি ইঞ্জিনিয়ারস অ্যান্ড লাইট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানস সিনহা বলেন, ‘‘সারা বাংলার একটাই দাবি আরজি করের বিচার । কলকাতা কর্পোরেশন কোনায় কোনায় পুজো হচ্ছে । শ্রমিক কর্মচারী ইঞ্জিনিয়াররা এক সঙ্গে পুজো করছেন । কিন্তু তাঁরা প্রতিবাদ করতেও ভুলে যায়নি ।’’

KMC
বিশ্বকর্মা পুজোয় উৎসব ও প্রতিবাদ একসঙ্গে হল কলকাতা পুরনিগমে (নিজস্ব চিত্র)

এই প্রসঙ্গে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘‘আরজি করের বিচার আমরা প্রত্যেকে চাই । এমন কেউ নেই যে চাই না । আমরা বিচার চাই, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই । আমার কোনও মেয়ের যাতে এই অবস্থা করার সাহস না পায় । বিচারের রায় এমন হোক, অপরাধীরা ভয় পাবে । যারা এটাকে অতিরঞ্জিত করছেন, তাঁরা আসলে আজকের দিনে একটা হুজুক করছেন ।’’ বেলুন উড়িয়ে কোনও সমস্যার সমাধান হয় না বলেও কটাক্ষ করেন তিনি ৷

বিচারের দাবি নিয়ে গাড়িতে স্টিকার এবার কর্পোরেশনের অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের

আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন কলকাতা পুরিনিগমের অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক তরুণকুমার সাঁপুই ৷ তিনি তাঁর গাড়ির কাঁচে ‘উই ডিমান্ড জাস্টিস’ লেখা স্টিকার মেরেছেন ৷ সেই গাড়ি নিয়েই মঙ্গলবার তিনি হাজির হন এক্কেবারে পুরনিগমের কেন্দ্রীয় ভবনের অভ্যন্তরে ।

KMC
বিচারের দাবি নিয়ে গাড়িতে স্টিকার এবার কর্পোরেশনের অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের৷ (নিজস্ব চিত্র)

তাঁর দাবি, ‘‘আমি আধিকারিক হলেও চিকিৎসক । হাসপাতালের ভিতর সন্তানতুল্য এক মহিলা চিকিৎসকের যে পরিণতি হয়েছে, সেটা কল্পনাতীত । আধিকারিক বলে বিচার চাওয়ার অধিকার কেউ কেড়ে নিতে পারেন না । এখনও এই ঘটনায় আমায় প্রশাসনের তরফে কেউ আপত্তি জানাননি । জানালে ‘আমরা’ উত্তর দিতে প্রস্তুত । আমরা সরাসরি আন্দোলনে যোগ না দিলেও আমরা আমাদের মতো বিচার চাইছি ।’’ বড় অংশের পুরকর্মীরা এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন ।

কলকাতা পুরনিগম সূত্রে খবর, শুধু অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক নন, স্বাস্থ্য বিভাগের চিকিৎসকদের সবার গাড়িতেই এই প্রতিবাদী স্টিকারের দেখা মিলবে । স্বাস্থ্য বিভাগের এক উচ্চপদস্থ কর্তার নির্দেশেই এমন স্টিকার 50-60টি ছাপানো হয়েছে । যেসমস্ত আধিকারিকদের গাড়ি আছে, তাঁদের বিলি করা হবে । তাঁরা প্রত্যেকেই এই ভাবে গাড়ির সামনে সেই স্টিকার লাগাবেন বলে জানা গিয়েছে ।

কলকাতা, 17 সেপ্টেম্বর: মুখ্যমন্ত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কালীঘাটে আলোচনা সেরে জুনিয়র ডাক্তাররা ফিরে গিয়েছেন স্বাস্থ্য ভবনের সামনে ধরনা মঞ্চ । এখনও অব্যাহত তাঁদের আন্দোলন ৷ সেই আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘটনাকে দুর্ভাগ্যজনক বললেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম ।

জাস্টিসের দাবিতে সরব কেএমসির আধিকারিক থেকে কর্মীরা; জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন দুর্ভাগ্যজনক, মন্তব্য মেয়রের (ইটিভি ভারত)

মঙ্গলবার তিনি বলেন, ‘‘এটা দুর্ভাগ্যজনক । মুখ্যমন্ত্রী শুধু ওদের দাবি নয়, সুরক্ষার বিষয়টি অনেকটা দেখেছেন । আমার মনে হয় না আর এটা করার দরকার আছে । বিচার ব্যবস্থার উপর বিশ্বাস আছে । একজন সরকারের মাথা, তিনি যখন বলছেন, সেটাই সরকারি নির্দেশ ধরতে হয়, এটাই নিয়ম ।’’

এখানে কলকাতার মেয়র তথা রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে বৈঠকের উদাহরণও টেনে এনেছেন ৷ তিনি বলেন, ‘‘মোদি যখন পুতিনের সঙ্গে কথা বলেন, তখন মৌখিক বলেন ৷ তার পরে লিখিত সব ধাপে ধাপে হয় । এখানেও যখন সরকারের মাথা বলেছে সেটাই নির্দেশ সেটাই মানা হবে । এটা ওরা হয়তো জানে না ৷ ছোট ছোট বাচ্চা ছেলে মেয়ে । যেটা কর্তব্য যেটা শপথ, সেটা মেনে কাজে ফেরা উচিত ।’’

KMC
কলকাতা পুরনিগমে বিশ্বকর্মা পুজোয় মেয়র ফিরহাদ হাকিম৷ (নিজস্ব চিত্র)

