ETV Bharat / state

সোশাল মিডিয়ায় নম্বর নয়, মিসড কলে বন্ধু নয় ; নারীপাচার রুখতে দাওয়াই পুলিশের

নারীপাচার রুখতে তৎপর উত্তর দিনাজপুরের পুলিশ প্রশাসন । জেলার বালিকা বিদ্যালয়গুলোতে পুলিশের পক্ষ থেকে চালানো হচ্ছে সচেতনতা প্রচার ।

কালিয়াগঞ্জের একটি স্কুলে পুলিশ সুপার
author img

By

Published : Jul 3, 2019, 10:36 AM IST

Updated : Jul 3, 2019, 10:44 AM IST

রায়গঞ্জ, 3 জুলাই : সোশাল মিডিয়ায় কখনওই নিজের মোবাইল নম্বর নয় । নারীপাচার রুখতে সচেতনতা প্রচার শুরু করেছে উত্তর দিনাজপুর প্রশাসন । অপরাধ ঠেকাতে মেয়েদের কতটা মানসিক সক্রিয়তা প্রয়োজন সে বিষয়ে কাউন্সেলিংও করছে জেলা পুলিশ ।

নারীপাচার রুখতে তৎপর উত্তর দিনাজপুর পুলিশ প্রশাসন । তাই জেলার বালিকা বিদ্যালয়গুলোতে পুলিশের পক্ষ থেকে চালানো হচ্ছে সচেতনতা প্রচার । সোশাল মিডিয়ায় পাচারকারীর কীভাবে ফাঁদ পাতে, এবং তা এড়ানোর পথই বা তা নিয়ে গতকাল ইটাহার ও কালিয়াগঞ্জের বালিকা বিদ্যালয়গুলোতে প্রচারাভিযান চালায় জেলা পুলিশ । সব স্কুলেই নারীপাচার সম্পর্কে আলোচনা করেন পুলিশ সুপার সুমিত কুমার । তিনি জানান, পাচারকারীদের অন্যতম হাতিয়ার হল সোশাল মিডিয়া ও মোবাইল । তাই সোশাল মিডিয়ায় কখনওই মোবাইল নম্বর দেওয়া ঠিক নয় । অচেনা বা অজানা নম্বর থেকে আসা 'মিসড কল'কেও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজনহীন । অভিভাবক বা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সামান্য বকুনি খেয়েই মুষড়ে পড়ে স্কুল পড়ুয়ারা। সেই সুযোগই পাচারকারীরা নিয়ে থাকে । তাই অচেনা নম্বর থেকে আসা কলকে গুরুত্ব দেওয়া নিষ্প্রয়োজন । পাশাপাশি, কালিয়াগঞ্জের একটি বালিকা বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের এই বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পুলিশ সুপার ।

দেখুন ভিডিয়ো

পরে সাংবাদিকদের পুলিশ সুপার সুমিত কুমার বলেন, "অনেক সময়ে স্কুল পড়ুয়ারা নারী পাচারকারীদের পাল্লায় পড়ে যায় । তারা যাতে কোনওভাবেই কোনও পাচারকারীদের পাতা ফাঁদে পা না দেয়, তা নিশ্চিত করতেই আমরা আলোচনা করছি। জেলার সমস্ত বালিকা বিদ্যালয়গুলোতে একাজ করা হচ্ছে । এছাড়াও মেয়েদের উপর কোনও রকমের অত্যাচার হলে তা কীভাবে ঠেকাতে হবে, তারা কীভাবে স্বনির্ভর হবে সে বিষয়েও আলোচনা করা হয়েছে । আগামীদিনে কোনও সমস্যা হলে জেলা পুলিশ সবসময়ই তাদের পাশে থাকবে ।"

আরও পড়ুন : ফেসবুক লাইভের পরই মৃত্যু যুবকের, প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ

রায়গঞ্জ, 3 জুলাই : সোশাল মিডিয়ায় কখনওই নিজের মোবাইল নম্বর নয় । নারীপাচার রুখতে সচেতনতা প্রচার শুরু করেছে উত্তর দিনাজপুর প্রশাসন । অপরাধ ঠেকাতে মেয়েদের কতটা মানসিক সক্রিয়তা প্রয়োজন সে বিষয়ে কাউন্সেলিংও করছে জেলা পুলিশ ।

নারীপাচার রুখতে তৎপর উত্তর দিনাজপুর পুলিশ প্রশাসন । তাই জেলার বালিকা বিদ্যালয়গুলোতে পুলিশের পক্ষ থেকে চালানো হচ্ছে সচেতনতা প্রচার । সোশাল মিডিয়ায় পাচারকারীর কীভাবে ফাঁদ পাতে, এবং তা এড়ানোর পথই বা তা নিয়ে গতকাল ইটাহার ও কালিয়াগঞ্জের বালিকা বিদ্যালয়গুলোতে প্রচারাভিযান চালায় জেলা পুলিশ । সব স্কুলেই নারীপাচার সম্পর্কে আলোচনা করেন পুলিশ সুপার সুমিত কুমার । তিনি জানান, পাচারকারীদের অন্যতম হাতিয়ার হল সোশাল মিডিয়া ও মোবাইল । তাই সোশাল মিডিয়ায় কখনওই মোবাইল নম্বর দেওয়া ঠিক নয় । অচেনা বা অজানা নম্বর থেকে আসা 'মিসড কল'কেও গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজনহীন । অভিভাবক বা শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সামান্য বকুনি খেয়েই মুষড়ে পড়ে স্কুল পড়ুয়ারা। সেই সুযোগই পাচারকারীরা নিয়ে থাকে । তাই অচেনা নম্বর থেকে আসা কলকে গুরুত্ব দেওয়া নিষ্প্রয়োজন । পাশাপাশি, কালিয়াগঞ্জের একটি বালিকা বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের এই বিষয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পুলিশ সুপার ।

