ETV Bharat / state

তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে উত্তপ্ত দেগঙ্গা, আক্রান্ত অঞ্চল সভাপতি-সহ 4, গ্রেপ্তার 1 - তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে উত্তপ্ত দেগঙ্গা

টাকার লেনদেন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে উত্তপ্ত উত্তর 24 পরগনার দেগঙ্গা ৷ হামলা, মারধরের অভিযোগ তুলেছে এক পক্ষ অপর পক্ষের বিরুদ্ধে ৷ অভিযোগ, বন্দুকের বাঁট দিয়ে মারা হয় যুব তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি জাকির হোসেনকে ৷ তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত হন আরও তিন তৃণমূল কর্মী ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার 1 ৷

আক্রান্ত তৃণমূল যুবনেতা
author img

By

Published : Sep 27, 2019, 12:37 PM IST

দেগঙ্গা, 27 সেপ্টেম্বর : টাকার লেনদেন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে উত্তপ্ত উত্তর 24 পরগনার দেগঙ্গা ৷ হামলা, মারধরের অভিযোগ এক পক্ষ অপরের বিরুদ্ধে ৷ অভিযোগ, বন্দুকের বাঁট দিয়ে মারা হয় যুব তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি জাকির হোসেনকে ৷ তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত হন আরও তিন তৃণমূল কর্মী ৷ ঘটনার প্রতিবাদে টাকি রোড সাময়িক অবরোধ করে তৃণমূল কর্মীদের একাংশ ৷ অবরোধ তুলতে গেলে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়ায় তৃণমূল কর্মীদের একাংশ ৷ পরে জোর করেই অবরোধ তুলে দেওয়া হয় ৷ গতকাল দুপুরে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দেগঙ্গা থানায় অভিযোগ দায়ের হয় ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার 1 ৷

জাহির ও হাসানুর, দুই তৃণমূল কর্মীর মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই টাকার লেনদেন নিয়ে বিবাদ চলছিল ৷ দলের নেতাদের হস্তক্ষেপে সেই বিবাদ মিটে গেলেও বুধবার রাতে ফের বিবাদে জড়ায় দু'পক্ষ ৷ এরপর‌ই বিবাদ মেটাতে দেগঙ্গার বেড়াচাপার বাদুড়িয়া মোড়ে একটি জায়গায় দু'পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব ৷ সেই আলোচনা সভায় হাজির ছিলেন বেড়াচাপা 1 নম্বর অঞ্চলের যুব তৃণমূলের সভাপতি জাকির হোসেন ৷ আলোচনা চলাকালীন আচমকাই জাহির ও তার দলবল হামলা চালায় বলে অভিযোগ ৷ মারধর করা হয় হাসানুরকে ৷ প্রতিহত করতে গেলে রিভলবারের বাঁট দিয়ে বেধড়ক মারাধর করা হয় জাকিরকে ৷ তাঁকে বাঁচাতে এসে আক্রান্ত হন হাফিজুল মণ্ডল, সামিউদ্দিন, সাহাজাদা মণ্ডল নামে আরও তিন দলীয় কর্মী ৷ বন্দুকের বাঁটের মারে মাথা ফাটে হাফিজুলের ৷ অন্য দু'জন জখম হয় ৷ আঘাত লাগে হাতে ৷ ঘটনার পর‌ বাকি হামলাকারীরা পালাতে সমর্থ হলেও জাহির ধরা পড়ে যায় ৷ উত্তেজিত জনতা তাকে মারধর করে ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় পুলিশ ৷ মারমুখী জনতার হাত থেকে উদ্ধার করে জাহিরকে ৷ নিয়ে যাওয়া হয় দেগঙ্গা থানায় ৷ এ দিকে জখম জাকির হোসেন-সহ ওই তিন তৃণমূল কর্মীকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় দেগঙ্গার বিশ্বনাথপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ৷ প্রাথমিক চিকিৎসার পর প্রত্যেককে ছেড়ে দেওয়া হয় ৷