উল্লেখ্য, সোমবার জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে কালীঘাটের বাড়িতে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ সেখানে ডাক্তাররা পাঁচ দফা দাবি পেশ করেন ৷ তার মধ্যে বেশ কয়েকটি দাবি পূরণ হলেও এখনও কয়েকটি দাবিতে আলোচনার জায়গা রয়েছে বলে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন ৷

কিন্তু ফিরহাদ হাকিম বলছেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসের পর আমার মনে হয় না আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া উচিত হবে । গরিব মানুষ, প্রান্তিক মানুষ ভুগছেন । চিকিৎসা পাচ্ছেন না । সরকারি পরিষেবা না পেয়ে বাধ্য হয়ে বেসরকারি জায়গায় যাচ্ছেন । মনে রাখতে হবে আমরা গরিব মানুষকে পরিষেবা দিয়ে থাকি । আরজি কর হাসপাতালে ঘটনায় সুবিচার হবে । আন্দোলনকারীদের বিচার করা উচিত ।’’

বিশ্বকর্মা পুজোয় উৎসব ও প্রতিবাদ একসঙ্গে হল কলকাতা পুরনিগমে

অন্যান্য বছরের মতো এবার কলকাতা পুরনিগমে ধূমধাম করে বিশ্বকর্মা পুজো হয় ৷ বিভিন্ন বিভাগে ঘুরে পুজো দেখেন মেয়র ফিরহাদ হাকিমও ৷ কিন্তু পুজোর মধ্যেও আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে সরব হয়েছেন পুরনিগমের কর্মীরা ৷ কলকাতা কর্পোরেশন ইঞ্জিনিয়ারস অ্যান্ড লাইট অ্যাসোসিয়েশনের তরফে পৌর ইঞ্জিনিয়াররা আরজি কর-কাণ্ডের বিচারের দাবিতে ঝাঁকে ঝাঁকে কালো বেলুন নিয়ে স্লোগান তুলে মিছিল করেন পুরনিগম ভবনের ভিতরেই ৷ মেয়র গেটের সামনে সংক্ষিপ্ত সভাও করেন তাঁরা ৷

KMC
বিশ্বকর্মা পুজোয় উৎসব ও প্রতিবাদ একসঙ্গে হল কলকাতা পুরনিগমে (নিজস্ব চিত্র)

কেএমসি ইঞ্জিনিয়ারস অ্যান্ড লাইট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মানস সিনহা বলেন, ‘‘সারা বাংলার একটাই দাবি আরজি করের বিচার । কলকাতা কর্পোরেশন কোনায় কোনায় পুজো হচ্ছে । শ্রমিক কর্মচারী ইঞ্জিনিয়াররা এক সঙ্গে পুজো করছেন । কিন্তু তাঁরা প্রতিবাদ করতেও ভুলে যায়নি ।’’

KMC
বিশ্বকর্মা পুজোয় উৎসব ও প্রতিবাদ একসঙ্গে হল কলকাতা পুরনিগমে (নিজস্ব চিত্র)

এই প্রসঙ্গে কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘‘আরজি করের বিচার আমরা প্রত্যেকে চাই । এমন কেউ নেই যে চাই না । আমরা বিচার চাই, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই । আমার কোনও মেয়ের যাতে এই অবস্থা করার সাহস না পায় । বিচারের রায় এমন হোক, অপরাধীরা ভয় পাবে । যারা এটাকে অতিরঞ্জিত করছেন, তাঁরা আসলে আজকের দিনে একটা হুজুক করছেন ।’’ বেলুন উড়িয়ে কোনও সমস্যার সমাধান হয় না বলেও কটাক্ষ করেন তিনি ৷

বিচারের দাবি নিয়ে গাড়িতে স্টিকার এবার কর্পোরেশনের অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের

আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে সামিল হয়েছেন কলকাতা পুরিনিগমের অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক তরুণকুমার সাঁপুই ৷ তিনি তাঁর গাড়ির কাঁচে ‘উই ডিমান্ড জাস্টিস’ লেখা স্টিকার মেরেছেন ৷ সেই গাড়ি নিয়েই মঙ্গলবার তিনি হাজির হন এক্কেবারে পুরনিগমের কেন্দ্রীয় ভবনের অভ্যন্তরে ।

KMC
বিচারের দাবি নিয়ে গাড়িতে স্টিকার এবার কর্পোরেশনের অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের৷ (নিজস্ব চিত্র)

তাঁর দাবি, ‘‘আমি আধিকারিক হলেও চিকিৎসক । হাসপাতালের ভিতর সন্তানতুল্য এক মহিলা চিকিৎসকের যে পরিণতি হয়েছে, সেটা কল্পনাতীত । আধিকারিক বলে বিচার চাওয়ার অধিকার কেউ কেড়ে নিতে পারেন না । এখনও এই ঘটনায় আমায় প্রশাসনের তরফে কেউ আপত্তি জানাননি । জানালে ‘আমরা’ উত্তর দিতে প্রস্তুত । আমরা সরাসরি আন্দোলনে যোগ না দিলেও আমরা আমাদের মতো বিচার চাইছি ।’’ বড় অংশের পুরকর্মীরা এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন ।

কলকাতা পুরনিগম সূত্রে খবর, শুধু অতিরিক্ত মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক নন, স্বাস্থ্য বিভাগের চিকিৎসকদের সবার গাড়িতেই এই প্রতিবাদী স্টিকারের দেখা মিলবে । স্বাস্থ্য বিভাগের এক উচ্চপদস্থ কর্তার নির্দেশেই এমন স্টিকার 50-60টি ছাপানো হয়েছে । যেসমস্ত আধিকারিকদের গাড়ি আছে, তাঁদের বিলি করা হবে । তাঁরা প্রত্যেকেই এই ভাবে গাড়ির সামনে সেই স্টিকার লাগাবেন বলে জানা গিয়েছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.