ETV Bharat / state

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের সুটিয়া গ্রামে খাবার বিলি পুলিশের - কোরোনা ভাইরাস নিউজ

লকডাউন । বন্ধ সমস্ত পরিষেবা । নেই কোনও কাজ । এই পরিস্থিতিতে চরম সমস্যায় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের সুটিয়ার মানুষজন ।

ছবি
ছবি
author img

By

Published : Apr 8, 2020, 11:14 PM IST

গাইঘাটা, 8 এপ্রিল : লকডাউনের জেরে চরম সমস্যায় পড়েছেন ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের সুটিয়ার মানুষজন । ইতিমধ্যেই রুটিরুজি হারিয়েছেন অনেকে । স্থানীয়দের দাবি, সরকারি রেশন ব্যবস্থা চালু থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা যথেষ্ট নয়। ফলে অনাহারে বা অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা। এই পরিস্থিতিতে সুটিয়াবাসীর পাশে দাঁড়াল পুলিশকর্মীরা ।

বনগাঁর সার্কেল ইনস্পেক্টর দেবাশিস পাহাড়ি, গাইঘাটার OC লিটন রক্ষিত ও সুটিয়া তদন্ত কেন্দ্র আধিকারিক বলাই ঘোষ সুটিয়া এলাকার 200 পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী ও মাস্ক তুলে দেন। খাদ্য সামগ্রী বা মাস্ক দেওয়ার সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য রাস্তার উপরে চুন দিয়ে গোল দাগ কেটে দেওয়া হয়। পাশাপাশি পুলিশের তরফে আশ্বাস, যতদিন লকডাউন চলবে, ততদিন গ্রামের মানুষের খাবারের যেন কোনও অসুবিধা না হয় সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে ।

প্রসঙ্গত দেশজুড়ে লকডাউনে সব থেকে বেশি সমস্যায় পড়েছেন দিন আনা দিন খাওয়া মানুষজন । সুটিয়ার মতো সীমান্তবর্তী এলাকায় গরিব মানুষের বসবাসই বেশি। বাড়ি থেকে না বেরতে পেরে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন তাঁরা । তাই এই দুঃসময়ে পুলিশ কর্মীদের সাহায্য় পেয়ে খুশি এলাকাবাসী।

এবিষয়ে, সুটিয়া তদন্তকেন্দ্রের আধিকারিক বলাইবাবু বলেন, "আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। আরও মানুষকে সাহায্য করার ইচ্ছে আছে । শুধু একটাই চেষ্টা কেউ যেন অনাহারে না থাকেন।"

গাইঘাটা, 8 এপ্রিল : লকডাউনের জেরে চরম সমস্যায় পড়েছেন ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের সুটিয়ার মানুষজন । ইতিমধ্যেই রুটিরুজি হারিয়েছেন অনেকে । স্থানীয়দের দাবি, সরকারি রেশন ব্যবস্থা চালু থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা যথেষ্ট নয়। ফলে অনাহারে বা অর্ধাহারে দিন কাটাচ্ছেন তাঁরা। এই পরিস্থিতিতে সুটিয়াবাসীর পাশে দাঁড়াল পুলিশকর্মীরা ।

বনগাঁর সার্কেল ইনস্পেক্টর দেবাশিস পাহাড়ি, গাইঘাটার OC লিটন রক্ষিত ও সুটিয়া তদন্ত কেন্দ্র আধিকারিক বলাই ঘোষ সুটিয়া এলাকার 200 পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী ও মাস্ক তুলে দেন। খাদ্য সামগ্রী বা মাস্ক দেওয়ার সময় সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য রাস্তার উপরে চুন দিয়ে গোল দাগ কেটে দেওয়া হয়। পাশাপাশি পুলিশের তরফে আশ্বাস, যতদিন লকডাউন চলবে, ততদিন গ্রামের মানুষের খাবারের যেন কোনও অসুবিধা না হয় সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে ।

প্রসঙ্গত দেশজুড়ে লকডাউনে সব থেকে বেশি সমস্যায় পড়েছেন দিন আনা দিন খাওয়া মানুষজন । সুটিয়ার মতো সীমান্তবর্তী এলাকায় গরিব মানুষের বসবাসই বেশি। বাড়ি থেকে না বেরতে পেরে সবচেয়ে বেশি সমস্যার সম্মুখীন তাঁরা । তাই এই দুঃসময়ে পুলিশ কর্মীদের সাহায্য় পেয়ে খুশি এলাকাবাসী।

এবিষয়ে, সুটিয়া তদন্তকেন্দ্রের আধিকারিক বলাইবাবু বলেন, "আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। আরও মানুষকে সাহায্য করার ইচ্ছে আছে । শুধু একটাই চেষ্টা কেউ যেন অনাহারে না থাকেন।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.