দেখুন ভিডিয়ো

পরে সাংবাদিকদের পুলিশ সুপার সুমিত কুমার বলেন, "অনেক সময়ে স্কুল পড়ুয়ারা নারী পাচারকারীদের পাল্লায় পড়ে যায় । তারা যাতে কোনওভাবেই কোনও পাচারকারীদের পাতা ফাঁদে পা না দেয়, তা নিশ্চিত করতেই আমরা আলোচনা করছি। জেলার সমস্ত বালিকা বিদ্যালয়গুলোতে একাজ করা হচ্ছে । এছাড়াও মেয়েদের উপর কোনও রকমের অত্যাচার হলে তা কীভাবে ঠেকাতে হবে, তারা কীভাবে স্বনির্ভর হবে সে বিষয়েও আলোচনা করা হয়েছে । আগামীদিনে কোনও সমস্যা হলে জেলা পুলিশ সবসময়ই তাদের পাশে থাকবে ।"

আরও পড়ুন : ফেসবুক লাইভের পরই মৃত্যু যুবকের, প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ

Intro:রায়গঞ্জ, ০২ জুলাইঃ- সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোফাইলে নিজের ছবি দিলেও ফোন নম্বর একদম নয়।'মিসড কল' বন্ধুত্বকেও 'না' বলতে শেখ। নারীপাচারের মত অপরাধের পীঠস্থান হিসেবে কুখ্যাত জেলাদের মধ্যে অন্যতম উত্তর দিনাজপুরের বালিকা বিদ্যালয়গুলিতে ঠিক এমনই প্রচার চালাচ্ছে পুলিশ।সোশ্যাল মিডিয়ায় পাচারকারীরা কীভাবে ফাদ পাতে এবং সেখান থেকে বাচার পথই বা কী তা নিয়েই জেলার অন্যতম বালিকা বিদ্যালয়গুলিতে লাগাতার প্রচার চালাচ্ছে পুলিশ।অপরাধ রুখতে মেয়েদের কতটা মানসিকভাবে সজাগ থাকতে হবে তারও কাউন্সিলিং করছে জেলা পুলিশ।

মঙ্গলবার জেলার দুটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা ইটাহার ও কালিয়াগঞ্জের বালিকা বিদ্যালয়গুলিতে নারীপাচার নিয়ে প্রচার চালায় উত্তর দিনাজপুর জেলা পুলিশ।সবকটি জায়গাতেই মেয়েদের সঙ্গে সরাসরিভাবে এই বিষয়ে আলোচনা করেন জেলা পুলিশ সুপার সুমিত কুমার।নারী পাচারকারীদের বিভিন্ন অস্ত্রের মধ্যে অন্যতম সোশ্যাল মিডিয়া ও মোবাইল ফোন।কখনও সোশ্যাল মিডিয়া আবার কখনও মিসড কল বন্ধুত্ব যে কতবড় সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে সেবিষয়ে খোলাখুলি আলোচনাও করেন পুলিশ সুপার।ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা বাড়িতে অভিভাবকদের বকুনি খেলেই মুষড়ে পড়ে। সেইসময়ে অজানা অচেনা মানুষ কাছে আসার সুযোগ পায়।বিষয়টি যতবেশি সম্ভব গুরুত্ব না দিলেই তারা নিষ্কৃয় হবে।এদিন কালিয়াগঞ্জের একটি বালিকা বিদ্যালয়ে মেয়েদের এই বিষয়ে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেন পুলিশ সুপার।পাশাপাশি, আগামীতে কোন সমস্যা হলে জেলা পুলিশ তাদের পাশেই থাকবে বলেও প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।

পরে সাংবাদিকদের বলেন,অনেক সময়ে মেয়েরা নারী পাচারলারীদের পাল্লায় পড়ে যায়।তাই যেন তারা কোনভাবেই কোন পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িতদের পাতা ফাদে না পড়ে তা নিশ্চিত করতেই আজ আমরা আলোচনা করেছি।জেলার সর্বত্র বালিকা বিদ্যালয়গুলিতে এই কাজ করা হচ্ছে।এছাড়াও মেয়েদের উপর কোনরকমের অত্যাচার হলে তা কীভাবে ঠেকাতে হবে,তারা স্বনির্ভর হবে কীভাবে সেনিয়েও আলোচনা হয়েছে।

বাইট-- জেলা পুলিশ সুপার সুমিত কুমার।।

তারক চক্রবর্তী,, রায়গঞ্জ।। Body:বসConclusion:জ
Last Updated : Jul 3, 2019, 10:44 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.