ETV Bharat / opinion

কেজরিওয়ালকে জামিন, হেমন্তের আরজি খারিজ, কারণ কী? - The Tale of Two Bails - THE TALE OF TWO BAILS

The Tale of Two Bails: গত কয়েকমাসের মধ্য়ে গ্রেফতার হন হেমন্ত সোরেন ও অরবিন্দ কেজরিওয়াল ৷ সোরেন গ্রেফতারির আগে ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন ৷ আর কেজরিওয়াল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেননি ৷ সুপ্রিম কোর্ট কেজরিওয়ালকে জামিন দিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে অংশ নেওয়ার জন্য ৷ কিন্তু হেমন্ত সোরেনের জামিনের আবেদন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে ৷ এই নিয়েই লিখেছেন ঋতিকা শর্মা ৷

The Tale of Two Bails
অরবিন্দ কেজরিওয়াল-হেমন্ত সোরেন (ইটিভি ভারত)
author img

By Ritwika Sharma

Published : May 17, 2024, 8:15 PM IST

নয়াদিল্লি, 17 মে: 2024 সালে অর্থ তছরুপের মামলায় দু’জন মুখ্যমন্ত্রী গ্রেফতার হয়েছেন ৷ একজন বর্তমান ৷ আর একজন প্রাক্তন ৷ রাঁচিতে ভারতীয় সেনার জমি বেআইনিভাবে বিক্রি ও কেনার জন্য গ্রেফতার হন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন ৷ গত 31 জানুয়ারি গ্রেফতার হওয়ার কিছুক্ষণ আগে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন হেমন্ত ৷ দিল্লির আবগারি নীতি, যা এখন বাতিল হয়ে গিয়েছে, তা তৈরির সময় দুর্নীতি করার অভিযোগে গত 21 মার্চ গ্রেফতার হন অরবিন্দ কেজরিওয়াল ৷ তবে তিনি মুখ্যমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দেননি ৷ ওই মামলায় অর্থ তছরুপ ও বৈদেশিক বিনিময় সংক্রান্ত আইন ভাঙার তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা ৷

চলতি লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে অংশ নেওয়ার জন্য সোরেন ও কেজরিওয়াল, দু’জনেই সুপ্রিম কোর্টে জামিনের আবেদন করেছিলেন ৷ জামিন বা অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ দেওয়ার জন্য ঝাড়খণ্ড ও দিল্লির হাইকোর্টে আবেদন করা হয় দু’জনের তরফে ৷ দু’টি আবেদনই খারিজ হয়ে যায় ৷ এই দুই মামলায় অনেক মিল থাকলেও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হল কেজরিওয়াল জামিন পেলেও সোরেনের কারাবাস অব্যাহত রয়েছে ৷

কেজরিওয়ালের মুক্তি কিভাবে হল ?

গত 10 মে সুপ্রিম কোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ অন্তর্বর্তী জামিনে কেজরিওয়ালের মুক্তির নির্দেশ দেয় । রাউজ অ্যাভিনিউ কোর্ট ও দিল্লি হাইকোর্টের দেওয়া নির্দেশের বিরুদ্ধে যে আবেদন সুপ্রিম কোর্টে হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতেই এই রায় দেওয়া হয়৷ কেজরিওয়ালকে জামিন দেওয়ার ক্ষেত্রে চলতি লোকসভা নির্বাচন আদালতের মনে খুব বেশি প্রভাব ফেলেছিল । সেটা আদালতের পর্যবেক্ষণে স্পষ্ট ৷ আদালত লোকসভার নির্বাচনকে এই বছরের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বলে জানায় ৷ সুপ্রিম কোর্ট আরও উল্লেখ করেছিল যে জামিন দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত বিশেষত্বগুলি বিবেচনা করেছে আদালত ৷ তাই জামিন না দেওয়া অন্যায় হবে ৷ কারণ, ফসল কাটা বা ব্যবসায়িক বিষয়গুলি দেখাশোনা করতে হবে এমন আবেদনের সঙ্গে বিষয়টি তুলনীয় নয় ৷

