ETV Bharat / state

স্কিমিং মেশিন ও জাল ATM কার্ড চক্রের মূল পান্ডা গ্রেপ্তার

স্কিমিং মেশিন ও জাল ATM কার্ড চক্রের মূল পান্ডা ভাস্কর মণ্ডলকে গ্রেপ্তার করল সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ।

author img

By

Published : Feb 21, 2019, 11:15 PM IST

ধৃত ভাস্কর মণ্ডল

বিধাননগর, ২১ ফেব্রুয়ারি : স্কিমিং মেশিন ও জাল ATM কার্ড চক্রের মূল পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। ধৃতের নাম ভাস্কর মণ্ডল। গতকাল তাকে চেন্নাই থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধৃতের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ২টি স্কিমিং মেশিন, ২৬টি ATM কার্ড ও ২৫ লাখ টাকা। চলতি মাসে স্কিমিং মেশিন ও জাল ATM কার্ড চক্রের সঙ্গে জড়িত সঞ্জয় মণ্ডল, বিজয় কুমার মণ্ডল ও সুখেন্দর মণ্ডলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

১ ফেব্রুয়ারি সল্টলেকের FD ব্লকের SBI-এর ATM কাউন্টার থেকে টাকা তুলতে আসেন পুলক ব্যানার্জি নামে এক ব্যক্তি। কিন্তু মেশিনে তাঁর লেনদেনের সময়সীমা শেষ দেখায়। কিছুক্ষণ পর তিনি দেখেন দুই যুবক ওই ATM কাউন্টার থেকে টাকা তুলছে। তাঁর সন্দেহ হয়। তিনি ফের ATM-এ ঢোকেন। পাকড়াও করেন এক যুবককে। সেইসময় পুলকবাবুর মোবাইলে একটি SMS আসে। SMS-এ জানানো হয় তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে ৮ হাজার টাকা তোলা হয়েছে। তখনই তিনি বুঝতে পারেন ওই দুই যুবক ATM মেশিন হ্যাক করে টাকা তুলছিল। খবর দেওয়া হলে ঘটনাস্থানে আসে বিধাননগর দক্ষিণ থানার পুলিশ। তাঁরা ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে। ধৃত ওই যুবকের নাম সঞ্জয় মণ্ডল। বাড়ি আসানসোলে। সঞ্জয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত আরও দুই যুবকের খোঁজ পায়। ১২ ফেব্রুয়ারি চেন্নাই থেকে বিজয় কুমার মণ্ডল ও সুখেন্দর মণ্ডলকে গ্রেপ্তার করে সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। তদন্তে জানা যায় ধৃত এই যুবকদের বাড়ি ঝাড়খণ্ডে।

undefined

অবশেষে আজ এই চক্রের মূল পান্ডা ভাস্কর মণ্ডলকে চেন্নাই থেকে গ্রেপ্তার করে সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। আজ ধৃতকে বিধান নগর আদালতে তোলা হলে ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেপাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।

বিধাননগর, ২১ ফেব্রুয়ারি : স্কিমিং মেশিন ও জাল ATM কার্ড চক্রের মূল পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। ধৃতের নাম ভাস্কর মণ্ডল। গতকাল তাকে চেন্নাই থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধৃতের কাছ থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছে ২টি স্কিমিং মেশিন, ২৬টি ATM কার্ড ও ২৫ লাখ টাকা। চলতি মাসে স্কিমিং মেশিন ও জাল ATM কার্ড চক্রের সঙ্গে জড়িত সঞ্জয় মণ্ডল, বিজয় কুমার মণ্ডল ও সুখেন্দর মণ্ডলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