এ বিষয়ে জাকির বলেন, " আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়াও জাহির ও দলবলের হাতে কুড়ুল, লাঠি, রড ছিল ৷ পুরো পরিকল্পনা করেই এসেছিল তারা ৷ বন্দুকের বাঁটের আঘাতে ডান চোখ ফুলে গিয়েছে ৷ হাফিজুলের মাথা ফেটেছে ৷ পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছি ৷" তবে ঘটনার পিছনে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি ৷ তিনি বলেন,"জাহির একজন দাগী দুষ্কৃতী ৷ ওর নামে অনেক অভিযোগ আছে ৷ পুলিশকে বলেছি, ওর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে ৷ " গতকাল দুপুরে দেগঙ্গা থানায় জাহির আব্বাস, আলাউদ্দিন জমাদার, রাকিবুদ্দিন জমাদার, সালাউদ্দিন জমাদার সহ আরও কয়েকজনের নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি ৷

পুলিশ জানিয়েছে," জাহির আব্বাস নামে ওই হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ বাকিদেরও গ্রেপ্তার করা হবে ৷ তদন্ত শুরু হয়েছে ৷ "

দেগঙ্গা, 27 সেপ্টেম্বর : টাকার লেনদেন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে উত্তপ্ত উত্তর 24 পরগনার দেগঙ্গা ৷ হামলা, মারধরের অভিযোগ এক পক্ষ অপরের বিরুদ্ধে ৷ অভিযোগ, বন্দুকের বাঁট দিয়ে মারা হয় যুব তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি জাকির হোসেনকে ৷ তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে আক্রান্ত হন আরও তিন তৃণমূল কর্মী ৷ ঘটনার প্রতিবাদে টাকি রোড সাময়িক অবরোধ করে তৃণমূল কর্মীদের একাংশ ৷ অবরোধ তুলতে গেলে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়ায় তৃণমূল কর্মীদের একাংশ ৷ পরে জোর করেই অবরোধ তুলে দেওয়া হয় ৷ গতকাল দুপুরে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দেগঙ্গা থানায় অভিযোগ দায়ের হয় ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷ গ্রেপ্তার 1 ৷

জাহির ও হাসানুর, দুই তৃণমূল কর্মীর মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই টাকার লেনদেন নিয়ে বিবাদ চলছিল ৷ দলের নেতাদের হস্তক্ষেপে সেই বিবাদ মিটে গেলেও বুধবার রাতে ফের বিবাদে জড়ায় দু'পক্ষ ৷ এরপর‌ই বিবাদ মেটাতে দেগঙ্গার বেড়াচাপার বাদুড়িয়া মোড়ে একটি জায়গায় দু'পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব ৷ সেই আলোচনা সভায় হাজির ছিলেন বেড়াচাপা 1 নম্বর অঞ্চলের যুব তৃণমূলের সভাপতি জাকির হোসেন ৷ আলোচনা চলাকালীন আচমকাই জাহির ও তার দলবল হামলা চালায় বলে অভিযোগ ৷ মারধর করা হয় হাসানুরকে ৷ প্রতিহত করতে গেলে রিভলবারের বাঁট দিয়ে বেধড়ক মারাধর করা হয় জাকিরকে ৷ তাঁকে বাঁচাতে এসে আক্রান্ত হন হাফিজুল মণ্ডল, সামিউদ্দিন, সাহাজাদা মণ্ডল নামে আরও তিন দলীয় কর্মী ৷ বন্দুকের বাঁটের মারে মাথা ফাটে হাফিজুলের ৷ অন্য দু'জন জখম হয় ৷ আঘাত লাগে হাতে ৷ ঘটনার পর‌ বাকি হামলাকারীরা পালাতে সমর্থ হলেও জাহির ধরা পড়ে যায় ৷ উত্তেজিত জনতা তাকে মারধর করে ৷ খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় পুলিশ ৷ মারমুখী জনতার হাত থেকে উদ্ধার করে জাহিরকে ৷ নিয়ে যাওয়া হয় দেগঙ্গা থানায় ৷ এ দিকে জখম জাকির হোসেন-সহ ওই তিন তৃণমূল কর্মীকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় দেগঙ্গার বিশ্বনাথপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ৷ প্রাথমিক চিকিৎসার পর প্রত্যেককে ছেড়ে দেওয়া হয় ৷