যেহেতু কেজরিওয়াল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির নেতা (যা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স বা ইন্ডিয়ারও অংশ), তাই লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের জন্য তাঁকে অন্তর্বর্তী জামিন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ৷ তাছাড়া সুপ্রিম কোর্ট উল্লেখ করে যে কেজরিওয়ালের কোনও অপরাধমূলক অতীত রেকর্ড নেই ৷ তাছাড়া তাঁর গ্রেফতারি বৈধতা নিয়ে চ্যালেঞ্জ হয়েছে ৷ কেজরিওয়াল 1 জুন পর্যন্ত জামিনে মুক্তি পেয়েছেন এবং 2 জুন আত্মসমর্পণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে । জামিনে তাঁকে শর্তও দেওয়া হয়েছে ৷ তিনি মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় ও দিল্লি সচিবালয়ে যেতে পারবেন না বা অফিসিয়াল ফাইলগুলিতে স্বাক্ষর করতে পারবেন না । তিনি এই মামলায় তাঁর ভূমিকা সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করবেন না, কোনও সাক্ষীর সঙ্গে যোগাযোগ করবেন না বা মামলার সঙ্গে যুক্ত কোনও অফিসিয়াল ফাইল দেখবেন না বলেও আশা করা হচ্ছে ।

সোরেনের মুক্তিতে কোন বিষয়টি বাধা হল ?

সোজা কথায়, কোনও সোজা উত্তর নেই ! আগামী 20 মে লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফায় ঝাড়খণ্ডের তিনটি কেন্দ্রে ভোট হবে । এই পটভূমিতে সোরেনের আইনজীবীদের তরফে আদালতে যুক্তি দেওয়ার সময় কেজরিওয়ালের মামলার কথা তোলা হয় ৷ দু’টো পরিস্থিতিই এক বলে দাবি করা হয় ৷ কেজরিওয়ালের জামিন আদেশে সুপ্রিম কোর্টের যুক্তিও সোরেনের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে ৷ কারণ, ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা এবং ঝাড়খণ্ডে তাঁর গুরুত্ব একই ৷

যাই হোক, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং দীপঙ্কর দত্ত, যাঁরা মাত্র কয়েক দিন আগে কেজরিওয়ালকে জামিন দিয়েছিলেন, সোরেনের ক্ষেত্রে জামিনের আরজি প্রত্যাখ্যান করেন । ইডি-কে নোটিশ জারি করলেও পরবর্তী শুনানি আগামী 20 মে হবে বলে জানিয়েছে আদালত ৷ সোরেনের আইনজীবীদের তরফে মামলার শুনানি 17 মে করার আবেদন করা হয় ৷ ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে সোরেনের জামিন মামলার শুনানির বিলম্বের কথাও বলা হয় ৷

মূলত, একজন রাজনীতিকের নির্বাচনী প্রচারে অংশগ্রহণ করার ক্ষমতা কেজরিওয়ালের মুক্তি নিশ্চিত করেছিল, কিন্তু সোরেনের ক্ষেত্রে তা হল না ৷ এই দুই ব্যক্তির মধ্যে মূল পার্থক্য হল যে কেজরিওয়াল একজন নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে রয়েছেন, সোরেন তা করেননি । সুনির্দিষ্টভাবে কেন সুপ্রিম কোর্ট সোরেনকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেয়নি, তা ব্যাখ্যা করা বা যুক্তিযুক্ত করা কঠিন । কেন সুপ্রিম কোর্ট একজন নির্বাচিত রাজনীতিবিদকে একটি মামলায় জামিন দিল, আরেকজনকে দিল না, তার উত্তর নিশ্চয় জানা যাবে ৷

ইতিমধ্যে...

বরং মজার বিষয় হল, পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট পঞ্জাবের প্রাক্তন বনমন্ত্রী সাধু সিং ধর্মসোটকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছে, যাতে তিনি লোকসভা নির্বাচনে প্রচার করতে পারেন । পাঞ্জাবের বন বিভাগে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে 2024 সালের জানুয়ারিতে ধর্মসোটকে গ্রেফতার করা হয়েছিল । বলাই বাহুল্য, ধর্মসোটের মামলায় কেজরিওয়ালকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়ার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের ওপর ভরসা করেছে হাইকোর্ট !

