ETV Bharat / sukhibhava

Impact of Brain Tumour: স্বাভাবিক জীবনে কী কী পরিবর্তন এনে দেয় ব্রেন টিউমার, জেনে নিন

author img

By

Published : Jul 21, 2022, 9:31 PM IST

কোষের ক্রোমোজোমে কিছু জিনগত ত্রুটি এবং তা সঠিকভাবে কাজ করা বন্ধ করে একটি টিউমার তৈরি হতে থাকে । টিউমার দু'রকম বেনাইন এবং ম্যালিগন্যান্ট ৷ ব্রেন টিউমারের কারণে দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, দুর্বল ভারসাম্য বা সমন্বয়ের অভাব, ব্যক্তিত্ব বা আচরণের পরিবর্তন, বিভ্রান্তি, কথা বলার ক্ষেত্রে সমস্যা এবং খিঁচুনি হতে পারে । যা জীবনযাত্রারমানকে নষ্ট করতে পারে (how brain tumour affects health )৷

Impact of Brain Tumour
স্বাভাবিক জীবনে কী কী পরিবর্তন এনে দেয় ব্রেন টিউমার!

কোষের ক্রোমোজোমে কিছু জিনগত ত্রুটি এবং তা সঠিকভাবে কাজ করা বন্ধ করে একটি টিউমার তৈরি হতে থাকে । এই জিনগুলি যে হারে কোষ বিভাজিত হয়, জিনগুলিকে মেরামত করে এবং যা অন্যান্য জিনের ঘাটতিগুলিকে সংশোধন করে সেই বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ করে ৷ একইসঙ্গে সেই জিনগুলিকেও নিয়ন্ত্রণ করে যা ক্ষতি অপূরণীয় হলে কোষকে ধ্বংস করতে বাধ্য করে ।

একজন ব্যক্তি এই জিনের এক বা একাধিক (আংশিক) ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারেন । শুধু তাই নয়, পরিবেশগত কারণগুলি তখন অতিরিক্ত বিকৃতিও ঘটাতে পারে । অন্যক্ষেত্রে, জিনের পরিবেশগত ক্ষতিকেই একমাত্র কারণ হিসাবে দেখা যেতে পারে ।

আসুন দেখে নিই এই বিষয়ে আপনার কী কী জানা প্রয়োজন(how brain tumour affects health ):

মস্তিষ্কের টিউমার এবং তার চিকিৎসা:

সাধারণভাবে, একজন ব্যক্তির আচরণ এবং চিন্তা করার ক্ষমতার পরিবর্তন করে দিতে পারে এই টিউমার । রোগীদের কমিউনিকেশন স্কিল, একাগ্রতা এবং স্মৃতিশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং তাঁদের ব্যক্তিত্বও পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে । ব্রেন টিউমার থেকে প্রায়শই ব্যক্তিত্বের পরিবর্তন এবং মেজাজের পরিবর্তন ঘটায় । যদিও এই মেজাজ পরিবর্তনের তীব্রতা ব্যক্তি ভেদে আলাদা আলাদা হয় ৷ তবে মস্তিষ্কের টিউমারে আক্রান্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে আগ্রাসীভাব এবং উত্তেজিতভাব বেড়ে যায় ।

ব্রেন টিউমারের কারণে দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, দুর্বল ভারসাম্য বা সমন্বয়ের অভাব, ব্যক্তিত্ব বা আচরণের পরিবর্তন, বিভ্রান্তি, কথা বলার ক্ষেত্রে সমস্যা এবং খিঁচুনি হতে পারে । যাইহোক, এটি লক্ষ্য করা গুরুত্বপূর্ণ যে জীবনের মানের উপর মস্তিষ্কের টিউমারের প্রভাব কতখানি পরবে তা টিউমারটি ম্যালিগন্যান্ট প্রকৃতির কি না তার দ্বারা নির্ধারিত হয় ।

আরও পড়ুন: করোনা জয়ের তিন মাসের মধ্যেই হতে পারে হৃদরোগ, আশঙ্কা মধুমেহরও

  1. বেনাইন টিউমার: বেনাইন টিউমারের ক্ষেত্রে, রোগীর জীবনযাত্রার মানে সামান্যই তারতম্য হয় । কোনও স্নায়বিক ঘাটতি হতেই পারে তবে তা নিয়মিত ফিজিওথেরাপি এবং ওষুধের মাধ্যমে সংশোধন করা যেতে পারে । আমরা সিরিয়াল ইমেজিং ব্যবহার করে টিউমার ধারাবাহিক ভাবে বাড়ছে কি না তার দিকে নজর রাখতে পারি । পুনরুত্থানের ক্ষেত্রে, রোগীর রেডিয়েশন বা অস্ত্রোপচার জাতীয় চিকিৎসার দরকার হতে পারে। বেনাইন টিউমার অসুস্থতা সংক্রামিত হওয়ার পরে জীবনযাত্রার মানকে নষ্ট করে না । সময়মত ওষুধ এবং সাইকোথেরাপির মাধ্যমে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসা সহজ করে তোলে ।
  2. ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: ম্যালিগন্যান্ট ব্রেন টিউমার কতখানি মারাত্মক হবে তা নির্ভর করে টিউমারের গ্রেডের ওপর । যদি টিউমারটি 'গ্রেড 1' হয় তবে বৈশিষ্ট্যগুলি কমবেশি একটি বেনাইন টিউমারের মতোই হবে । 'গ্রেড 4' টিউমারের জন্য কেমোথেরাপি এবং রেডিয়েশন প্রয়োজন, যা ত্বকের বিবর্ণতা, চুল পড়া, ক্লান্তি এবং অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটায়।