এ বিষয়ে জাকির বলেন, " আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়াও জাহির ও দলবলের হাতে কুড়ুল, লাঠি, রড ছিল ৷ পুরো পরিকল্পনা করেই এসেছিল তারা ৷ বন্দুকের বাঁটের আঘাতে ডান চোখ ফুলে গিয়েছে ৷ হাফিজুলের মাথা ফেটেছে ৷ পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছি ৷" তবে ঘটনার পিছনে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি ৷ তিনি বলেন,"জাহির একজন দাগী দুষ্কৃতী ৷ ওর নামে অনেক অভিযোগ আছে ৷ পুলিশকে বলেছি, ওর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে ৷ " গতকাল দুপুরে দেগঙ্গা থানায় জাহির আব্বাস, আলাউদ্দিন জমাদার, রাকিবুদ্দিন জমাদার, সালাউদ্দিন জমাদার সহ আরও কয়েকজনের নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি ৷

পুলিশ জানিয়েছে," জাহির আব্বাস নামে ওই হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৷ বাকিদেরও গ্রেপ্তার করা হবে ৷ তদন্ত শুরু হয়েছে ৷ "

Intro:টাকার লেনদেন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তৃনমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ফের উত্তপ্ত হল উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গা! সশস্ত্র অবস্থায় হামলা ও মারধরের অভিযোগ উঠল দলের‌ই অপর পক্ষের বিরুদ্ধে! প্রতিহত করতে গেলে রিভলবারের বাঁট দিয়ে বেধড়ক মারধর করা হয় যুব তৃনমূলের সভাপতি জাকির হোসেনকে! তাকে বাঁচাতে এসে আক্রান্ত হন আরও তিন তৃনমূল কর্মী!ঘটনার পর‌ই জাহির আব্বাস নামে এক হামলাকারীকে ধরে ফেলে জনতা! তাকে উত্তম মধ্যম দিয়ে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে! হামলার প্রতিবাদে তৃনমূলের আরেক পক্ষ বেড়াচাপার টাকি রোডে অবরোধ করে!সেই অবরোধ তুলতে এসে তৃনমূল কর্মীদের সঙ্গে বচসায় জড়ায় দেগঙ্গা থানার পুলিশ! শুরু হয় তর্কাতর্কিও!পরে, একপ্রকার জোর করেই অবরোধ তুলে দেওয়া হয়!আজ দুপুরে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দেগঙ্গা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন আক্রান্ত যুব তৃনমূল নেতা জাকির হোসেন! ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ!Body:টাকার লেনদেন নিয়ে তৃনমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব দেগঙ্গায়! রিভলবারের বাঁট দিয়ে মার যুব তৃনমূলের অঞ্চল সভাপতিকে! বাঁচাতে এসে আক্রান্ত আরও তিন তৃনমূল কর্মী!