আরও পড়ুন:

  1. ভারতের দলত্যাগ বিরোধী আইনের দুর্ভাগ্যজনক বাস্তবতা
  2. স্বৈরাচারের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে, মুক্তির পরই বার্তা কেজরিওয়ালের
  3. বিজেপি জিতলে এক বছরের মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী হবেন অমিত শাহ, দাবি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের

নয়াদিল্লি, 17 মে: 2024 সালে অর্থ তছরুপের মামলায় দু’জন মুখ্যমন্ত্রী গ্রেফতার হয়েছেন ৷ একজন বর্তমান ৷ আর একজন প্রাক্তন ৷ রাঁচিতে ভারতীয় সেনার জমি বেআইনিভাবে বিক্রি ও কেনার জন্য গ্রেফতার হন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন ৷ গত 31 জানুয়ারি গ্রেফতার হওয়ার কিছুক্ষণ আগে মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দেন হেমন্ত ৷ দিল্লির আবগারি নীতি, যা এখন বাতিল হয়ে গিয়েছে, তা তৈরির সময় দুর্নীতি করার অভিযোগে গত 21 মার্চ গ্রেফতার হন অরবিন্দ কেজরিওয়াল ৷ তবে তিনি মুখ্যমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দেননি ৷ ওই মামলায় অর্থ তছরুপ ও বৈদেশিক বিনিময় সংক্রান্ত আইন ভাঙার তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা ৷

চলতি লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে অংশ নেওয়ার জন্য সোরেন ও কেজরিওয়াল, দু’জনেই সুপ্রিম কোর্টে জামিনের আবেদন করেছিলেন ৷ জামিন বা অন্তর্বর্তী রক্ষাকবচ দেওয়ার জন্য ঝাড়খণ্ড ও দিল্লির হাইকোর্টে আবেদন করা হয় দু’জনের তরফে ৷ দু’টি আবেদনই খারিজ হয়ে যায় ৷ এই দুই মামলায় অনেক মিল থাকলেও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হল কেজরিওয়াল জামিন পেলেও সোরেনের কারাবাস অব্যাহত রয়েছে ৷

কেজরিওয়ালের মুক্তি কিভাবে হল ?

গত 10 মে সুপ্রিম কোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ অন্তর্বর্তী জামিনে কেজরিওয়ালের মুক্তির নির্দেশ দেয় । রাউজ অ্যাভিনিউ কোর্ট ও দিল্লি হাইকোর্টের দেওয়া নির্দেশের বিরুদ্ধে যে আবেদন সুপ্রিম কোর্টে হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতেই এই রায় দেওয়া হয়৷ কেজরিওয়ালকে জামিন দেওয়ার ক্ষেত্রে চলতি লোকসভা নির্বাচন আদালতের মনে খুব বেশি প্রভাব ফেলেছিল । সেটা আদালতের পর্যবেক্ষণে স্পষ্ট ৷ আদালত লোকসভার নির্বাচনকে এই বছরের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বলে জানায় ৷ সুপ্রিম কোর্ট আরও উল্লেখ করেছিল যে জামিন দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির সঙ্গে সম্পর্কিত বিশেষত্বগুলি বিবেচনা করেছে আদালত ৷ তাই জামিন না দেওয়া অন্যায় হবে ৷ কারণ, ফসল কাটা বা ব্যবসায়িক বিষয়গুলি দেখাশোনা করতে হবে এমন আবেদনের সঙ্গে বিষয়টি তুলনীয় নয় ৷

যেহেতু কেজরিওয়াল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির নেতা (যা ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ইনক্লুসিভ অ্যালায়েন্স বা ইন্ডিয়ারও অংশ), তাই লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের জন্য তাঁকে অন্তর্বর্তী জামিন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল ৷ তাছাড়া সুপ্রিম কোর্ট উল্লেখ করে যে কেজরিওয়ালের কোনও অপরাধমূলক অতীত রেকর্ড নেই ৷ তাছাড়া তাঁর গ্রেফতারি বৈধতা নিয়ে চ্যালেঞ্জ হয়েছে ৷ কেজরিওয়াল 1 জুন পর্যন্ত জামিনে মুক্তি পেয়েছেন এবং 2 জুন আত্মসমর্পণ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে । জামিনে তাঁকে শর্তও দেওয়া হয়েছে ৷ তিনি মুখ্যমন্ত্রীর কার্যালয় ও দিল্লি সচিবালয়ে যেতে পারবেন না বা অফিসিয়াল ফাইলগুলিতে স্বাক্ষর করতে পারবেন না । তিনি এই মামলায় তাঁর ভূমিকা সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করবেন না, কোনও সাক্ষীর সঙ্গে যোগাযোগ করবেন না বা মামলার সঙ্গে যুক্ত কোনও অফিসিয়াল ফাইল দেখবেন না বলেও আশা করা হচ্ছে ।

