ETV Bharat / state

স্কুলের দেওয়ালে গল্প-কবিতায় মজেছে পড়ুয়ারা - রায়গঞ্জ

স্কুলের দেওয়াল জুড়ে আঁকা হয়েছে কার্টুন ৷ রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার লাইন ৷ গত বছর স্কুলের নতুন ভবন তৈরির জন্য অনুমতি দেয় স্থানীয় পঞ্চায়েত ৷

গল্প কবিতায় ভরা স্কুলের দেওয়াল
গল্প কবিতায় ভরা স্কুলের দেওয়াল
author img

By

Published : Jan 22, 2020, 9:04 PM IST

Updated : Jan 23, 2020, 12:04 AM IST

রায়গঞ্জ, 22 জানুয়ারি : ছেলেমেয়েদের 'ভবিষ্যৎ গড়তে' এখন ইংরেজিমাধ্যম স্কুলই পছন্দ করেন অভিভাবকরা ৷ কারণ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলির হাল দেখে সেগুলিকে বাতিলের খাতাতেই রাখছেন তাঁরা ৷ ভালো পড়াশোনা, সঙ্গে পড়ুয়াদের মানসিক বিকাশের জন্য বেছে নেন ইংরেজিমাধ্যম স্কুলগুলিকেই ৷ কিন্তু, এই ধারণা ভেঙেছে উত্তর দিনাজপুরের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৷ সেই স্কুলের পঠনপাঠন, ক্লাসরুমের চেহারা দেখে তাক লেগে যায় ৷

কুটুমপোসা প্রাথমিক বিদ্যালয় ৷ স্কুলটি ইসলামপুর ব্লকের পণ্ডিতপোতা-১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্ভুক্ত ৷ ফেলে দেওয়া বিভিন্ন সামগ্রী পুনর্ব্যবহার করে সাজিয়ে ফেলা হয়েছে গোটা স্কুলকে ৷ এই কাজ নিজেরাই করেছেন শিক্ষকরা ৷ দেওয়াল থেকে শুরু করে মেঝে, সিলিং, স্কুলের বাইরের বাগান - সবই নিজেদের হাতে সাজিয়েছেন তাঁরা ৷ স্কুল প্রাঙ্গণের ছবিটাই পালটে গেছে ৷ যার ফলে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বেড়েছে স্কুলে পড়তে আসার আগ্রহও ৷

2014 সালে এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব নেন প্রশান্ত দেব সরকার ৷ তার আগে পর্যাপ্ত শৌচাগারও ছিল না স্কুলে ৷ ছাত্রছাত্রী ছিল মাত্র চার জন ৷ দায়িত্ব নেওয়ার পরই স্কুলের উন্নতির দিকে নজর দেন প্রশান্তবাবু ৷ বদলান পড়ানোর পদ্ধতি ৷ আর পাঁচটা ইংরেজিমাধ্যম স্কুলের মতো খেলার পাশাপাশি পড়াশোনার কনসেপ্টকে এই স্কুলের পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত করেন তিনি ৷ ফলে বাড়তে থাকে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ৷

স্কুলের দেওয়াল জুড়ে আঁকা হয়েছে কার্টুন ৷ রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার লাইন

স্কুলের দেওয়াল জুড়ে আঁকা হয়েছে কার্টুন ৷ রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার লাইন ৷ গত বছর স্কুলের নতুন ভবন তৈরির জন্য অনুমতি দেয় স্থানীয় পঞ্চায়েত ৷ প্রশান্তবাবু বলেন, "এই স্কুলে যখন শিক্ষকতা করতে আসি তখন ক্লাসগুলির অবস্থা অত্যন্ত খারাপ ছিল । ছাত্রছাত্রীদের ভালো পড়াশোনা করানোর পরিকাঠামো ছিল না । তখনই ভেবেছিলাম যদি সুযোগ আসে তাহলে তাদের ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে কাজ করব । ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে পড়ার আগ্রহ বাড়াতে আমরা ক্লাসগুলোকে বিশেষভাবে সাজিয়েছি । "

প্রধান শিক্ষকের এই উদ্যাগে খুশি স্থানীয় অভিভাবকরা ও প্রশাসন ৷ পঞ্চায়েত সদস্য মহম্মদ সুলতান বলেন, "প্রশান্তবাবু ও অন্যান্য শিক্ষক স্কুলকে অন্য মাত্রায় পৌঁছে দিয়েছেন । আমরা খুব খুশি ৷ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে পড়াশোনায় আগ্রহ বেড়েছে । "

