ETV Bharat / sports

ভারতের আগ্রাসী ব্য়াটিংয়ের নেপথ্যে গম্ভীর! ক্ষুব্ধ গাভাসকর লিখলেন, 'পা-চাটার সেরা উদাহরণ' - SUNIL GAVASKAR

GAVASKAR SLAMS GAMBHIR BACKERS: গৌতম গম্ভীর নয়, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের বাহবা মেলা উচিত রোহিত শর্মার ৷ এমনই দাবি করে বিস্ফোরক সুনীল গাভাসকর ৷

GAVASKAR SLAMS GAMBHIR BACKERS
গৌতম গম্ভীর ও সুনীল গাভাসকর (IANS Photo)
author img

By ETV Bharat Sports Team

Published : Oct 7, 2024, 9:01 PM IST

Updated : Oct 7, 2024, 9:16 PM IST

হায়দরাবাদ, 7 অক্টোবর: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কানপুর টেস্টে ভারত যে আগ্রাসী ব্য়াটিং করেছে তার কৃতিত্ব নয়া কোচ গৌতম গম্ভীরকে দিচ্ছেন সকলে ৷ অথচ এই কৃতিত্ব প্রাপ্য অধিনায়ক রোহিত শর্মার ৷ এমনটাই দাবি করে গম্ভীর অনুরাগীদের প্রতি বেজায় চটলেন সুনীল গাভাসকর ৷ স্পোর্টসস্টারে লেখা তাঁর কলামে ঘটনাটিকে 'সর্বোচ্চ পর্যায়ের পা-চাটা' আখ্যা দিলেন কিংবদন্তি ৷

ব্র্যান্ডন ম্য়াককালামের ডাকনাম যেহেতু বাজ, তাই টেস্টে ইংল্য়ান্ডের আগ্রাসী ব্য়াটিং 'বাজবল' আখ্যা পেয়েছে ৷ সেই নামের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে ভারতের আগ্রাসী ব্যাটিংকে 'গ্যামবল' বলছেন অনেকে ৷ আর এখানেই আপত্তি গাভাসকরের ৷ স্পোর্টসস্টারের কলামে 34টি টেস্ট শতরানের মালিক লিখেছেন, "বেন স্টোকস এবং ব্র্যান্ডন ম্য়াককালামের দৌলতে ইংল্য়ান্ড ব্য়াটিং সম্পূর্ণ বদলে গিয়েছে ৷ ঠিক একইভাবে গত দু'বছরে এরকম ব্য়াটিংয়ে দলের বাকিদের উৎসাহিত করছে রোহিত শর্মা ৷ গম্ভীর তো দু'মাস হল কোচিংয়ে এসেছে ৷ তাই ব্য়াটিংয়ের এই মানসিকতার জন্য ওকে কৃতিত্ব দেওয়া পা-চেটে চলার প্রকৃত উদাহরণ ৷ গম্ভীর কখনও এমন ব্যাটিং করেনি অথচ ম্য়াককালাম পরিচিত ছিল এমন খুনে মানসিকতার জন্য ৷ তাই কৃতিত্ব যদি পেতে হয় একমাত্র রোহিতের পাওয়া উচিত ৷ অন্য কারও নয় ৷"

'বাজবল' কিংবা 'গ্য়ামবল' না-ডেকে ভারতের এই আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের জন্য নতুন নামও প্রস্তাব করেছেন 'লিটল মাস্টার' ৷ তিনি বলেন, "এই বল ওই বল ডাকার তুলনায় দলের অধিনায়কের প্রথম নাম অনুযায়ী এটাকে 'গোহিট' বলা যেতে পারে ৷ বুদ্ধিমানদের কাছে বরং সেটা বেশি গ্রহণযোগ্য হবে ৷"

উল্লেখ্য বৃষ্টির কারণে দ্বিতীয় এবং তৃতীয়দিন খেলা না-হওয়ায় চতুর্থদিন কানপুর টেস্টে সাক্ষী থাকে ভারতীয় ব্য়াটারদের বিধ্বংসী পারফরম্য়ান্সের ৷ প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ বোলারদের পিটিয়ে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম 50, 100, 150, 200, 250 রানের নজির গড়ে ভারত ৷ নিশ্চিত ড্র'য়ের দিকে এগোতে থাকা ম্যাচে প্রাণের সঞ্চার ঘটিয়ে তা সাত উইকেটে জিতে নেয় ভারত ৷ সেইসঙ্গে সিরিজে সফরকারী দলকে হোয়াইটওয়াশ করে রোহিতব্রিগেড ৷