সোরেনের মুক্তিতে কোন বিষয়টি বাধা হল ?

সোজা কথায়, কোনও সোজা উত্তর নেই ! আগামী 20 মে লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফায় ঝাড়খণ্ডের তিনটি কেন্দ্রে ভোট হবে । এই পটভূমিতে সোরেনের আইনজীবীদের তরফে আদালতে যুক্তি দেওয়ার সময় কেজরিওয়ালের মামলার কথা তোলা হয় ৷ দু’টো পরিস্থিতিই এক বলে দাবি করা হয় ৷ কেজরিওয়ালের জামিন আদেশে সুপ্রিম কোর্টের যুক্তিও সোরেনের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে ৷ কারণ, ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা এবং ঝাড়খণ্ডে তাঁর গুরুত্ব একই ৷

যাই হোক, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং দীপঙ্কর দত্ত, যাঁরা মাত্র কয়েক দিন আগে কেজরিওয়ালকে জামিন দিয়েছিলেন, সোরেনের ক্ষেত্রে জামিনের আরজি প্রত্যাখ্যান করেন । ইডি-কে নোটিশ জারি করলেও পরবর্তী শুনানি আগামী 20 মে হবে বলে জানিয়েছে আদালত ৷ সোরেনের আইনজীবীদের তরফে মামলার শুনানি 17 মে করার আবেদন করা হয় ৷ ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টে সোরেনের জামিন মামলার শুনানির বিলম্বের কথাও বলা হয় ৷

মূলত, একজন রাজনীতিকের নির্বাচনী প্রচারে অংশগ্রহণ করার ক্ষমতা কেজরিওয়ালের মুক্তি নিশ্চিত করেছিল, কিন্তু সোরেনের ক্ষেত্রে তা হল না ৷ এই দুই ব্যক্তির মধ্যে মূল পার্থক্য হল যে কেজরিওয়াল একজন নির্বাচিত মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে রয়েছেন, সোরেন তা করেননি । সুনির্দিষ্টভাবে কেন সুপ্রিম কোর্ট সোরেনকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেয়নি, তা ব্যাখ্যা করা বা যুক্তিযুক্ত করা কঠিন । কেন সুপ্রিম কোর্ট একজন নির্বাচিত রাজনীতিবিদকে একটি মামলায় জামিন দিল, আরেকজনকে দিল না, তার উত্তর নিশ্চয় জানা যাবে ৷

ইতিমধ্যে...

বরং মজার বিষয় হল, পঞ্জাব ও হরিয়ানা হাইকোর্ট পঞ্জাবের প্রাক্তন বনমন্ত্রী সাধু সিং ধর্মসোটকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছে, যাতে তিনি লোকসভা নির্বাচনে প্রচার করতে পারেন । পাঞ্জাবের বন বিভাগে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে 2024 সালের জানুয়ারিতে ধর্মসোটকে গ্রেফতার করা হয়েছিল । বলাই বাহুল্য, ধর্মসোটের মামলায় কেজরিওয়ালকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়ার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের ওপর ভরসা করেছে হাইকোর্ট !

আরও পড়ুন:

  1. ভারতের দলত্যাগ বিরোধী আইনের দুর্ভাগ্যজনক বাস্তবতা
  2. স্বৈরাচারের হাত থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে, মুক্তির পরই বার্তা কেজরিওয়ালের
  3. বিজেপি জিতলে এক বছরের মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী হবেন অমিত শাহ, দাবি অরবিন্দ কেজরিওয়ালের
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.