কোষের ক্রোমোজোমে কিছু জিনগত ত্রুটি এবং তা সঠিকভাবে কাজ করা বন্ধ করে একটি টিউমার তৈরি হতে থাকে । এই জিনগুলি যে হারে কোষ বিভাজিত হয়, জিনগুলিকে মেরামত করে এবং যা অন্যান্য জিনের ঘাটতিগুলিকে সংশোধন করে সেই বিষয়টিকে নিয়ন্ত্রণ করে ৷ একইসঙ্গে সেই জিনগুলিকেও নিয়ন্ত্রণ করে যা ক্ষতি অপূরণীয় হলে কোষকে ধ্বংস করতে বাধ্য করে ।

একজন ব্যক্তি এই জিনের এক বা একাধিক (আংশিক) ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারেন । শুধু তাই নয়, পরিবেশগত কারণগুলি তখন অতিরিক্ত বিকৃতিও ঘটাতে পারে । অন্যক্ষেত্রে, জিনের পরিবেশগত ক্ষতিকেই একমাত্র কারণ হিসাবে দেখা যেতে পারে ।

আসুন দেখে নিই এই বিষয়ে আপনার কী কী জানা প্রয়োজন(how brain tumour affects health ):

মস্তিষ্কের টিউমার এবং তার চিকিৎসা:

সাধারণভাবে, একজন ব্যক্তির আচরণ এবং চিন্তা করার ক্ষমতার পরিবর্তন করে দিতে পারে এই টিউমার । রোগীদের কমিউনিকেশন স্কিল, একাগ্রতা এবং স্মৃতিশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং তাঁদের ব্যক্তিত্বও পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে । ব্রেন টিউমার থেকে প্রায়শই ব্যক্তিত্বের পরিবর্তন এবং মেজাজের পরিবর্তন ঘটায় । যদিও এই মেজাজ পরিবর্তনের তীব্রতা ব্যক্তি ভেদে আলাদা আলাদা হয় ৷ তবে মস্তিষ্কের টিউমারে আক্রান্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে আগ্রাসীভাব এবং উত্তেজিতভাব বেড়ে যায় ।

ব্রেন টিউমারের কারণে দুর্বলতা, মাথা ঘোরা, দুর্বল ভারসাম্য বা সমন্বয়ের অভাব, ব্যক্তিত্ব বা আচরণের পরিবর্তন, বিভ্রান্তি, কথা বলার ক্ষেত্রে সমস্যা এবং খিঁচুনি হতে পারে । যাইহোক, এটি লক্ষ্য করা গুরুত্বপূর্ণ যে জীবনের মানের উপর মস্তিষ্কের টিউমারের প্রভাব কতখানি পরবে তা টিউমারটি ম্যালিগন্যান্ট প্রকৃতির কি না তার দ্বারা নির্ধারিত হয় ।

আরও পড়ুন: করোনা জয়ের তিন মাসের মধ্যেই হতে পারে হৃদরোগ, আশঙ্কা মধুমেহরও

  1. বেনাইন টিউমার: বেনাইন টিউমারের ক্ষেত্রে, রোগীর জীবনযাত্রার মানে সামান্যই তারতম্য হয় । কোনও স্নায়বিক ঘাটতি হতেই পারে তবে তা নিয়মিত ফিজিওথেরাপি এবং ওষুধের মাধ্যমে সংশোধন করা যেতে পারে । আমরা সিরিয়াল ইমেজিং ব্যবহার করে টিউমার ধারাবাহিক ভাবে বাড়ছে কি না তার দিকে নজর রাখতে পারি । পুনরুত্থানের ক্ষেত্রে, রোগীর রেডিয়েশন বা অস্ত্রোপচার জাতীয় চিকিৎসার দরকার হতে পারে। বেনাইন টিউমার অসুস্থতা সংক্রামিত হওয়ার পরে জীবনযাত্রার মানকে নষ্ট করে না । সময়মত ওষুধ এবং সাইকোথেরাপির মাধ্যমে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসা সহজ করে তোলে ।
  2. ম্যালিগন্যান্ট টিউমার: ম্যালিগন্যান্ট ব্রেন টিউমার কতখানি মারাত্মক হবে তা নির্ভর করে টিউমারের গ্রেডের ওপর । যদি টিউমারটি 'গ্রেড 1' হয় তবে বৈশিষ্ট্যগুলি কমবেশি একটি বেনাইন টিউমারের মতোই হবে । 'গ্রেড 4' টিউমারের জন্য কেমোথেরাপি এবং রেডিয়েশন প্রয়োজন, যা ত্বকের বিবর্ণতা, চুল পড়া, ক্লান্তি এবং অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় পরিবর্তন ঘটায়।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.