ETV Bharat / bharat

পরিবারের 5 জনকে খুন, এনকাউন্টারে মৃত প্রধান অভিযুক্ত - MEERUT FAMILY MURDER CASE

চলতি মাসের শুরুতেই পরিবারের 5 জনকে খুন করে গা ঢাকা দিয়েছিল ৷ শনিবার এনকাউন্টারে মৃত্যু অভিযুক্তের ৷

MURDER IN MEERUT
পুলিশ এনকাউন্টারে মৃত মেরঠ খুনের প্রধান অভিযুক্ত (ফাইল চিত্র, ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jan 25, 2025, 3:34 PM IST

মেরঠ, 25 জানুয়ারি: মেরঠের লিসারি গেট এলাকার একই পরিবারের 5 জনকে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত ছিল সে ৷ গ্রেফতারি থেকে বাঁচতে নাম বদলে বেশ কয়েকদিন ধরে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল ৷ তার খোঁজে 50 হাজার টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ ৷ পুলিশ সূত্রে খবর, শনিবার ভোরে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় প্রধান অভিযুক্ত নঈম ওরফে জামিল হোসেনের ৷

প্রকাশিত বিবৃতিতে পুলিশ জানিয়েছে, বেশ কয়েকদিন ধরে নঈমের খোঁজ চলছিল ৷ শনিবার ভোরে তার অবস্থান নিশ্চিত করে অভিযান চালানো হয় ৷ পুলিশ দেখে পালানোর চেষ্টা করে সে ৷ বাধা দিতে গুলি চালায় পুলিশ ৷ গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন ৷ চউকি সামার গার্ডেন এলাকার মদিনা কলোনি 2 নম্বর ফেসে এনকাউন্টারের ঘটনাটি ঘটে ৷

MURDER IN MEERUT
এনকাউন্টারের জায়গা পুলিশ আধিকারিকরা (ইটিভি ভারত)

গত 9 জানুয়ারি মেরঠের লিসারি গেট এলাকার ভাড়া বাড়ি থেকে একই পরিবারের 5 জনের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ ৷ বাড়িতে 3 সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন মঈন নামের এক ব্যক্তি ৷ ঘরের মেঝে থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় মঈন ও তাঁর স্ত্রী'র দেহ ৷ আর বক্স খাটের ভিতর থেকে উদ্ধার করা হয় দম্পতির 3 সন্তানের দেহ ৷ এরপর ঘটনায় মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করে মেরঠ পুলিশ ৷ তদন্তের প্রথম থেকেই তাদের সন্দেহ ছিল, নৃশংস হত্যা মামলায় ঘনিষ্ঠ কেউ জড়িত রয়েছে ৷ পরে স্থানীয় একটি সিসিটিভি ফুটেজ থেকে জামিল হোসেন ওরফে নঈম ও তার সঙ্গী সলমনের ব্যাপারে জানতে পারে পুলিশ ৷

MURDER IN MEERUT
সিসিটিভি ফুটেজে প্রধান অভিযুক্ত ও তার সঙ্গী (ইটিভি ভারত)

তারপর থেকেই তাদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু করে পুলিশ ৷ এমনকী, 50 হাজার টাকার পুরস্কারও ঘোষণা করা হয় ৷ উত্তরপ্রদেশের ডিজিপি প্রশান্ত কুমার বলেন, "তদন্তে জানা গিয়েছে দিল্লি ও মহারাষ্ট্রের থানে জেলায় একাধিক অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিল নঈম ৷ গ্রেফতারি এড়াতে নাম বদলে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল সে ৷ পারিবারিক সম্পত্তি ও টাকা পয়সা নিয়ে অশান্তির জেরেই 9 জানুয়ারি সৎভাই ও তাঁর পুরো পরিবারের হত্যা করে সে ৷"

ঘটনাপ্রসঙ্গে এসএসপি বিপিন টাডা জানান, শনিবার ভোর 4টে নাগাদ নঈমকে ঘিরে ফেলা হয় ৷ সেই সময় পালানোর চেষ্টা করছিল সে ৷ বাধ্য হয়ে গুলি চালায় পুলিশ ৷ তার বুকে গুলি লাগে ৷ মেরঠ জেলা হাসপাতালে তাকে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ৷