রায়গঞ্জ, 22 জানুয়ারি : ছেলেমেয়েদের 'ভবিষ্যৎ গড়তে' এখন ইংরেজিমাধ্যম স্কুলই পছন্দ করেন অভিভাবকরা ৷ কারণ, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলির হাল দেখে সেগুলিকে বাতিলের খাতাতেই রাখছেন তাঁরা ৷ ভালো পড়াশোনা, সঙ্গে পড়ুয়াদের মানসিক বিকাশের জন্য বেছে নেন ইংরেজিমাধ্যম স্কুলগুলিকেই ৷ কিন্তু, এই ধারণা ভেঙেছে উত্তর দিনাজপুরের প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৷ সেই স্কুলের পঠনপাঠন, ক্লাসরুমের চেহারা দেখে তাক লেগে যায় ৷

কুটুমপোসা প্রাথমিক বিদ্যালয় ৷ স্কুলটি ইসলামপুর ব্লকের পণ্ডিতপোতা-১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্ভুক্ত ৷ ফেলে দেওয়া বিভিন্ন সামগ্রী পুনর্ব্যবহার করে সাজিয়ে ফেলা হয়েছে গোটা স্কুলকে ৷ এই কাজ নিজেরাই করেছেন শিক্ষকরা ৷ দেওয়াল থেকে শুরু করে মেঝে, সিলিং, স্কুলের বাইরের বাগান - সবই নিজেদের হাতে সাজিয়েছেন তাঁরা ৷ স্কুল প্রাঙ্গণের ছবিটাই পালটে গেছে ৷ যার ফলে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বেড়েছে স্কুলে পড়তে আসার আগ্রহও ৷

2014 সালে এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব নেন প্রশান্ত দেব সরকার ৷ তার আগে পর্যাপ্ত শৌচাগারও ছিল না স্কুলে ৷ ছাত্রছাত্রী ছিল মাত্র চার জন ৷ দায়িত্ব নেওয়ার পরই স্কুলের উন্নতির দিকে নজর দেন প্রশান্তবাবু ৷ বদলান পড়ানোর পদ্ধতি ৷ আর পাঁচটা ইংরেজিমাধ্যম স্কুলের মতো খেলার পাশাপাশি পড়াশোনার কনসেপ্টকে এই স্কুলের পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত করেন তিনি ৷ ফলে বাড়তে থাকে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ৷

স্কুলের দেওয়াল জুড়ে আঁকা হয়েছে কার্টুন ৷ রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার লাইন

স্কুলের দেওয়াল জুড়ে আঁকা হয়েছে কার্টুন ৷ রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতার লাইন ৷ গত বছর স্কুলের নতুন ভবন তৈরির জন্য অনুমতি দেয় স্থানীয় পঞ্চায়েত ৷ প্রশান্তবাবু বলেন, "এই স্কুলে যখন শিক্ষকতা করতে আসি তখন ক্লাসগুলির অবস্থা অত্যন্ত খারাপ ছিল । ছাত্রছাত্রীদের ভালো পড়াশোনা করানোর পরিকাঠামো ছিল না । তখনই ভেবেছিলাম যদি সুযোগ আসে তাহলে তাদের ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে কাজ করব । ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে পড়ার আগ্রহ বাড়াতে আমরা ক্লাসগুলোকে বিশেষভাবে সাজিয়েছি । "

প্রধান শিক্ষকের এই উদ্যাগে খুশি স্থানীয় অভিভাবকরা ও প্রশাসন ৷ পঞ্চায়েত সদস্য মহম্মদ সুলতান বলেন, "প্রশান্তবাবু ও অন্যান্য শিক্ষক স্কুলকে অন্য মাত্রায় পৌঁছে দিয়েছেন । আমরা খুব খুশি ৷ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে পড়াশোনায় আগ্রহ বেড়েছে । "

