ETV Bharat / state

"যারা BJP, তৃণমূলকে পরাস্ত করতে চায় তারা আমার সঙ্গে আছে"

"আইনশৃঙ্খলা অবনতির কারণেই রাজ্যে সাতদফায় নির্বাচন হচ্ছে।" প্রচারে বেরিয়ে এই মন্তব্য করলেন রায়গঞ্জ কেন্দ্রের বামফ্রন্ট প্রার্থী মহম্মদ সেলিম।

মহম্মদ সেলিম
author img

By

Published : Mar 11, 2019, 3:08 AM IST

রায়গঞ্জ, ১১ মার্চ : "আইনশৃঙ্খলা অবনতির কারণেই রাজ্যে সাতদফায় নির্বাচন হচ্ছে।" প্রচারে বেরিয়ে এই মন্তব্য করলেন রায়গঞ্জ কেন্দ্রের বামফ্রন্ট প্রার্থী মহম্মদ সেলিম।

আজ নির্বাচন কমিশন লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও উত্তরপ্রদেশে সাত দফায় ভোটের কথা বলা হয়েছে।

লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে রায়গঞ্জের শিলিগুড়ি মোড় থেকে বিদ্রোহী মোড় পর্যন্ত মিছিলে হাঁটেন মহম্মদ সেলিম। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "এরাজ্যে বিগত নির্বাচনগুলিতে মানুষ তাদের রায় দিতে পারেনি। নির্বাচন কমিশন তা দেখেছে। আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার কারণেই তা হয়েছে। মানুষ যাতে সঠিকভাবে ভোট দিতে পারে এবং সরকারি আধিকারিকরা যাতে ভোটে পক্ষপাতিত্ব না করতে পারে তাই এই ব্যবস্থা।"

নিজের জয়ের বিষয়েও আশাবাদী মহম্মদ সেলিম। তিনি বলেন, "নির্বাচন কমিশন ভোটের দিন ঘোষণা করতেই এই বিশাল মিছিল। এটাই বলে দিচ্ছে মানুষ আমার সঙ্গে আছে।" জোট নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "এই নিয়ে নানা গালগল্প লেখা হয়েছে। আর গল্প করে লাভ নেই। কিন্তু যারা BJP-কে পরাস্ত করতে চায় ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে শিরদাঁড়া সোজা করে লড়তে চায় তারা সবাই আমার সঙ্গে আছে।"

রায়গঞ্জ, ১১ মার্চ : "আইনশৃঙ্খলা অবনতির কারণেই রাজ্যে সাতদফায় নির্বাচন হচ্ছে।" প্রচারে বেরিয়ে এই মন্তব্য করলেন রায়গঞ্জ কেন্দ্রের বামফ্রন্ট প্রার্থী মহম্মদ সেলিম।

আজ নির্বাচন কমিশন লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেছে। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও উত্তরপ্রদেশে সাত দফায় ভোটের কথা বলা হয়েছে।

লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে রায়গঞ্জের শিলিগুড়ি মোড় থেকে বিদ্রোহী মোড় পর্যন্ত মিছিলে হাঁটেন মহম্মদ সেলিম। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "এরাজ্যে বিগত নির্বাচনগুলিতে মানুষ তাদের রায় দিতে পারেনি। নির্বাচন কমিশন তা দেখেছে। আইনশৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার কারণেই তা হয়েছে। মানুষ যাতে সঠিকভাবে ভোট দিতে পারে এবং সরকারি আধিকারিকরা যাতে ভোটে পক্ষপাতিত্ব না করতে পারে তাই এই ব্যবস্থা।"

নিজের জয়ের বিষয়েও আশাবাদী মহম্মদ সেলিম। তিনি বলেন, "নির্বাচন কমিশন ভোটের দিন ঘোষণা করতেই এই বিশাল মিছিল। এটাই বলে দিচ্ছে মানুষ আমার সঙ্গে আছে।" জোট নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "এই নিয়ে নানা গালগল্প লেখা হয়েছে। আর গল্প করে লাভ নেই। কিন্তু যারা BJP-কে পরাস্ত করতে চায় ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে শিরদাঁড়া সোজা করে লড়তে চায় তারা সবাই আমার সঙ্গে আছে।"

Intro:রায়গঞ্জ,২৮ ডিসেম্বরঃ- উত্তর দিনাজপুর জেলা বইমেলার আমন্ত্রণপত্রে সাংসদের নাম না থাকায় বিতর্ক শুরু হয়েছে।শাসকদলের বহু মন্ত্রী,বিধায়ক,নেতাদের উদ্বোধনী অনুষ্টানে আমন্ত্রণ করা হলেও নাম নেই সিপি আই এমের সাংসদ মহ:সেলিমের।বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন খোদ সাংসদ।সরকারি অনুষ্ঠানগুলি বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সাংসদকে ব্রাত্য রেখেই করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

আগামী ২৯ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি পর্যন্ত ডালখোলা হাইস্কুল মাঠে হতে চলেছে ২৪ তম জেলা বইমেলা।আগামীকাল সকালে এই বইমেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে।এই অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পত্রে উদ্বোধক হিসেবে নাম রয়েছে রাজ্য সরকারের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নায়ন দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী গোলাম রব্বানির।এছাড়াও,জেলার বিভিন্ন এলাকার শাসকদলের বিধায়কদের নামও রয়েছে।নাম রয়েছে রায়গঞ্জের কংগ্রেস বিধায়ক মোহিত সেনগুপ্ত ও চাকুলিয়ার ফরওয়ার্ড ব্লকের বিধায়ক আলি ইমরান রমজ ভিক্টরের।কিন্তু কোথাও সিপি আই এমের সাংসদের নাম নেই।এমনকি,সাংসদকে বইমেলা নিয়ে প্রশ্ন করলে তা আদৌ হচ্ছে কিনা তাই জানা নেই বলেই দাবি করেছেন তিনি।স্বাভাবিকভাবেই,এই ঘটনায় জল্পনা শুরু হয়েছে।

মহ: সেলিম বলেন,এটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশিত সৌজন্য।সাংসদের নাম সরকারি কোন অনুষ্ঠানেই রাখা হয় না।মুখ্যমন্ত্রী প্রশাসনিক স্তরটিকে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করেন তাই আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।কিন্তু,যারা বই পড়ে তাদের সংকীর্ণ মানসিকতা কখনওই থাকে না।যারা মেলা করে তাদের বিষয়ে বলতে পারবো না।

এই বিষয়ে উওর দিনাজপুর জেলা গ্রন্থাগার আধিকারিক ও বইমেলা কমিটর সম্পাদক মনঞ্জয় রায় যদিও এই বিষয়ে কিছু মন্তব্য করতে চাননি।তিনি বলেন,এই বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না।কমিটির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

তারক চক্রবর্তী, রায়গঞ্জ।Body:ভাConclusion:ডিজে
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.