পড়ুন: পরিবারের 5 জনকে খুন, বক্স খাটের ভিতর থেকে উদ্ধার 3 শিশুর দেহ

মেরঠ, 25 জানুয়ারি: মেরঠের লিসারি গেট এলাকার একই পরিবারের 5 জনকে নৃশংসভাবে খুনের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত ছিল সে ৷ গ্রেফতারি থেকে বাঁচতে নাম বদলে বেশ কয়েকদিন ধরে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল ৷ তার খোঁজে 50 হাজার টাকার পুরস্কার ঘোষণা করেছিল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ ৷ পুলিশ সূত্রে খবর, শনিবার ভোরে এনকাউন্টারে মৃত্যু হয় প্রধান অভিযুক্ত নঈম ওরফে জামিল হোসেনের ৷

প্রকাশিত বিবৃতিতে পুলিশ জানিয়েছে, বেশ কয়েকদিন ধরে নঈমের খোঁজ চলছিল ৷ শনিবার ভোরে তার অবস্থান নিশ্চিত করে অভিযান চালানো হয় ৷ পুলিশ দেখে পালানোর চেষ্টা করে সে ৷ বাধা দিতে গুলি চালায় পুলিশ ৷ গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন ৷ চউকি সামার গার্ডেন এলাকার মদিনা কলোনি 2 নম্বর ফেসে এনকাউন্টারের ঘটনাটি ঘটে ৷

MURDER IN MEERUT
এনকাউন্টারের জায়গা পুলিশ আধিকারিকরা (ইটিভি ভারত)

গত 9 জানুয়ারি মেরঠের লিসারি গেট এলাকার ভাড়া বাড়ি থেকে একই পরিবারের 5 জনের দেহ উদ্ধার করে পুলিশ ৷ বাড়িতে 3 সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন মঈন নামের এক ব্যক্তি ৷ ঘরের মেঝে থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় মঈন ও তাঁর স্ত্রী'র দেহ ৷ আর বক্স খাটের ভিতর থেকে উদ্ধার করা হয় দম্পতির 3 সন্তানের দেহ ৷ এরপর ঘটনায় মামলা দায়ের করে তদন্ত শুরু করে মেরঠ পুলিশ ৷ তদন্তের প্রথম থেকেই তাদের সন্দেহ ছিল, নৃশংস হত্যা মামলায় ঘনিষ্ঠ কেউ জড়িত রয়েছে ৷ পরে স্থানীয় একটি সিসিটিভি ফুটেজ থেকে জামিল হোসেন ওরফে নঈম ও তার সঙ্গী সলমনের ব্যাপারে জানতে পারে পুলিশ ৷

MURDER IN MEERUT
সিসিটিভি ফুটেজে প্রধান অভিযুক্ত ও তার সঙ্গী (ইটিভি ভারত)

তারপর থেকেই তাদের খোঁজে তল্লাশি অভিযান শুরু করে পুলিশ ৷ এমনকী, 50 হাজার টাকার পুরস্কারও ঘোষণা করা হয় ৷ উত্তরপ্রদেশের ডিজিপি প্রশান্ত কুমার বলেন, "তদন্তে জানা গিয়েছে দিল্লি ও মহারাষ্ট্রের থানে জেলায় একাধিক অপরাধের সঙ্গে যুক্ত ছিল নঈম ৷ গ্রেফতারি এড়াতে নাম বদলে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল সে ৷ পারিবারিক সম্পত্তি ও টাকা পয়সা নিয়ে অশান্তির জেরেই 9 জানুয়ারি সৎভাই ও তাঁর পুরো পরিবারের হত্যা করে সে ৷"

ঘটনাপ্রসঙ্গে এসএসপি বিপিন টাডা জানান, শনিবার ভোর 4টে নাগাদ নঈমকে ঘিরে ফেলা হয় ৷ সেই সময় পালানোর চেষ্টা করছিল সে ৷ বাধ্য হয়ে গুলি চালায় পুলিশ ৷ তার বুকে গুলি লাগে ৷ মেরঠ জেলা হাসপাতালে তাকে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ৷

পড়ুন: পরিবারের 5 জনকে খুন, বক্স খাটের ভিতর থেকে উদ্ধার 3 শিশুর দেহ
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.