Intro:রায়গঞ্জ,16 জানুয়ারি:- সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলোর চেহারা দেখে অনেক অভিভাবকই তাদের সন্তানদের ভবিষ্যত গড়তে ইংরেজি মাধ্যমের শরণাপন্ন হন। ভালো পড়াশুনার পাশাপাশি সন্তানদের মানসিক বিকাশের জন্য ওই স্কুলগুলোর ওপরই ভরসা করেন তারা। একদিকে যখন এই চিত্র রাজ্যের প্রায় সমস্ত জেলায় রয়েছে। ঠিক সেখানেই উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল এলাকার একটি সরকারি প্রাইমারি বিদ্যালয়ের চেহারা দেখলে ভিমরী খেতে হয়। নিতান্ত ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র নিয়ে এই স্কুলের শ্রেণীকক্ষ গুলোর চেহারা বদল করে দিয়েছেন শিক্ষকরা। তার পাশাপাশি নিজেদের শৈল্পিক সত্তাকে ব্যবহার করে স্কুলের দেওয়াল থেকে শুরু করে বিভিন্ন জায়গায় নানা আঁকিবুকির মাধ্যমে নানান সচেতনতামূলক বার্তাও দিচ্ছেন তারা। ওই স্কুলের শিক্ষকরা একান্ত নিজেদের প্রয়াস চেহারা বদল করে দিয়েছে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণের। যার ফলে স্থানীয় এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুলের প্রতি বাড়ছে আকর্ষণ।
ইসলামপুর ব্লকের পন্ডিত পোতা এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের কুটুম পোসা এলাকার অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক হিসেবে 2014 সালের দায়িত্বভার নেন প্রশান্ত দেব সরকার ।1971 সালে প্রতিষ্ঠিত স্কুলটিতে 2014 সাল পর্যন্ত ছিলনা কোন শৌচাগার। ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা ছিল মাত্র চারজন। 2014 তে দায়িত্বভার নেওয়ার পর প্রশান্ত বাবু বাকি চারজন শিক্ষকের সঙ্গে স্কুলের উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা শুরু করেন। সেই সময়ে যে শ্রেণিকক্ষ দুটিতে পড়ানো হতো সেগুলোর অবস্থাও ছিল সংকটজনক। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে শিক্ষার বিষয়ে সাধারণ মানুষের সেই ধরনের আগ্রহ তেমন একটা চোখে পড়ছিল না। বিষয়টি বুঝতে পেরেই বাকি শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে স্থানীয় এলাকাবাসীর সঙ্গে আলোচনা শুরু করেন প্রশান্ত বাবু। তাদেরকে শিক্ষার প্রয়োজন বোঝান তিনি। মাস্টারমশাইয়ের কথা কিছুটা হলেও কয়েকজন গ্রামবাসীর বোধগম্য হয়। আস্তে আস্তে স্কুলে বাড়তে থাকে ছাত্র-ছাত্রী। স্কুলের পরানোর ধরন বদলান প্রশান্ত বাবু। আর পাঁচটা ইংরেজি মাধ্যমের খেলার পাশাপাশি পড়াশোনা কনসেপ্টকে এই সরকারি অবৈতনিক বিদ্যালয় অন্তর্ভুক্ত করেন তিনি। স্কুলের দেওয়ালে নানান কার্টুন ক্যারেক্টার আঁকা থেকে শুরু হয় তার যাত্রা ।বাকি শিক্ষকরাও এই কাজে প্রশান্ত বাবু কে সাহায্য করেন। শিক্ষক হওয়ার পাশাপাশি প্রশান্ত বাবু একজন শিল্পী ও বটে ।তাই তার ভাবনায় রঙিন করে তোলেন স্কুলের পুরনো দুটি শ্রেণিকক্ষ। এরপরই স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত স্কুলের নতুন ভবন নির্মাণের জন্য 2019 এ অনুমতি দেন। ভবন নির্মাণের সঙ্গে সঙ্গেই স্কুলের সমস্ত শিক্ষক একজোট হয়ে নানা ভাবে নতুন শ্রেণিকক্ষ দুটিকে সাজিয়ে তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাদ যায়না ছাত্র-ছাত্রীরাও। তাদের হাতে তৈরি করার নানান হস্তশিল্প কে দিয়ে সাজানো হয় ঘর। গ্রামের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় যে শহরের নামীদামি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল কিংবা মডেল স্কুল গুলিকে টেক্কা দিতে পারে সেই বিষয়টি প্রতিষ্ঠিত করতেই নেমে পড়েন সকলে। সাধারণ শ্রেণিকক্ষ তখন বদলে যায় অত্যাধুনিক ক্লাসরুমে। একই সঙ্গে চার চারটি বোর্ড রয়েছে দুটি ক্লাস রুমে। একটি মেটাল বোর্ড একটি হোয়াইট বোর্ড একটি ব্ল্যাক বোর্ড এবং একটি পকেট বোর্ড রয়েছে শ্রেণিকক্ষে। বিভিন্ন ধরনের ধাঁধা সমাধান করতে ব্যবহার করা হয় মেটাল বোর্ড। যেখানে বিভিন্ন ধাঁধার সঙ্গে ছবি মিলিয়ে আনন্দ পান ছাত্রছাত্রীরা। ঝরে পড়ে যাওয়া গাছের গুড়ি গুলিকে তুলে এনে ঘরের ভেতর বানানো হয়েছে পাখিদের বাড়ি। বিভিন্ন ফেলে দেওয়া সামগ্রী থেকে তৈরি করা হয়েছে ভিন্ন ভিন্ন ধরনের ছোট ছোট পাখি। তারাই আলো করে রয়েছে শ্রেণিকক্ষে। একটি শ্রেণিকক্ষে রয়েছে বিভিন্ন মাছে ভরা একটি একুরিয়াম ।অন্য একটি শ্রেণিকক্ষে বাঁশঝাড়ের মধ্যে প্রকৃতি সেজেছে শিক্ষকদের শৈল্পিক সত্তায়। শুধুমাত্র বেঞ্চে বসেই পড়াশোনা করেন না ছাত্রছাত্রীরা তাদের বিভিন্ন সময় দল বেঁধে নানান প্রজেক্ট শেষ করার জন্য রয়েছে মেঝেতে বসে পড়াশোনা করার সুযোগ। শ্রেণিকক্ষের বাইরে বানানো হয়েছে একটি বাগান। বিভিন্ন ফুল গাছের চারা বপন করা হয়েছে সেখানে। সব মিলিয়ে এই অভিনব প্রচেষ্টার মাধ্যমে এই মুহূর্তে চার জন ছাত্র-ছাত্রী থেকে ছাড়িয়ে 96 জন ছাত্র-ছাত্রী বর্তমানে পড়াশোনা করছে এই অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়। স্কুলের সাজসজ্জার প্রতি আকর্ষিত হয়ে এলাকাবাসী আরো ছাত্র-ছাত্রীদেরকে এই শিল্পী শিক্ষকদের হাতে তুলে দিতে চান বলেই জানিয়েছেন স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য। সব মিলিয়ে এক কথায় বলতে গেলে শহরের ইংরেজি মাধ্যম নামিদামি স্কুল গুলিকে টেক্কা দিয়ে এই মুহূর্তে যথেষ্ট মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে রয়েছে কুটুম পোসা ফ্রি প্রাইমারি স্কুল। স্কুলের দেওয়ালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত লাইন-" চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য উচ্চ যেথা শির, জ্ঞান যেথা মুক্ত যেথা গৃহের প্রাচীর"।