১ ফেব্রুয়ারি সল্টলেকের FD ব্লকের SBI-এর ATM কাউন্টার থেকে টাকা তুলতে আসেন পুলক ব্যানার্জি নামে এক ব্যক্তি। কিন্তু মেশিনে তাঁর লেনদেনের সময়সীমা শেষ দেখায়। কিছুক্ষণ পর তিনি দেখেন দুই যুবক ওই ATM কাউন্টার থেকে টাকা তুলছে। তাঁর সন্দেহ হয়। তিনি ফের ATM-এ ঢোকেন। পাকড়াও করেন এক যুবককে। সেইসময় পুলকবাবুর মোবাইলে একটি SMS আসে। SMS-এ জানানো হয় তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে ৮ হাজার টাকা তোলা হয়েছে। তখনই তিনি বুঝতে পারেন ওই দুই যুবক ATM মেশিন হ্যাক করে টাকা তুলছিল। খবর দেওয়া হলে ঘটনাস্থানে আসে বিধাননগর দক্ষিণ থানার পুলিশ। তাঁরা ওই যুবককে গ্রেপ্তার করে। ধৃত ওই যুবকের নাম সঞ্জয় মণ্ডল। বাড়ি আসানসোলে। সঞ্জয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত আরও দুই যুবকের খোঁজ পায়। ১২ ফেব্রুয়ারি চেন্নাই থেকে বিজয় কুমার মণ্ডল ও সুখেন্দর মণ্ডলকে গ্রেপ্তার করে সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। তদন্তে জানা যায় ধৃত এই যুবকদের বাড়ি ঝাড়খণ্ডে।

undefined

অবশেষে আজ এই চক্রের মূল পান্ডা ভাস্কর মণ্ডলকে চেন্নাই থেকে গ্রেপ্তার করে সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ। আজ ধৃতকে বিধান নগর আদালতে তোলা হলে ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেপাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।

Intro:স্ত্রীকে আত্মহত্যায় প্ররোচিত করার অভিযোগে গতকালই গ্রেফতার হয়েছিল মৃত অন্তরা আচার্যের স্বামী সুরজিৎ সরকার। আজ এই ঘটনার আজ পুনর্গঠন করল বাগুইআটি থানার পুলিশ। আজ দুপুর বেলায় সুরজিৎকে তার ফ্ল্যাটে নিয়ে গিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে পুলিশ। পুননির্মাণে সুজিত পুলিশকে দেখিয়ে দেন কি অবস্থায় তিনি অন্তরা কে দেখেছিলেন। সুরজিৎ পুলিশের কাছে দাবি করেছে সে ঘরে ঢুকেই দেখতে পারে তার স্ত্রী ঝুলন্ত অবস্থায় রয়েছে। কোথা থেকে কিভাবে ঝুলন্ত অবস্থায় সে দেখতে পায়। তার স্ত্রী পরনে কি ছিল এবং দেখার পরেই তার প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া কি ছিল এবং তিনি কাকে কাকে ফোন করেন তা জানতে চায় পুলিশ। তদন্তে আপাতত সহযোগিতা করছে সুরজিৎ এমনটাই জানিয়েছে পুলিশ।
Body:অন্যদিকে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে সুরজিৎ অন্তরাকে তার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জন্য সন্দেহ করত। এমনকি অন্তরার ফোন থেকে তার এক পুরুষ বন্ধুর কাছে মৃত্যুর শেষ সপ্তাহে বহুবার ফোন গিয়েছিল। সেই তৃতীয় ব্যক্তিকে তদন্তের স্বার্থে জেরা করা হতে পারে এমনটাই জানা গিয়েছে। পাশাপাশি সন্তান না হওয়ায় স্ত্রীকে ভৎসনা করত সুরজিৎ সরকার। Conclusion:জানা গিয়েছে বাগুইআটি থানা এলাকার রঘুনাথপুরে অন্তরা আচার্যের ২৮ নভেম্বর মৃত্যু হয়। তার বাপের বাড়িতে সুরজিৎ খবর দেয় অন্তরা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। খবর শুনে অন্তরার পরিবারের লোকজন তারা এসে দেখে নার্সিংহোমে তাকে ভর্তি করা হয়েছে এবং তার মৃত্যু হয়েছে। অন্তরার বাবা রঞ্জিত আচার্যের অভিযোগ তার মেয়েকে মানসিক নির্যাতন করতো সুরজিৎ। 306 এবং 34 ধারায় মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.