হায়দরাবাদ, 7 অক্টোবর: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কানপুর টেস্টে ভারত যে আগ্রাসী ব্য়াটিং করেছে তার কৃতিত্ব নয়া কোচ গৌতম গম্ভীরকে দিচ্ছেন সকলে ৷ অথচ এই কৃতিত্ব প্রাপ্য অধিনায়ক রোহিত শর্মার ৷ এমনটাই দাবি করে গম্ভীর অনুরাগীদের প্রতি বেজায় চটলেন সুনীল গাভাসকর ৷ স্পোর্টসস্টারে লেখা তাঁর কলামে ঘটনাটিকে 'সর্বোচ্চ পর্যায়ের পা-চাটা' আখ্যা দিলেন কিংবদন্তি ৷

ব্র্যান্ডন ম্য়াককালামের ডাকনাম যেহেতু বাজ, তাই টেস্টে ইংল্য়ান্ডের আগ্রাসী ব্য়াটিং 'বাজবল' আখ্যা পেয়েছে ৷ সেই নামের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে ভারতের আগ্রাসী ব্যাটিংকে 'গ্যামবল' বলছেন অনেকে ৷ আর এখানেই আপত্তি গাভাসকরের ৷ স্পোর্টসস্টারের কলামে 34টি টেস্ট শতরানের মালিক লিখেছেন, "বেন স্টোকস এবং ব্র্যান্ডন ম্য়াককালামের দৌলতে ইংল্য়ান্ড ব্য়াটিং সম্পূর্ণ বদলে গিয়েছে ৷ ঠিক একইভাবে গত দু'বছরে এরকম ব্য়াটিংয়ে দলের বাকিদের উৎসাহিত করছে রোহিত শর্মা ৷ গম্ভীর তো দু'মাস হল কোচিংয়ে এসেছে ৷ তাই ব্য়াটিংয়ের এই মানসিকতার জন্য ওকে কৃতিত্ব দেওয়া পা-চেটে চলার প্রকৃত উদাহরণ ৷ গম্ভীর কখনও এমন ব্যাটিং করেনি অথচ ম্য়াককালাম পরিচিত ছিল এমন খুনে মানসিকতার জন্য ৷ তাই কৃতিত্ব যদি পেতে হয় একমাত্র রোহিতের পাওয়া উচিত ৷ অন্য কারও নয় ৷"

'বাজবল' কিংবা 'গ্য়ামবল' না-ডেকে ভারতের এই আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের জন্য নতুন নামও প্রস্তাব করেছেন 'লিটল মাস্টার' ৷ তিনি বলেন, "এই বল ওই বল ডাকার তুলনায় দলের অধিনায়কের প্রথম নাম অনুযায়ী এটাকে 'গোহিট' বলা যেতে পারে ৷ বুদ্ধিমানদের কাছে বরং সেটা বেশি গ্রহণযোগ্য হবে ৷"

উল্লেখ্য বৃষ্টির কারণে দ্বিতীয় এবং তৃতীয়দিন খেলা না-হওয়ায় চতুর্থদিন কানপুর টেস্টে সাক্ষী থাকে ভারতীয় ব্য়াটারদের বিধ্বংসী পারফরম্য়ান্সের ৷ প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ বোলারদের পিটিয়ে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে দ্রুততম 50, 100, 150, 200, 250 রানের নজির গড়ে ভারত ৷ নিশ্চিত ড্র'য়ের দিকে এগোতে থাকা ম্যাচে প্রাণের সঞ্চার ঘটিয়ে তা সাত উইকেটে জিতে নেয় ভারত ৷ সেইসঙ্গে সিরিজে সফরকারী দলকে হোয়াইটওয়াশ করে রোহিতব্রিগেড ৷

Last Updated : Oct 7, 2024, 9:16 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.