Body:প্রশান্ত বাবু বলেন এই স্কুলে যখন শিক্ষকতা করতে আসি তখন শ্রেণিকক্ষ দুটোর অবস্থা অত্যন্ত খারাপ ছিল। ছাত্র-ছাত্রীদের কে ভালো পড়াশোনা করার মতো পরিকাঠামো ছিলনা। তখনই মনে মনে ভেবেছিলাম যদি সুযোগ আসে এদের ভবিষ্যৎ গড়ার জন্য যথেষ্ট পরিমাণে কাজ করব। ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার আকর্ষণ বাড়াতে আমরা শ্রেণিকক্ষ গুলোকে অন্য ধাঁচে তৈরি করেছি। এতে ছাত্রছাত্রীরা অত্যন্ত আকর্ষিত হচ্ছে। তাদের ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে আমরা এমনভাবে শ্রেণীকক্ষগুলো গুলোকে পরিবর্তন করেছি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নানান লেখা মানুষের জীবন বদলে দেয়। তার মধ্যে থেকে" চিত্ত যেথা ভয় শূণ্য" লেখাটির অত্যন্ত সহজে সবার কাছে পৌঁছে যায়। তাই আমরা এটাকে স্কুলের দেওয়ালে ট্যাগলাইন হিসেবে রেখেছি সেটি লিখেছি। ছাত্রছাত্রীরা বড় হয়ে এর অর্থ বুঝতে পারলে অনেক বড় মানুষ হতে পারবে ।


Conclusion:স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য মোহাম্মদ সুলতান বলেন ইংরেজি মাধ্যমে এই ধরনের স্কুল দেখা যায় প্রাথমিক বিদ্যালয় দেখা যায় না তবে আমাদের এই শিক্ষক প্রশান্ত বাবু ও অন্যান্য শিক্ষকরা স্কুল কে অন্য মাত্রায় পৌঁছে দিয়েছে। আমরা যথেষ্ট খুশি এলাকাবাসীর ছাত্রছাত্রীরা স্কুলের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে।
Last Updated : Jan 23, 2020, 12:04 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.