রাজু বিশ্বাস,বারাসত:-টাকার লেনদেন সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে তৃনমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে ফের উত্তপ্ত হল উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গা! সশস্ত্র অবস্থায় হামলা, মারধরের অভিযোগ উঠল দলের‌ই অপর পক্ষের বিরুদ্ধে! প্রতিহত করতে গেলে বন্দুকের বাঁট দিয়ে মারা হয় যুব তৃনমূলের অঞ্চল সভাপতি জাকির হোসেনকে! তাকে বাঁচাতে এসে আক্রান্ত হন আরও তিন তৃনমূল কর্মী! ঘটনার পর‌ই জাহির আব্বাস নামে এক হামলাকারীকে ধরে ফেলে জনতা! তাকে উত্তম মধ্যম দিয়ে তুলে দেওয়া হয় পুলিশের হাতে! ঘটনার প্রতিবাদে বেড়াচাপার টাকি রোড সাময়িক অবরোধ করে তৃণমূল কর্মীদের একাংশ!ঘটনাস্থানে পুলিশ এসে অবরোধ তুলতে গেলে বচসায় জড়ান তৃনমূল কর্মীদের সঙ্গে!পরে, একপ্রকার জোর করেই অবরোধ তুলে দেওয়া হয়! আজ দুপুরে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দেগঙ্গা থানায় অভিযোগ দায়ের হয়! ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ! স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,জাহির ও হাসানুর নামে দুই তৃনমূল কর্মীর মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরেই টাকার লেনদেন নিয়ে বিবাদ চলছিল! তৃনমূল নেতাদের হস্তক্ষেপে সেই বিবাদ মিটে গেলেও গতকাল রাতে ফের বিবাদে জড়ায় দু-পক্ষ!এরপর‌ই,বিবাদ মেটাতে দেগঙ্গার বেড়াচাপার বাদুড়িয়া মোড়ে একটি জায়গায় দু-পক্ষকে নিয়ে আলোচনায় বসেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব! সেই আলোচনা সভায় হাজির ছিলেন বেড়াচাপা ১ নম্বর অঞ্চলের যুব তৃনমূলের সভাপতি জাকির হোসেন! আলোচনা চলাকালীন আচমকাই জাহির ও তার দলবল হামলা চালায় বলে অভিযোগ!মারধর করা হয় হাসানুরকে!তা প্রতিহত করতে গেলে রিভলবারের বাঁট দিয়ে বেধড়ক মারা হয় জাকিরকে! তাকে বাঁচাতে এসে আক্রান্ত হন হাফিজুল মন্ডল,সামিউদ্দিন,সাহাজাদা মন্ডল নামে আরও তিন তৃনমূল কর্মী!বন্দুকের বাঁটের মারে মাথা ফাটে হাফিজুলের!অপর দু-জনের আঘাত লাগে হাতে! ঘটনার পর‌ বাকি হামলাকারীরা পালাতে সমর্থ হলেও জাহির ধরা পড়ে যায় জনতার হাতে! শুরু হয় উত্তম মধ‍্যম!খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মারমুখী জনতার হাত থেকে উদ্ধার করে তাকে! নিয়ে যাওয়া হয় দেগঙ্গা থানায়! এদিকে,আহত যুব তৃনমূলের নেতা জাকির হোসেন সহ ওই তিন তৃনমূল কর্মীকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় দেগঙ্গার বিশ্বনাথপুর গ্রামীন হাসপাতালে! প্রত‍্যেককেই প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়! এবিষয়ে জাকির বলেন,"আগ্নেয়াস্ত্র ছাড়াও জাহির ও দলবলের হাতে কুড়ুল,লাঠি,রড ছিল!পুরো পরিকল্পনা করেই এসেছিল তারা!বন্দুকের বাঁটের আঘাতে ডান চোখ ফুলে গিয়েছে!হাফিজুলের মাথা ফেটেছে! পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছি!তবে,ঘটনার পিছনে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন আক্রান্ত ওই যুব তৃণমূলের নেতা! তাঁর কথায়,"জাহির একজন দাগী দুষ্কৃতী!ওর নামে অনেক অভিযোগ আছে!পুলিশকে বলেছি,ওর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে"!অন‍্যদিকে,আজ দুপুরে দেগঙ্গা থানায় জাহির আব্বাস, আলাউদ্দিন জমাদার,রাকিবুদ্দিন জমাদার, সালাউদ্দিন জমাদার সহ আরও কয়েকজনের নামে অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্ত যুব তৃনমূল নেতা জাকির হোসেন! পুলিশ জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে! হামলাকারীদের গ্রেপ্তার করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে"!Conclusion:অন‍্যদিকে,আজ দুপুরে হামলাকারী জাহির আব্বাস, আলাউদ্দিন জমাদার,রাকিবুদ্দিন জমাদার, সালাউদ্দিন জমাদার সহ আরও কয়েকজনের নামে দেগঙ্গা থানায় অভিযোগ দায়ের হয়!অভিযোগ পেয়ে ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ! পুলিশ জানিয়েছে,"জাহির আব্বাস নামে ওই হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে! বাকিদেরও গ্রেপ্তার করা হবে দ্রুত"!
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.